সবরাত্রে cनहेबछ ८कांन शूद्भव cशबकांहर्षी चश्नंaiरण करग्न मां । शनि কেছ করে, তবে তাহার মৃত্যু হয় বলিয়া সকলের ধারণা আছে । কিয়ৎকালপরে মহারাশার প্রতিমা ब्रोबदाम्रैौरङ ফিরিয়া যায়। মহারাণ সদলে তখন নৌকা খুলিয়া দিয়া ঘাটের নানাস্থানে অধিবাসিবর্গের উৎসব দেখিয়া বেড়ান। जरी अप्टेनौं नवौं छिम निमहे यिहेक्लर्ण इच्न । कुणि प्लेछ अन्नुমান করেন, "গঙ্গা” ও “গোরী” এই শব্দের সংযোগবিকারে “গাঙ্গোড়” শব্দের উৎপত্তি। অষ্টমীর দিন অশোকাষ্টমীর विरलय ठे९नद श्ञ ७षः नवगैौद्र निन बदब्रांग्निद्र दिभिटे नि বলিয়া ঐ দিন হোম হয়। এই দিন সকলেই পূজা দিয়া থাকে। এই দিন রামনবমীর জন্ত রামের জন্মোৎসব হয়। উদয়পুরে রাজপ্রাসাদে হাতী ঘোড় সাজাইয়া সমস্ত অস্ত্রশস্ত্র পরিষ্কার করিয়া जे नि भूल क्ञा श्य। विजब्र मन्तीब्र नि “नान्तब्र” श्य। এই দিন উদয়পুরে সৈন্তপরিচালন ও কৃত্রিম যুদ্ধাভিনয় হয়। পুণায় আশ্বিনে নবরাত্র উৎসব হইয়া থাকে। প্রতিপদ হইতে নবমী পৰ্য্যস্ত “নবরাত্র” ও দশমীতে “দশের” হয় । প্রভু নামক কায়স্থের মধ্যে অনেকে ফলমূল খাইয়া এই নয় দিন উপবাসামুকল্প করে। নবমীর দিন হোম হয়। এই কয় দিনে বিবাহিতা কোঙ্কণী-ভাড়বলরমণীর ভগবতীর বামে প্রত্যেক বাড়ীতে করঙ্গাতে ভিক্ষা করিয়া থাকে। গৃহস্থ বাড়ীতে এই কয় দিন সধবা প্রাচীনাগণ করঙ্গ পূজা করে। এই পূজায় এক ভীড়বল-দম্পতীকে ডাকিয়া অনিয়া উঠানে এক মণ্ডল নিৰ্ম্মাণ করিয়া তন্মধ্যে দাড় করায়, তাহাদের করঙ্গা একখানি চৌকীর উপরে রাখে। যে রমণী পূজা করিবেন, তিনি করঙ্গার বহির্দেশে তৈলহরিদ্র সিঙ্গুর লেপন করেন, টিক্লী বাধিয়া দেন, আতপচাউল হুড়াইয়া দেন এবং করঙ্গাটি চাউলে পরিপূর্ণ করিয়া দীপ ঘুরাইরা আরতি করেন। করঙ্গার আরতি হইলে ভীড়বল-দম্পতিকে আরতি করা হয়। তৎপরে ভাড়বলরমণী পুজাকারিণীর কপালে তৈলহরিদ্র, সিলুর ও টিকলি লাগাইয় দেয়। পুৰুষও এই সময়ে তৈল ও চাউল ভিক্ষা প্রাপ্ত হইয় গৃহস্থকে আশীৰ্ব্বাদ করেন এবং শঙ্খ বাজাইয়া শুভ হুচনা করেন। ( প্রভুগণের বাড়ীতে এই দিন ব্যতীত আর কোন দিন কোনকালে কোন উৎসবে শঙ্খধ্বনি হয় না ; তাহাcन्नग्न दिवान श्रळ जयदग्न भंवधक्ष्वनिरङ शऔझॉफ़ा शहेष्ठ श्ब्र ।) কুমারী ও সধবার এই ময় দিন পরস্পরের বাটতে যাতায়াত করে। যে বাড়ীতে যায়, সেই ৰাষ্ট্রীর রমণীর অত্যাগতাদিগকে মারে বসাইরা তৈল, হরিদ্র, সিঙ্গুর, ফুলের মালা ও টিকলি . রিখাকে এবং অঞ্চলে মুতী, শুপারি ও পাস দেয়। শেয়ায় দিৰ ক্ষম্বিন্থের প্রাতঃসাৰ করিয়া গৃহদেবতার [ ఖty } নবন্ধান্ত্র • • পূজা কৰে। রমণীর