পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৩২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

● শালগ্রাম মন্ত্রপাঠ করিয়া ভগৰান্‌ বিষ্ণুর উদেশে কৰ্ম্ম সমর্পণ করিতে इग्न ! भ5 “म९किक्षि९ किब्रtड cनय भग्नां श्क्लष्ठकृङ्गडः । গুৎ সৰ্ব্বং জ্বয়ি সংস্তন্তং ত্বৎপ্রযুক্তং করোম্যহম্।।” তৎপরে –

  • ওঁ মন্ত্রহীনং ক্রিয়াহীনং ৰুক্তিহীনং জনাৰ্দ্দন ।

যংপূজিতং ময় দেব পরিপূর্ণ তদন্ত মে।” এইরূপ প্রার্থনা করিয়া নারায়ণের উদ্দেশে প্রণাম করিয়া পুজা শেষ করিতে হয়। • পূজার পরে নিৰ্ম্মাল্য-ধারণ, নারায়ণ-চরণামৃত পান विtथव्र । नांझेॉग्न°{cरू पत्रघ्नांनि ८ङ* ७य१ ब्रांमिटङ पञांग्नलि করিয়া শীতলী দিতে হয়। প্রতি দিন উক্ত নিয়মে শালগ্রাম শিলার পূজা করিতে হয়। শালগ্রাম-পূজামাহাত্ম্য। শালগ্রাম পূজা করিলে মাধব প্রীত হন। তাছার ফলে কোটি যজ্ঞ সমাপন বা কোটি গোদান ফল লাভ হইয়া কোটি পাপ বিনাশ হয়। এমন কি, শালগ্ৰামমূৰ্ত্তি স্মরণ, তল্লাম কীৰ্ত্তন ৰা দর্শন করিলেও পাপমুক্তি হয় । সম্বৎসর যে ব্যক্তি শালগ্রাম পুঞ্জ, স্পর্শ ও দর্শন করে, সাংখ্যযোগ ব্যতীতও সে মোক্ষ প্রাপ্ত হয় । এক মাত্র শালগ্রামেই বিশ্ব জগৎ বিদ্যমান । চক্রবিবেকে লিখিত আছে, যাহার বিধিবৎ মন্ত্রদীক্ষাদি

  • কিছুই হয় নাই, তাহাদেরও শালগ্রামশিলাপূজার অপরাধ নাই।

শালগ্রামপুজার মন্ত্র, ধ্যান, জপ বা ভাবনার আৰগুক করে না। কেবল নমো নারায়ণায়” মন্ত্রে সচন্দন পুষ্প ও তুলসীদানে পুণ্য হইয়া থাকে। উক্ত গ্রন্থে আরও লিখিত আছে যে, অণ্ডত স্লেচ্ছ দেশেও যদি চক্ৰচিহ্নান্বিত শিলা থাকে, তাহা হইলে তাছার তিন যোজন ব্যাপ্তস্থান ছরিক্ষেত্র বলিয়া জানিবে। সেখানে জয়, দাৰু, বিষ, বহ্নি ও চেীর ভয় নাই, মোট কথায় সেখানে শ্ৰীহরি নিরস্তর বিদ্যমান থাকে। শিবার্চলচন্দ্রিকায় বর্ণিত হইয়াছে যে, ৰে ব্যক্তি গৃহে শালগ্রাম শিলা স্থাপিত হয়, তাহার জীবন সফল এবং তাছার গৃহে গয়া গঙ্গা পুষ্করান্ধি তীর্থ সদা বিরাজিত। যথা— “তিষ্ঠন্তি নিত্যং পিতরে মনুষ্যাস্তীর্থানি গঙ্গাগল্প-পুষ্করাণি । যজ্ঞাশ্চ মেধাস্থপি পুণ্যশৈলশ্চিক্রাঙ্কিত যন্ত বসস্তি গেহে ।” শালগ্রাম শিলার সম্মুখে শ্ৰাদ্ধ, হোম, দান প্রভৃতি কাৰ্য্যাদুষ্ঠান সুপ্রশস্ত। এই কারণে সকল কৃত্যই শালগ্রাম শিলা সমক্ষে সমাহিত হইয়া থাকে * । এমন কি, শালগ্রাম

  • “क्रयांकिङछ गांत्रिt५, १९ किक्षि९ ग्निघ्नtठ नरैम: । ब्रांन६ शtन६ ७cv cशभ: मर्पिt ठाक्रार छtष९ ॥* ( छयक्षिक)

