পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চদশ খণ্ড.djvu/৫৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যদুনন্দন [ 68७ ] যদুনন্দন মাম জপ করিতেছেন, এমন সময় যদুনন্দন তথায় উপস্থিত হইলেন ; তিনি হরিদাসকে পাগল বলিয়া উপহাস করিলেন। শেষে যখন তক্ত বলিয়। অবগত হইলেন, তখন হরিদাসকে এই প্রশ্ন করিলেন যে-( ১ ) ঈশ্বর নিরাকার লা লাকার ? এবং—(২) স্থষ্টিতে বৈষম্যের কারণ কি ? বলা বাহুল্য যে হরিদাসও ইহার যথাসঙ্গত সন্ধুত্তর দিয়াছিলেন । এইরূপ কথাবার্তার সময় এমৰৈত প্ৰভু সেখানে উপস্থিত হন। তর্কচূড়ামণির গৰ্ব্ব তখন অন্তৰ্হিত হওয়ায় তিনি অদ্বৈত প্রভূর নিকট দীক্ষিত হইলেন। প্রসিদ্ধ রঘুনাথ দাস গোস্বামী ইহায়ই শিষ্য ছিলেন। { রঘুনাথ দাস দেখ ] তিনি স্বরচিত বিলাপকুসুমাঞ্জলিতে লিখিয়াছেন— • প্রভুরপি যদুনন্দনে য এষঃ, প্রিয়যদুনন্দন উন্নতপ্রভাব । স্বয়মতুলকৃপামৃতাভিষেকং মম কৃতবাংস্তমহং গুরুং প্রপণ্যে ॥” ঐচৈতন্যচরিতামৃতে লিখিত আছে—যদুনন্দন বামুদেব দত্তের বিশেষ অনুগত ছিলেন। { বামুদেব দত্ত দেখ ] যদুনন্দন, মুহূৰ্ত্তমঞ্জরীপ্রণেতা। যদুনন্দন দাস, চৈতষ্ঠভাগবত, চৈতন্যচরিতামৃত, ভক্তিরত্নাকর ও নরোত্তমবিলাসে পাঁচ জন যদুনন্দনের ‘ পরিচয় পাওয়া যায় ; ক্রমে তাহাদের সংক্ষিপ্ত বিবরণ বিবৃত হইতেছে। ১ম—শ্ৰীগৌরাঙ্গের চরিত্রলেখক গদাধরপণ্ডিতের শিষ্য ৰঘুনন্দনাচার্ঘ্য ; ইহঁর বাসস্থান কণ্টকনগর। চৈতন্যচরিতামৃতে ইনি অদ্বৈতপ্রভুর শাখ বলিয়া পরিচিত, তাহাতে লিখিত আছে,—“শ্ৰীযদুনমানাচাৰ্য্য অদ্বৈতের শাখা” । ইহার কৌলিক উপাধি চক্ৰবৰ্ত্তী ; পরে পাণ্ডিত্যগুণে “আচাৰ্য্য থ্যাতি হয় । हेईब्र' झीघ्र नाभ धैभउँी शश्रो । ॐाशब्र शृष्ॐ ॐीमऊँौ ७ | नाब्राब्रगै नाप्म छ्हे कछ ल८ग्र । ५३ छ्रुं क्छItरुई दीब्रচন্দ্ৰ বিৰাহ করেন । এই ঘন্ধলন্দন একজন স্বকবি ছিলেন । २ब्र-क्षामप्लेशूद्रनिपांमौ षझूननानाकारीं । हेंहूँग्नि नषरक च्याग्न किष्ट्रहे छाना बाइ म । ওয়-কণ্টকনগরে নিত্যানন্দ প্রভুর পার্ষদ, গদাধরদাস ঠাকুরের শিষ্য এক যদুনন্দন চক্রবর্তী ছিলেন। ইহঁর উপর উক্ত গদাধর দাসের স্থাপিত