পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্ণুর [१०] העו शूंश्च এই অবস্থায় শ্বেতসার সর্কর (sugar) ও গঁদে (dextrine) পরিণত হইয়া জলের সঙ্গে দ্রব হয়। এই রস অঙ্কুরের মধ্যে প্রবেশ করে, তাহাতেই গাছ বড় ও সতেজ হইতে থাকে। আমরা আপনাদিগের আহারের নিমিত্ত যেমন বৎসকে বঞ্চিত করিয়া তাহার মাতৃদুগ্ধ দুহিয়া | লই, সেই রূপ বৃক্ষ শিশুর মাতৃ প্রদত্ত খাদ্য সামগ্রিও অপহরণ করি। তবে প্রভেদ এই যে, দুগ্ধ খাইতে হইলে কেবল বাছুরকে বঞ্চিত করিয়া তাহার আহার টুকু লই, বীজ থাইতে হইলে কেবল যে বৃক্ষ শিশুর আহার অপহরণ করি তাহা নয়, এক একটা বীজ মধ্যস্থিত এক একটা জীবেরও প্রাণ নষ্ট করি। চাউল, গম প্রভৃতি শস্তের শ্বেতসারই আমাদিগের শরীর পরিপোষণ করে। বিলাতী উইলো ( willow ) প্রভৃতি গাছের বীজ দুই তিন ঘণ্টার মধ্যে অঙ্কুরিত হয়। গোলাপের বীজ অঙ্কুরিত হইতে অনেক সময় লাগে ; দুই বৎসরে হয় কি ন সন্দেহ । কোন কোন গাছের বীজ তলায় খসিয়া পড়িবার পূৰ্ব্বেই তাহা হইতে অঙ্কুর বাহির হয়। গম প্রভৃতি কোন কোন শস্ত পাকিলে পর যদি কিছু দিন তাহতে অধিক রৌদ্র ও বৃষ্টি লাগে, তবে বীজ গাছে থাকিতেই তাহাতে অঙ্কুর গজায়। কোন কোন স্থলে কাটাল বীজও গাছের উপর অঙ্কুরিত হয়। নদীর ধারে এবং সমুদ্রকুলে ভড় নামক বৃক্ষে (mangrove) নিবিড় জঙ্গল হইয়৷ থাকে। সমুদ্রের তটে সৰ্ব্বদাই জল উথলিয়া আসিতেছে, তরঙ্গের উপর তরঙ্গ আছাড় দিয়া পড়িতেছে। সে থানে বিঘ্ন অনেক । গাছ হইতে পরিপক্ক বীজ খসিয়া পড়িলে জলে ভাসিয়া যাইতে পারে, বালি ও পলিতে পুতিয়া যাইতে পারে। সে জন্য, বিধাতার কেমন ইচ্ছ, ফল পাকিলেও গাছ হইতে খসিয়া পড়ে না। বৃক্ষের উপরেই বীজ হইতে অঙ্কুর বাহির হয়। ক্রমে বটবৃক্ষের কুরীর মত সেই অন্ধুর হইতে মূল নামিয়া মাটীতে পুতিয়া বসে। তখন বীজটী বোট হইতে খসিয়া যায়। সুতরাং এ স্থলে অন্যান্ত জীবের স্থায় বৃক্ষ আপনার শিশু সন্তানকে কিছু দিনের জন্ত কোলে করিয়া প্রতিপালন করে। পরমেশ্বরের এ নিয়ম না থাকিলে এত দিন"ভড় গাছ নিৰ্ম্মল হইয়া বাইত। পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে, অঙ্কুর গঙ্গাইবার জন্ত তাপ চাই; প্রয়োজনমত জলবায়ু এবং আলোও চাই। এখন এই চামিটীয় কথা স্বতন্ত্র