পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৬৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবকৃষ্ণ গ্রহণ করেন, কিন্তু তাহার পরই ১৭৮২ খৃষ্টাব্দে নবকৃষ্ণের চতুর্থ পত্নী মেমারীনিবাসী রামকানাই বস্থ মল্লিকের কস্তার গর্ভে এক পুত্র জন্মে। এই পুত্রের নামই ওমরাহ রাজ রাজকৃষ্ণ স্বাহাদুর। এই পুত্রের জন্মোপলক্ষে তিনি প্রজার বাকী খাজনা রেহাই দিয়াছিলেন। ইহার দুই বৎসর পরে (১৭৮৪ খৃঃ অব্দে) রাজা গোপীমোহনের পুত্র রাজা রাধাকাস্তের জন্ম হয়। রাজা রাজকৃষ্ণের বিবাহ সময়ে (১৭৯১ খৃষ্টাব্দে ) নবকৃষ্ণ ছয়হাজারী মনসবদারের ব্যবহার্য্য চারি হাজার সওয়ার আনাইয়া বরযাত্রের অনুগামী করাইয়াছিলেন। খানাকুলের রামানন্দ সৰ্ব্বাধিকারীর কক্সার সহিত ঐ বিবাহ হয়। তাহার পর ঐ বৎসরই রাজা রাধাকান্ত দেবের বিবাহ হয় । এই সময়ে মহারাজ নবকৃষ্ণ বহু অর্থ ব্যয় করিয়া রাঢ়ীয় কায়স্থ-সমাজের গোষ্ঠীপতিত্ব প্রাপ্ত হন। ইহার পরই মহারাজ নবকৃষ্ণ স্বসমাজের সমস্ত কায়স্থ কুলীন ও কুলাচাৰ্য্যগণকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া দ্বাবিংশ পর্যায়ের কায়স্থ কুলীনের একজায়ী করেন । ১৭৯৭ খৃষ্টাব্দের ২২ নবেম্বরে ( ১২০৪ সালে ) মহারাজ মবকৃষ্ণ স্বৰ্গলাভ করেন। কি রোগে মৃত্যু হয় জানা যায় না। মৃত্যুর দিন অভ্যাসানুসারে বেলা দুইটার সময় শয়ন করেন। সন্ধ্যার পর দেখা গেল, তিনি শয্যায় মুতাবস্থায় পড়িয়া আছেন। মৃত্যুকালে সাতটা পত্নী, ভ্রাতুপুত্র গোপীমোহন, তৎপুত্র রাধাকান্ত, এবং ঔরস পুত্র রাজকৃষ্ণ জীবিত ছিলেন। এতদ্ভিন্ন র্তাহার প্রথম স্ত্রীর গর্ভে এক কল্প ও চতুর্থ স্ত্রীর গর্ভে রাজকৃষ্ণ ব্যতীত আর দুইট কন্যা হইয়াছিল। নবকৃষ্ণের বিস্কামুরাগ যথেষ্ট ছিল। কৃষ্ণচন্দ্রের স্তায় তাহার পণ্ডিতসভা ছিল। র্তাহার সভায় জগন্নাথ তর্কপঞ্চানন, রাধাকান্ত তর্কবাগীশ*, বাণেশ্বর বিদ্যালঙ্কার, অনম্ভরাম বিদ্যাবাগীশ, শ্রীকণ্ঠ, কমলাকান্ত, বলরাম, শঙ্কর, চতুভুজ স্কায়রত্ন প্রভৃতি পণ্ডিতগণ সৰ্ব্বদা উপস্থিত হইতেন। নবকৃষ্ণ পণ্ডিতমণ্ডলীকে যেমন সমাদর করিতেন, তেমনই তাহাদের গুণের পুরস্কারও করিতেন। তিনি [ અર૧ ] জন্ধে মাৱক তৃতীয় জাতীর পুত্ৰ গোপমোন লেকো

  • भशद्रांछ अबकूक cकाच्णानौग्न माशाशा निद्रौग्न मद्रदांब्र श्रेष्ठ DDB BB SBBBS gDBS BBB C BBDDD DD DDS BB নিষ্কর ভূমির দানপত্র জানাইয় দেন। কোম্পানী কলিকাতার পরিবর্তে लभमश्रीब्र मिक cणांनाणशूद्र छैांशएक ॐ अबैौ मान काब्रम ।

