[ ১২৬ ] শক্তি শক্তি ৩ দ্রব্যগুণক্রিয়ানিষ্ঠ বত্বস্তরবিশেষ। এই পদার্থক্রয়ের শক্তি প্রত্যেকে বিভিন্নাকারে পরিদৃষ্ট হইলেও কাছার কোন শক্তির বিকাশ করিতে হইলে পরস্পরের সাহায্যের আযগুক । যেমন, বহ্নিসংযোজনক্রিয়া ব্যতিরেকে ইন্ধনে তীয় দাহিকাশক্তির বিকাশ করিতে পারে না, কটুরল কোন দ্রব্যের সহিত সংযুক্ত না হইলে তাছার জলনশক্তির বিকাশ করিতে পারে না, উৎক্ষেপণাবক্ষেণ ক্লিয়া কোন পদার্থদ্বয়ের উপর দ্যস্ত না হইলে তাছাদের অবচুর্ণন করিধার শক্তি বিকাশ করিতে পারে না। ৪ অর্থবোধাটুকুল পদপদার্থ সম্বন্ধরূপ বৃত্তিভেদবিশেষ। অর্থাৎ "এই পদ তমুক অর্থের বোধক হউক” বা “এই শব্দ হইতে এইরূপ অর্থের পরিগ্রহ হওয়া কৰ্ত্তব্য” এই প্রকারের যে ইচ্ছাত্মক সঙ্কেত কল্পিত হয়, তাছাও এক প্রকার শক্তি । শাব্দিকগণ এই শক্তিকে তিন ভাগে বিভক্ত করেন, যথা রূঢ়ি, যৌগিক ও যোগরঢ়ি। রূঢ়ি, যেমন ঘট; যৌগিক পাচক ; যোগরূঢ়ি পঙ্কজ। এতদ্ভিন্ন লক্ষণ ব্যঞ্জন প্রভৃতি শক্তিদ্বারাও শৰাদির অববোধ হয়। [ ইছাদের বিস্তৃত বিবরণ শঞ্চশক্তি, • শক্তিগ্রহ ও লঙ্কেত শব্যে দ্রষ্টব্য। ] দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিকগণ শক্তি সম্বন্ধে যথেষ্ট পৰ্য্যালোচনা করিয়া গিয়াছেন। শক্তি শব্যের বুৎপত্তিগত অর্থ সামর্থ্যবাট । শক্ ধাতুর উত্তর ক্তিন প্রত্যয় করিয়া শক্তিপদ নিম্পন্ন হইয়াছে। সংস্কৃত ভাষার ব্যুৎপাদন অনুসারে শক্তি শব্দের অর্থ বহুল ভাবগর্ভ। যদ্বারা কোন কাৰ্য্য সম্পন্ন হয়,—অথবা ছি কাৰ্য্যরূপে পরিণত হইবার যোগ্য,-যাহা কোন প্রকার পরিবর্তনের সাধক,--যাহ যোগ্যতাবিশিষ্ট ধৰ্ম্মী বা যাহা কোন দ্রব্যের ধৰ্ম্ম,—অথবা যাহা কারণের আত্মভূত তাছাই শক্তি। অভিধানে শক্তির উৎসাহ বল, সামর্থ্যাদি অর্থের ব্যবহার আছে। নিঘণ্টকার বলেন শক্তি শব্দের অর্থ কৰ্ম্ম। তিনি আরও বলেন যদ্বায়া কৰ্ম্ম সম্পন্ন হয় অথবা যদ্বারা পরলোক জয় করা যায় তাছাই শক্তি। শক্লোতে স্ক্রিয়াংক্তিৰু। শক্যতে বনিয়া পরলোকং জেতুম্।” ব্ৰহ্মস্থত্রভায্যে শ্ৰমচ্ছঙ্করাচাৰ্য্য লিখিয়াছেন“কারণস্তাত্মভূত শক্তিঃ শক্তেশ্চাত্মভূতং কাৰ্য্যম্।" অর্থাৎ কারণের যাহা আত্মভূত তাহাই শক্তি এবং শক্তির | যাহা আত্মভূত তাছাই কাৰ্য্য। देिीगढकोोtशम्न अिहे ७ख् िबर्णन ७ विस्नान गश्रङ । আমরা অতি প্রাচীন ঋকুমন্থেও এই শক্তি শব্দ এই অর্থে প্রযুক্ত দেখিতে পাই। যথা – w "স্তোমেন ছি দিবি দেবাসে অগ্নিমন্ত্ৰীজনচ্ছক্তিভিরোলি প্রাম্। জয় শঙ্কৰন্ত্ৰেধাতুবে কংস ওষধী: পচতি বিশ্বন্ধপা: " (১.