যথদ্বীপ অধিবাশিদিগের সৌভাগ্য তেমন হইতেছে না। প্রতিবৎসর ৬৪•••• পাউণ্ড সিস্কোনার-চাষ হয়। কেবল ১৮৯৮ খৃঃ, ৮৫১১০০০ পাউণ্ড সিস্কোন আমষ্টার্ডাম নগরে রপ্তানি হয় । কাফির চাষ এত বাড়িতেছে যে তাহ বর্ণনাতীত । ১৮৯৮ খৃঃ ২৯৮২৭ টন রপ্তানি হয়, কিন্তু ১৮৯৯ খৃঃ এক বৎসরেই টন কাফি রপ্তানি হইয়াছিল। ১৮৯৯ খৃঃ চ। ১২৮৪১৭০২ পাউও, তামাক ৫৩৪১৭৬৭২ পাউও, নীল ২৫৫৫৫৫৩, নারিকেল ২১১৬৯৭৬,জায়ফল ২৪১ ০০e, ও জয়িত্রী ৮১৬০০ পাউণ্ড । চাউল ৪৩২৬৫ টন। লঙ্ক মরিচ ১৮৮৪০২৭২ পাউণ্ড, ৪৯৯৭০৩ থানি চৰ্ম্ম, ৪৩০২৭৪ গ্যালন আরক ( Arrack ) এবং ১৬৮•৭ টন টিন, রপ্তানি হইয়াছিল । যবদ্বীপের বন্দরে উক্ত বৎসরে ২১৪৬ খানি বাণিজ্য জাহাজ দ্রব্যাদি রপ্তানি করে, প্রত্যেক জাহাজে ২৮৪-১৬০ টন মাল ধরে । হাহা দ্বারাই যবের বাণিজ্যসমৃদ্ধি উপলব্ধি হইবে । যবদ্বীপের প্রাণিবিভাগ অনেক বিষয়ে সন্নিহিত দ্বীপপুঞ্জ হইতে বিভিন্ন । বোর্ণিও এবং স্থমাত্র প্রভৃতি দ্বীপের সহিত যবদ্বীপের প্রাণী সকলের সাদৃশু অতি অল্প। হিমালয়প্রদেশের জন্তুর সহিত অনেক বিষয়ে সাদৃশু লক্ষিত হয় । এক যবদ্বীপেই ৯ প্রকার স্তন্যপায়া জীব দৃষ্ট হয়। তন্মধ্যে ৫৬ প্রকার এই দ্বীপ ভিন্ন পৃথিবীর আর কোন অংশে দৃষ্ট হয় না। ২৭৪ এ কার পক্ষার মধ্যে ৪০ প্রকার কেবল এহ দ্বীপেই পাওয়া যায় । হস্তা, টাপার এবং ভল্লুক প্রভৃতি ১৩ প্রকার স্তগুপায়ী জীব অথান্ত দ্বীপে আছে—কিন্তু ६ंāl८* नाश् । এই দ্বাপে স্তন্যপায়ী জীবের মধ্যে গণ্ডারই সব্বাপেক্ষ। বৃহৎ । আশ্চয্যের বিষয় এই যে, সমস্ত গওlরহ একশৃঙ্গ, অথচ মুমএাদি দ্বীপে দ্বিশৃঙ্গ গণ্ডার দৃষ্ট হয়। এখানে গুহজাতায় বস্তপুর্কর আছে। তাছাদগের সংখ্যা এবং দৌরাত্ম্য এত অধিক যে অধিবাসীর বিশেষ উৎপাড়িত হহয়৷ থাকে । জাপার নামক স্থানে ২ মাসে ৫• • • হাজার শূকর নিহত ২ইয়াtছল । ক এক জাতীয় হরিণ এখানে বিচরণ করে । এখানকার ব্যাক্স ঠিক মুন্দরবনের ‘রয়েলটাহগার’ নামক ব্যান্ত্রের অনুরূপ। শিকারীগণ অনেক সময়ে ব্যাস্ত্ৰশিকার করিয়া থাকে । কোন কোন সময়ে মহিষ ও ব্যান্ত্রে ভীষণ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। চিতাবাঘ অনেক স্থলে মাছে । একপ্রকার বনবড়াল গাছে গাছে বেড়াহয়৷ পক্ষিকুলের বিশেষ অনিষ্ট শাধন করে । একজাতীয় ক্ষুদ্রকায় কুকুর দল বাধিয়৷ নান৷ ৭৪৭ শকার করে। গৃহপালিত গবাদি পশুর মধ্যে মহধছ সৰ্ব্বপ্রধান । • ছিন্দু ঔপনিবেশিক কর্তৃক এই জন্তু 88% o e [ &సె8 ] যবদ্বীপ যবদ্বীপে সৰ্ব্বপ্রথমে আনীত হইয়াছিল। তৎপরে ইহা বহুসংখ্যক হইয়া পড়িয়াছে। ভারতে গাভীর স্তায় যবধাপে মহিষ পূজা পাইয়া থাকে । মহিষ সম্বন্ধে এখানকার অধিবাসিগণের অস্তুত কুসংস্কার দৃষ্ট হয় । মৃত মহিষের মস্তক ঝুড়িতে করিয়া কাছার ও মাথায় তুলিয়া দিলে—সে ব্যক্তি অন্ত কাহারও মস্তকে যতক্ষণ তাহ ন দিতে পারে--ততক্ষণ তাহাকে দৌড়াইতে হয়। এইরূপে মহিষের মস্তক লোকের মস্তকে মস্তকে সহস্ৰ ক্রোশ বাহিত হয় । ১৮১৪ খৃঃ একবার এই প্রথা অমুষ্ঠিত হইয়াছিল । মুখৰদ্ধ পেটকের মধ্যস্থ মহিষের মুও ক্রমান্বয়ে লোকের মাথায় মাথায় শত শত মাইল চালিত হইল। অবশেষে সমরঙ্গ নগরে ঐ মুণ্ড জাসিয়া পৌছিল । মুণ্ডবাহককে দোড়াইতে দেখিয়া সকলেহ ভয়ে পলায়ন করিতে লাগিল । অবশেষে ঐ স্থানের ওলন্দাজ-শাসনকৰ্ত্ত বাহকের মন্তক হইতে উক্ত মুণ্ড নামাইলেন এবং তাহ সমুদ্রে নিক্ষেপ করিলেন । তাহার মৃত্যু না হওয়ায় অনেকের কুসংস্কার তিরোহিত হয়। যবদ্বীপের বলদ এবং গাভার অবস্থা বড়হ শোচনীয় । গাভীওলির বেশী দুগ্ধ হয় না এবং বলদের দ্বারা হলচালনা সম্পন্ন হয় না । দুহ একস্থলে কেবল ভারতীয় বলদের দ্বারা চাষ কাৰ্য্য সম্পন্ন হয় । এথানকার মহিষ সকল ভারতীয় মহিষ অপেক্ষ। আকারে দীর্ঘ এবং কাৰ্য্যক্ষম । কৃষ্ণবণ ভেদে জুই জাতীয় মহিষ আছে । মহিষেরছ আদর করিয়া থাকে । শ্বেত মহিষগুলি আকারে ক্ষুদ্র । ষণ্ডদ্বীপে ( Sauda ) শতকর। ৯ টা শ্বেত মহিষ । কৃষ্ণমহিষের এত বলিষ্ঠ যে, ভীষণকায় ব্যান্ত্রের সহিত যুদ্ধে প্রায়ই জয়লাভ করে । এখানে গর্দভেরও অবস্থা ভাল নহে । যুব-গবর্ণমেণ্ট ১৮৪১ খুঃ ভারতবর্ষ হইতে এখানে গর্দভ এবং উন্থ আনয়ন করিয়াছিলেন, কিন্তু তাছাদের বংশাবলী বিস্তৃত হয় নাই । অশ্বগুলি ক্ষুদ্রকায় হইলেও বিশেষ কার্য্যোপযোগী। ঘোড়দৌড়ের ঘোড়া সকল বিশেষ যত্নে প্রতিপালিত হয়। ভেড়ার অবস্থাও শোচনীয়। ছলে (Holle) সাহেব ১৮৭২ খৃঃ এখানে উৎকৃষ্ট মেরিনো আনয়ন করিয়াছিলেন, কিন্তু এ দেশে তাহাদের সুবিধ হইল না । যবদ্বীপে অসংখ্যপ্রকারের মুন্দর পক্ষী দৃষ্ট হয় । এই প্রকার পক্ষী পৃথিবীর কোন অংশে দেথা যায় না । ৬৭ প্রকার স্বর্ণবর্ণ পুচ্ছশোভিত্ত ময়ুর এখানে পাওয়া যায়। concois owt’tfee ( Calliper butterfly ) coछिदृढव्र 5द्भभ मिनिकन ! শ্বেত এবং অধিবাসীরা কাল
