পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৬৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-e-ج= `मवअरश्द्र जांझष्ठि-खांन -त्रश्ठिांछब्रन रूब्रिटन, अथवा ৰালক তীত, হৃষ্ট বা তর্জিত হইলে ঐ সকল গ্রহ বালক্ষের শরীর আশ্রয় করে। দেহে গ্রহের লক্ষণ প্রকাশ পাইলে, প্রথমে সাস্বনা বাক্য প্রয়োগ করিতে হইবে। নেত্রদ্বয় প্ৰীত, দেহে শোণিতৰ্গন্ধ, স্তনে বিদ্বেষ, মুখ বক্র, নেত্রের একটা পক্ষস্থির, উদ্বিগ্নতা, চক্ষুদ্রয় ভার, অল্প অল্প রোদন, হস্তের অন্ধুলিসমূহ দৃঢ়মুষ্টিকরণ এবং মলের গাঢ়তা,-স্কন্দগ্ৰহ পীড়িত হইলে এই সকল লক্ষণ প্রকাশ পায়। কখন সচেতন, কখন অচেতন, সংবদ্ধ হস্ত, পদ কম্পন, মলমূত্রনিঃসরণ, শব্দ সহকারে স্ত৭, মুখে ফেনোদগম এইরূপ লক্ষণ প্রকাশ পাইলে স্কলাপস্থার গ্রহাঞাস্ত বলিয়া জানিতে হইবে । ( স্থশ্রত ২৭ হইতে ৩৭ অধ্যায় ) [ রোগ ও চিকিৎসার বিষয় তত্ত্ব গ্রহ নাম দ্রষ্টব্য। ] লবং নূতনং গ্রহে গ্রহণং যন্ত । (ত্ৰি ) ৩ নুতন বন্ধ বা স্থত। "বৃদ্ধং পরমসস্তপ্তং নবগ্রহমিব দ্বিপম্।।” (রামায়ণ ২,৫৮৩) নবগ্ন (ত্রি) নবভিৰ্মাসৈগচ্ছতি গম-ভূ। নয়মাস অপ্রাপ্ততা দ্বারা উখিত, অর্থাৎ নয় মাসে ফল প্রাপ্ত ন হইলে বাহ উত্থিত হয়, তাহার নাম নবগ্ধ । “সেনাময়াতয়স্ত ক্ষিতয়ে নবশ্বাঃ" ( ঋক্ ১।৩৩৬ । ) ‘সত্রমাসীনানাং মধ্যে যে নরভিমাসৈরবাণ্ডফলতয়া উখিতাস্তেয়াং নবশ্বাঃ’ ( সায়ণ ) ২ নবীন গতিযুক্ত । ( নিরুক্ত ১১১৯ ) নবচক্রাঙ্গ (পুং ) শিব। (ভারত ১৩১৭।১১১) নবচন্তারিংশ (ত্রি ) নবচারিংশৎসংখ্যায়াংপূরণঃ ডটু। নব চত্বারিংশৎসংখ্যার পূরণ । নবচত্বারিংশং ( স্ত্রী) নবাধিক চত্বারিংশং। ১ উনপঞ্চাশৎ সংখ্যা । ২ তদম্বিত । নবছাত্র (ক্লী) কৰ্ম্মধা। প্রথমাধ্যয়নপ্রবৃত্ত, নবীন বিজ্ঞার্থ, পৰ্যায় ক্রিয়াকার । নবছিদ্র (কী ) নব ছিদ্রানি যত্র। নবদ্বার। দেহে নয়টা ছিদ্র एनंf९ि वांद्र यग्छ् ि। নবজ (ত্রি) নব-জন-ড। নবজাত। নবত্ত্বর, জরভেদ। ইহার সামান্ত লক্ষণ—ঘৰ্ম্মরোধ, দেহ ইঞ্জিয় ও মনের সস্তাপ এবং সমস্ত শরীরে বেদনা। দেহ-সপ্তাপে দেহের উষ্ণতা, ইঞ্জিয়-সন্তাপে ইঞ্জিয়ের বিকৃতি ও মনের সস্তাপে মনোবিকৃতি জন্মে। মনের অস্থিরতা ও মারিই মনের বিকৃতি। সকল জ্বরেরই সপ্তরাত্র পর্য্যস্ত কালকে তরুণ জয় বলে । চিকিৎসা-বিধান।