পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-

  • वैrांकशूर्ण

হয়। অতএব ইষ্ট শৰ ব্যবহার পরিহারের জন্য ব্যাকরণ অধ্যেয় । ৮। আরও কথা এই যে ব্যাকরণজ্ঞান ভিন্ন মন্ত্র পাঠে ক্রিয়া निरण श्ब्र, यथ :- 藝 “যদধীতমবিজ্ঞাতং নিগদেনৈৰ শষ্যতে। অনগ্নাবিব শুক্ষৈধো ন তজ্জলতি কছিচিৎ ॥* সুতরাং বৈদিককার্য্য প্রতিশুদ্ধির নিমিত্ত ব্যাকরণ অধোয়। ৯। ব্যাকরণ অধ্যয়নের ফলে অভু্যদয় হইয়া থাকে, যথা— “বস্তু প্রযুঙক্তে কুশলে বিশেষে শান যথাবদ ব্যবহারকালে । সোহনস্তমাপ্নোতি জয়ং পয়ন্ত্র বাগযোগবিদ দু্যতি চাপশদৈঃ ।” এইরূপ প্রমাণ আরও দেখিতে পাওয়া যায়, যখt — “এক শবঃ সম্যক্ জ্ঞাতঃ মুণ্ঠপ্ৰযুক্তঃ স্বর্গে লোকে কামধুগ, ऊरुङि ।” ১০ । বিভক্তিজ্ঞান ভিন্ন যজ্ঞকাৰ্য সম্পন্ন হয় না, যথা – . "প্র্যাজী সবিভক্তিকা কাৰ্য্যা" সুতরাং যজ্ঞকার্য্যে বিভক্তি জ্ঞানের নিমিত্তও ব্যাকরণ অধ্যেয় । ১১। শ্রুতিতে উক্ত হইয়াছে ঃ– “যে বা ইমাং পদশঃ স্বরশোংক্ষরশে৷ ৰাচং বিদধাতি স আত্বিজীনে ভবতি ।” পদজ্ঞান, স্বরজ্ঞান ও অক্ষরজ্ঞান ব্যাকরণ হইতে উদ্ভূত। সুতরাং ব্যাকরণ অধ্যেয় । ১২। শ্রুতিতে শৰ বৃষরূপে কল্পিত হইয়াছে, তদযথা – চত্বারি শৃঙ্গ গ্রয়ো অস্ত পাদা দ্ধে শীর্ষে সপ্তহস্তাসেী,অন্ত ত্রিধ বন্ধে বৃষভে রেীরবীতি মহোঁদেবো মতা আবিবেশ । অর্থাৎ এই শব্দরূপ বৃষের চারিট শৃঙ্গ-পদজাত নামাখ্যাতউপসর্গ ও নিপাত। ইহার তিনট পাদ-লড়াদি বিষয়ীভূত ভূত, ভবিষ্যৎ ও বর্তমান এই ত্রিকাল। ইহার দুইটী শীর্ষ-ব্যঙ্গ ও ব্যঞ্জক ইহাদের মধ্যে একটী নিত্য, অপরটা কাৰ্য্য। ইহার উভয়ই শর্বাত্মক। ইহার সাত হাত—লাত বিভক্তি। উরু । কণ্ঠ ও শির এই তিন স্থানে ইহা বন্ধ । ইনি বর্ষণ করেন বলিয়া বৃষভ । ইনি শব্দ করেন। শব্দই এই বৃষের কার্য্য। মহাদেবরূপ শক, মরণধৰ্ম্মবিশিষ্ট মনুষ্য-সমুহে প্রবেশ করিয়াছিলেন। শতিতে এইরূপে শৰ শাস্ত্র সমাদৃত হইয়াছে সুতরাং ব্যাকরণ অধ্যেয় । - ১৩। এ সম্বন্ধে আরও একটি প্রমাণ আছে, তদ্ব্যথা – [ २१ ] - ---- ব্যাকরণ চারি বা পরিমিত পদানি এতানি বিচ্যুত্ৰাহ্মণ যে মনীষিণঃ গুহা