নাগপুর নাগপত্তনের ৫ মাইল পূৰ্ব্বোত্তরে সাগরতীরে নাগোর নামক স্থানে কাদের উলিয়ার সৈয়দ, তাহার পুত্র মুহম্মদ রমুফ সৈয়দ ও পুত্রবধূ জোহারা বিবির প্রসিদ্ধ সমাধিগৃহ আছে। কি হিন্দু কি মুসলমান এ অঞ্চলের অধিকাংশ লোকই কাদেরউলিয়ারকে শ্রদ্ধাভক্তি করে ও সমাধি দেখিতে আসে । নাগপত্তনের পেরুমলস্বামী ও কারারোহণস্বামীর মন্দির অতি বিখ্যাত। প্রবাদ এইরূপ, সত্যযুগে ব্ৰহ্মা দক্ষিণসমুদ্র তীরে মহাবিষ্ণুর আরাধনা করেন। বিষ্ণু তাহার তপস্তায় তুষ্ট হইয়া দেখা দেন। তিনিই নাকি এখানে বিষ্ণুমূৰ্ত্তি স্থাপন করেন। সেই মূৰ্ত্তির নাম এখন পেরুমলস্বামী। কারারোহণস্বামীর শক্তির নাম নীলায়তাক্ষী। স্মার্জ-ব্ৰাহ্মণের তাহাকে বিশেষ ভক্তি ও সম্মান করিয়া থাকেন। নাগপত্র। (স্ত্রী) নাগদমনং পত্ৰং যন্তাঃ, টাপ। নাগদমনী । (ভাবপ্র” ) নাগপত্রী (স্ত্রী) নাগবৎ পত্রংযন্তাঃ ভীৰু। লক্ষণাকা। (রাজনি) নাগপদ (পুং ) নাগবত পদং স্থানং যন্ত। ষোড়শপ্রকার রতি বন্ধের মধ্যে দ্বিতীয় রতিবন্ধ। লক্ষণ— “পাদে স্বন্ধে তথা হন্তে ক্ষিপেল্লিঙ্গং ভগে লঘু। কাময়েৎ কামুকে নারীং বন্ধো নাগপদে মতঃ ॥" (রতিম) (কী ) ২ হস্তিপদ । নাগপাল (পুং) কাশ্মীরের একজন রাজা। ইনি সোমপালের সহোদর। g নাগপাশ (পুং ) নাগঃ পাশইব। ১ বরুণের অস্ত্রভেদ। এই অন্ত্রে প্রতিদ্বন্দ্বীকে বন্ধন করা যায়। রামায়ণে দেখিতে পাওয়া বার, ইন্দ্রজিৎ ইন্দ্রের নিকট এই অস্ত্র লাভ করিয়াছিলেন। প্রায়ই সকল পুরাণে এই অস্ত্রের ভূয়োভূয়ঃ উল্লেখ দেখা বার। তন্ত্রে ইহার লক্ষণ এইরূপ আছে— “সাৰ্দ্ধদ্বয়াবর্তনাত্ত নাগপাশ ইতি স্বতঃ।. ব্ৰহ্মগ্রন্থিমথো দস্তান্নাগপাশমথাপি বা ॥” ( আগম ) সাৰ্দ্ধস্বয় আবৰ্ত্তন অর্থাৎ আড়াই পেচ বন্ধনের নাম নাগপাশ । নাগপাশে বন্ধন বলিলে আড়াই পেচ দিয়া বান্ধা আছে, ইহ বুঝিতে হইবে। নাগপাশক (পুং ) নাগপাশইব ইতি কন্। রতিবন্ধবিশেষ। “স্বজায়মধ্যস্থাং হস্তাভ্যাং ধারয়েং কুচে। রমেৎ নিঃশঙ্কিতঃ কামী বন্ধোইয়ং নাগপাশকঃ ॥” ( রতিমঞ্জরী ) নাগপুত (পুং ) atoto olton I (Bauhinia Anguina) নাগৰেল । নাগপুর (কী) নাগনাং পুর তৎ। ১ পাতাল। নাগনামক পুরংগ ২ দেশবিশেষ। অগ্নিপুরাণে এই দেশের উৎপত্তি বিষয়ে برهان ] নাগপুর @ 。