পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৫৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গোলাপসিংহ - - - সিংহ হীরসিংহের বিরুদ্ধে খালসাসৈন্যদিগকে উত্তেজিত করিলেন। সেই গোলযোগে হীরাসিংহ শত্রু করে নিহত হইলেন । এই সময়ে গোলাপসিংহ বরকজই জাতিকে খালসার বিরুদ্ধে উত্তেজিত করিতেছিলেন। এই সংবাদ পাইয়। জবাস্থিরসিংহ তাহাকে শাসন করিবার জন্য জন্তু অভিমুখে শিথসৈন্য প্রেরণ করিলেন । লালসিংহ, গুণমসিংহ আঠারবালা, ফতেসিংহমান ও মুলতান মুহম্মদ খা নামক প্রধান সর্দার ও সেন। পতিগণ •সৈন্য পরিচালনভার গ্রহণ করেন । গোলাপসিংহ শিখসৈন্য আসিতেছে সংবাদ পাইয়া হীরাসিংহের ভ্রাত {মএঃ জবাহিরকে সসৈন্যে যশরোত নামক স্থানে পাঠইলেন । শিথসৈন্য যশরোতায় পৌছিবীয় পত্র সর্দার উত্তরসিংহ খালসার সহিত মিলিত হইলেন । মিঞা জবাহিরসিংহের অন্যান্য সৈন্যগণও ছাড়িয়া যাইতে লাগিল । সুতরাং মিঞা জবাছির বাধ্য হইয়। জম্বুতে পলারন করেন। তখন খালসসৈন্য উৎসাহে জম্বুরাজধানীতে উপস্থিত হইল । গোলাপসিংহ দেখিলেন বিপদ নিকটবৰ্ত্তী ; দুর্দান্ত শিখসৈন্য সহজে তাঁহাকে ছাড়িয়া যাইবে না। তিনি বলিয়। পাঠাইলেন, যদি শু্যামসিংহ মেজেতিয়া, ফতেসিংহমান ও সুলতান মুহম্মদ আসিয়া তাহাকে অভয় দান করেন, তাহ হইলে তিনি লাহোর রেষারের আদেশ পালন করিতে পারেন । কিন্তু কোন সর্দারই প্রথমে সেই দুর্দান্ত জম্বুরাজের নিকট গিয়া জীবন বিপদগ্ৰস্ত করিতে সন্মত হইলেন না । অনেক তর্ক বিতর্কের পর রণজিতের সময়কার বুদ্ধ সেনাপতি ফতেসিংহমান গোলাপের নিকট যাইতে সন্মত হইলেন । জম্বুপতি বৃন্ধবীরের যথেষ্ট অভ্যর্থনা করিলেন ও বলিলেন, “তিনি তিন কোটী টীক কোথায় পাইবেন, তবে হীরসিংহ ও মুচেন্নাতসিংহের যে সম্পত্তি আছে, সে সমস্তই তিনি লাহোর দরবারে অর্পণ করিতে প্রস্বত আছেন।” গোলাপসিংহ এইরূপে ফতেসিংহকে আপ্যায়িত করিয়া বিদায় দিলেন, কিন্তু বৃদ্ধ সেনাপতি নগর ছাড়াইয়। একক্রোশ পথ অসিতে ন আসিতে কোথা হইতে পাচশত ডোগর সৈন্য আসিয়। অতি নিষ্ঠুর ভাবে বৃদ্ধ ও তাহার সহচরদিগকে বিনাশ করিল। কেবল একজন রক্ষী পলাইয়া গিয়া এই দারুণ হত্যাকাণ্ডের সংবাদ দিল । বৃদ্ধীরের আকস্মিক মৃত্যুতে থালগাসৈন্য সকলেই ধূৰ্ত্ত গোলাপকেই এই হত্যাকাণ্ডের নায়ক জানিয়া প্রবলবেগে জৰ্জুনগর আক্রমণ করিল। চতুর গোলাপ ফতেসিংহের মৃত্যুতে বড়ই শোক জানাইলেন ७ भt*ीनांtक निरfांश कद्रियांग्न छनT कठक७णि पाँ८ङ লোককে বন্দী করিলেন। শেষে যখন বুঝিলেন যে [ .