পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৫৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- Hem ہے-.ے۔ - गीप्ण छेणरिउ श्न। अिरेछाप्न गरांरक्षद हेशब्दक अगरङग्न লায়রত্ন কৃষ্ণপ্রেম অর্পণ করিয়া অম্ভহিত হইলেন। নরসি এই অমূল্যয়ন্ধ পাইয়া আত্মভোলা হইলেন এবং সৰ্ব্বদাই কৃষ্ণপ্রেমে উন্মত্ত থাকিতেন। কিছুদিন পরে দেশে আসিলে সকলে ইহাকে পাগল বলিয়া উপহাস করিত। একদা কোন পরম বৈষ্ণব দ্বারকাদর্শনে অভিলাষী হইয়া . চোরের ভয়ে ১•• শত টাকা কোন মহাজনের নিকট জমা রাখিয় তাহার নিকট হইতে সেই টাকার উপযুক্ত এক হুণ্ডি দ্বারকাবাসী কোন মহাজনের উপর দিতে বলে। মহাজনের স্বারকাতে কোন পরিচিত লোক না থাকায়, সে উপহাস করিয়া বলে “তুমি নরসির কাছে যাও,সেই তোমায় ছণ্ডি দিবে।’ সাধু বৈষ্ণব তাহার এই কথায় বিশ্বাস করিয়া নয়লির নিকট উপস্থিত হইল, এবং সামুনয়ে কহিল, মহাত্মন! আমার এই টাকা রাখিয়া দ্বারকায় আপনার পরিচিত কোন মহাজনের নামে একখানি হুণ্ডি দিলে আমি কৃষ্ণদৰ্শন করিতে পারি। নরসি হরিপ্রেমে বিতোর ছিলেন, তিনি ইহার কথা শুনিয়া চিন্তা করিলেন, জগতের শ্রেষ্ঠ মহাজন হরি, তিনি দ্বারকায় আছেন সত্য, এবং আমাকেও চেনেম, এ ব্যক্তি বোধ হয় তাহারই নিকট হুণ্ডি প্রার্থনা করিতেছে, ইহা ভাবিয়া হরির নামে এক হুণ্ডি লিখিয়া দিলেন, তাহাতে লিখিলেন “শ্ৰীশ্ৰীশুখ্ৰামসুন্দর সহায়। এই ব্যক্তি আপনার উদ্দেশে এখানে নিজ সঞ্চিত অর্থ রাখিয়া গেল, দ্বারকায় যেন প্রয়োজন মত অর্থ পায়।” বিশ্বাসী বৈষ্ণব হুণ্ডির লেখা না দেখিয়া দ্বারকার প্রস্থান করিল। নরসি তখন চিন্তাকুল হইয়া ভাবিতে লাগিলেন, যাহার উদ্দেশে এই টাকা রক্ষিত হইল, তিনি কিরূপে পাইবেন, ব্ৰাহ্মণ বা দরিদ্রগণকে দিলে এই টাকা তাহারই পাওয়া হইবে। এইরূপ মনে ভাবিয়া তৎক্ষণাৎ তিনি ব্রাহ্মণ বৈষ্ণব প্রভৃতিকে বিতরণ করিয়া দিলেন। উক্ত বৈষ্ণব দ্বারকায় উপস্থিত হইলে, শ্ৰীকৃষ্ণ মূৰ্ত্তি পরিগ্রহ করিয়া ঐ টাকা তাহাকে দিয়াছিলেন। নরসির দৌহিত্রের বিবাহে শ্ৰীকৃষ্ণ নিজে উদ্যোগী হইয়াছিলেন। অবশেষে ইহার দুই কন্যা কৃষ্ণপ্রেমে দীক্ষিত হইয়৷ পিতার সহিত হরিনাম-কীৰ্ত্তন করিতে করিতে সংসার ত্যাগ করেন। দেশের রাজা ইহার অদ্ভুত ভক্তি ও কার্য দেখিয়া বলিয়াছিলেন, যদি কেহ ইহুদিগকে মনা কহে, তাহার রাজদণ্ডে দণ্ডিত হইবে। ( ভক্তমাল হরিলীলা) - নরসোব, বিজাপুরের বড় কেরাস্থিত একটা মন্দির। এই अमिब्र उद्ध ८कन्नाग्न मछाखाद्र श्रृंब्रिथांद्र छै*ब्र थकौ अ*थं বৃক্ষেরতলে প্রতিষ্টিত। ত্রিমুখ দেবতা