輸 ७ हेक्रो लिखि अदइ-अंङ्ग भइएक्रबङ्ग जाँो श्हेउ मिष्ठागढ হইয়া হেমকূট, কৈলাস ও হিমালয় অতিক্রম করিলে স্বলীল নামে এক দানব পৰ্ব্বতৰূপে ইহাকে রোধ করিয়াছিল। ভগীब्रर्ष ¢कोशिष्कब्र आंब्रांशन कब्रिग्न ५कौ नांशदांशभ थॉर इन । এই নাগ স্বলীল দৈত্যকে বিদারিত করিয়া নিক্ষেপ করিয়াছিল, মে স্থলে এই দৈত্য বিনষ্ট হয়, সেইম্বল নাগপুর নামে খ্যাত হইল। ( অগ্নিপু গঙ্গাবতরণনামাধ্যায় ) ৩ হস্তিনাপুরের নামান্তর। . “তৎসৰ্ব্বং প্রতিজগ্রাহ রাজা নাগপুরাধিপঃ।” ( ভারত ১।১১২ অ• ) নাগপুর, মধ্যপ্রদেশের একটা বিভাগ, জেলা ও তাহার প্রধান নগরের নাম। ১ নাগপুর বিভাগে নাগপুর, ভাণ্ডার, গোগু, বৰ্দ্ধা এবং বালাঘাট এই কয়ট জেলা আছে। এই বিভাগের উত্তরে ছিন্দবাড়া, সেওনী ও মণ্ডলা জেলা, পূর্বে রায়পুর জেলা, কবাদ্ধ, খয়রাগড় ও কাঙ্কের নামক দেশীয় রাজ্যত্রয়, দক্ষিণে নিজামাধিকৃত প্রদেশ এবং পশ্চিমে বেরারের অন্তর্গত অমরাবতী ও বুন নামক জেলা অবস্থিত। নাগপুরবিভাগের পরিমাণ প্রায় ২৪০৪০ বর্গ মাইল । লোকসংখ্যাও প্রায় আড়াই কোট। এই বিভাগে গোড়, বৈগা, কবার, কোকু, কোল, ভীল প্রভৃতি অসভ্যজাতির বহুল বাস আছে। হিন্দুর মধ্যে কৃষিজীবী কুৰ্ম্মীর সংখ্যা সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক। ২ নাগপুর জেলার পূৰ্ব্বে ভাণ্ডার, উত্তরে ছিন্দবাড়া ও সেওনী, দক্ষিণপশ্চিমে বৰ্দ্ধা, দক্ষিণপূৰ্ব্বে চান্দা ও পশ্চিমে বেরার। সাতপুর। পৰ্ব্বতের নিয়ে সমতলক্ষেত্রে এই জেলা অবস্থিত। উত্তরে, পশ্চিমে এবং পূৰ্ব্বে এই জেলার সীমাংশস্বরূপ ঐ পৰ্ব্বতমালা বিস্তৃত। এই পৰ্ব্বতমালা দ্বারা সমস্ত জেলা তিনটী সমতল বিভাগে বিভক্ত। দক্ষিণপূর্বের সমতলে নান্দ নদীর অববাহিকা। পিল্কাপার শিখরের পশ্চিমে বৰ্দ্ধানদীর অববাহিক এবং বৰ্দ্ধা নদীর উপনদী জমি ও মদার হইতেও যথেষ্ট জলসঞ্চার হয়। পূৰ্ব্বদিকের সমতলক্ষেত্রে বেশগঙ্গার উপনদী কনহান (তাহার উপনদী পেঞ্চ, কোলার, বন, মুর ও বোর প্রভৃতি) জল সরবরাহ করে। এই জেলায় পিলকাপার ( ১৮৯৯ ফিট) হলদোলী ( ১৩৪০ ফিট), ও রামটেক পাহাড় ( ১৪• • ফিটু উচ্চ ) এই কয়ট গিরি প্রধান। রামটেক পাহাড় ঘোড়ার নালের স্তায় আকৃতিবিশিষ্ট। ইহার উপর <था5ौन छू१f e cधांईौन भमिग्नांनेि ज्ञां८झ 1 *ांशं८फ़ग्न छैऊङ्ग বাহুর মধ্যে গর্ভস্থানে এক হ্রদ আছে, তাহার তীরভূমি নানা মন্দিরে পরিব্যাপ্ত। ইহার মধ্যস্থ একটী শিখরে সীতাবলী স্বৰ্গ অবস্থিত। । இ
