পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/১৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

_ গঞ্জ - 引寶 বনমধ্যে প্রবেশ করে। গ্রীষ্মকালই হাতী ধরিবার উপशूख जबग्न। cरु शंtन शछिशन प्राषैौनडांप्य मणवक श्हेब्र বিচরণ করে, শিকারীরা সেইস্থানে উপস্থিত হইয়া ঢোল এবং ভেঁপু বাজাইতে থাকে। ইহার শব্দে হস্তিপাল ভীত ও বিচলিত হইয়া চারিদিকে দৌড়াইতে থাকে, কিছুকাল পরে ক্লাস্ত হইয়া শাস্তিমুখের আশায় বৃক্ষচ্ছায়ায় আসিয়া উপস্থিত হয়। তখন পাকা শিকারীরা বৃক্ষের ছাল বা পাটের দড়ি হাতীর গলায় বা পায়ে বাধিয়া দেয়। পরে পালিত ও শিক্ষিত হস্তী দ্বারা প্রলোভিত হইয়া বঙ্গহস্তী মমুষ্যের বশীভূত হয়। একটা হাতীর যত দাম শিকারীরা তাহায় সিকি পারিশ্রমিক পায় । চোরখেদা—যেখানে বস্তহস্তীর প্রধান আডিডা, শিকারীর একটা পোষা হস্তিনী লইয়া তথায় উপষ্ঠিত হয়, মাহুত সেই পোষা হস্তিনীর পিঠে নীরবে মড়ার ন্যায় পড়িয়া থাকে, হস্তির হস্তিনীকে দেখিয়া আপনাআপনি লড়াই করিতে থাকে। ইত্যবসরে মাহুত হস্তীর পায়ে দড়ি বাধিয়া দেয়। শুামদেশে এই প্রথায় হাতী ধরা হইয়া থাকে। গাদ-যেখানে হাতীর পাল সচরাচর বেড়াইয়া থাকে, সেই স্থানে একটা গৰ্ত্ত খুড়িয়া রাখিতে হয়, এই গর্ভট স্বাসে পরিপূর্ণ থাকে। শিকারীরা কিছুদূরে ঝোপের আড়ালে লুকাইয়া থাকে। হাতীয় পাল ঐ স্থানে আসিলে শিকারীরা শব্দ করিতে থাকে। সেই ভীষণ শব্দে হাতীওলি চারিদিকে দৌড়াদৌড়ি করিতে থাকে, ক্রমে এক একটা সেই গর্ভের মধ্যে পড়িয়া যায় এবং উচ্চৈঃস্বরে চীৎকার করিতে থাকে, কিন্তু কোনক্রমে উঠিতে পারে না, অনেকদিন ঐ ভাবে পড়িয়া থাকে, জল বা কোন রকম খাদ্য দেওয়৷ হয় না, কাজেই তাহাকে মানুষের বশীভূত হইতে হয়। বার—যে স্থানে হস্তীর দল বিশ্রাম করে, সেইখানে শিকারীয় একটা প্রকাও গৰ্ত্ত খুড়িয়া রাখে। সেই গর্তের একদিকে একটা পথ থাকে, পথের মুখেই একট দরজা বসাইতে হয়। দরজাটা দড়ি দিয়া বাধা থাকে। দরজার নিকটে হস্তীর খাদ্যও অনেক পরিমাণে য়াখিতে হয়। হাতীরা সেই সকল খাদ্য থাইতে আরম্ভ করে, ক্রমে খাদ্যের লোতে বেসামাল হইয়া দরজার ভিতয়ে প্রবেশ করে, শিকারীরা তখন দড়ি কাটির দেয়, जबनैिहै দয়জা বন্ধ श्रेष्ठा शाह। इतिबूथ उषन विकछे छैौ९कांद्र कब्रिरङ थांप्रू uष९ नद्रजी डॉनिद्रा •णारेवाब्र cफटे करद्र । निकान्नैौब्रां७ उदन बना कब्रिष्फ थाटक '७ थाख्न बाणाङ्गे । श्ञ्जीव्र क्रिकéवाविमूढ़ श्रेष्ठा किङ्करूणि cरोड़ांप्रोफ़ि फद्विग्ना क्लांख् 尊 হইয়া পড়ে। সেই সময়ে হস্তিনী আনিয়া ছাড়িয়া দেওয়া হয়, শিক্ষিত হস্তিনীর মোহন ফাঁদে পড়িয়া হস্তীয় জাপন অবস্থা ভুলিয়া যায়। সেই সুযোগে শিকারীরা তাহাদিগকে ধরিয়া ফেলে। মোগলসম্রাট অকৃবরের এই চারিপ্রথায় হাতী ধর হইত। অকুবরের সময়ে আর একটা নুতন কৌশল উদ্ভাবিত হয় । সেইটী এই—বন্ত হস্তিগণের তিনদিকে হস্তিচালকগণ ঘেরিরা রহিত, একদিক্‌ খোলা থাকিতু ; এই দিকে বহুসংখ্যক হস্তিনী রাখিয়া দেওয়া হইত। চারিদিক্ হইতে বন্যহস্তী আসিয়া হস্তিনীদিগকে ঘেরিয়া দাড়াইত । হস্তিনীরা তখন একট নির্দিষ্ট স্থানে যাইত, তাহদের প্রেমে পড়িয়া হস্তীরাও তথার যাইয়া উপস্থিত হইত, পরে তাহাদিগকে ধরা হইত। এখনও হাতী ধরিধার নানা কৌশল প্রচলিত আছে। ভারতের নানাস্থানেই হাতী ধরা হইয়া থাকে। ১৮৬৮ সালে মান্দ্রাজ গবর্মেন্ট হস্তিনী ংগ্ৰহ করিতে আরম্ভ করেন। একাৰ্য্যে নেপাল গবমেণ্টের অনেক আয় হয়। সিংহলে এখনও হাতী ধর হইয়া থাকে, আসামেও হয়। সিংহলের হস্তীয় বড়ই ফুদ্ধৰ্ষ । তাহায়া সময়ে সময়ে কৰ্ষিত ক্ষেত্রে উপস্থিত হইয়। শস্ত নষ্ট করিয়া ফেলে। এই জন্য সিংহল-গবর্মেন্ট হাতী মারিবার জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা করেন । সিংহলে হাতী ধরিবার কৌশল ।—হাতীর পাল বিশাল ময়দানের মধ্যবৰ্ত্তী হইলে ১•১৫ ক্রোশ স্থান মওলাকারে ব্যাপিয়া তাহার চারিদিকে আলো জালিতে হয় । এই আলোক দূরস্থ হওয়া উচিত নহে। ইহার মধ্যে সহস্ৰ সহস্ৰ লোক রাখিতে হয়। ২॥৪ হাত উচ্চ খোটার উপরে ঐ আলো থাকিবে, খোটাগুলি পরস্পর ১২ হাতের অধিক দূর হইবে না। ক্রমে সেই খোটা অগ্ৰে অগ্রে সরাইয়া আনিতে হয়। সেই খোটার উপরে কিঞ্চিৎ কর্দম দিয়া তাহার উপরে পত্রাদি দগ্ধ করিয়া রাখিতে হয়। আলোকের উপরে নায়িকেল পাতার আচ্ছাদন থাকে। বৃষ্টি পড়িলে আলো সহজে নিবে না। আলো যত সঙ্গীর্ণ হইয়া আসে, হাতীরাও সেই সঙ্গে সঙ্গে সঙ্কীর্ণ স্থানে জামিয়া উপস্থিত হয় । যখন হস্তিগণ মণ্ডলাকার স্থানে আসিয়া উপস্থিত হয়, তখন সেই মণ্ডলের একদিকে মোট মোট কাঠের বেড়া দিয়া একটা অপ্রশস্ত স্থান প্রস্তুত করিতে হয় । সেই अंश ७कप्ने श्ाउँौ अलि रुरहे राश्द्रि श्हेउ गोप्नु, अिहेeधकांग्र সেই মণ্ডলাকার স্বানে চারিদিকে মোট কাঠের খেড়া দিয়৷ লন্সপাতা দিয়া ঢাক্ষিয় রাখিতে হয়। ৰাষ্ট্ৰীয়া উহাকে