ত্রীণি নিহিতা-নেজয়ত্তি छूद्रैौग्र१ बांटक मन्नशा मकखि । ১৪। বাগবিদ ব্যক্তিকে বাক্য স্ববাস জায়ার স্তায় বিশেষরূপে আত্মবরণ করে এই উদ্দেশু লাভের জন্ত ব্যাকরণ পাঠ করিতে হইবে। ইহার শ্রেীত্ব প্রমাণ এই— উত ত্বং পশুর দর্শ বাচমুত স্বঃ শৃংল্প শৃণোত্যেনাম্। উতে জ্বস্মৈ তস্বং বিসত্রে জায়েৰ পত্য উষতী সুবাসাঃ ॥ ১৫। কুলা দ্বারা যেমন শক্ত, তুৰাদি অপনোদিত হয় সেই প্রকার ব্যাকরণ দ্বারা ভাষার অপশৰ তিরোহিত হইয়া ভাষা সুমার্জিত ও লক্ষ্মীযুক্ত হয়। ইহার শ্রেীত প্রমাণ এই – সক্ত মিব তিওঁউন পুনন্তে যত্র ধীর মনসা বাচমত্রুত অত্রা-. সখায় সখ্যানি জানতে ভদ্বৈষাং লক্ষ্মীর্নিহিতাধিবাচি। অপ শব্দ প্রয়োগ করিলে প্রায়শ্চিত্তার্থ হইতে হয়, ব্যাকরণ পাঠ করিলে, ঐ দোষ ঘটে না সুতরাং তজ্জন্ত প্রায়শ্চিত্তাৰ্ছও হইতে হয় না। শ্রেীত প্রমাণ এই যে— “আহিতাগ্নিরপশব্দং প্রযুজ্য প্রায়শ্চিষ্ট্ৰীয়াং সারস্বতীমিষ্টিং নিৰ্বপেত।” ১৬। পুত্র জাত হইলে দশম দিবসে পুত্রের নাম রাথিতে হইত। সেই নাম তদ্ধিত প্রত্যয়াস্ত না হয় । কৃৎপ্রত্যয়ান্ত নামই শোভনীয়। শ্রুতিতে এই রূপ নিদেশ আছে যথাঃ “দশমুক্তরকালং পুত্রস্ত জাতস্ত নাম বিদধ্যা ঘোষবদান্তস্তরন্তঃস্থমবৃদ্ধং ত্রিপুরুষানুক্ৰমনরি প্রতিষ্ঠিতং তদ্ধি প্রতিষ্ঠিততমং ভবতি দ্ব্যক্ষরং চতুরক্ষরং বা নাম কৃতং কুৰ্য্যাম্ন তদ্ধিতমিতি।” এতদ্বার স্পষ্টতঃ বুঝা যায় যে বর্ণ বিচার এবং কৃৎ ও তদ্ধিত বিচার ব্যাকরণ শাস্ত্রের সাহায্য ভিন্ন নিম্পন্ন হয় না । সুতরাং মামকরণাদিতেও ব্যাকরণের প্রয়োজন হইত। ১৭। শ্রুতিতে লিখিত আছে বরুণ দেব ব্যাকরণ জ্ঞান হেতু সত্যদেব হইয়াছিলেন, ইহাও ব্যাকরণ পাঠের একটা উদ্দেশ্য। শ্রুতি প্রমাণ যথা:– । “মুদেবোহসি বরুণ যন্ততে সপ্ত সিন্ধবঃ । অস্থ ক্ষরস্তি কাকুদং ”সুগ্ম্যং সুধিরামিব । ای অর্থাৎ ছে বরুণ তুমি স্বদেব, তুমি সত্যদেব, তোমার সাত্ত সিন্ধু সাত ৰিভক্তি, তালুতে প্রকাশিত হইয়াছে; অয়ি যেমন ছিদ্র স্থানে প্রবেশ করিয়া দগ্ধ করে তরূপ তোমার সাত বিভঞ্চি ভালুতে অমৃক্ষরিত হইতেছে। এই কারণে তুমি সত্যদেব । "