[ ७२१ ] শালগ্রাম শিলা সম্মুখে দেহত্যাগ করিলে প্রেতাত্মা বিষ্ণুলোকে গমন করেন । । পদ্মপুরাণে লিখিত হইয়াছে, ৰে ব্যক্তি শালগ্রাম-শিলায় গোবিদের অর্চন করেন, দান যজ্ঞাদি ৰিন তাহার মুক্তি লাভ হয়। তাহাকে কখন গর্তবালাদি ক্লেশ ভোগ করিতে হয় না । কলিতে যে ব্যক্তি ৰিবিধ নৈবেদ্ধ, পুষ্প, ধূপ, দীপ, চন্দন এৰং গীতবাভাদি স্তোত্রদ্বারা শালগ্রাম শিলা অৰ্চনা করেন, তিনি কল্পকোটি সহস্ৰ বৈকুণ্ঠধামে শ্ৰীহরির সমক্ষে বাস করিতে সমর্থ হন। ভক্তিভাববর্জিত হইয়া কামাসক্ত চিত্তেও পূজা করিলে পাপলাশ ও মুক্তি ঘটে। একাধারে দুইটী শালগ্রাম পূজা করিতে নাই। পূজা করিলে গৃহী ব্যক্তি কষ্ট পায়, কিন্তু পদ্মপুরাণে আমরা উহার ব্যতিক্রম দেখিতে পাই-- শালগ্রামযুগীঃ পূজ্য যুগেষু তিয়ং নছি। অযুগ্মা নৈৰ পূজাত্তে বিষমেন্ধেক এব হি ।” (পদ্মপুরাণ } আবার বরাহপুরাণেও শালগ্রামন্থর পুজার নিষেধ এবং সচক্রক ভগ্ন শিলার পূজা বিধিসিদ্ধ বলিয়া উক্ত হইয়াছে ; ऎ५!-- “গৃহে লিঙ্গস্বয়ং নার্চ্যং শালগ্রামস্বয়ৰথ । দ্বে চক্রে দ্বারকায়াপ্ত মার্চ্যং সুর্য্যদ্বয়ং ভথt a শক্তিদ্বয়ং তথা নার্চ্যং গণেশদ্বয়মেব চ। দ্বৌ শঙ্খেী নাৰ্চয়েচ্চৈৰ তথা চ প্রতিমাং তথা । * * * * এতাসাং পুজনাল্লিত্যং ন মুখং প্রাপ্লয়া গৃহী। শালগ্রামশিলা ভগ্না পুজনীয়া সচক্রক ॥” ( বরাহপুরাণ ) এমন কি, পদ্মপুরাণে দ্বাদশ ও শত সংখ্যক শালগ্রাম শিলাপূজার বিধি দৃষ্ট হয়। দ্বাদশ করে স্বর্ণপঙ্কজ দ্বারা দ্বাদশ কোটি লিঙ্গপূজা করিলে যে ফল পাওয়া যায়, দ্বাদশ শালগ্রাম পূজায় একদিনে সেই ফল লাভ হইয়া থাকে। "শিলা জ্বাদশ ভো বৈশু শালগ্রামসমুদ্ভবtঃ । ৰিধি ও পুঞ্জিতো যেন তন্ত পুণ্যং বদামি তে ॥ কোটদ্বাদশলিঙ্গাপ্ত পূজিতৈঃ স্বর্ণপছজৈঃ। বং স্তাৎ দ্বাদশকল্লৈভ দিনেলৈকেন তত্ত্বৰেৎ ॥ যঃ পুনঃ পুঞ্জয়েস্তক্য শালগ্রাম-শিলা শতম্। উধিত্ব স হয়েলোকে চক্ৰবৰ্ত্তীহ জায়তে ॥" ( পদ্মপুরাণ ) শালগ্রাম শিলায় স্বয়ম্ভস্থ আরোপিত হওয়ায় উছা নিত্য দেবস্ত বলিয়া গ্রাহ। এই কারণে অন্যান্ত দেবমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠার দ্যায় এই শিলার প্রতিষ্ঠা করিতে নাই ।

+ "*ांणञांम*िणt षज़ एछ गब्रिश्रिद्धा इब्रिः । ठ९गब्रिप्शे ठाजन् य॥१ाम् दिकूजtएक भशैत्ररङ ॥"