পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৭৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नाजैज५. মরিচ, চিত, ভৃঙ্গরাজ, হরিদ্র ও দারুহরিয়া এই সকল মিলিত এক সের। এই তৈল প্রয়োগ করিলে বাতজ ও কফজ নাড়ীত্রণও শীঘ্র প্রশমিত হয়। শল্যঞ্জ নাড়ীত্রণে—শস্ত্রপ্রয়োগ করিয়া শল্য বহির্গত করিবে । পরে ত্রণস্থানের পুয়াদি নিষ্কাশিত করিবে। নিম্ব ও তিল পেষণ করিয়া অধিক পরিমাণে স্বত ও মধুসহযোগে ক্ষতস্থানকে বন্ধন করিবে । শল্যজ নাড়ীত্রণে—কুস্তিকান্ততৈল প্রয়োগ করিলে সন্ত ফল পাওয়া যায়। সিজের আট, অকিন্দের আট এবং দাবী দ্বারা বর্তি প্রস্তুত করিয়া প্রয়োগ করিলে সৰ্ব্বশরীরগত নাড়ীত্রণ নিশ্চয় আরোগ্য হয় । সোদাল-পাত, হরিদ্র ও কালিয়াকড়া এই সকলের চুর্ণ ৮ মাফ, মধু s তোলা এবং গোমুত্র ৮ তোলা, এই সকল একত্র পীক করিয়া বৰ্ত্তি প্রস্তুত করিয়া প্রয়োগ করিলে ত্রণশোধিত হয় ও নাড়ীব্ৰণ নষ্ট হইয়া থাকে। মধু ও সৈন্ধবে বৰ্ত্তি করিয়া লাড়ীতে প্রবেশ করাইলে नाएँौब* बडे श्म । झडे अ८१ cरा नकण ऊण ॐख श्रँल्लांटाइ, নাড়ীত্রণে সেই সকল তৈল ব্যবহার করিলেও ইহা প্রশমিত হয়। জাতিপত্র, অাকদের মূল, শোনালুপত্র, ডহরকরঞ্জার বীজ, দৰ্ত্তীমূল, সৈন্ধব, সোঁবর্চল, চিতা ও যবক্ষার এই সকল দ্রব্য সিজের আটায় পিষিয়া বৰ্ত্তি প্রস্তুত করিয়া প্রয়োগ করিলে শীঘ্রই নাড়ীত্ৰণ নষ্ট হয়। শূকরের বিষ্ঠা পোড়াইয়। কালি করিতে হইবে, তাহীর পর বহেড়া, আম্ৰবীজ, বটাবরোহ, রেণুকা, শঙ্খিনীবীজ এবং তৈল উহার সহিত মিলিত করিয়া নাড়ীত্রণে প্রয়োগ করিলে উপকার হয়। মেষরোমের কালি ও লাউর কন্ধদ্বারা তৈলপাক করিয়া তুলার সহিত প্রয়োগ করিলে নাড়ীত্ৰণ নষ্ট হয়। কচুরের স্বরস এবং সিম্মুরের কন্ধ দ্বারা সার্ষপতৈল পাক করিয়া প্রয়োগ করিলে নাড়ীত্রণে উপকার হয় । ভল্লাতাকাদাতৈল, সৰ্শ্বিকাতৈল ও সপ্তাদ গুগগুলু ! নাড়ীত্রণে বিশেষ উপকারী। শরীরত্রণোক্ত সকল প্রকার শোধন ও রোপণাদি ক্রিয়াই নাড়ীত্রণে কর্তব্য। কৃশ, দুৰ্ব্বল ও ভয়শীল ব্যক্তির নাড়ী, এবং মৰ্ম্মাশ্রিত নাড়ী ক্ষারস্বত্র দ্বার ছেদন করিবে। এরূপ স্থলে কদাচ শস্ত্রপ্রয়োগ করিবে না । এষণীম্বারা শোযের গতি অনুসন্ধান করিয়া সুচিকায় ছিদ্রে ক্ষার স্বত্র যোজনা করিবে, পরে শেষের এক প্রাস্তভাগে প্রবেশ করাইয়া উন্নমিত করিয়া খাপয় প্রাস্তম্বারা অনতিবিলম্বে বহির্গত করিবে । অনন্তর ঐ ক্ষীরস্থত্রের