পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আকবর তাহাই ঘটিয়াছে । তাহার জীবনচরিত নানা প্রকার অদ্ভুত গল্পে পরিপূর্ণ । কেহ কেহ বলেন, পূৰ্ব্ব জন্মে তিনি একজন ব্রহ্মচারী ছিলেন,—নাম মুকুন্দরাম । একদিকে পুণ্যসলিলা ভাগীরথী কল কল শব্দে বহিয়া আসিতেছেন, অন্যদিকে কালিন্দীর কাল জল, মুকুন্দরাম প্রয়াগের সেই যুক্তবেণীর উপর বসিয়া তপস্তা করিতেন। দিন যায়, দিনের অদৃষ্টলিখন যায় না । মুকুন্দরামের শিষ্য, গুরুকে দুগ্ধ আনিয়া দিল । ব্রহ্মচারী দুগ্ধ পান করিয়া দেখেন তাহার মুখে গোরুর একগাছি লোম লাগিয়াছে। গোরুর লোম,–গোমাংসের সমান, হিন্দুর . অখাদ্য। লোম খাইয়া ব্রহ্মচারী যবন প্রাপ্ত হইয়াছেন, এই ভাবিয়া জীবনের প্রতি র্তাহার অত্যন্ত ঘূণা জন্মিল। তিনি স্থির করিলেন, যদি যবন হইতে হইল, তবে পরফুন্মে যাহাতে দিল্লির পদেশা হইতে পারি, তাহার উপায় করা অবিশু্যক। এই ভাবিয়া তিনি একখানি তাম্রফলকে সকল বৃত্তান্ত লিখিয় তাহ। অলক্ষ্যদেবীর সন্মুখে মৃত্তিকায় পুতিয়া রাখিলেন। তাহার পর অভীষ্টসিদ্ধির জন্ত মনে মনে কামনা করিয়া প্রয়াগের কামকৃপে কঁপি দিলেন । শিষ্য ভাবিল,--“আমার দোষে গুরু প্রাণত্যাগ করিয়াছেন, তবে আমার জীবনেই বা কাজ কি ? পরজন্মে আমিও যেন ঐ গুরুর সঙ্গে থাকিতে পাই । এই ভাবিয়া শিষ্যও কামকূপে প্রাণত্যাগ করিল। কামকূপে যিনি যে কামনা করিয়া প্রাণত্যাগ করেন, তাহার সেই অভীষ্ট পূর্ণ হয়। মুকুন্দরাম পাদশা হইবার মানস করিয়াছিলেন, তাহার কামনা পূর্ণ হইল । তিনি দিল্লির আকবর পাদশা হইলেন, শিষ্য র্তাহার প্রিয় মন্ত্ৰী | আবুলফজল । কথিত আছে, আকবর না কি জাতিস্মর ছিলেন । তিনি পাদশা হইয়াই প্রয়াগের অলক্ষ্যদেবীর সম্মুখের মৃত্তিক খনন করাইলেন। দেখেন, সেই পূৰ্ব্ব তাম্রফলক রহিয়াছে । এটা কাল্পনিক গল্প সন্দেহ নাই, কিন্তু গল্প শুনিলেও আমাদের শরীর রোমাঞ্চিত হয় । আকবর হিন্দুমুসলমানকে সমান ভাল বাসিতেন, তাই এমন গল্প উঠিয়াছে, নতুবা যবনকে ব্রহ্মচারীর মধ্যে · আসন দেওয়া, হিন্দুর প্রাণে কথন সন্থ হইত না । হিন্দুরা কখন লোহাগ করিয়া মুসলমান সম্রাটুকে,— ‘দিল্লীশ্বরে বা জগদীশ্বরে বাগ-বলিয়া ডাকিতেন না । • [ ठारुदरब्रग्न ऊँौदनैौब्र श्राद्र७ दिभश दिदद्र१ छांनिवांद्र নিমিত্ত, বৈরাম খাঁ, তোদরমল, মানসিংহ, আবুলकजन, टेक्जैौं, ठानगम, शैौब्रवब्र धष्ट्रठिग्न छौवनौ [ s ] [ כ\ל ] আকবরনামা --- যখাস্থানে দেখ j । अकरुङ्ग । (ञाङ्गबा ) ¢ॐ । दए । भश्९ । शशी ‘श्राझा: tशं আকবর।’ পরমেশ্বর শ্রেষ্ঠ । এই কথা উচ্চৈস্বরে বলিয়া भूख्रिनङ्ग भन्त्रीष्म अचान् cनम, अर्थी९ फेभोगक দিগকে নির্দিষ্ট সময়ে নমাজ করিতে আহবান করেন। অকবর। লাহোর ও মুলতামের মধ্যবর্তী একট পীর নাম। এখানে একটী অতি প্রাচীন নগরের ভগ্নাবশেষ রাশি হইয়া পড়িয়া আছে। সে নগরের এখন জার কিছুই নাই, কেবল বৃহদাকার টিপি ও বড় বড় ইষ্টক দেখিতে পাওয়া যায়। আজি কালি এগার ইঞ্চ ইটই বৃহৎ বলিয়া প্রসিদ্ধ, কিন্তু ঐ নগরের এক একখামি ইট २० हेक्ष् मैौर्ष, ७वंश् २० हेक्ष् ५द१ जाएफ़ठिन हैक्ष शूकः । সে নগরের কি নাম, কে তথায় রাজা ছিলেন, কতকাল সেই পুরী বিনষ্ট হইয়া গিয়াছে, এ সকল কথা কেহই বলিতে পারেন না । ১৮২৩ খৃঃ অধো গোলাব সিংহ বর্তমান আকবর পত্নী স্থাপন করিয়াছেন। অকবরনগর। ১৭২২ খৃঃ অঙ্গে মুর্শিদকুলী খ বাঙ্গালাকে ১৩ তের চাক্‌লায় বিভক্ত করেন। তন্মধ্যে একটী চাক্‌লার নাম আকবরনগর । ঐ তেরট চক্লোর দুইট উড়িষ্যার মধ্যে । তাহাদের নাম-বন্দরবালেশ্বর ও হিজলী। পাচট পদ্মার দক্ষিণপশ্চিমে । যথা—সপ্তগ্রাম, বৰ্দ্ধমান, মুর্শিদাবাদ, যশোহর এবং ভূষণ । ছয়ট পদ্মার উত্তরপূৰ্ব্ব পারে। যথা—আকবরনগর, ঘোড়াঘাট, কড়াইবাড়ী, জহাঙ্গীরনগর, শ্রীহট্ট এবং চট্টগ্রাম । এই তেরট চাক্‌লা ১৬৬৪ পরগণায় বিভক্ত । ঐ সমস্ত পরগণা হইতে ১,৪২,৮৮,১৬৬ টাকা রাজস্ব আদায় হইত। চাকুল আকবরনগর সুন্দরবনের নিকটবর্তী। দিনাজপুর জেলায় আকবরনগর নামে একটা গ্রাম আছে। উহা চিরামতী নদীর কূলে অবস্থিত। ঐ পল্লীর পরপারে খানখাইল নামক গ্রাম। বর্তমান রাজমহলকেও পূৰ্ব্বে আকবরনগর বলা হইত। আকবরনামা । পাদশা আকবরের সময়ের ইতিহাস পুস্তক। ইছা শেখ আবুল ফজলের রচিত। আকবরনাম তিন খণ্ডে সাঙ্গ। প্রথম খণ্ডে তৈমুরের বংশবিবরণ, বাৰcब्रव्र ग्राखए, श्ब्रनू*लियदर्शञ्च ७ इबायूएनब्र दूखांड जिविज्र श्हेब्राप्टझ । विउँौइथर७ अकदरङ्गग्न स्रोछारुङ्ग প্রথম ছচল্লিশ বৎসরের সমস্ত বিষয় বর্ণিত হইয়াছে। छूटौग्न, आहेन-हे-अकबन्नैौ । अकदtब्रञ्च ब्रांझचकारभब्र थांश किङ्क खांछबा दिवङ्ग, गमक्ष ७६ थc* **eब्रां मांश्च ।