গৌরাঙ্গমূৰ্ত্তির সেবার ভার গুপ্ত ছিল। ইনি ভক্তসমাহে স্বপরিচিত এবং ভক্তিরত্নাকরে পদরচয়িস্ত বলিয়া ৰর্ণিত। তাহার একট পদে লিখিত श्रादह यथ1,--"क्रश् यष्ट्रमनन गांन । গেীর দাগ ওঁহি কর আশোয়াস ॥” निडामक-डङ ७३ ८शोब्रबाग बश्नलप्नब्र बन्न ७ गममांभग्निक हिटलन । ৪র্থ—বাস্থদেব দত্তের শিষ্য ও রঘুনাথ দালের গুরু। [ যদুনন্দম দেখ ] ৫ম—মালিহাটনিৰালী বৈম্ভকুলোৎপল্প প্রসিদ্ধ পদৰ ওঁ। যদুনন্দন দাস । কণ্টকমগরের উত্তরাংশে ভাগীরথীর পশ্চিমठौtब्र भांणिशैौ &ाग्भ छैiशंद्र छद्म इग्न। ऐनि निरछ ७ স্বপ্রণীত "কণানমা’ মামক গ্রন্থের দ্বিতীয় নিৰ্য্যাসে মালিছাট-গ্রামনিবাণী বলিয়। আত্মপরিচয় দিয়াছেন । কর্ণানলো লিখিত আছে,-- “দীন যদুনন্দন ৰৈস্তদাস নাম তার । মালিহাট গ্রামে স্থিতি প্রেমহীন ছাৰ " बळूनक्रम छांङि८ङ अध♚ इहे८ण ७ ८वकदनभाcछ *यश्नमान দাস ঠাকুর” নামে প্রসিদ্ধ। ইনি হেমলত ঠাকুরাণীর শিষ্য ; হেমলত ঠাকুরাণী বুধাইপাড়ানিবাসী শ্ৰীলশ্ৰীনিবাসাচার্য্যের দুহিতা ও মন্ত্রশিষ্য। হেমলতা পিতৃভবনেই বাস কল্পিতেন ; যদুনন্দন ও প্রায় সচরাচর শ্ৰীপাট বুপাইপাড়া গ্রামে গুরুর নিকট থাকিয় তাহার শুশ্ৰুষাদি করিতেন । “दूषाहेश्रोफ़ाउ ब्रहि €ौमउँी निकt । সদাই আননো ডালি জাহ্নবীর তটে ॥” (কর্ণানন্দ) আর হেমলত ঠাকুরাণী ষে তাহাকে দীক্ষামন্ত্র প্রদান করেন, তাহা প্রথমতঃ তৎপ্রণীত ‘গোবিন্দলীলামৃতে তিনি নিজেই প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন ;– “বম গুরুপদতল, চিস্তামণিময় স্থল, সৰ্ব্বগুণখনি দয়ানিধি। আচাৰ্য্যপ্রভুর স্বত, নাম শ্রীল হেমলতা, তাছার স্মরণে সৰ্ব্বসিদ্ধি ॥ " অজ্ঞানত অন্ধকারে, পতন দেখিয়া মোরে, खांमांश्रम निलां जग्रां कब्रि । র্তাহার করুণ হৈতে নেত্র হৈল প্রকাশিতে, দূরে গেল অন্ধকারাবলী ॥” দ্বিতীয়তঃ কর্ণানন্দ গ্রন্থসমাপ্তিকালে আত্মপরিচয়ে লিখিয়াছেন,— “পঞ্চদশ শত আর বৎসর উনত্রিশে ( ১৫২৯ )। বৈশাখ মাসেতে আর পূর্ণিবা দিবসে ॥ নিজগ্রন্থ পাদপদ্ম মস্তকে ধরিয়া । সমাপ্ত করিল গ্রন্থ গুন মন দিয়া ॥ चैझेङश्च *वङ् नि बध्वाण । टैग्न भागब्र भाग ७ई पछूनकन बांग ॥