উভয় প্রাপ্ত একত্র ও গাৰন্ধন করির রাখিবে, দি উছাড়ে ছেদন । [ 48° 1 नांद्यैश्कूि • • • ন হয়, অব ক্ষীরের বলাবল বিবেচনা করিয়া পুনৰ্ব্বার ক্ষার্যক্ত স্বত্র প্রবেশ করাইয়। উক্তরূপে বন্ধন করিবে। যে পৰ্য্যস্ত ছেদ না হয়, তাবৎকালই এইরূপ করা কর্তব্য । ব্ৰণ ক্ষীরস্থত্রে ছিন্ন হইলে ত্রণের চিকিৎসা করিতে হইবে। • (ভাবপ্র চতুর্থ দাঁড়ীত্রণাৰি ) ভৈষজ্যরত্নাবলীতে নাড়ীত্ৰণাধিকারেও ইহার ঔষধ সকল লিখিত আছে। - নাড়ীশাক (পুং ) নাড়ীপ্রধান শাকঃ নাড়ীক, •চলিত" পাটশাক । নাড়ীশুদ্ধি (স্ত্রী) নাড়ীনাং শুদ্ধিঃ ৬তৎ। নাড়ীশোধন। হঠ যোগে ইহার বিষয় লিখিত আছে। নাড়ীশোষণতৈল (জী ) তৈলৌষধভেদ । ( চক্রদত্ত ) নাড়ীস্বরসঞ্চার (পুং) নাড়ীম্বরে সঞ্চারঃ ৭তৎ। নাড়ীভেদে বায়ুর বছনরূপ গতিভেদ। স্বরোদয় ও গ্রহযামলে ইহার বিষয় বিস্তৃতরূপে লিখিত আছে। বামভাগস্থিত ঈড়ানাড়ীতে অধিক শ্বাস নির্গত হইলে তাহাকে চক্ৰোদয় এবং দক্ষিণদিকে পিঙ্গলানাড়ীর শ্বাসৰহনে স্বৰ্য্যোদয় পদবাচ্য হর অর্থাৎ ৰামদিকের নাসিকাতে অধিক শ্বাস নির্গত হইলে চন্দ্রোদয় এবং দক্ষিণদিকে খালোদয়কে স্বর্ষ্যোদয় কহে । স্বরোদয়গ্রন্থে ইহা প্রসিদ্ধ । যাত্রাদি যে কোন শুভকাৰ্য্য ও তাহার ফল নাসিকাতে ঈড়া ও পিঙ্গলানাড়ীর গতি অনুসারে জানিতে পারা যায়। যাত্রাকাল, বিবাহ সময় বস্ত্র ও অলঙ্কার ধারণ ও অন্ত শুভ কৰ্ম্মে চন্দ্রগুভ। এই সকল সময়ে যদি বামনসাপুটে বায়ু অধিক বেগে সঞ্চায়িত হয়, তাহা হইলে ঐ সকল কার্ষে শুভ হইয়া থাকে। বিগ্রহ, দুতি, যুদ্ধ, স্নান, ভোজম, মৈথুন, ব্যবহার, ভয়, ও ভঙ্গ এই সকল বিষয়ে স্বৰ্য্যনাড়ী প্রশস্ত। এই সকল কার্যাকালে দক্ষিণ নাসিকাতে বায়ু যদি অধিক বহিতে থাকে, তাহা হইলে ঐ সকল কার্য্যে শুভ হইবে। “যাত্রাকালে বিবাহে চ বস্ত্রীলঙ্কারধারণে । স্বকৰ্ম্মেযু সৰ্ব্বেষু প্রবেশে চ শশী শুভঃ ॥ বিগ্রহদুতযুদ্ধেযু স্নানভোজনমৈথুনে । ব্যবহারে ভয়ে ভঙ্গে ভামুনাড়ী প্রশস্ততে।” (ব্রহ্মযামল ) মোহন, শাস্তিকার্য, দিবেীযধি, রসায়ন, বিখ্যারম্ভ ও স্থিরকাৰ্য্যসকল চশ্রোদয়ে অর্থাৎ বামনাসিকাতে অধিক শ্বাস বহিলে প্রশস্ত। যাত্রাকালে যখন যে নাসিকাতে অধিক বায়ু বহিবে, সেই পদ জগ্রে নিঃক্ষেপ করিলে কাৰ্য্যসিদ্ধি হয় । ( ব্রহ্মযামল ) নাড়ীস্নেহ (পুং) নাডামেৰ স্নেহে যন্ত। ১ মাস্ট্রীমাত্রসার, অতি কৃশ । ২ শিবের স্থায়পাল ভেদ । नांईौशित्रू (१९) नांग्रै4शमी रिद्र । रिश्छन। श्रीिरङ wo