করিয়া লেখা যাইতেছে । - • फ्रा'-आइनल श्राहरुङ्ग शैछ १४ छिखि इद्देहरु १७ ~ Foo ডিগ্রি ফারেন্হিট্‌ তাপে অছুরিত হয়। ইহার চেয়ে ७ां★ अशिक किच कभ इशैष्ण अहमक शांटइग्नई বীজ হইতে ভাল রূপ অঙ্কুর গজায় না । এই জন্ত, অতিশয় শীতপ্রধান ও অতিশয় গ্রীষ্মপ্রধাম দেশে বৃক্ষাদি নিতান্ত অল্প ; যাহা আছে, সে সকল গাছেরও বেশ cउछ माहे। यज्र (७२)छिन्धि ७ोप्% छण छधिग्न बङ्गक झ्यू, তাহা অপেক্ষ কম তাপে প্রায় কোন বীজেই অঙ্কুর याश्द्रि इग्न न। बड़ दड़ जूझ७ नैौउकारण उांश चांशद्र পায় না,হিমের প্রভাবে বায়ুতে সন্তাপ থাকে না, কাজেই যথেষ্ট পোষণাভাবে সকল গাছ নিস্তেজ হইয় পড়ে। পরে বসন্তকাল আপিলে সেবনমুখের মত একটু একটু উষ্ণ, তাহার সঙ্গে কেমন একটু মাধুর্য্যমাখানো বাতাস বহিতে থাকে । বৃক্ষেরা অনশনের পয় আবার যেন পথ্য থাইতে বসে। অমনি এগাছে আজ নূতন পাতা, ও গাছে নূতন কুঁড়ী, সে গাছে ফুলের থোলো—জগৎময় শুধু নূতন সাজের ঘটা পড়িয়া যায়। তবেই দেখা যাইতেছে, গাছেরা যেন ভেক ও সপাদির মত,-শীতকালে খায় না, ঘুমাইয়া থাকে। বসন্ত আসে, অমনি তাহাদের ঘুম ভাঙ্গে, আবার থাইতে আরম্ভ করে। যে দেশে আটমাস শীত, তথায় বৃক্ষাদির আটমাস উপবাস। সম্পূর্ণ না হউক, অনেকটা উপবাস বটে। বাঙ্গালায় চারি মাস শীত, এখানকার বৃক্ষাদি চারি মাস কাল ভাল করিয়া খাইতে পায় না। তাই দেখা যাইতেছে, অঙ্কুর গজাইতে ও উদ্ভিদের জীবন রক্ষা করিত্তে তাপ বিশেষ আবশ্যক। শীত প্রধান দেশে যে সমুদয় দৰ্য গ্রীষ্ম ও বর্ষায় উৎপন্ন হয়, এ দেশে শীতকালে ঐ সকল দ্রব্যের কেবল চাস মাত্র হয়। যথা, গোল আলু, মটরকলাই ইত্যাদি। হিমালয় প্রদেশে আলু বর্ষাকালে হয়, আমাদের দেশে শীতকালে । জল—জলে ডিজিলে বীজের খোসা কোমল হয়,তাই নূতন অঙ্কুর তাহ ভেদ করিয়া উঠিতে পারে। অনেক বীজের খোলা অত্যন্ত কঠিন । ভালরূপ না ভিজিলে কোমল হয় না, সুতরাং অস্কুরের মুখও ঠেলিয়া উঠিতে পারে না । তাহাদের পক্ষে গ্রচুর জলসেক নিতান্তু चांदशक । किरू अडून श्रछाईदाब अछ cरून् वैौरछ कऊ জল চাই, তাহ বলা যায় না । কোন কোন গাছের বীজ আপনার ওজনের চেয়েও অধিক জলগুষিয়া যায়। শৈবাল, পদ্ম, কুমুদ, পান প্রভৃতি অনেক লতা জলের মধ্যেই জন্মে। বীজ ভৰি দিন জলে ভিজিলে পচিয়া যায়, আর