পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৬৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

بیبیسی-مسیح নববিধান . নামে কথিত হয়। নরৰিধান কি, বুঝিতে হইলে বিষয়গুলি বুঝা উচিত। বিধাৰু বলিলেই বিধাতা বুঝায়। ঈশ্বরকে বিধাত বলিয়া না বুঝিলে বিধান বুঝা যায় না। নববিধানে ঈশ্বর আছেন, এটা ৰিশ্বাস করিতে হইবে। কেবল ঈশ্বরকে বিশ্বাস করিলে হইবে না । ঈশ্বর জীবন্ত, সদা জাগ্রত ও সগুণ বলিয়া বুঝিতে হইবে। * নিগুণ ঈশ্বরবাদ তারতে বিশেষরূপে প্রচলিত। বিশিষ্ট পণ্ডিতেরা অনেক বুদ্ধি চালনা করিয়া দেখিয়াছেন যে, যদি ঈশ্বর থাকেন, তিনি নিগুৰ্ণ ছাড়া সগুণ হইতে পারেন না। নিগুৰ্ণ অর্থে কোন গুণ নাই, অপদার্থ নহে। পণ্ডিতেরা বলেন, অস্তবিশিষ্ট পদার্থের গুণ আছে। গুণ অর্থে যদ্বারা পদার্থসমূহকে জানা যায়। সকল স্বঃ পদার্থই গুণদ্বারা গোচর হয়। পদার্থ হইতে গুণগুলি পৃথক্ করিয়া লইলে পদার্থের অস্তিত্ব থাকে না। স্বস্টপদার্থ গুণবাহুল্যে পরিপূর্ণ। গুণবাহুল্য ত্যাগ করিয়া যখন কেবল সত্তামাত্র অনুভূত হয়, তখন পণ্ডিতেরা তাহাকেই নিগুৰ্ণ বা ব্ৰহ্ম বলেন। এই সত্তাই অনাদি, অনন্ত, মহাৰু, একমেবাদ্বিতীয়ম্। এই পরম পদার্থের কোন ইচ্ছা নাই, সুতরাং ইনি কিছুই করিতে পারেন না। ইচ্ছা এক গুণ। ইচ্ছা থাকিলেই গুণবিশিষ্ট হইয়া ব্রহ্মকে নিকৃষ্টত্ব প্রাপ্ত হইতে হয়। তখন আর কেবল সত্তামাত্র তাহার সংজ্ঞা থাকে না। সুতরাং এই নিগুৰ্ণ ঈশ্বরের স্বষ্টিকার্য অসম্ভয। তবে স্বষ্টি করিল কে ? পাণ্ডতেরা বলেন, তিনি নিজে ত্বটি করেন নাই। মায়া মামে এক শক্তি ছিল, তাহাম্বারা তিনি সৃষ্টি করাইয়া লইয়াছেন, সেই মায়াম্বারা তিনি এক ছিলেন এবং তদ্বারাই তিনি অনেক হইলেন অর্থাৎ এই বিশ্বই তিনি, সেই সত্তা কেবল রূপান্তর। সগুণ জীব এই নিগুৰ্ণ ঈশ্বর বুঝিতে পারে না। সেই জষ্ঠ ভারতে সগুণ দেবদেবীর সৃষ্টি হইয়াছে। জীব নিজের সাকারত্ব, সাস্তত্ব ও সগুণত্ববশতঃ, বাহ ভাবে তাহাও আকার, সীমাগুণ ছাড়াইয়া উঠিতে পারে না। সুতরাং তাহ ব্ৰহ্ম হইতে পারে না। যাহাকে ভাবিতে পারা যায় না, সেরূপ নিগুণকে জীবের কোন প্রয়োজন নাই, অর্থাৎ তিনি জীবের কোন কাৰ্য্যে লাগেন না। সুতরাং নববিধানে লগুণ ব্ৰহ্মই উপাস্ত ও ধোয় বলিয়া গৃহীত হইয়াছে। অনন্তের ধারণা কিরূপ, তাহাও নববিধানাচার্য এইরূপে वाॉथा करङ्गम। जांकर-ब्र अरू चांशब्र कब्रिटज नॉग्नि न,, কারের অস্ত কোথা জানি না, দয়া পুণ্য প্রকৃতি গুণসমূহের শেষ জানি না এবং সৰ্ব্বাঙ্গ সুন্দরের অন্ত নাই, অথচ আমাদের


