পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৭১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অহিফেন বেজি। * । ষেষাঞ্চ বিরোধঃ শাশ্বতিক: । পা ২ । ৪ । ৯। যাহাদের স্বাভাবিক বিদ্বেষ থাকে তাহাদের দ্বন্দ্ব হয়। অহিনকুলন্ত ভাবঃ তল টাপ। অহিনকুলত। সর্প ও বেজির বিদ্বেষ ধৰ্ম্ম । চির বিদ্বেষভাব । অহিনকুলিকা (স্ত্রী) অহিনকুলয়োৰ্বৈরং বুন । সাপ ও বেজির স্বাভাবিক বিরোধ। নিত্য বিদ্বেষভাব । [ অশ্বমহিৰ্ষিক শব্দে সূত্র দেখ ] । অহিনিৰ্ম্মোক (পুং ) অহিনী নিমুচ্য ত্যজ্যতে অহি নিম্ন-মুচ কৰ্ম্মণি ঘঞ । ৬-তৎ। সাপের থোলস। তাহিনিলয়ণী (স্ত্রী) অহিঃ নিলীয়তে অস্তাং অহি-নি-লী আধারে লুটি উীপ। অহিকধুক। সাপের খোলস । অহিপতাক (পুং ) অহিযু মধ্যে পতাকা তদাকারে৷ হস্ত্যস্ত অর্শ আদি০ অচ । সর্প বিশেষ । অহিপতি (পুং) ৬-তৎ। বাসুকি নাগ। অহিনাথ প্রভৃতি শব্দও এই অর্থে প্রযুক্ত হইতে পারে। অহিপুত্ৰক (পুং ) অহেঃ পুত্র ইব কায়তি শোভতে গতিকালে, অছিপুত্র-কৈ-ক। নৌকাবিশেষ। ছিপ। মুর্শিদাবাদের নবাবের এই ছিপ নৌক অনেকগুলি আছে। এই নেীক ৩ হাতের অধিক প্রশস্ত নহে, কিন্তু দীৰ্ঘে ৩• । ৪০ হাত পৰ্য্যস্ত দেখা যায়। ইহাতে ২০ । ২৫ ট দাড় থাকে পৰ্ব্ব উপলক্ষে বাইচ প্রভৃতিতে এই নৌক সাজাইয়া চালান হয় । অহিপূতন (ক্লী) ক্ষুদ্র রোগ বিশেষ (Intertrigo) স্থলকার শিশুদের অত্যন্ত ঘৰ্ম্ম হইলে কিম্বা ঘর্ষণ লাগিলে কুচ কী প্রভৃতি স্থান রক্তবর্ণ হয়। কিম্বা মলদ্বার অপরিস্কার থাকিলে কণ্ডু জন্মে। ইহার চিকিৎসায় ধাত্রীর স্তনগুগ্ধের প্রতি দৃষ্টি রাখিবে। ঐ সকল ক্ষত স্থান ত্রিফলার জলে ধৌত করিবে এবং তাহাতে নারিকেল তৈল লাগাইবে । অহিফেন (পুং) অহেঃ ফেনং গরলমিব তৈক্ষ্যাৎ। আফিঙ, ৬-তৎ । সাপের লাল । আফিম পোস্ত নামক গাছের ফলের আট । ভারতবর্ষ, পারস্ত, তুরস্ক, মিশর, জাৰ্ম্মণী, স্ট্রান্স এবং ईश्ग८७ श्रांझिभ छाना । झेशटलद्र मtषा डाव्रउदtर्षई অধিক আফিম জন্মিয় থাকে। কিন্তু তুরস্কের আফিম সকলের চেয়ে উৎকৃষ্ট । সচরাচর দুই জাতীয় আফিমের গাছ দেখিতে পাওয়া যায়। এক জাতীয় পোস্তের ( Papaver somniferum) স্কুল রক্তবর্ণ এবং বীজ কাল। আর এক { איטS] अश्झिम জাতীয় পোস্তের ( Papaver officinale) en s Wral শদ। ভারভবর্ষে শাদা পোস্তের চাসই অধিক । গঙ্গার কুলবর্তী ভূমিতে ইহা প্রচুর জন্মিয় থাকে। পাটনা এবং বারাণসী বিভাগে প্রার ৩•• ক্রোশ দীর্ঘ এবং ১০০ ক্রোশ প্রশস্ত ভূমির মধ্যে আফিমের চাস আছে। ভারতবর্ষে আফিমের ব্যবস। গভর্ণমেণ্টের একচেটিয়া । পাটন এবং গাজিপুরে আফিমের প্রধান কারখানা আছে। ঐ সকল স্থান ভিন্ন মালব, খনেশ এবং কুচ দেশেও আফিম উৎপন্ন হর। ১৮৭৫ সালে আফিম বেচিয়। গভর্ণমেণ্টের সর্বসমেত ৪,৪৭,২৫,৫• • টাকা লাভ হইয়াছিল। চীন, ব্রহ্মদেশ এবং মলক্কাতেই ভারতবর্ষের আফিম অধিক বিক্রীত হয় । আফিমের ভূমি বিলক্ষণ উৰ্ব্বর হওয়া চাই। কৃষকেরা বর্ষাকালে ক্ষেত্রে সার ফেলিয়া উত্তম রূপে চলিয়া রাখে । তাহার পর কীৰ্ত্তিক মাসে ক্ষেত্র পুনৰ্ব্বার চলিয়া এবং মই দিয়া বীজ ছড়ায়। বীজ ছড়াইয়া পুনৰ্ব্বার চসিতে হয়। শেষে ৬৭ হাত লম্বা এক একটী চৌক ডিলী বাধে। চোকার ধারে ধারে জল সেচিবার নালা থাকে। ১০ । ১৫ দিনে বীজ অঙ্কুরিত হয় । চারাগুলি অল্প বড় হইলে কৃষকেরা গোড়া খুড়িয়া ঘাস ও কাটাগাছ মারিয়া দেয়। মাঘ মাসের শেষে ফুল ধরে। ফুলের পাপড় ঝরিয়া পড়িলে কৃষকদের স্ত্রীলোক ও বালকবালিকার তাহা কুড়াইয়া আনে। সেই সকল পাপ ড্রী মাটীর খোলার অল্প গরম করিয়া তাহাতে রুট করির রাখে। এই রুটতে আফিমের তাল মুড়িতে হয়। ফুল ফুটিলে প্রায় এক মাসের মধ্যে পোস্তের ঢেঁড়ী ছোট ডালিমের মত বড় হইয় উঠে। তখন কৃষকেরা অতি প্রত্যুষে নস্তর দিয়া ঢেঁড়ীর গায়ে লৰালৰি আঁচড় দেয়। সেই আঁচড়দিলে ছুধের মত আটা বাহির হইয়া আসে। স্বৰ্য্যোদয়ের পর আঁচড় দিলে অধিক আট বাহির হয় না। বৃষ্টি হইলেও আট ধুইয়া যায়, কাজেই সে দিন আফিম জমে না। পরদিম প্রাতঃকালে কৃষকেরা সিক্ত,হা দিয়া আট টাচিয়া করাসীতে রাখে। করাসী লরার মত মাটীর পাত্র। সমস্ত গাছের আটা কুড়ান হইলে কৃষকেয়া বাট গিয়া একখানি কাসার থালায় সেই পাতলা আফিম রাখিয়া দেয়। কিছুক্ষণ থালায় রাখিলে জাট। हहेरठ *गिब्रा वाश्द्रि शहेब्रा आरग । जे छण दाश्ब्रि कद्विग्ना नcरुगिरण अांकिभ नहे इहेग्रां वांद्र ! c*tर्ष cयठिनिन भै जा? यरू ७रुबांद्र नाम्निtण ऍश पन इब्र। [ ১৭৩]