পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অজ - [ડ૦૯] রুই কাতলা মাছ ধরাই, পাঠ কাটি এবং নানাবিধ স্বধাদ্যের আয়োজন করি, পূৰ্ব্বকালের ঋষি তপস্বী এবং ব্রাহ্মণের কাহারও গৃহে আসিলে গৃহস্থ তৎক্ষণাৎ একটা বাছুর অথবা বড় একটা র্যাড় কিম্বা ছাগল কাটিয়া অভ্যাগত ব্যক্তিকে ভোজন করাইতেন । উত্তর চরিতের চতুর্থাঙ্কে লিখিত আছে— সমাংসো মধুপৰ্ক ইত্যামায়ং বহু মন্তমানাঃ শ্রোত্রিয়ায়াভ্যাগতায় বৎসতরীং মহোক্ষং বা মহাজং বা নির্বপত্তি গৃহমেধিন ইতি হি ধৰ্ম্মস্থত্রকারীঃ সমামনস্তি । স্নাতকদের অভ্যর্থনীর নিমিত্ত সমাংস মধুপৰ্ক দেওয়া কৰ্ত্তব্য, ইহা বেদবিধি সম্মত। গৃহস্থ ব্যক্তিরা, বাছুর কাটিয়া, কিম্বা র্যাড় অথবা ছাগল মারিয়া বাটতে অভ্যাগত ব্রাহ্মণদিগকে ভোজন করাইবেন । ধৰ্ম্মশাস্ত্রকারেরা এই বিধির আদর করেন । মধুপর্ক শৰে ইহার বিশেষ বিবরণ দেথ ] । ডাকপুরুষ অঙ্গ মাংস ভোজনের এই নিয়ম করিয়াছেন।—অজা জালী, বুড়া মেষ। দৈয়ের আগ, ষোলের শেষ । মাছের মা, শাগের ছা। ডাক বলে এই দেখে খা । সচরাচর আমরা আজমাংস এই কয় প্রকারে রন্ধন করিয়া থাই,—১ সামান্ত ঝোল, ২ কালিয়া, ৩ কোরমা, ৪ পোলাও, ৫ কাবাব, ৬ ভাজা, ৭ বড় । এখন ছাগ, মেষ এবং মহিষ এই তিন জন্তুই দেবতার কাছে বলি দেওয়া হয়। অন্য জন্তু আর বড় কাটা হয় না। তবে, কচিৎ কোন কোন স্থানে মুগাঁ, কপোত এবং শুকর বলিও দেওয়া হয়। কিন্তু ছাগ বলিই আধক চালত । যে ছাগলের শিং গজাইয়াছে ও শরীরের কুত্রাপি ক্ষত নাই এবং পূর্কে যাহাকে শৃগা লাদি পশুতে কখন দংশন করে নাই, তাহাই বলির যোগ্য । ভবিষ্য পুরাণে লিখিত আছে— অজানাং মহিষীণাঞ্চ মেবাণাঞ্চ তথাবিধাং । প্রণয়েৎ বিধিবদুর্গাং মাংসশোণিততর্পণে । দুর্গায়াদশমং পুণ্যং দর্শনাদভিবননং। বন্দনাৎ স্পর্শনং শ্রেষ্ঠং স্পর্শনাদভিপূজনং ॥ . পূজনাৎ মপনং শ্রেষ্টং স্নপনান্তৰ্পণং কৃতং। • তপশাম্মাংসদানন্তু মহিষাজনিপাতনং ॥ ছাগলের, মহিষের এবং মেষের শোণিতমাল দিয়া ছাঁকে বিধিপূর্বক তুষ্ট করিবে। দুর্গাকে দর্শন করিলেই [sa] e পুণ্য হয়। কিন্তু দর্শন অপেক্ষ বন্দনাদিদ্বারা আরও অধিক পুণ্য জন্মে। আবার বন্দনাদি অপেক্ষ দুর্গাকে স্পর্শ করিলে ফল অধিক। স্পর্শের চেয়ে পূজায় অধিক পুণ্য। আবার পূজার চেয়ে দেবীকে স্নান করাইলে আরও ফললাভ হয় । স্নান করানে অপেক্ষা তৰ্পণ আরও শ্রেষ্ঠ। আবার যে পূজার মাংস দানের জন্য মহিষ ও ছাগল বলি দেওয়া হয়, তাহার ফল আরও অধিক । কিন্তু দেবীর রুচি ছাগমাংসেই অধিক—“অজন্ত দশবর্ষাণি রুধিরেণ সুতপিতা । ছাগরক্ত দিয়া দেবীর তর্পণ করিলে তিনি দশবৎসর প্রত থাকেন। এই কুসং স্বারের বশে পুণ্য লাভের আশায় অনেক হিন্দু হাততালি দিয়া নাচিতে নাচিতে জীবহিংসা করেন, তাহাতে কিছুমাত্র মন কষ্ট হয় না। পাঠ কাটিবার সময় বদি দুই চোট লাগে কিম্বা কাটা মুণ্ড দৈবাৎ ডাকিয় উঠে তবে সমূহ বিপদ ঘটিবার সম্ভাবনা। ’ দুই চোটে পাঠ কাটা হইলে তাহাকে বেঁড়ে পড়া’ বলে। পাঠা বেড়ে পড়িলে পূজার অঙ্গহীন হইয়াছে, তজ্জন্ত দেবতা বলি গ্রহণ করেন নাই, ইহাই সকলের বিশ্বাস। পাঠ বেঁড়ে পড়িলে পাছে গৃহস্থের কোন বিঘ্ন ঘটে, সে কারণ সেই বেঁড়ে পাঠার মাংস দিয়া হোম করিতে হয় । হোম করিলে সকল দোষের শাস্তি হইয়া থাকে। [ বলি দেখ ]। অঞ্জ জাতি সাধারণতঃ নয় প্রকার। যথা-১ বস্ত ছাগল, ২ লামান্ত গৃহপালিত ছাগল, ৩ মাস্টার ছাগল, ৪ সিরিয়ার ছাগল, ৫ আঙ্গোরার ছাগল, ৬ কৰ্ম্মীরের ছাগল, ৭ নিউবিয়ার ছাগল, ৮ নেপালের ছাগল, এবং ৯ গোয়েনার ছাগল । * * - বন্ত ছাগল, মধ্য আসিয়ার হিমালয়ও ককেসস পৰ্ব্বত্ত প্রদেশে বাস করে । এ জাতীয় ছাগলের ঘাড় ছোট, - *ि१ हफ़ dरा१ **5ां९ দিকে বক্র । সৰ্ব্বাদ नभंख निt#ब्र ऊँीफ़ाद्र s - उँभन्न ७को काण আজি; লাস্কুল ক্ষুদ্র,পেট এবং দাড়ী কটাবর্ণ। , সামান্ত গৃহপালিত ছাগল আমাদের ই প্রকার দেখা যায় । গ্রগম,-লীন স্বর্ণের पकेंद्र इणन । क्ऊिँौत्र,-द्राम शश्रण। वज्ञानर्थतिङ्ग **ींकड़