পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৭৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নামক একু ব্যক্তি ঐ গুপ্তকের দ্বিতীয় খণ্ড এণ্টন করেন। কিন্তু এ কে ননকে শিবাদশের বর্ণ প্রচার জন্য যুদ্ধের श्रांश्छक’ uई मख्या ७धयरुिंऊ श्ब्रांश् । নামস্ত, তাহার অমান্থষিক ক্ষমতা আছে বলিয়, কখনও ফছফার বা তান না করিলেও তাহার শিষ্যেরা তাহার ভূয়সী জনৈসর্গিক-ক্ষমতায় উল্লেখ করিয়া থাকে। নানকশিষ্যগণ র্তাহাকে যে ঈশ্বর সদৃশ মনে করিত, তাহার কএকটা উদাহরণ দিতেছি । " একদিন কোন ব্যক্তি স্বৰ্গ হইতে নামককে ডাকিয় নিকটে অসিতে অস্থঙ্গা করিলে, মামক বিস্ময় সহকারে বলিয়াছিলেন, “হে ঈশ্বর, তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হইবার উপযুক্ত আমার কি ক্ষমতা আছে ?” ঐ দৈববাণী তাহাকে চক্ষু ঢাকিতে কহিলেন, নানক চক্ষু বুজিয় ঈশ্বর সম্মুখে উপনীত হইলে তিনি নানককে চক্ষু উন্মীলনপুৰ্ব্বক তাহাকে অবলোকন কল্পিতে বলেন। নানক তাহার আজ্ঞা প্রতিপালন করিলে “উত্তম" এই কথাটী পাঁচ বার উচ্চারিত হইতে শুনেন ও তৎপরে “উত্তম করিয়াছ, শিক্ষক" এই কথা শুনিতে পান । তদনন্তর তিনি ঈশ্বরের সহিত, কথাবার্তায় নিযুক্ত হইলে, ঈশ্বর তাহাকে বলিয়াছিলেন যে, মনুষ্যজাতির শিক্ষকরূপে তিনি কলিযুগে অবতীর্ণ হইয়াছেন এবং তাহাদিগকে ধর্শ্ব ও সাধুপথে লইয়া যাওয়াই তাহার কার্য্য। আর একট প্রবাদ অাছে যে, নানক একদিৱস তৃষ্ণাৰ্ত্ত হইয় তাহার গো-রক্ষক বুদ্ধকে নিকটবর্তী পুষ্করিণী হইতে জলআনিতে বলেন। ঐ পুষ্করিণীতে অাদে জল নাই বুদ্ধ. এই কথা বলিলে, তিনি বলিয়াছিলেন যে “তুমি যাইয়া দেখ, ঐ পুষ্করিণী শুষ্ক নহে।" বুদ্ধ, জল আনিতে যাইয়া পুষ্করিণী জলপূর্ণ দেখে ও বিস্ময়াবিষ্ট হৃদয়ে জল আনিয়া দিয়া তাহার শিষ্যত্ব স্বীকার করে । এই স্থানে গুরু-অৰ্জুন একট নূতন পুষ্করিণী খনন করেন ও তাহার নাম "অমৃতসর” রাখেন। নানক সম্বন্ধে এরূপ আরও অনেক প্রবাদ শুনা যায়। অামনাবাদের জঙ্গল মধ্যে একস্থানে নানক নিদ্রা যাইতেন, ঐ স্থানে পাথর ও কাকর শু,পাকারে বিদ্যমান ছিল। মানক এই পাকার প্রস্তররাশিকে বেদি বা মন্দির স্বরূপ জ্ঞান করির তথায় ধৰ্ম্ম সম্বন্ধীয় বক্তৃতা করিতেন। এই স্থানটী রোরিসাহেব' নামে খ্যাত। তিনি সুলতানপুরের নিকটস্থ বিপাশার জলে নিয়ত ভিন্ন দিন কিছুমাত্রও পানাহার না করির छोड्नम्न५ोहन मिमश्वे ছিলেন। যে বৃক্ষতলে তিনি উপবেশন করিতেন, তাহ “বাবা-কি বেড়” নামে এবং ষে স্থানে তিনি অবগাহন করিতেন তাহ পাশুৰাট” নামে