- অযুজ (ত্রি ) ৰ যুজ্যতে সমতয়া যুজ-কিন্তু। নঞ তৎ। भयूथ। बिरयाफ़ । दिषभ । অযুত (ত্রি ) যুক্ত যুতঃ। নঞ তৎ। অসংযুক্ত। অসম্বন্ধ। (রী) ১•,••• দশ হাজার। অযুত সংখ্যা বিশিষ্ট । অযুতনায়িন (পুং ) অযুতং পুরুষ মেধানাম্ অযুতং নয়তি স্ম । নী-ভূতে গিনি । পুরুবংশের নৃপতি বিশেষ। তিনি প্রাসেনজিৎ কল্প সুযজ্ঞার গর্ভে এবং মহাভেীমের ঔরসে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি অযুতসংখ্যক নরমেধ করিয়াছিলেন, তাই তাহার নাম অযুতনায়ী হইয়াছে। পৃথুশ্রবার কন্যা কামার সঙ্গে তাহার বিবাহ হয়। কামার গর্ভে অক্রোধন নামে এক পুত্র জন্মিয়াছিল।(মহাভারত সম্ভব পৰ্ব্ব ৯৫ অধ্যার) । অযুতশস্ (অব্য ) অমুতম অযুতং দদাতি বীপার্থে কারকাৎ শস্। অযুত অযুত। দশ হাজার দশ হাজার। [ অক্ষরশস শব্দে স্বত্র দেখ }। অযুতসিদ্ধ (ত্রি) যুক্তং পৃথগ ভূতং সংসিদ্ধং যুক্তসিদ্ধম্। ন যুতসিদ্ধম্। নঞ তৎ। উপাদান অর্থাৎ সমবায়ী কারণ পরিত্যাগ করিয়া যাহার উৎপত্তি বা জ্ঞান কর। যায় না। যেমন কপাল পরিত্যাগ করিলে ঘটের উৎপত্তি হইতে পারে না এবং ঘট কি প্রকার বস্তু তাহাও আমরা বুঝিতে পারি না । তাই ঘট ও কপালকে “অযুতসিদ্ধ অথবা আপৃথকৃসিদ্ধ বলা যায়। (কুম্ভকারের। যে দুই ভাগ পূৰ্ব্বে নিৰ্ম্মাণ করিয়৷ যোড় দিলে ঘট হয়, সেই কাচা দুই খণ্ডের নাম কপাল ) । ইহার স্থল তাৎপৰ্য্য এই, যে খানে কতকগুলি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ একত্র করিয়া লইলে তবে একটী বিশেষ বস্তুর উৎপত্তি হয়, এবং তাহার গুণ ও ক্রিয়াদি প্রকাশ পায়। কিন্তু সেই অঙ্গ প্রত্যঙ্গ পরিত্যাগ করিলে আর সে বস্তুর উৎপত্তি হয় না এবং তাছার গুণ কিম্বা ক্রিয়াদিও প্রকাশ পায় না। যথা—বৃক্ষ কেমন ইহা বুঝিতে হইলে পত্র শাখা পল্লব মূল গুড়ী কাষ্ঠ এই সমস্ত গুলি একত্র গ্রহণ করা চাই। এই সমস্ত গুলি একত্র গ্রহণ করিলে তবে বৃক্ষ কি প্রকার পদার্থ তাহা আমর বুৰিতে পারি। কিন্তু পত্র পল্লব প্রভৃতিকে পরিত্যাগ করিলে বৃক্ষ কি প্রকার তাহা আমরা বুঝিতে পারি না। উপরে উপাদান কারণ’ বলা হইয়াছে । একক বলিবার তাৎপৰ্য্য এই যে, কুস্তকারের দণ্ড ঘটেয় নিমিত্ত কারণ। যে হেতু লাঠীদ্বারা কুম্ভকায় চাক ঘুরাইয়া দিলে তবে তাছাতে বট নির্মাণ করা যায়। অযুতসিদ্ধ r. ] 1 هده আয়োগব ত্ৰ কিন্তু ঘট নিৰ্ম্মাণ করা হইলে তখন আর দণ্ডের সঙ্গে ঘটের কোন সম্পর্ক থাকে না,—দও এক স্থানে এবং কুম্ভ অন্ত স্থানে পড়িয়া থাকে। কলসীর কপালের সঙ্গে কলসীর সে প্রকার সম্বন্ধ নহে। ইহার পৃথকৃ হইয়া পড়িলে আর ঘটের অবয়ব থাকে না; এবং ঘট না থাকিলে, তাহ শুক্ল বর্ণ কিম্বা কৃষ্ণ বর্ণ ইত্যাদি গুণও থাকিতে পারে না। ঘটের নড় চড়া কোন প্রকার ক্রিয়াও অসম্ভব হইয় পড়ে। তজ্জন্ত গুণ ও ঘটের অযুতসিদ্ধ। কিন্তু বৈদাস্তিকের একথা স্বীকার করেন না । অযুতসিদ্ধি (স্ত্রী) যু অমিশ্রণে-ক্ত যুতম্। যুক্তয়োঃ পৃথগ রূপেণ স্থিতয়োঃ সিদ্ধি । অভাবে নঞ তৎ। পৃথগ - রূপে আসিদ্ধি। যেমন, অবয়ব ও অবয়বীর পৃথক পৃথকৃ রূপে সিদ্ধি হয় না। অর্থাৎ হস্ত পদাদি অবয়ব এবং মামুষ অবয়বী, এখানে অবয়ব এবং অবয়বীর পৃথগ - রূপে সিদ্ধি হওয়া অসম্ভব। আর দ্রব্যের ও গুণের, এবং দ্রব্যের ও ক্রিয়ার পৃথগ রূপে সিদ্ধি হইতে পারে না। অর্থাৎ দ্রব্য না থাকিলে তাহার গুণ কিম্ব৷ ক্রিয়াও থাকিতে পারে না । অযুব (ত্রি) ন যেতি যুবাণ ক। অসংস্থষ্ট। সংসৰ্গশূন্ত । অযুপ্য (ত্রি) যুপে-সাধু যখ যুপাম্। নঞ তৎ। যে কাষ্ঠে যুপ প্রস্তুত হয় না। যত্নীয় পশুবন্ধনের নিমিত্ত যে কাষ্ঠ অযোগ্য। নিম নেবু প্রভৃতির কাষ্ঠে যুপ প্রস্তুত হয় না, তজ্জন্ত ইহাদিগকে অযুপ্য কাষ্ঠ কহে ; এবং পলাশ, খদির, বিহু প্রভৃতির কাষ্ঠে যুপ নিৰ্ম্মিত হয়, তাই ऍझ्)দিগকে ধূপ্য কাষ্ঠ বলা যায়। অয়ে (অব্য ) ইণ, এচ, কোপ, বিষাদ, সংপ্ৰম, স্মরণ, সম্বোধন প্রভৃতি স্থলে এই অব্যয় প্রযুক্ত হয় । অযোগ (পুং ) যুক্ত-ঘঞ অভাবে নঞ তৎ। যোগের অভাব অর্থাৎ বিশ্লেষ। ধ্যানের অভাব। ঔষধের অভাব। জ্যোতিষোক্ত তিথিধারাদি জাত দুষ্ট যোগ । কাতর। কঠিনোদ্যম। বমন দ্বারা উপশমনীয় রোগ। অয়স গম-ড অয়োগঃ। ফুট। স্বর্ণকারের হাতুড়ী। অয়োগব। আয়োগৰ (পুং ) আর, ইব কঠিন। গোর্বাণী যন্ত নিপাতনে অচ,। বৈশু কন্যার গর্তে এবং শূদ্রের ঔরসে যে সঙ্কর জাতি উৎপন্ন হয়, তাহাকে জয়োগব কহে । শাস্ত্রকারের বলেন যে, প্রতিলোম জাতিত্তে এক বর্ণের ব্যবধান থাকিলে সে জাতিকে স্পর্শ কৰা याङ्ग १ ६दé tब६१ भूज · ¢कदग थरू यtर्षप्रं देjपषाम
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৫৪০
অবয়ব