ੋ [ (૦૧ ] ཁན་སྒ | রস। মধুলী। কোকিলোৎসব । বসন্তদূত। মন্ত্রফল। মোদাখ্য। মন্মথালয়। মধাবাস। মুমদন। পিকয়াগ । নৃপপ্রিয়। প্ৰিয়াৰু। কোকিলাবাস। মাকল। ষটপদাতিথি। মধুব্রত । বসন্তক্র । পিকপ্রিয়। স্ত্রীপ্রিয়। গন্ধবন্ধু। অলিপ্রিয় । মদিয়াসথ । বৈদ্যশাস্ত্রমতে কচি আম্র কষায়, রুচিকর, ঈষৎ অন্ন, সুগন্ধি ; থাইলে বায়ু রক্ত ও পিত্তবৃদ্ধি হয় । কিন্তু ইহাতে কফ এবং অনেক প্রকার রোগও নষ্ট হইয়া থাকে। অপক বড় আমি পিত্তকর। পাক অামের অনেক গুণ । লোকে কথায় বলিয়া থাকে,—“যদি পাই আমের রস, থাই না খাষ্ট গায়ে ঘলী’ । সুমিষ্ট পাক আস্ত্র সুস্বাছ ও পুষ্টকর। ইহাতে ত্রিদোষ নষ্ট হয় । থাইলে বর্ণ, রুচি, শরীরের কান্তি, বল এবং মাংস বৃদ্ধি হইয়া থাকে। পাকা আম মধুর সঙ্গে মিশ্রিত করিয়৷ থাইলে, ক্ষয়রোগ প্লীহা ষাত শ্ৰেয় প্রভৃতি অনেক প্রকার পীড়ায় উপকার দর্শে। ব্যুতের সঙ্গে মিশাইয়া থাইলে, বাত ও পিত্ত নষ্ট হয় এবং অগ্নি বল ও বর্ণ বৃদ্ধি হইয়া থাকে। দুগ্ধ সংযুক্ত আম্র শীতল, স্বস্বাছ, স্নিগ্ধ, কিঞ্চিৎ গুরপাক ও অল্প বিরেচক । বাত পিত্তাদি রোগে ইহা হিতকর। ইহাতে শুক্র, রক্ত এবং বলবৃদ্ধি হয়। পাক আস্ত্রের প্রধান গুণ এই, ইহাতে বিলক্ষণ কোষ্ঠগুদ্ধি হইয় থাকে, তজ্জন্ত অনেক রোগেই ইহা হিতকর । গৃহস্থের কচি আম্র ত্বক সমেত শুকাইয়া রাখে। শিশুদের উদরাময় হইলে তাঙ্গার কাথ থাইতে দিলে ২ । ৩ দিনেই উপকার দর্শে। অর্ণবের কচি পাতা, মূল এবং কসিও সঙ্কোচক। সে কারণ জলে সিদ্ধ করিয়া থাইতে দিলে উদরাময় রোগ নষ্ট হয়। পশ্চিম দেশের দরিদ্র লোকে পাকা অাবের কসী আগুনে পোড়াইয়। খায়। কসীচুৰ্ণ উত্তম রূপে ধৌত করিয়া অনেকে তাহাতে রুট প্রস্তুত করে। ইউরোপীয় চিকিৎসকেরা আমের কী, শুঠ এবং কাচ বেল একত্র সিদ্ধ করিয়া রক্তামাশয় এবং উদরাময় রোগে ব্যবস্থা করিয়া fবলক্ষণ উপকার হইতে দেখিয়াছেন। নাসিক দিয়া রক্ত পড়িলে, কসীর রস নাকে টানিয়া লষ্টলে রক্ত বন্ধ হয়। ইণ্ডিয়ান ফার্মেকোপিয়াতে লিখিত হইয়াছে যে জীবের কলীতে প্রচুর পরিমাণে গ্যালিক এসিড, আছে। हेशट्ऊ क्लभि महे झ्म्न योद दाशक ७ अर्न ८ब्राप्श्र, हेशब्र কাখ খাইলে রোগী সুস্থ হইয় আসে। বৈদ্য রাজবল্প - - - cङङ्ग भएउ, हेशएउ फुक्षा, इ,ि ८झश् बश् अनिाच्न नहै झ्छ । श्राटश्चद्र भूकूल झफ़िरुग्न ५२१ भधिगैौश्रन । ইউরোপীয় চিকিৎসকের কছেন যে, কচি অর্ণব এবং কচি জাবের কসী চক্ষুপ্রদাহে, কগুরোগে এবং ইাপানী কাসিতে বিশেষ উপকার করে। কচি পাত্ত শুকাইয়া তামাকের মত তাহার ধুয়া হকায় টানিয়া খাইলে শ্বাসরুচ্চ ও কণ্ঠরোগের প্রতিকার হয়। ডাক্তাব আন্সিলি করেন যে, আম গাছের আটা, নেবুর রস অথবা তৈলের সঙ্গে মিশ্রিত করিয়া চৰ্ম্মরোগে লাগাইলে উপকার হয়। আস্ত্রের তক্তা তাদৃশ কঠিন এবং স্থায়ী নহে, তবু সাধারণ লোকে ইহার কপাট প্রভৃতি প্রস্তুত করে। কাপড় রঙ করিবার পূৰ্ব্বে অনেকে অর্ণবের পাতার ও ছালের কম ব্যবহার করিয়া থাকে। আমাদের দেশে অনেকেই অপঙ্ক আম গুকাষ্টয়া রাখে। তাহাকে আমরা আমচুর বা আমূলী বলি। পক্ক আমের রস পাতল করিয়া শুকাইলে তাহাকে আমসত্ব কহে। সৰ্ব্বদা রৌদ্রে দিয়া যত্ন পূৰ্ব্বক রাখিলে আমূলী ও আমসৰ বার মাস থাকে, তাহাতে পোক লাগিতে পারে না। কিন্তু আমচুরে হরিদ্র এবং লবণ মিশ্রিত না থাকিলে বর্ষাকালে কীটাদিতে নষ্ট করিয়া ফেলে। স্বভাবতঃ যাহাদের কোষ্ঠবদ্ধ ধাতু, সে সকল লোক নিত্য আমচুর ও আমসত্ব থাইলে পেটের উদ্বেগ কমিয়া আসে । বৈদ্যশাস্ত্রোক্ত অস্ত্রখণ্ড অতি উপাদেয় সামগ্রী। ইহাতে নেত্রয়োগ, বায়ুরোগ, অন্ধপিত্ত জনিত রোগ, অন্ত্রবৃদ্ধি, মেহ প্রভৃতি অনেক প্রকার পীড়া নষ্ট হর, এবং দেহের কাস্তি ও বলবৃদ্ধি হইয়া থাকে। ইহা প্রস্তুত করিবার প্রণালী এই,—সুমিষ্ট আস্ত্রের রস কাপড়ে ছাকিয়া লইবে । ঐ রস w২ সের, পরিষ্কার চিনি /৮, গব্য ঘৃত /৪, শুঠচুর্ণ/১, মরীচ চূর্ণ /-, পিপুল চুর্ণ/ দুগ্ধ /৮, মূচ্ছিত স্কৃতের সঙ্গে সমস্ত দ্রব্য একত্র পাক করিবে। পাক সিদ্ধ হইলে, পিপুলমূল, মুতী চৈ, ধনে, জীরে, কৃষ্ণজীরে, শঠী, বড় এলাইচ, দারুচিনি, তালিশ পত্র, হুঙ্গচূর্ণ করিয়া কাপড়ে ছাকির প্রত্যেক দ্রব্য /• সের লইবে। তরমুজবীজ, লবঙ্গ, নাগকেশর, চূর্ণ করির প্রত্যেক দ্রব্য ২৪ তোলা, খাটা মধু /৪ সের। ७झै नभक्त जदा ७ कक्क प्लेख्भक्राण बिझिछ कब्रिा मै थ७ छूटउद्ग छैटफ़ ब्राषिग्ना निद्रद । भरधा भरश्वा ¢होण्य দেওয়া জাবন্ধক। মাত্রা তোলা, ঈষৎ উষ্ণ দেয়
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৫৩১
অবয়ব