-שכלי, $. অম্বর - -: নিতান্ত শিশু। ৯৬৭ খৃঃ অঙ্কে তিনি আপনার মাতার সঙ্গে জয়পুর হইতে আড়াই ক্রোশ দক্ষিণে মিনাদের খো-নগরে গিয়া উপস্থিত হইলেন । অধিক বেলা হইয়াছে, ক্ষুধায় ও পথশ্রমে শিশুর দেহ ক্লান্ত হইয়া পড়িয়াছে। হতভাগ্য জননী পুত্রকে একটী নির্জন স্থানে রাখিয়া নিজে আহার অন্বেষণ করিতে গেলেন। ফিরিয়া আসিয়া দেখেন, শিশু ধূলায় নিদ্রিত,—মাথার উপরে এক বৃহৎ সর্প ফণী মেলিয়া আছে। প্রাণ শিহরিয়া উঠিল। এক দিন যিনি রাজরাণী ছিলেন, আজি তিনি পথের ভিখারিণী। অন্ধের যষ্টি এক শিশু সন্তান সম্বল ; অদৃষ্ট দোষে তাহাও বুঝি ফুরায়। দুর্ভাগ্য জননী কাদিতে কাদিতে পুত্রের দিকে ছুটিলেন। সাপটা শব্দ পাইয়া চলিয় গেল। দূর হইতে জনৈক ব্রাহ্মণ এই ব্যাপার দেখিয়া রাণীকে বলিলেন,— ‘তুমি ভয় করিও না। দেখিবে, শীঘ্রই তোমার હાફે পুত্র রাজ্যেশ্বর হইবেন । তাহার পর দুঃখিনী জননী আপনার সন্তানকে লইয়া নগরের মধ্যে মিন সর্দারের পরিচারিকা হইলেন। কথিত আছে, পরিশেষে দুলহ রাও মিনা সর্দারের না কি প্রাণনষ্ট করিয়া নিজে রাজা হইরাছিলেন। কাহার মতে, জয়পুর হইতে প্রায় ১৭ ক্রোশ দক্ষিণ পূৰ্ব্ব দিকে দোস নগরের সর্দারের কস্তাকে তিনি বিবাহ করেন। দোসারাজ নিঃসস্তান ছিলেন, সে জন্য র্তাহার মৃত্যুর পর দুলহ রাও রাজ্যের উত্তরাধিকারী इन्। এই রূপ এবিষয়ে অনেক মতান্তর। প্রবাদ আছে যে, চুল হ রাও, মিনা প্রভৃতি জাতির সঙ্গে ভয়ঙ্কর যুদ্ধ করিয়াছিলেন। সেই যুদ্ধে ठिनि সসৈন্তে হত হন। পরে রাত্রিতে অম্বা অর্থাৎ মাত৷ ভগবতী সদয় হইয়। ভুল হ রাওকে বাচাইয়া দিলেন। মিনার। এই অদ্ভূত ব্যাপার দেখিয়া তাহাকে রাজপদে অভিষিক্ত করিল। দেবীর বরপুত্র ভুল হ রাও অম্বরে অম্বা দেবীর মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত করিয়া তাহার পূজা করিতে লাগিলেন। কেহ কেহ বলেন, দুলহ রাওয়ের পুত্র কম্বল রাও অম্বর জয় করিয়াছিলেন। আবার কাহারও মতে, মৈদল রাও নামে তাছার জনৈক পুত্র সম্বর জর করেন। মৈদল হইতে আঠার পুরুব পরে বিহারী বা বাহার মরের জন্ম হয়। বাছার মল্ল বাবারের এক জন প্রিয়পত্র ছিলেন। হুমায়ূনও তাছাকে মানসৰ অৰ্থাৎ পাচ হাজারী সৈন্তের সেনাপতি করেন। মানসিংহ এই दिशौं भल्लङ्ग गड़ान । देनिई अश्त्र नशन