পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भक्लों 晦 [ ०8 ] श्वप्ललों খড়িকামুটি (দেশজ ) সরু সরু খড়িকার মত ডুরে কাট৷ | ছিল, তদনুসারে ভিন্ন ভিন্ন নামও ছিল, আবার সেই সকল খড়িয়া (দেশজ) খড়ির স্থায় শাদ । বিভিন্ন নামে সাধারণতঃ গুলিশ্রেণীর সকল গুলিকেই খড়ী (স্ত্রী) খড়-মচু গৌরাদিত্বাং উীৰু। স্বনামখ্যাত শ্বেত বর্ণমৃত্তিকাবিশেয়, খড়িমাট । [ খড়ি দেখ। ] খড়ীমাটা (দেশজ ) খড়ি । খড়য়া ( দেশজ ) খড়নিৰ্ম্মিত ঘর । थञ्जूषॆाउँदणै ( দেশজ) একপ্রায় ভেঁকটমাছ (Perca Aya Buch.) খড়ুর ( দেশজ ) শুষ্ক, শুকান। খড় বৃনারিকেল ( cछ*छ) cग नद्रिएकण कँछ *ांफ़िग्री তাহার জল শুকাইয়া রাখা হয় । ಇತ್ನ স্ত্রী) খড় উঃ (খড়েডু বা । উৎ ১৮৪) মৃতশয্যা । (উজ্জল) খড়র (ত্রি ) খড়মস্ত্যন্ত বাহুলকাৎ উরছ। খড়যুক্ত । “খজুরে অবিচভূক্তমাং খৰ্ব্বিকাং ধৰ্ব্ববাসিনীম্‌ ৷” (ו ו לופונג }sאזsי) খড়োন্মত্ত (স্ত্রী) খড়েন উন্মত্ত ৩তৎ। যে স্ত্রী খড় তৃণ দ্বারা উন্মত্তা হইয়াছে। এই শব্দটী পাণিনীয় শুভ্রাদি গণন্তর্গত। অপত্যার্থে ইহার উত্তর চক্ প্রত্যয় হয় । খড়গ (পুং ) থড়তি ভিনত্তি খড়গ (ছাপূখড়িভ্য: কিৎ। উণ ১,১২৩ ) ১ গণ্ডক, গণ্ডার ।

  • কালশাকং মহাশঙ্কাঃ খঙ্গলোহামিষং মধু। আনস্ত্যায়ৈব কল্পস্তে মুন্তল্লানি চ সৰ্ব্বশ: ॥” ( মন্ত্র ৩ অঃ)

[ গণ্ডার দেখ। ] ২ গণ্ডকশৃঙ্গ, চলিত কথায় খাগ। ৩ বুদ্ধবিশেষ । ( মেদিনী ) ৪ চোর নামক গন্ধদ্রব্য। ( রাজলি: ) ৫ যে অস্ত্রদ্বারা ছাগ মহিব প্রভূতি পশু বলিদান করে, খাড়া, কাতান। ইহা হিন্দুজাতির প্রাচীন যুদ্ধান্ত্রবিশেষ। এখন খঙ্গ আর যুদ্ধান্ত্ররূপে ব্যবহৃত হয় না। মঞ্চে ও পূজা দিতে পশুহননের জন্তই ইছ আজকাল ব্যবহৃত হয়। কালীপ্রতিমার হস্তে যে অসি বা খড়গ থাকে, তাহার আকৃতিও এই বলিদানের খড়েগর দ্যায় । আপাততঃ ‘খড়গ বলিলে খাড়া’ ‘আসি বলিলে ‘তরবার' বুঝা যায়, কিন্তু সেকালে আকৃতি বিভিন্ন থাকিলেও অসি ও খড়গ একার্থবোধক ছিল। এই পগুচ্ছেদক খাড়ার ন্তায় সেকালে একটী অস্ত্রকে ‘লখিত্র বলিত। লক্ষিত্রের কায়াট ভুগ্ন অর্থাৎ বক্র (কোলকুঁজে, ) পৃষ্ঠভাগ তীঙ্ক। ইহার ব্যাস ৫ অঙ্গুলি, বর্ণ কাল, মুঠ অতি বৃহৎ। | हेशष्ट्रांज्ञा भश्शिांनि करूिंछ कब्रिtउ विtभय प्रशिक्ष श्छ। छूई शtठ ॐाहेब्रl ५हे अ८ञ श्रांधांउ कग्निष्ठ एईठ । সেকালে अजिं ७ খঙ্গে नांनॉबिश्व एअॉरकाँग्नः e.