উঠানে মণ্ডল করি তন্মধ্যে পঞ্চপাণ্ড বের ঘামে পাচ তাল গোময় এক পত্রাসনে রাখে ও তাঁহার উপর ফুল সিঙ্গুর বা আবীর ছড়াইয় দেয়। বাহাদের ঘোড়া থাকে, তাহার এই সময় আস্তাবল হইতে ঘোড়া আনিয়া বাটীর সম্মুখে রাখে। তাহার গলায় ও চতুঙ্গদে ফুলের মালা বাধিয়া দেয়, পৃষ্ঠে শাল পাতিয়া দেয়। পরে সধবা গৃহকত্রী দীপ, নারিকেল, বাতাস, সিলুর, আতপ চাউল, পাণ, শুপারি ও রজত মুদ্রা দিয়া তাহাকে বরণ করেন। এই দিন হইতে প্রভূ-রমণীরা দেড়মাস কাল প্রত্যহ বাড়ীর প্রবেশদ্বারের সম্মুখে ভূমির উপর পঞ্চবর্ণের গুড়ি দিয়া গৃহ, বৃক্ষলতা ইত্যাদির চিত্র প্রস্তুত করে। যে রজতমুত্র দ্বারা অশ্ববরণ হয়, তাহ অশ্বপালক পাইয় থাকে, এ ছাড়া নূতন পাগড়ী ও নূতন বস্ত্র পায়। এই দিন ইহার মাংস মিষ্টান্নাদি অাহার করে। সন্ধ্যাকালে সকলে পুত্র সঙ্গে লইয়া দেবী মন্দিরে যায় এবং শাইপাতা ও পয়সা দান করে। তৎপরে অস্ট্রিীয়স্বজনের সহিত দেখা সাক্ষাৎ করে, পরস্পরে শাইপাতা দেয় ও কোলাকুলি করে। গৃহদ্বারে পত্নীর স্বামীর অপেক্ষা করিয়া থাকে স্বামী আসিলে বহিদ্বারে এক চৌকীতে বলিয়া পত্নী পতির কপালে সিঙ্গুর দান করে, মস্তকে আতপ ছড়াইয় দেয়, বাতাসা ও নারিকেল খাইতে দেয় এবং আরতি করে । স্বামী স্ত্রীর হস্তস্থিত পাত্রে ২ট হইতে ১০ট টাকা দান করেন। তৎপরে হস্তপদ ধৌত করিয়া গৃহদেবতার গৃহের নিকট রক্ষিত তলবার, বন্দুক, লেখনী, মন্তাধার, ছুরী, রুল, শাস্ত্রগ্রন্থ ও গৃহস্থ যে কয়টা ভাষায় লিখিতে পড়িতে পারে সেই কয় ভাষায় লিখিত একখানি কাগজ স্পর্শ করিয়া তাহার উপরে শাইপাতা দান করে। অবশেষে প্রণাম করিয়া ঐ সমস্তের নিকট বার্ষিক শুভকামনা করে। এই দিন ব্রাহ্মণের সহিত দেখা হইলে প্রভুর ব্রাহ্মণকে প্রণাম করিয়া পরস্পর শাইপাতা গ্রহণ করে ও ব্রাহ্মণকে কিছু দান করে। অচ্চত্র নবরাক্রিতে নয় দিন ধরিয়া ভগবতীর পূজা, হোম, চণ্ডীপাঠাদি হয় এবং স্ত্রীলোকেরা হরিদ্রাদি দান ও মাঙ্গল্যানুষ্ঠান করিয়া থাকে। দাক্ষিণাত্য প্রদেশে নবরাত্রব্রতে ৭ জন বৈদিক ব্রাহ্মণ उडौ श्न, ७ोशङ्ग भएका झकझन cोग्नाश्ठिा करङ्गम, दिउँौग्न ব্যক্তি তন্ত্ৰধারক হন, তৃতীয় বাক্তি ললিতপারায়ণের অর্থাৎ অগস্ত্যকৃত হয়গ্ৰীৰ মূৰ্ত্তির স্তোত্র প্রত্যহ তিনবার পাঠ করেন, চতুর্থ ব্যক্তি ঋগ্বেদোক্ত মন্ত্যুক্ত ১০৮ বার, এবং পঞ্চম ব্যক্তি वैश्रु oवंख्ठारु »०४ बांब्र नॉर्ट कtझन । वर्छरुखि महिब्ररखांज পাঠ ও সপ্তময়াক্তি পঞ্চাক্ষর শিবমন্ত্র অর্থাৎ ৫ নমঃ শিবায়’ এই শিবমন্ত্র চারিদিনে দ্বাদশ সহস্ৰবায় পাঠ ক্ষয়িয় থাকেন. দেীর