ब्रङ्गमा [ ৪৯৫ ] --> T. অট্টালিকা প্রভৃতিতে সুসজ্জিত করিয়াছিলেন। কেহ কেহ বলেন "অম্বা দেবীর নাম হইতে এই সহরকে লোকে অস্বয় কহে এবং ‘আমের অঙ্গর শব্দের অপভ্রংশ। অম্বরে অম্বকেশ্বর নামে একটী শিবলিঙ্গ আছে, সেজন্তু আলেকে একথাও বলিয়া থাকেন যে, অম্বকেশ্বর হইতে এই সছরের অম্বর নাম হইয়াছে। ধুন্ধর বা ধুন্ধুবর নামের কারণ লোকে এই রূপ কছির। থাকেন যে, পূৰ্ব্বে গল তা পাহাড়ে ধুদ্ধ নামে এক দৈত্য বাস করিত। তাহারই নাম হইতে এই প্রদেশকে সকলে ধুন্ধর বা ধুন্ধুবর কহে। জয়পুর শৰে অম্বর রাজ ংশের বিশেষ বিবরণ দেখ ] । এই বার সহর অম্বর। নির্জন নিভৃত স্থানে, দুই দিকের পর্বতের কোলে এই সুরম্য রাজভবন,–যেন অমরাবতীর সকল সৌন্দর্য্য দিয়া সাজান হইয়াছে। জয়পুরের ঈশান কোণের ফটক দিয়া ৰাছির হইয়। উত্তর মুথে যাইতে হয়। বরাবর প্রশস্ত পাকা পথ । এই দিক দিয়া পূৰ্ব্বে সকলে দিল্লিতে যাতায়াত করিত। ফটকের বাঙ্গিরে কিঞ্চিৎ বাম ভাগে জয়পুরের পুৰ্ব্বতন প্রধান মন্ত্রী চমুর ঠাকুরের প্রাসাদ। পথের চুই দিকে পর্বতমালা, বিস্তীর্ণ শরীর পাতিয়া পড়িয়া আছে। গ্রীষ্মকালে এখানকার পাহাড়ের গায়ের তরু গুল্ম শুকাইয়া যায় ; আবার বর্ষার জলধারা পাইলে তাহার পুনৰ্ব্বার মঞ্জরিত হইয় উঠে। তখন নগরের শোভায় সঙ্গে তরুলতাও হাসিতে থাকে । দুই পাশে পৰ্ব্বতের নিয়ে স্থানে স্থানে গভীর হ্রদ; তাহাতে কচ্ছপ, কুম্ভীর, মৎস্ত প্রভৃতি জলজন্তু সকল ভাসিতেছে, ডুবিতেছে, কেহ কেছ সাতার দিয়া বেড়াইতেছে। দক্ষিণ দিকে মানসাগর। গ্রীষ্মকালে এই স্থান বেশ সুশীতল ও মনোহর হয়। কিন্তু আজিকালি এখানে বারমাস জল থাকে না। তাহার পর কিঞ্চিঙ্গ দূরে বাম ভাগে চক্রবাগ। পথের ধারে ধারে দেশী বিলাতী নানা জাতীয় গাছ, শাখা মেলিয়া ছায় করিয়া আছে। দক্ষিণ দিকে রাণীদের ছত্রী, বামপাশে অদ্যাল্প লোকের সমাধি। রাণীদের সমাজগুলির কতক শাখা इहेब्रांटइ, कठक शैथिा इग्न नाई; झान श्रणम्यूं4,-फेनहत्व इज़ बाहे । ब्राछात्र, धीरनारुरब इणैौ ग"{ ऋक्रम ন। রাস্তার ধারে এক একট জুত্র দেবালয় এবং ' अविख्प्रब विधाम शम७ श्राह । अषरब्रज बॉरिएब चान्द्र निप्त्र अनिरु ‘काग दशप्रप्रह' ब्रचिनं★♚बादः ।
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৫১৯
অবয়ব