«s “মনঃশিলা মনোগুপ্ত মনোহৰ নাগজিরিক " নৈপালী কুনটা গোল শিলা দিব্যেবধি স্থত।” (ভাবপ্র ) লগঞ্জীবন (স্ত্রী) নাগঃ সীসকং জীবনং যন্ত। রঙ্গ, রাং। (হেম) নাগবারি, উজ্জয়নীর পঞ্চক্রোশের মধ্যে এক ক্ষুদ্র নদী। নাগতীর্থ (ল্পী) তীর্থবিশেষ। নাগতুরু, মাত্রাজের কর্ণল জেলার অন্তর্গত একখানি গ্রাম। চলিত কথায় ইহাকে নাগফুর বলে। এখানে অতি প্রাচীন চারিট মন্দির আছে । নাগস্তর, গঙ্গবংশীয় এড়েম্পরস বা এড়েম্প নামক সম্রাটের একজন সেনাপতি। বীরমহেন্দ্র নামক জনৈক রাজার সহিত যুদ্ধকালে তাহার সেনাপতি অযাপদেবের সহিত নাগন্তর যুদ্ধ করেন। এই যুদ্ধে অযাপদেব বিনষ্ট হন। সম্রাট এই কার্যো প্রীত হইয়া ইহাকে নাগন্তর ভট্ট উপাধি ও বেমপুর প্রভৃতি স্বাদশখানি গ্রাম প্রদান করেন। এই দ্বাদশ খানি গ্রামই এখনকার কলনাড় জেলার প্রধানাংশ । নাগদ, অগছিলবাড়ের রাণী বিশালদেবের জনৈক মন্ত্রী, ইনি ব্রাহ্মণ ছিলেন। নাগদত্ত, গুপ্তবংশীয় মহারাজ-সমুদ্রগুপ্তের সমসাময়িক জনৈক রাজা। ইনি আর্য্যাবর্তের মধ্যে রাজত্ব করিতেন ও সমুদ্রগুপ্ত কর্তৃক পরাজিত হন। নাগদত্ত, রাষ্ট্রকুটরাজবংশের একশাখা পুরাট বা পুন্নাড়, নামক স্থানে রাজত্ব করিতেন। কাশুপরাষ্ট্ৰবৰ্ম্ম এই রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। নাগদত্ত ইহারই পুত্র। ( পুন্নাড় দেখ। ] নাগদত্ত (পুং ) নাগস্ত গজস্ত দন্তঃ। ১ হস্তিদস্ত। নাগদত্তঃ সাধনত্বেনাস্ত্যস্তেতি আছ। ২ গৃহান্তর্গত দারু, দাড়িয়া বা দাও । নাগদত্তক (পুং) নাগদত্ত স্বার্থে কন্। ১ হস্তিদন্ত। নাগ দম্ভেন কায়তীতি কৈ-ক। ২ ভিত্তিদারুদ্বয়, নিযুহি। নাগদস্তিক (স্ত্রী) নাগস্ত সৰ্পস্ত দস্তুইব পীড়াদায়কং পত্ৰং যন্তাঃ, কাপি অত ইত্বম্। বৃশ্চিকালী, চলিত বিছুট। (Tragia Involucrata.) বিছুটী দেখ । ] নাগদত্তী (স্ত্রী) নাগস্ত গজস্ত দস্তইব ফলাস্তাকারে যন্তাঃ, ভীৰু। ১ কুন্তাখা ওষধি। ২ খ্ৰীহস্তিনী, চলিত হাতিগুড়, পৰ্য্যায়—বিশল্য, পৰ্ব্বপুষ্পী, বিধৌষধি, শুক্লপুপু, ইভদস্তাহা, কাণ্ডেরী, কামদুতিক, শ্বেতপুষ্প, মধুপুষ্প, বিশোধিনী, নাগস্ফোত, বিশালাক্ষী, নাগচ্ছত্রা, বিচক্ষণ, সৰ্পপুষ্পী, শুক্লপুপী, স্বাছক, শতদস্তিক, সিতপুপী, সৰ্পদওঁী, নাগিনী। ইহার গুণ—কটু, তিক্ত, রক্ত, বাত, কফ, গুল্ম, শূল, উদয়রোগ ও কণ্ঠদোষনাশক । ( রাজনি ) নাগামী (স্ত্রী) মাগে দমতেহনা দম