পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/২২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গদয়িত্ব ২য় সিংহাণ। প্রদত্ত প্রশস্তি, ১৪৬১ সম্বতে বিজয়নগররাজ অচ্যুতরায় প্রদত্ত এবং বীরনারায়ণের মন্দিরে চারখানি (৯৫৯, ১০২০, ১৯২২, ১৪৬৯ সম্বতের ) প্রশস্তি পাওয়া গিয়াছে। এতদ্ব্যতীত বীরনারায়ণ মন্দিরের দক্ষিণস্থিত মরসিংহদেবের মন্দিরে ১•১৬ ও ১৪৬১ খৃষ্টাব্দের দুইখানি খোদিত “শিল্পলিপি পাওরা যায় । © এই গদগের পুরাতন সংস্কৃত নাম "ক্রতুক,” তাহ ১১৩৫ সম্বতে রাজা ২য় সিংহানার প্রশস্তির প্রারম্ভেই লিথিত হইয়াছে। গদগের ত্রিকুটেশ্বর ও বীরনারায়ণের মন্দির ১০ম বা ১১শ শতাব্দীর হইবে । উক্ত শিল্পলিপি পঠে স্পষ্টই প্রতীয়মান হয় যে কালে এই গদগ নগর ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ( ৯৭৩-১১৯০ ) ,চালুক্য, ( ১১৬১-১১৮৩ ) কলচুরি, ( ১৯৪৭-১৩১ e ) হয়শীল বল্লাল, (১১৭০-১৩১০) দেবগিরি-যাদব ও (১৩৩৬-১৫৮৭ খৃ: ) বিজয়নগর প্রভৃতি রাজবংশের অধীনে ছিল। ১৭৯৯ খৃষ্টাবে ধন্বল দুর্গ অবরোধের পর কর্ণেল ওয়েলেসলি গদগ যাত্রা করেন। তাহার আগমনে ধুন্ধিয়ারা সকলেই নগর ছাড়ির পলাইয়া যায়। পরে তিনি পেশোবার সৈন্তাধ্যক্ষের উপর ধম্বল ও গদগ দুর্গের ভার দিয়া চলিয়া আসেন । ১৮১৮ খৃষ্টাব্দে শেষ মহারাষ্ট্রযুদ্ধে জেনারেল মনরো পুনরায় গদগ আক্রমণ করেন এবং একদিন গুলিবর্ষণের পর খুন্ধিয়ার হাত হইতে পুনকার গদগ ইংরাজ অধিকারে আইসে । গদগদ (জী) গদগদ পূৰ্যোদরাদিবং সাধু। গদগদ ভাষণ, গদগদম্বরে কথা বল। “বঙ্কজেষু কঠেষ্ঠতালুন মন্ততমক্সিং ন্তৈর্গদগদবাক্যতা রসাঞ্জানং মুখরোগাশ্চ ভবন্তি ।” ( সুশ্রুত নিং ২ অ: ) গদমুরারি (পুং) জররোগের ঔষধবিশেষ। পারা, গন্ধক, লোহ, অভ্র, তাম, হিঙ্গুল ও সীসক এই সকল দ্রব্য সমভাগে মৰ্দ্দন করিবে। মাত্র দুই রতি। ইহা সেবন কয়িলে সদ্যজর বিনাশ হয় । (রসেস্ত্রসার” ) গদমুরারিইচ্ছাভেদী, ঔষধবিশেষ। পারা, গন্ধক, তামা, হরিক্তাল, বিষ, শুঠ, পিপুল, মরিচ, হরীতকী, আমলকী, বহেড়া, সোহাগ, এই সকল দ্রৱ্য সমভাগে এবং ইহাদের সমষ্টির পরিমাণের সমান জয়পাল দিয়া ভৃঙ্গরাজের রসে কুইপ্রহর খল করিবে । ইহ। সেবনে তেজ হয় এবং সন্নিপাতাদি সকল রোগ নষ্ট হয়। বিয়েচনের পরে মৎস্য, মাংস ও স্বৰ্দ্ধসংযুক্ত ত্রব্য পথ্য। (রসেজলার ) গায়িত্ব, ५९) भनहडि नैकडि अशहछह (उ५७२०५) s कॉम । (जि) २ कभूरू१७षाबनूक। (५)8 भव । (*७च्छण) [ २३० ] গদা (স্ত্রী ) গঙ্গ-আচ্‌টাপ । וזול গদরিয়া, উত্তরপশ্চিমাঞ্চলবাসী মেষপালক জাণ্ডিবিশেষ । ইহাদের মধ্যে অনেক শ্রেণী ভেম্ব আছে, একশ্রেণী অন্ত শ্রেণীর সহিত বিবাহে দানগ্রহণ করে না । ইহাদের বিধবারা দেবরকে বিবাহ করে, কিন্তু জ্যেষ্ঠ মৃত কনিষ্ঠের বিধবাকে বিবাহ করিতে পারে না । আগ্র ও ফরুখাবাদ অঞ্চলে এই জাতির বাস অধিক । গদসিংহ, একজন সংস্কৃত গ্রন্থকার। ইনি অনেকার্থধ্বনিমঞ্জরী নামে একখানি সংস্কৃত অভিধান, তত্ত্বচন্ত্রিক নামে কিরাতার্জনীয় টকা ও উন্মাবিবেক রচনা করেন। অনেকার্থধ্বনিমঞ্জরীতে রুদ্র, গুঙ্গাধর, ধরণী ও রন্ধুকোষ এবং তবচন্ত্রিকায় প্রকাশবর্ষের টাকা উদ্ভূত হইয়াছে। রঘু নন্দন গদসিংহের কোষ উল্লেখ করিয়াছেন । ১ স্বনামখ্যাত লৌহময় অস্ত্রবিশেষ। যন্ত্রযুদ্ধের মধ্যে গদ যুদ্ধই অতিশয় কঠিন ও যোদ্ধবর্গের বলসাপেক্ষ। অগ্নিপুরাণে আহত, গোমুত্র, প্রভূত, কমলাসন, উৰ্দ্ধগাত্র, নামিত, বামদক্ষিণ, আবৃত্ত, পরাবৃত্ত, পাদোদ্ভূত, অবল্পত, হংসমার্গ ও বিমার্গ এই কয় প্রকার গদাযুদ্ধের উল্লেখ আছে। মহাভারতে মণ্ডল, গত প্রত্যাগত, অস্ত্রযন্ত্র, স্থান, পরিমোক্ষ, প্রহারবর্জন, পরিধাবন, অভিদ্রবণ, আক্ষেপ, অবস্থান,যবিগ্রহ, পরিবর্ত, সংবর্ত, অবপ্নত, উপপ্পত, উপন্যস্ত ও অপন্যস্ত এই কয়প্রকার গদ যুদ্ধের কৌশলের কথা আছে । গদাযুদ্ধনিপুণ মহাবল ষ্টীম ও দুৰ্য্যোধন এই সকল যুদ্ধ কেপুল প্রকাশে স্বর্গমতাপাতালবাসীদিগকে বিস্ময়াপন্ন করিয়া ভয়ঙ্কর গদ যুদ্ধ করিয়াছিলেন । ( তারত, শল্য ৫৭ অঃ ) টীকাকার নীলকণ্ঠের মতে যুদ্ধ কালে শত্রুর চারিদিকে ভ্রমণ করিয়া যুদ্ধকরার নাম মণ্ডল । যে কৌশলে শত্রুর নিকটে উপস্থিত হইয়। সহল। দুরে সরিয়া পড়া যায়, তাহাকে গত প্রত্যাগত বলে। শত্রুর কঠিন মৰ্ম্ম দেশের আক্ষেপ করিয়া উৰ্দ্ধদিকে উঠান বা ভূতলে নিক্ষেপ করাকে অস্ত্রধত্র বলা হইয়া থাকে। আঘাতের উপযুক্ত মৰ্ম্ম দেশ অর্থাৎ কৰ্ম্মস্থানে আঘাত করাকে স্থান ঘলিয়া উল্লেখ করা হয়। অতিশয়, বেগে ঘুরিয়া ফিল্লির আসাকে পরিধাৰন, বেগে শত্রুর মস্তুখে উপস্থিত হওয়াকে অভিদ্রবণ, শত্রুর যত্বেই তাঁহারই ৰিপাতের কারণ সম্পাদন করাকে আক্ষেপ, যুদ্ধে কোন রূপ চঞ্চলত প্রকাশ না করাকে অবস্থান, শক্ৰ উপস্থিত হইলে भूनब्रtग्न छांशग्न गश्ऊि बूक कब्रटक नविdह,. श्रह्माग्न झांब्रिদিকে বিচরণ করাকে পরিবর্তন, শক্রকে. এদিক্ষ ওদিক गष्ट्रिप्ठ मा cन७ङ्गएक नदी, श्रृङ्ख्न अंशङ्ग ड्रेट्छ अन्नएक