৮৮১-) - - निङ्गद्धग्कांग्न हैशंद्र प्रहेक्र° शांथjी कब्रिब्रांtझ्न*cखांदमन श् ि११ निदि cमषl अग्निमछौअनध्झतिछि; कईछिদাবাপৃথিব্যোঃ পূরণং তমকুৰ্ব্বংস্ত্রেধ ভাবয় পৃখিবামগুরীক্ষে দিবিতি শাকপুণর্যন্ত দিবি তৃতীয়ং তবলাৰাদিত্যে ইতি ব্রাহ্মণম্” - - উক্ত খকের অর্থ এই ষে দেবগণ অতি খায় ৰে ত্ৰিলোকব্যাপক স্থৰ্য্যাত্মক অগ্নিকে স্থলোকে উৎপন্ন করিয়াছেন সেই अश्लि८यहे छ%एउग्न कार्यानिकिन्न अछ अ,ि विझा९ ७ अप्ठिा এই ত্ৰিবিধক্কপে বিভক্ত করিয়াছেন। এই সৰ্ব্বব্যাপক অগ্নি জগতের হিতের নিমিত্ত ওষধি সকলের যথাবিধি পরিপাক কাৰ্য্য সম্পন্ন করেন। অগ্নি দ্বারাই জগতের সৰ্ব্বকাৰ্য্য সম্পন্ন হয়। " এতদ্বারা জানা যাইতেছে দেবতাগণ শক্তি দ্বারাই অগ্নিকে উপজাত করিয়াছিলেন । অথৰ্ব্ববেদেরও বহু স্থামে সামর্থ্য ও হেতু অর্থ বুঝাইবার নিমিত্ত শক্তি শব্দ ব্যবহৃত হইয়াছে। •ইন্দ্রে ব; শক্তিভিদে বাস্তম্মাদবানাম বো হিতম্।।” (অথৰ্ব্ববেদ) সায়ণ ইহার ভাষ্যে লিথিয়াছেন‘ইন্দ্রঃ বা যুয়াক শক্তিভিঃ হেতুভি: অধীবরত ধৃতৰা যুষ্মান সাত্মসাৎ কৰ্ত্তং ঐচ্ছং। উপনিষদগ্রন্থেও শক্তি শব্দের যথেষ্ট প্রয়োগ পরিলক্ষিত হয়। শ্বেতাশ্বতর, নৃসিংহপুৰ্ব্বতাপনী (৩১ ), অথৰ্ব্বশীৰ্ষ ( s ), সন্ন্যাসোপনিষৎ (২), কঠশ্রীতি (৩), হংসোপনিষৎ ( ৬ ) এবং কালারিদ্রোপনিষৎ ( ১•৷১৬২২৷৭২৷৮৬৯০ ) প্রভৃতিতে শক্তি শধের বহুল ব্যবহার আছে। আমরা এস্থলে খেতাশ্বতর উপনিষৎ হইতেই দুই একটা উদাহরণ উল্লেখ করিতেছি। তদযথা— ১। পরাস্ত শক্তিবিবিধৈব শ্রয়তে। (৬৮) ২। তে ধানযোগায়ুগত অপশুন্ দেবাত্মশক্তিং স্বগুণৈর্নিযুঢ়াম্। যঃ কারণানি নিখিলানি তানি কালাত্মযুক্তাগুধিতিষ্ঠত্যেকঃ । , শ্বেতাখন্তর পাঠে জানা যায় যে সত্ত্ব, রজঃ ও তম—এই ত্ৰিগুণাত্মিক প্রকৃতিই শক্তি নামে অভিহিত। এই শক্তি ৰ৷ প্রকৃতি পরমেশ্বরে প্রতিষ্ঠিত এবং তাছা হইতে জভিয়া। এই শক্তিই বিশ্বের সৃষ্টিস্থিতি ও লক্ষ্মকারিণী । o আমরা যোগবশিষ্ঠে ও শক্তির স্বল্পতত্ত্ব দেখিতে পাই । তদযথা— “অপ্রশ্নেয়ন্ত শাক্তপ্ত শিৰস্ত পরমাত্মনঃ। লৌথ্যচিন্মাত্ররূপন্ত সৰ্ব্বস্তানাঙ্কতেয়পি । ইচ্ছাসত্বা বোমিসত্ত্বা কালসন্তু তথৈব চ। তথা নিষ্কৃত চ মহাসভা চক্ষত্ৰও ।