বুট-উপ। স্বত্র গুপ و سران ] নাগদেব বিশেষ। পশ্চিমদেশে নাগদেীনী, ৰঙ্গে বলা। সংস্কৃত পৰ্যায়-জন্তু, জাম্ববতী, বল, নাগাৰ, দমনী, নাগগন্ধ, বৃদ্ধ, রক্তপুষ্প, জাম্বরী, মোট, বিষাপহ, নাগপুপী, নাগপত্র, মহাযোগেশ্বরী, মলমী, ফুঃসহ, তুৰ্দ্ধৰ্ষ । ইহার গুণ-কটু, তীক্ষ, হালক, পিত্ত, কফ, মূত্ৰকৃচ্ছ, ব্রণ ও সৰ্ব্বগ্রহদোষ প্রভৃতি নাশক এবং সৰ্ব্বত্র জয়, ধন ও মুমতিপ্রদায়ক। (ভাবপ্র রাজনি ) , নাগদল, ব্রহ্ম, বঙ্গ, সিংহল ও মলবার-দেশীয় বৃক্ষ বিশেষ। বাঙ্গালায় ইহাকে পোণ্ডর বা পুপ্তর বলে। পশুকাঠ नांटम हेहांद्र कीछेदिकौऊ श्य । ऐशंग्न कॉर्छ अठि कटैिन । ব্ৰহ্মদেশে ইহার শাখায় ও গুড়িতে ঘরের খুটি, যন্ত্রাদির বাট, হাতল, গাড়ীর চাকার পাখি প্রভৃতি প্রস্তুত হয়। সুন্দরবনে এই গাছ বিস্তর জন্মে। ইহাতে নৌকা প্রস্তুত হয়। শালকাঠ অপেক্ষা জলে ইহা অনেক দিন থাকে, শীঘ্র পচে না। ইহার কাঠ শাদ, তবে বাতাস লাগিয়া নীলাভ রক্তবর্ণ হইয়া যায়। ইহার বীজের তৈলে স্থানীয় লোকের দীপ জালে এবং মাথায় মাখে। গ্রীষ্মদেশে তরল থাকে। ইহার ছালের রস অতি তিক্ত, কিন্তু অত্যন্ত সঙ্কোচক । মলয়দেশে ওলাউঠা, পাকাশয়ঘটিত বেদন, ও উদরাময়াদিতে সন্ধোচরূপে ব্যবহার করে । নাগদলোপম (স্ত্রী) নাগদলন্ত তামূল্য উপম যত্র। পরষফল। পশ্চিমদেশে ফালস, বঙ্গে ফলসী কহে। পৰ্য্যায়—অল্লাস্থি, পরুষক, মুকুফল, পরপর, পরব, নীলচৰ্ম্ম, গিরিপিলু, পারাবত, নীলমণ্ডল। ইহার অপকগুণ উষ্ণ, অম, পিত্তকর ও লঘু। পঙ্কগুণ-মধুর, পাকে শীতল, বিষ্টষ্ঠী, ধাতুবৰ্দ্ধক, হৃদয়ের হিতকারক, পিপাস, পিত্ত, দাহ, রক্ত, জরক্ষয়, ক্ষত, বিসর্প ও বাতনাশক । ( ভাবপ্র” ) =###FR ( •it=#) #*fRPR ( Artemisia vulgarit ) { নাগদোলা দেখ। ] নাগদাস, দীপবংশদ্ভূত জনৈক রাজা। ইহার রাজত্বের দশমবর্ধ অতীত হইলে অর্থাৎ বুদ্ধনিৰ্ব্বাণের ৫৮ বৎসর পরে স্থবির শোণক উপসম্পদ লাভ করেন । নাগদেব, ১ অপহলাড়ের চালুক্যরাজবংশের আদিপুরুষ মূলরাজের এক পৌত্র । ইনি ১০১০ খৃষ্টাব্দে বর্তমান ছিলেন । ২ জনৈক শাস্ত্রগ্রন্থকার, ইহার প্রণীত আচারদীপিকা ও নির্ণতৰ নামক দুইখানি গ্রন্থ আছে। ৩ চিত্ত-সন্তোষত্রিংশিকপ্রণেতা । ৪ ত্রিবিক্রমভট্টগ্রণীত দময়ৰ্ত্তীকথা নামক চম্পকাব্যের টীকাকার । ৫ জনৈক জ্যোতির্ষিক গ্রন্থকার, ইহার এীত “প্রথিততিথিনির্ণয়, "মুহূৰ্ত্ত-দীপক," "মুহূর্ব-লিভি,”