নিম্নলিখিত [ ७8१ ] নববিধান - - * u r- *= সগুণ মনেই ইহাদের জন্ম। আমি সাস্ত বলিয়াই অনস্তের অস্তিত্ব স্বীকার করি। নববিধানে বিশ্বাস করিলে সগুণ পরামর্থকে বিশ্বাস করিতে হয় এবং তাছা হইতেই আমাদের ক্ষুদ্রমনে অনন্ত জ্ঞান আসে, লগুণ পরমেশ্বরও যে অনন্ত তাহা বুঝা যায়। যুরোপের ব্রহ্মবাদ ভারতের স্থায় নহে। সেখানেও নিগুৰ্ণ ব্রহ্মের কল্পনা করা হয়, কিন্তু তাহাকে যেন কতকগুলি নিয়মাধীন বলিয়া ভাবা হইয়া থাকে। যুরোপের ব্ৰহ্ম নিগুৰ্ণ হইলেও স্বষ্টি করিবার সময় ইচ্ছা অবলম্বন করিয়া লগুণ হন, মায়া অবলম্বন করেন না, কিন্তু স্বষ্টির পর তাহাতে ও স্বষ্টিতে একত্ব থাকে না, রূপান্তরত্বও থাকে না । তিনি স্থষ্টির অতীত, নিত্য ও স্থায়ী। তিনি জগৎ স্বষ্টি করিয়া তাহাতে কতকগুলি নিয়ম চালাইয়া ছিলেন। সেই নিয়মের অধীনে জগৎ চলিতেছে ও চিরকাল চলিবে। ঈশ্বরও আর এই নিয়ম পরিবর্তন করিতে পারেন না। সুতরাং এরূপ ঈশ্বরেও জীবের কোন প্রয়োজন নাই। জীব তাহাকে পূজা করুক, বা তাহার নিকট প্রার্থনা করুক, তিনি কিছু করিতে পারিবেন না, কারণ তিনি নিয়মাধীন, নিয়মাতিরিক্ত কিছু তিনি করিতে পারেন না। ভক্তের কথায় কর্ণপাত করা তাহার পক্ষে অসম্ভব। তাহার নিয়ম পালন করাই ধৰ্ম্ম । ধৰ্ম্মপালিত হইলে জীবের কৰ্ত্তব্য করা হইল, ঈশ্বরের নিকট প্রার্থনার আবস্তকতা নাই। য়ুরোপের বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতের বলেন, স্মৃষ্টির পূৰ্ব্বে পরমাণুরাশি বিশৃঙ্খল ভাবে ছিল, ব্ৰহ্মা তাছাতে অঙ্গুলি দিয়া একবার একটা মাত্র টোকা মারিয়াছিলেন। তাহাতেই পরমাণুরাশি সংক্ষুব্ধ হইয়া শক্তি ও গতিবিশিষ্ট হইয়া ঘুরিতে লাগিল। সেই ঘূর্ণন হইতে তাছাতে তাপ জন্মিল। সেই উত্তাপ ঘনীভূত হইয় এক অগ্নিময় মণ্ডলরাপে দৃষ্ট হইল। তাহাই আদি স্থৰ্য্য। ক্রমে স্বৰ্য্যের মধ্যভাগ স্ফীত ও বিচ্ছির হইয়া দুরে পড়িল ও স্বর্ঘ্যের আকর্ষণে সেই দূরেই ঘুরিতে লাগিল। এইরূপে গ্রহ উপগ্রহের সৃষ্টি । তৎপয়ে গ্রহবিশেষের তাপহ্লাসে বাম্পের উৎপত্তি, তাহা হইতে জল, জল হইতে উদ্ভিদ, উদ্ভিদ হইতে জলজন্তু ক্রমশঃ অঙ্গ জীবাদি, পরে মনুষ্য জন্মিল। তাছার পর মহুৰাও कङक७णि cथांकृऊिक निब्रभांशैन, cनई निद्रमांनि श्रृंॉणन করাই তাহার ধৰ্ম্ম । সুতরাং ঈশ্বর থাকিতে পারেন এবং আছেন, কিন্তু তাহার সহিত জীবের আর সম্বন্ধ কোথা ? স্বতরাং য়ুরোপের ব্রহ্মবাদে জন্মমৃত্যুবিবাহ, নীতি অনীতি, স্থটি সমস্ত ঈশ্বরের হস্ত বহির্ভূত, কেবল অবস্থার ফল। . ' নৱৰিধানাচাৰ্য্য বলেন,-ঈশ্বর ভারতীয় দর্শনোক্ত মিগুপ बक्र इरेन वा झूएञीब्र गर्षप्नास्त्र निङ्गभाषीन झ्रेष्ण बैंोक्जाश्