—জর হইলেই উকু প্রথমতঃ বাতপিত্ত কফের প্রত্যেকের দোষে জাতন্ত্রর, বা তাহাদের কোন ছুইটর বিকারজাত জর অথবা ত্রিদোষ জর কিন, চিকিৎসকের তাহ [ box | মিরূপণ করা উচিত। যদি অংশাংশ ৰিভাগ কল্পির চিকিৎসক কিরূপ দোষে জরের উৎপত্তি হইয়াছে, তাহ স্থির করিতে না পারেন, তাহা হইলে সাধারণ চিকিৎসা অর্থাৎ পরস্পরের অবি-“ রোধী চিকিৎসা করিবেন। সামান্ততঃ জররোগী বায়ুশূন্ত স্থানে অবস্থান করিবে । জয়রোগীর পক্ষে বায়ুশূন্ত স্থান আয়ুবুদ্ধিকারক ও আরোগ্য জনক। জরয়োগীর পক্ষে ব্যজন বায়ু উপকারী। তন্মধ্যে তালপাতার পাখার বাতাসে বায়ুনাশ ও ত্রিদোষ প্রশমিত হয়। বংশনিৰ্ম্মিত পাখায় অর্থাৎ চেচাড়ির পাখার বাতাসে উষ্ণত। বৃদ্ধি এবং রক্তপিত্তের প্রকোপ বৃদ্ধি করে, অার চামরের, ময়ুরপুচ্ছের, বেত্ৰনিৰ্ম্মিত পাখার এবং বন্ত্রের বাতালে ত্রিদোষ নাশ, শরীর স্নিগ্ধ ও মন তৃপ্ত করে। নবজয়ীকে গুরু অথচ উষ্ণ বস্ত্র দ্বারা আবৃত রাখিবে এবং যে ঋতুতে যেরূপ পানীয় ব্যবস্থা আছে, তদনুসারে পাক করা পানীয় অল্প পরিমাণে রহিয়া রহিয়৷ পান করাইবে। তরুণ জ্বরে কষায় প্রয়োগ করিবে না, করিলে নিদ্রিত কালসৰ্পকে হস্তম্বারা স্পর্শ করা হইবে । তরুণ জন্নে কষায় প্রযুক্ত হইলে সকল দোষ চাপাইয়া হুশ্চিকিৎস্ত হইয়া পড়িবে। ষোলগুণ জলে পাচন সিদ্ধ করির চতুর্থাংশ বা অষ্টমাংশ থাকিতে নামাইলে উহাকেও কষায় বলে, অতএৰ তরুণ জ্বরে উহাও প্রয়োগ করিবে না। কষায় রসযুক্ত দ্রব্যও প্রয়োগ নিষিদ্ধ । নবজরে দিবানিদ্র, স্নান, তৈলাদি মর্দন, মৈথুন, ক্রোধ, প্রবল বায়ু ও পূৰ্ব্বদিক্‌ বাহিত বায়ুসেবন এবং শ্রমজনক কাৰ্য্য করিবে না। দ্বিতোজন, প্রাতে ও রাত্রিতে ভোজন, গুরুপাকভোজন ও শ্লেষ্মবৰ্দ্ধক দ্রব্যাদি ভোজন পরিত্যাগ করিত্রে। তরুণ জরে বমন, বিরেচন, বস্তি ও শিরোবিরেচন এই চারিপ্রকার শোধন করাইৰে না, করাইলে মুখশোষ, বমি, মত্তত, মূৰ্ছা ও অরুচি প্রভৃতি হয়। হারাতের মতে—তরুণজরে ব্যায়াম করিলে জর বৃদ্ধি, মৈথুন করিলে স্তন্ধত, মূৰ্ছা ও মৃত্যু পৰ্যন্ত, শীতলপানাদি করিলেও মৃত্যু পৰ্য্যস্ত, গুৰু দ্রব্য ভোজন করিলে মূৰ্ছ, বমি, মত্তত ও অরুচি এবং দিবানিদ্রায় বিষ্টন্ত, লোবের প্রকোপ, অমিম্বা, ৰাধিক্য ও ধর্থবিজুত্রের অবরোধ হয়। অৱস্থাবিশেষে ৰিজ্ঞ চিকিৎসকের বমন প্রয়োগ করিয়া থাকেন। বাগভটু বলেন, যদি আহারের জব্যবহিত পরেই জর হয় আখৰ সম্ভপর্শ ক্রিয়াতে (রসাদি ধাতুসমূহের বৃদ্ধিজনক ক্রিয়াতে ) কোন ব্যক্তির জর হয়, তাহ হইলে বমনযোগ্য ( গর্ভিণী, কৃশ ও বৃদ্ধ প্রভৃতি ভিন্ন ) ব্যক্তিকে #ङ्य़न ख्रश्ननेन श्रीबध्रं ।