? इंमि भशंब्रांज कूकक्रप्याग्न नछनर् झिtजन, ऊँांशंद्र नखां*क्षिऊ ভারতচঞ্জের সহিত ই হার বিবাদ হওয়ায় কৃষ্ণচয়কে পরিত্যাগ করিয়৷ ৰুবকৃষ্ণের নিকট আসেন। नषङ्गक জগন্নাথ তর্কপঞ্চাননকে এত শ্রদ্ধা করিতেন যে এক সময় তাহাকে লক্ষ টাকা মূল্যের তালুক দান করিতে চাহিয়াছিলেন, কিন্তু অর্থই অনর্ধের মূল বলির তর্কপঞ্চানন অত বড় সম্পত্তি গ্রহণ করেন নাই, একান্ত উপরোধ এড়াইতে না পারিয়া ত্রিবেণীর নিকটস্থ হোদপোতা নামক একখানি ছোট তালুক গ্রহণ করেন। ইহার বন্দোবস্তের ভায় নবকৃষ্ণ নিজে রাখিতে স্বীকার করায় পণ্ডিত দান লইয়াছিলেন । নবকৃষ্ণ পণ্ডিতপ্রধান রাধাকান্তকেও কলিকাতার হাতিবাগানে ১০ বিঘা নিষ্কর ভূমি দান করেন। নবকৃষ্ণের নিকট দেশীয় পণ্ডিতের যেমন আদর ছিল, ভারতীয় অন্তান্ত স্থানের পণ্ডিতেরও তেমনি খাতির ছিল। একবার মহারাষ্ট্রীয় পণ্ডিত রামনাথ এদেশে আসেন, তিনি পাছে দান গ্রহণ করিতে হয়, এই তয়ে কোন ধনীর সভাস্থ হইতেন না । মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র ব্রাহ্মণ হইয়াও র্তাহাকে স্বীয় সভায় উপস্থিত করিতে পারেন নাই, কিন্তু মহারাজ নবকৃষ্ণ কায়স্থ হইয়াও র্তাহাকে স্বসভায় আনাইয়৷ ছিলেন এবং স্বীয় পণ্ডিতসভার সহিত বিচারে প্রবৃত্ত করাইয়া পরাস্ত করাইয়াছিলেন। ইহাতে বাঙ্গালার গৌরব রক্ষা হইয়াছিল বলিতে হইবে। নবকৃষ্ণ পণ্ডিতদিগের স্থায় সঙ্গীতজ্ঞ ও বাদকদিগকেও আদর করিতেন। মুরশিদাবাদ, লক্ষেী, দিল্লী প্রভৃতির প্রসিদ্ধ গায়কের তাহার নিকট সৰ্ব্বদা আসিতেন ও পারিতোষিক পাইতেন। এতদ্ভিন্ন এদেশীয় সঙ্গীতজ্ঞেরা সৰ্ব্বদা তাহার সভায় উপস্থিত থাকিতেন ও মালিক সাহায্য পাইতেন । এই সময়েই মহারাজ নবকৃষ্ণের সাহায্যে রামনিধি গুপ্ত (নিধুবাবু) কবির দল, আখড়াই গান ইত্যাদি স্থষ্টি করেন। এই সময়েই হরেকৃষ্ণ দীর্ধাঙ্গী ( হরুঠাকুর), নিতাই বৈষ্ণব প্রভৃতি কবিওয়ালারা প্তাহার সভায় প্রতিপালিত হইতেন । ইহাদের সঙ্গ নবকৃষ্ণ বড়ই ভালবাসিতেন। পণ্ডিতগণ ইহা লক্ষ্য করিয়া বলিতেন, ‘নাছতে গাইতে না জানলে এখন আর মহারাজের নিকট প্রতিপত্তি হয় না। নবকৃষ্ণ শুনিয় তাহাদের ভ্রম দূর করিবার জন্ত “বডিশ বিধিল যেন চাদে এই ভাবপ্রকাশক কবিতা রচনা করিতে বলেন। পণ্ডিতের সংস্কৃত শ্লোক ৰাছ করিলেন, তাহা ততটা সরস বা সম্ভাবব্যঞ্জক হইল না, কিন্তু কবি হফষ্ঠাকুর বাঙ্গালায় যে কবিতা লিখিলেন, তাহ অতি সুন্দর হইল। [ হকঠাকুর দেখ। ] পণ্ডিতের বাঙ্গালা গীত ও কবিৰ দলের ক্ষমতা বুধিয়া সন্তুষ্ট হইলেন। - . व्यङड़िता नखाङ्काश्वब्र मश्निड एषामितःि श्रृंगळिं छ्णि । জাতিধর্শনিৰ্ব্বিশেষে তাহার দান ছিল। সিরাজউদৌলার কলিকাতা’আক্রমণের সময় কলিকাতায় ইংরাজদিগের যে