পরিচিত রহিয়াছে। T灾 * boఫి [ १¢● ] मांमकथईौ जञ्चाहे बांबव्र थांब अङ्गम* कब्रिहण मांमक स♚इंग्नि পিাগণ ৰক্ত হই। বাবর সমীপে উপনীত হইলে, ক্মিা সম্রাই নানকের সহিত আলাপে বিশেষ সন্ত্ৰী হইয়াছিলেন। তৎপরে তিনি তাহাঙ্কে বহু মূল্যবান উপঢৌকন দিতে আদেশ করিলে তিমি এই বলিয়া উহার প্রত্যাখ্যান করেন যে, ‘लेश्वब्र छे°ांजन-काल श्रांमांद्र भटनांमष्टश cश जांमक विनायांम আছে, তাঁহাই আমার অমূল্য পুরস্কার এবং যে ঈশ্বর সকলের প্রভু তাঁহাকে সন্তুষ্ট করাই আমার উদ্দেশু, অতএব সেই ঈশ্বয়ऋडे ब्रांज *ब्रिडूटे हस्रेन द ना हस्रेन, ऊांश भांयांत्र बिजूषांज দেখিবার আবগুক নাই।’ বাবরের চাকরেরা তাহার জন্য অতি সুগন্ধি ও সেব্য পানীয় আনয়ন কৰিলে ও বাবর তাছা হইতে একটু পাম করিয়া অবশিষ্টাংশ মানককে পান করিতে বলিলে, নানক বলিয়াছিলেন যে,—যে ব্যক্তি ঈশ্বরচিন্তায় মত্ত, তাহাতে এই পানীয় কিছু • মাত্র ও কাৰ্য্যকারী হইবেক না। এইটী অত্যন্ত আশ্চর্য্যের বিষয় যে, বাবর তাহার স্বহন্তলিখিত জীবনী মধ্যে শিখধৰ্ম্মসংস্থাপক নানকের নামোল্লেখ মাত্রও করেন নাই। সম্ভবতঃ যখন বাবর এই পুস্তক প্রণয়ন করেন, তখন নানক বিখ্যাত হন নাই, এজন্যই সম্রাট তাহার সম্বন্ধে কিছুই লিখেন নাই। নানক মৃত্যুকালে লহনা নামক এক শিষ্যকে প্তাহার উত্তরাধিকারী নিৰ্ব্বাচন করিয়া যান। কারণ তিনি অত্যন্ত প্রভুভক্ত ও ঈশ্বর-বিশ্বাসী ছিলেন। মানকের উত্তরাধিকারিগণ *গুরু’ নামে আখ্যাত হইয়া থাকেন। { শিখ দেখ। ] নানকপন্থী, শিখগুরু নানক যে নুতন ধৰ্ম্মপ্রচার করেন, উহার বিস্তায় জল্প তিনি নানাস্থানে উক্ত ধৰ্ম্মব্যাখ্যা করিয়া নান৷ জাতীয় লোককে স্বধৰ্ম্মাবলম্বী করেন। যে সমস্ত লোক তাহার প্রবর্ধিত ধৰ্ম্মাবলম্বী হন, তাহারা মানকপন্থী নামে খ্যাত। { নামক ও শিখ শব্দ দ্রষ্টব্য। } নানকশাহী, মানকপীদিগের অন্তর্গত এক প্রকারপন্ন্যাসী বা যোগী সম্প্রদায়। নানকশাহীরা সাতভাগে জিজ্ঞ । প্রত্যেক শাখায় লোকেরাই নানককে তাহাদের আদি গুরু গলির স্বীকার করে এবং বিভিন্ন আচার ব্যবহার বা ভিন্ন ক্রিয় প্রকৃতিবিশিষ্ট উপদেষ্ট হইতে তাহদের এই সম্প্রদায় বিজ্ঞাগের একমাত্র কারণ নির্দেশ করিয়া থাকে। পশ্চিমভারতে তাহারা ভিক্ষুকশ্রেণীর মধ্যে এক নীচ সম্প্রদায় বলির পরিচিত। কাশীধাম তাহার cांद्रद्रां ऊ श्रृंब्रिथांन गङ्गाङ्ग ७ फ़ेिब्ररुॉल अविदांश्छि थांरक । নানক প্রণীত ‘গ্রন্থ' নামক পুস্তকই তাহদের ধৰ্ম্মপুস্তক, কিন্তু তাহার হিন্দুমাত্রেরই বাটতে ভোজন করিয়া থাকে **