পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৫৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नजाङमर्कांकूत्र সকলকে ধিস্থিত করিনাছিল। “নরু"র মধুর ব্যবহারে আপামর সকলেই বাধ্য। একদিন গল্পপ্রসঙ্গে নরোত্তম শ্ৰীগৌরাঙ্গের মহিম ও র্তাহার বিষয়ে নানা কখা শুনিতে পাইলেন। ঐগেীরাজের কথা শুনিয়া বালক এতদূর মুগ্ধ হইলেন যে তিনি বক্তা ব্ৰাহ্মণটকে পুনঃ পুনঃ ঐ বিষয়ে প্রশ্ন করিতে লাগিলেন ও প্রতিদিন তাহার কাছে গৌরচরিত্র শ্রবণ করিতে যাইতেন। যে দিন মহাপ্রভূর সন্ন্যাসের কথা তিনি শুনিলেন, সে দিন এত অধীর হইলেন যে, কৃষ্ণদাস নামক সেই বক্ত। ব্রাহ্মণ ভয় পাইলেন । কিন্তু যখন শুনিলেন যে সম্প্রতি শ্ৰীগৌরাঙ্গ অপ্রকট হইয়াছেন, তখন রাজকুমারের মূর্ত হইবার উপক্রম হইল। পরে শুনিলেন যে, মহাপ্রভুর অন্তৰ্দ্ধানে বহুতর ভক্ত ও প্রধান প্রধান পাশ্বদগণ বৃন্দাবমে গমন করিয়া বাস করিতেছেন, তখন তাহার বৃন্দাবনের প্রতি দৃঢ় অনুরাগ জন্মিল। এইরূপে নরোত্তম গৌরপ্রেমে মজিলেন। সৰ্ব্বদা গোরকথাপ্রসঙ্গে বালক ক্রমে খেলা ধূলা ছাড়িলেন, লেখা পড়ায় পৰ্যন্ত অমনোযোগ ঘটিল। ইহাতে পিতা মাতা চিন্তিত হইলেন। কিন্তু বালক গোরকথা শুনিতে না পাইলে যেন নিস্তেজ হইয়া পড়িত। - একদিন প্রাতে নরোত্তম পন্মানদীতে স্নান করিতে গিয়াছেন, স্নান করিয়া তীরে উঠলেন, আর মৃত্য করিতে লাগিলেন। তখন তাহার জ্ঞানের কোন চিহ্ন ছিল না । এদিকে বহুক্ষণ র্তাহাকে বাড়ীতে না পাইয়া অনুসন্ধানে চারিদিকে লোক ছুটিল। এমন কি স্বয়ং রাণী নারায়ণীও অস্থির হইয়া পদ্মাবতীর তীরপানে ছুটলেন। নরোত্তম পদ্মাপারেই ছিলেন, লোকজন আগমন করিতে দেখিয়া তাহার চৈতন্য হইল। মাত পুত্রকে কোলে লইয়া শত শত চুম্বন করিতে লাগিলেন। বৈষ্ণব গ্রন্থে এই বিবরণের একটা পূৰ্ব্ব কারণ নির্দিষ্ট আছে। শ্ৰীমহাপ্রভু একদা রামকেলি গ্রামে আগমন করেন। পদ্মার অপরপারে দণ্ডায়মান হইয়া তিনি কৃষ্ণাবেশে “নরোত্তম ! নরোত্তম !" বলিয়া ডাকিয়াছিলেন, তাহাতেই নরোত্তমের জন্ম । মহাপ্রভু নরোত্তমের জন্ত প্রেমধন পদ্মাবতীর নিকট গচ্ছিত রাখেন । নরোত্তম শ্বে দিন পদ্মাবতীতে স্নান করিয়া নৃত্য করিয়াছিলেন, ঠিক তাহার পূর্বরাত্ৰিত্তে একটা স্বপ্নদর্শন করেন, তাহাতে ঐনিত্যানন্দ যেন তাহাকে বলেন, “নরোত্তম । কল্য প্রত্যুন্নে ভূমি পদ্মাতে স্নান করিতে যাইও, তথায় গৌরাঙ্গের গচ্ছিক্ত প্রেম প্রাপ্ত হইবে।” নরোত্তম স্বপ্নাদেশ বিশ্বাস করিয়া স্নান