«»۰ } গোলাপসিংহ আর রক্ষা নাই। তখন শিখসৈন্যগণের মধ্যে গিল্প ঘোষণ। করিলেন, “তিনি চিরদিনই খালসার কতদাস, তাছার বাহ किष्ट्र अtझ नभडहे छिमि थागमाग्न छना ब्राथिब्राप्झ्न । ইচ্ছা করিলে সকল খালসসৈন্যই তাহার ধনসম্পত্তি ভাগ করিয়া লইতে পারেন। পাছে তাহার জীবনের কোন अनिछे श्छ, dहे छtग डिनि शांtशग्न-अब्रषांtग्न शाहे८ङ भानिতেছেন না। এখন যদি খালসাসৈন্য র্তাহাকে রক্ষা করেন, তবে তাহাদের ইচ্ছামত সবই করিতে পারেন।” এই যলিয়। তিনি প্রায় লক্ষাধিক মুদ্রা খালসসৈন্যমধ্যে বিতরণ করিতে অনুমতি করিলেন । গোলাপের সুমিষ্ট কথায় ও অর্থের মোহিনী শক্তিতে অধিকাংশ খালসাসৈন্য র্তাহার জীবনরক্ষা করিতে প্রতিশ্রত হইল । তখন সুচতুর গোলাপ বন্দীভাবে লাহোরে আগমন করিলেন এবং দরবারে উপস্থিত হইয় তাহার ন্যাব্য জায়গীর ব্যতীত সমস্ত অধিকৃত প্রদেশ এবং দণ্ডস্বরূপ ৬৮• • • • • টাকা দিতে স্বীকৃত হইলেন। এখানে অল্পদিন পাকিয়াই তিনি বিপদাশঙ্কার স্বরাজ্যে ফিরিয়া গেলেন । অল্প দিন পরেই দুৰ্দ্দান্ত পালসসৈন্য মন্ত্রী জবাহিরসিংহকে মারিয়া ফেলিল । তখন প্রধান প্রধান সর্দারের গোলাপসিংহকে লাঙ্গোরে আসিয়। টঙ্গীর পদ গ্রহণ করিতে অনুরোধ করিলেন, কিন্তু বিচক্ষণ জম্বুরাজ স্বাধীনতাপ্রিয় শিথবাহিনীকে শাসন করিতে অসম্মত হইলেন না। ১৮৪৫ খৃষ্টাব্দে প্রথম শিখযুদ্ধের স্বত্রপাত হয় । [ শিখযুদ্ধ দেখ। ] দুৰ্দ্ধৰ্য বুটশসৈন্য ধীরে ধীরে শতদ্র উত্তীর্ণ হইতেছে দেখিয়া সকল প্রধান সদারই বিষণ্ণ ও চিন্তিত হইলেন । এই সময়ে বিপুল শিখপাহিনীর প্রধান সেনাপতিত্ব গ্রহণ করে এমন লোক পঞ্জাবে ছিল না । মহারাণী দলীপজননী সর্দারগণের পরামর্শ মত গোলাপসিংহকে আহবান করিলেন । ১৮৪৬ খৃষ্টাব্দে ২৫ এ জামুরারী জম্বুরাজ লাহোরদরষারে উপস্থিত হইয়া উজীর ও গ্রধান সেনাপতিপদে নিযুক্ত হইলেন। তৎকালে শতক্রতীরে শিখ ও বৃটিশ সৈন্যে যুদ্ধ চলিতেছিল ; কিন্তু গোলাপসিংহ পঞ্জাবের সেই দারুণ বিপদকালে সৰ্ব্বোচ্চ পদে থাকিয়া নিশ্চেষ্ট রছিলেন। বরং যুদ্ধকালে যে সকল ইংরাজসৈন্য বন্দী इहेब्राझिण, डिनि उiशनिभ८क शाcशtद्रव्र छांद्धाङ्ग नाcश्व ছনিগৃবর্জরের বাটতে রাখিয়া যথেষ্ট অভ্যর্থনা করিতে লাগিলেল । অনতিবিলম্বেই গোলাপ শুনিলেন জtfলৰাল ক্ষেত্রে निषटेनमा श्रब्राजिष्ठ झहेब्रटिझ् । उशिनिश्रtक फे९गाइ cम sप्रl দূরের কথা, তাহাদিগকে নিরুৎসাহ কল্পিৰার জন্য যথেষ্ট