পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৬৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- - নবলহর (মওয়াসহর ) পঞ্জাবের জলন্ধর জেলার দক্ষিণপূৱ তহলীল। ইহার পরিমাণ প্রায় ২৪৯ বর্গ মাইল। এই তস্থলীলে একুট সহর ও ২৮২ খানি গ্রাম আছে। ইহার লোকসংখ্যা প্রায় ১ লক্ষ ৮৫ হাজার ; হিন্দুর সংখ্যাই অধিক। গম, জোয়ার, ছোলা, যব, ইক্ষু ও তুলা প্রধান কৃষিজাত দ্রব্য। ২ এই তহসীলের প্রধান সহরের নামও নবসহর (নওয়া সহর)। ইহা ৩১° ৩০’ উত্তর অক্ষাংশে ও ৭১ ৯৫৩-“পূৰ্ব্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত। মোগল সম্রাট বাবরের সময় নওশের খ৷ নামক একজন আফগান এই নগর প্রতিষ্ঠা করেন । এই সহরের লোকসংখ্যাও প্রায় পাচ হাজার। সহরট বেশ বৰ্দ্ধিষ্ণু । এখানকার চিনির ব্যবসায় ও লুঙ্গি নামক বস্ত্র শিল্পের কারবার বহু বিস্তৃত। ৩ পঞ্জাবের হাজারা জেলার মধ্যে আবটাবাদ তহসীলের একটী সহর। ইহা ৩৪° ১০% উত্তর অক্ষাংশে, ৭৩° ১৮ ৪৫% পূৰ্ব্ব দ্রাঘিমায়, আবটাবাদ হইতে ৩ মাইল পূৰ্ব্বে, আদিয়ানীর রাস্তার উপর অবস্থিত। লোকসংখ্যা প্রায় ৪৫০০, মুসলমানের সংখ্যাই অধিক । এখানকার ক্ষত্রি ব্যবসায়ীরাই বিলমের খনিজ লবণের ব্যবসায় করে, বিলাতী বস্ত্রাদি আনাইয়া মুজঃফরাবাদ ও কাশ্মীরে রপ্তানী করে এবং কাশ্মীর হইতে অধিক পরিমাণে ঘৃত আমদানী করে । নবসারি, বোম্বাই প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত বরদ রাজ্যের একটা নগর। গ্রীক ভৌগোলিক টলেমি ইহাকে নসরিপ নামে অভিহিত করিয়াছেন। এই নগর সমুদ্র হইতে ছয় ক্রোশ এবং পূর্ণ নদীর বামতীরে অবস্থিত। অক্ষা ২২° ৭' উঃ, দ্রাফি ৭৩° ৪১' পূঃ। পূর্ণ দিয়া নবসারি পর্যন্ত নৌকা আসিতে পারে। নাবিকের পূর্ণার এই অংশটুকুকে নবসারি নদী বলিয়া থাকে। নবসারি একটী বৰ্দ্ধিষ্ণু স্থান, এখানকার অধিকাংশ পারসী অধিবাসী কার্পাস বস্ত্র প্রস্তুত করে। ইহাদিগের মধ্যে অনেকে তাম, পিত্তল, লৌহ ও কাষ্ঠের কাজও করিয়া থাকে। এখানে পারসীদিগের একটা মনোহর মন্দির अ८िछ् । নবসারিক, নবনারি বা নেয়ারি নগরের भूर्भ नांम। हेह গুজরাটের অন্তর্গত বরদার মধ্যে পুর্ণানদী তীরে অবস্থিত। { নবসারি দেখ। ] নবসাহসান্ধ, পরমারবংশীয় এক মালবরাজ। পদ্মগুপ্ত নামে এক কৰি “নবসহিসাক্ষচরিত” নামে এক কাব্য রচনা করিয়া গিয়াছেন। পরমারবংশের খোদিত লিপিও পাওয়া গিয়াছে। পরমার বংশের উৎপত্তি পৌরাণিক উপাখ্যানের দ্যায়। বশিষ্ঠ যখন আৰু পৰ্ব্বতের উপর থাকিতেন, তখন বিশ্বামিত্ৰ ঠাহার [ ఆపి ) বান্তি २झ ) নবসহিলাঙ্ক হোমধেনু হরণ করেন। বশিষ্ঠ বিশ্বামিত্রকে বিনষ্ট করিবার জন্ত ষজ্ঞকুণ্ড হইতে এক খঙ্গধারী পুরুষ উৎপাদন করেন। এই ব্যক্তি শত্রু দমন করিয়া ধেমু উদ্ধার করেন। ইহার এই কাৰ্য্য হইতে বশিষ্ঠ ইহাকে পরমার অর্থাৎ শক্রবিজয়ী নাম দেন। আবু পৰ্ব্বতে পরমারের উৎপত্তি হইতে এরূপ অকুমান হয়, আৰু পৰ্ব্বতের উপরিস্থ অচলগড় পরমারদিগের অধীনে ছিল। চন্দ্রাবতী নগরে তাহীদের রাজধানী ছিল। পরমান্নবংশীয় সোমেশ্বরপ্রদত্ত দৈলবাড়ের তেজপাল-মন্দিরস্থ প্রশস্তি হইতে পরমারের পূর্ববর্তী আবুবাসী পরমার বংশীয় রাজগণের নাম পাওয়া যায়। ধূমরাজ, ধুন্ধুক, এবভট্ট প্রভৃতি পরমারের পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী এবং রামদেব, যশোধবল, ধারাবর্ষ, প্রলোদন, সেখসিংহ, কৃষ্ণরাজ প্রভৃতি পরমারের উত্তরবত্তা আবুবাসী পরমার রাজগণের বিশেষ বিবরণ কিছু পাওয়া যায় না। খৃষ্টীয় ১২।১৩শ শতাব্দীতে আবুবাসী পরমারগণ অণহিলবাড়ের চালুক্যরাজগণের সামন্ত ছিলেন। উদয়পুর ও নাগপুর হইতে পরমার-বংশীয় মালবরাজগণের ছুইখানি প্রশস্তি এবং এই বংশীয় ২য় বাকৃপতির খোদিত লিপি পাওয়া গিয়াছে। এই সকল হইতে জানা যায় যে এই বংশীয় উপেন্দ্র বা কৃষ্ণ নামে এক ব্যক্তি মালব দেশে প্রথম অধিষ্ঠিত হন। উদয়পুরপ্রশস্তির মতে, ইনি মালব জয় করেন। ডাঃ বার্গেসের মতে ইনি খৃষ্টীয় ৮ম শতাব্দীতে বর্তমান ছিলেন। উদয়পুরপ্রশস্তি হইতে বংশতালিকা এইরূপ

  • ७ग्न यांग्न

পরমার ਾਂ ੋ (੧) বাকতি (১ম) 8.སྐ་ཅ(༣༥)(ག ད་ལྟ་ཤ་ག) হর্ষ | .

  • {್ಲಿ,

cछांखे _ ੇਸ਼। নবালাচরিতে হর্ষের নাম লীকে (২) বা হর্ষজ ও ২য় বাকৃপতি উৎপলরাজ নামে উল্লিখিত হইয়াছে। নাগপুরপ্রশস্তিতে ২য় বাকৃপতির নাম মুজ এবং উহার