করিতে যান, আর স্নানাস্তে যাহ ঘটে, বলা গিয়াছে। नtब्रांख्tगनः cमरे श्हेष्ठ मूङम छांद दऐन, रुक्षन शत्नम, ( কখন কাব্দেন, কিছুই স্থিা নাই। পুত্র উন্মাদ হইয়াছে, এরূপ IX [ &సితి ) बप्द्रांसक#ांकूल _ কখন কখন পিতা মাতায় মনে হইতে লাগিল। কখন কখন নরোত্তম বৃন্দাবনে যাইৰার জন্য অত্যন্ত আগ্রহ দেখাইতে লাগিলেন। ইহাতে মা যাপের প্রাণ শুকাইয়া গেল । 曾 * এই সময়ে জায়গীরদার মরোক্রমের গুণের পরিচয় পাইয়া র্তাহাকে দেখিতে ইচ্ছা করিলেন। কাজেই কৃষ্ণানন্দ নিষেধ করিতে পারিলেন না। নরোত্তমের মনের সাধ পূরিল, মনে মনে পিতা মাতার চরণে চিয় বিদায় লইলেন। কিছুদূর যথাপথে চলিয়াই নরোত্তম গতি ফিরাইলেন, বৃন্দাবনের পথে চলিলেন । এ সংবাদ যখন খেতরীতে জলিল, তখন দুঃখের আর সীমা রছিল না। ময়োত্তম কি প্রকারে চলিলেস-r “আহারের চেষ্টা নাহি সকল দিবসে। ভক্ষণ করেন চুই তিন উপবাসে ॥ পথের চলনে পায় হইল স্ত্ৰণ । বৃক্ষতলে পড়ি রহে হয়ে অচেতন ॥” ( প্রেমবিলাস) নরোত্তমের বয়স তখন আন্দাজ ১৬ বর্ষের অধিক নহে । রাজার পুত্র, কোন দিন হাটেন নাই, কাজেই ধীরে ধীরে যাইতেছেন। পুত্রের পলায়নের সংবাদ শ্রবণে কৃষ্ণানন্দ তাহাকে ধৃত করিবার জন্য চারিদিকে লোক নিযুক্ত করেন। এই লোকের একদল, তাহাকে যাইয়া ধরিল, কিন্তু আনিতে পারিল না, সেই ষোড়শ বর্ষীয় বালকের ধৰ্ম্মভাবের নিকট পরাস্ত হইয় তাহার ফিরিয়া আসিল । এইরূপে বহুকষ্টে নয়োত্তম বৃন্দাবনে যথাসময়ে পৌছিলেন। তখন রূপ সনাতন নাই, শ্রীজীব আছেন ; তাহার নিকট গিয়া অপরূপ বালকট ছিন্নমূল তরুর স্তায় পড়িয়া গেলেন। ক্রমে পরিচয় হইল, দুই তিন দিন পরে রাজকুমার সাধুদর্শনে বহির্গত হইলেন । একে একে সেই দেবনিষ্ঠ ভক্তগণকে দেখিয়া নরোত্তম বিস্মিত হইতে লাগিলেন। ক্রমে তিনি লোকনাথ গোস্বামীকে দেখিলেন । র্তাহাকে দেখিবামাত্রই নরোত্বমের মনে অপূৰ্ব্ব ভাবের উদয় হইল, মনে মনে তিনি তাহার চরণে চিরতরে আত্মসমর্পণ করিলেন। কিন্তু যখন গুনিলেন যে, লোকনাথ গোস্বামীর সঙ্কল্প ষে তিনি শিষ্য কলিবেন না, তখন র্তাহার হৃদয়ে শত শত শেল আঘাত করিল। যদি কোন যুবতী, কোন যুবাকে আত্মসমর্পণ করিয়া জানিতে পারে যে, যুবক বিবাহ করিবে ম্য, তখন সে যেমন কাতর হয় ও পরে সতীত্বরক্ষার জন্ত দৃঢ় প্রতিজ্ঞ করে, নরোত্তমও তখন তপে দৃঢ়প্রতিজ্ঞায় বদ্ধ হইলেন। তিনি গোপনে লোকনাথ BBBBB BDS DBDD DDBBB S BBBBB DD DBB দৈহ তাৰায়ণস্ত ছিল, তাহার সেবার কথা ভাবিলেই ষ্টাছ 8సి