श्रृंग्निभांशृं বুৰাইত । অতি প্রাচীনকাল হইতে খড়গ বা অসির ব্যবহার প্রচলিত আছে। খজুর্য্যেদাদি প্রাচীন শাস্ত্র হইতে জান। যায় যে হিন্দুরা সেকালে যেরূপ থরধার কঠিন তরবারি প্রস্তুত করিতেন, এখন আর সেরূপ হয় মা। ধন্থৰ্ব্বেদে লিখিত আছে এবং বহুবিধ গল্পও শুনা আছে যে সেকালের খড়েগ পাথর কাটা বাইত, পাথরে আঘাত করিলে মাংস বা অস্থিখণ্ডেয় স্তায় পাথর দুই খণ্ড হইয়া পড়িত অথচ খঙ্গের ধার ভাঙ্গিয় স্নাইত না। এখনকার কালে কোন দেশের শিল্পী এরূপ আলি প্রস্তুত করিতে পায়ে না। সেকালে কত প্রকার অগি ছিল, কিরূপ লোঁহে, কোন প্রদেশে প্রস্তুত হইত, কিরূপ ‘পায়ণ’ অর্থাৎ পাণ দিয়া তাহার ধার বাধিত ও কিরূপ কৌশলে তাহা ব্যবহার করিত, ধনুৰ্ব্বেদাদি শাস্ত্র হইতে তাহার সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিয়ে প্রদত্ত হইল । - অলি বা খড়েগর লামাস্তর—অসি, বিশসন, খড়গ, তীক্ষবৰ্ম্ম, দুরাসদ, শ্ৰীগৰ্ভ, বিজয়, ধৰ্ম্মপাল বা ধৰ্ম্মমাল, নিস্ট্রিংশ, চঞ্জহাস, রিষ্টি, কৌক্ষেয়ক, মওলাগ্ৰ, করবাল, করপাল, তরবার, তরবারি। এই নাম গুলি আকার ও পরিমাণভেদে তন্নামীয় অধিশ্রেণীর অস্ত্রকে বুঝায়, আবার প্রত্যেক নামে সাধারণতঃ অলিশ্রেণীর অস্ত্রগুলিকে বুঝায়। এতদ্ভিন্ন আরও কতকগুলি শ্রেণী আছে, তাহা পরে যথাস্থানে বিবৃত হুইবে । ভারতে কোথায় ভাল আসি হইত ?—অসি সকলদেশে সমান হইত না । বিভিন্নস্থানে বিভিন্ন লক্ষণের আসি হইত। ভারতের মধ্যে খট, খট্টের, ঋষিক, বঙ্গ, শুপারক, বিদেহ, অঙ্গ, মধ্যমগ্রাম, বেদী, সহগ্রাম, কালঞ্জর এবং চীনের অলি অতি উত্তম এবং শুভকয় । ১ । খট ও খট্টেরদেশজাত অসি অতি সুদৃগু । ২। হিমালয়ের উত্তরবর্তী ঋষিকদেশজাত অস্ িশরীর চ্ছেদ-সমর্থ এবং গুরুভারযুক্ত। ৩। বঙ্গদেশজাত অলি তীক্ষচ্ছেদভেদে পটু ৷ ৪। খুর্গারুক দেশীয় অসি সৰ্ব্বাপেক্ষ কঠিন । ৫ । বিদেহ দেশজাত অসি অতি প্রভাবশালী এবং অসহ তেজস্বী । ७ । अत्र:भ*बांउ अनि श्रङि जैौक ७ शुछ । " ৭। মধ্যমগ্রামে যে সকল জমি হইত, তাহা লঘুভার ও তীক। . . . -