দত্তাত্রেয় ইহার অধিষ্ঠাতা। { বিজাপুর দেখ। ] [ «ኔጫ ] नद्रकूङ्गेि গুরুচরিত্র সামক একখানি গ্রন্থে বর্ণিত আছে যে, কৃষ্ণনদীর তীরস্থিত বাদি নামক গ্রামে পূর্বকালে এক রজক বাস করিত। এই রঙ্গক দত্তাত্রেয়ের পরম ভক্ত ছিল, এবং সৰ্ব্বদা র্তাহার সঙ্গে সঙ্গে বেড়াইত। প্রথমে দত্তাত্রেয় রজকের এই ব্যবহারে কিঞ্চিৎ বিরক্তি বোধ করিতেন, পরে যখন জানিলেম যে, রজক কেবল ধৰ্ম্মকামনায় তাহার অনুসরণ করে, তখন তাহার প্রতি অতিশয় গ্রীত হইলেন। এক দিন দত্তাত্রেয় নদীতে অবগাহন করিতেছেন, এবং ঐ রঙ্গক নিকটে দণ্ডায়মান আছে, এমন সময় রাজার নৌকা সেই স্থানে উপস্থিত হইল। তাহা দেখিয়া ব্লজক বলিয়া উঠিল, “অহা ঐ রাজার জীবন কি মুখের, আর আমার এই জীবন কি দুঃসহ ক্লেশকর।” রজকের এই কথা শুনিয়া দত্তাত্রেয় তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “তুমি কি এখনি রাজা হইতে চাও, অথবা তোমার মৃত্যুর পর রাজা হইতে ইচ্ছা কর ?” রজক মনে মনে ভাবিয়া দেখিল, তাহার আর অধিক দিন বাচিবার সম্ভাবনা নাই, তবে অীর এ জন্মের কএকটা দিনের জষ্ঠ রাজী হইয় ফল কি ; বরং পরজন্মে যাহাতে রাজা হওয়া যায়, রঞ্জক তাঁহাই প্রার্থনা করিয়াছিল। পরে তাহারই যত্নে উক্ত মন্দির নিৰ্ম্মিত হয়। নরস্কন্ধ (পুং ) নর-সমূহার্থে স্কন্ধ। নরসমূহ, লোক সকল । নরহন, ভবিষ্য ব্রহ্মখণ্ডোক্ত মগধদেশ মধ্যে এই নামে একটা গ্রামের বর্ণনা অাছে। ইহারই নিকট রামপুর গ্রাম। “নরহনরামপুরে চ সমীচীনকলে যুগে। - ধরামরনিবাসন্ত তয়োর্মধ্যে ভবিষ্যতি ॥” (ব্র"খ° ২৭। ৫৩ ) নরহয় (পুং ) অশ্বরূপী মন্বষা, যাহার মুখ ঘোড়ার মত। নরহর, অযোধ্যাক্ষেত্রের অন্তর্গত ঋপমোচনতীৰ্থ ইহা হইতেই প্রসিদ্ধি লাভ করে। নরহর ব্রাহ্মণকুলসস্তুত পাঞ্চালবাসী। কুসঙ্গে পড়িয়া ইনি দেবদ্বিজহিংসক, বেদনিলুক, উৎপীড়ক ও অত্যাচারী হইয়া পড়িয়াছিলেন, শেষে অযোধ্যায় আসিয়া এই পাপমোচনতীর্থে স্নান করিবামাত্র তাহার পাপ দূর এবং স্বর্গ হইতে তদুপরি পুষ্প বৃষ্টি হইতে লাগিল। তদবধি পাপমোচনতীর্থও প্রসিদ্ধিলাভ করিল। ( অযোধ্যামাহীত্মো ১৬৩ অ” ) নরহরি (পুং)নর ইব হরি সিংহ ইব চ আকৃতির্বল। নরসিংহ, ভগবদবতার ভেদ । “কেশব ধৃত নরহরিরূপ জয় জগদীশ হরে।” (গীতগো ১৮) নরহরি, ১ একজন কাব্যগ্রকাশ টাকাকার। ইনি স্বগ্রন্থে নিজ পরিচয় দিয়া গিয়াছেন,—মৰুদেশে বাৎস্ত গোত্রেরামেশ্বর উৎপন্ন হন, তাহার পুত্র নরসিংহ, তৎপুত্র মল্লিনাথ, তাহার দুই পুত্র নারায়ণ এবং নরহরি। নরহরি ১২৯৮ সংবতে জন্মগ্রহণ করেন। ইনি সন্ন্যাসগ্রহশাস্তর সরস্বতীর্তীৰ্থ নাম গ্রহণ করিয়াছিলেন।