βή" [ v9ళి: l foto ছিদ্রদেশে তারোহণ করিলেন । তাছার পশ্চাৎ পশ্চাৎ শিখদল অগ্রসর হইল । অচিরে বহুসেনাছিত্রপথে তুর্গ প্রবেশ করিল। अखफिनिशश् मिश७ झहेtणन । गर्नब्रि णश्म निशश्ब्र cकांन জছুসন্ধান পাওয়া গেলন । দুর্গ-লুণ্ঠন শেষ করিয়া সেনাদল প্রত্যাবৃত্ত হইলে রাজা হীরাসিংহ তাহাদিগকে বলিলেন যে কেহ সঙ্গার লহন সিংহকে ধরিয়া আনিতে পালিৰে, তাহাকে সমুচিত পুরস্কার দিব। তখন শিখেরা তন্ত্র তন্ন করিয়া দুর্গের সমগ্র স্থান অন্বেষণ করিল । লহুনাসিংহ শ্বত হইয়া ইরাসিংহের সমক্ষে আনীত হইলেন এবং তাছার আদেশে লহনাসিংহের মুগু ধূলায় বিলুষ্ঠিত হইল। অতঃপর রাজ হীরাসিংহ রাজপ্রাসাদস্থ ষড়যন্ত্রকারীদিগকে নিহত করিয়া তাহীদের সম্পত্তি হস্তগত করিলেন। কেহ কেহ লাহোর দরবার হইতে র্তাহার আদেশে নিৰ্ব্বাসিত হইল। রাজ ইরাসিংহ সেনাদিগকে আপাততঃ একমাসের বেতন পুরস্কার দিলেন এবং ভবিষ্যতের উন্নতির আশা দিয়া তাহাদিগকে সাধনা করিলেন। যুদ্ধ জয়ের পর চতুর্থ দিবসে রাজা হীরাসিংহ সেনাবিভাগের সর্দারদিগকে হজুরীবাগ-প্রাসাদে আহবান করিয়া একটা সষ্ঠা করিলেন। ঐ সভায় সৰ্ব্ব সন্মতি ক্রমে দলীপসিংহ পঞ্জাবের মহারাজ এবং হীরাসিংহ তাহার প্রধান উজীর বলিয়া গৃহীত হইলেন। হীরাসিংহ তাছার শত্রু পক্ষীয়ের ভয়ে মন্ত্রিপদগ্রহণে অস্বীকার করিলে সেনাদল তাহাকে আশ্বাস দিয়া বলিলেন, আপনার কোন ভয় নাই। যে কেহ আপনার শক্ৰতা করিবে সেই প্রাজ্যের শত্রু বলিয়া তদণ্ডে দণ্ডিত হইবে। তখন সঙ্গারবুনোর আদেশে সিন্ধিয়ান্বালা পক্ষীয় কএকজন ষড়যন্ত্রকাল্পীকে নিহত করিয়া হীরাসিংহ পঞ্জাবরাজ্যের সর্ব প্রধান পদে সমাসীন হইলেন। এই সময়ে পঞ্জাবে খালসা সেনাগণই সৰ্ব্বেসৰ্ব্বা হইয়াছিল, তাছার ইচ্ছা করিলে একজনকে রাজপদ দান করিতে পারিত, আবার ইচ্ছা করিলে তাহাকে রাজ্যচ্যুত করিয়া নিহত বা নিৰ্ব্বাপিত করিত। খালসা সেনার ক্রমশঃ বল বৃদ্ধি ঘটলেও তাদের পূর্কের স্থায় দয়াপ্রবৃত্তি অবসা প্রাপ্ত হয় নাই। পূৰ্ব্বৰঞ্জ মিশল সমূহে দলপতির কেবল মাত্র যুদ্ধ ও পুরস্কারের দ্বারা তাহাদিগকে ৰণীভূক্ত রাখিয়াছিলেন। মহারাজ রপংিসিংহ জা সুৰবলে বা কৌশলে সমগ্ৰ শিখ মিশলকে আপনার অধীন করতে সমর্থ হইলেও এই দুর্ধর্ব সেনাদলে লুণ্ঠনপিপাসা বিদূরিত করতে পারেন নাই। র্তাহান্ন পরবর্তী হর্বল হৃদয় রাজষ্টগণও পূৰ্ব্বাপর খালসা সেনালের অর্থশালস পতৃিপ্ত করির ভtছাদের সাহাধ্যে আপনাদের বলবৃদ্ধি করিতে চেষ্টা পাইয় हिtणन । ॐांशग्रहे रुमण *आरब निग्नखग्न विमंद ग९पछैिठ হইয়াছিল। তৎকালে অর্থবান রাজারাই অর্থৰলে আপনার পক্ষ দৃঢ় করিয়া পদমৰ্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখিতেছিলেন। ফলে রাজ্যময় गर्फबाहे अशांखि विब्रांछ कब्रिप्ङहिण । cगनांबद्दणब्र शमणांणनt চরিতার্ধের জন্ত সর্দারগণকে সৰ্ব্বদাই পরস্পন্ধের মধ্যে যুদ্ধবিগ্ৰছে লিপ্ত থাকিতে হুইত, সেই জন্ত কোনরূপ একতা বা সম্ভাৰ স্থাপন করিতে পারেন নাই। তাছা হইলে পঞ্জাবের অদৃষ্টচক্র জন্তপথে চালিত হইত। শেৱসিংহের মৃত্যুর পর খালসা সেনাদল রণজিৎসিংহের বহ কষ্টে সঞ্চিত যুদ্ধাশ্ব ও হস্তিসমূহ রাজার আস্তাবল হইতে লইয়া গেল। রাজসরকারের গাড়ী ও আসবাব, গুলি ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত হইল। সামান্ত সৈনিক সেরূপ রাজভোগ্য জিনিসের আদর কি বুঝিবে ? - তাহার। সেই সমস্ত মূলবান দ্রব্য পদদলিত করিয়া রাজকোষ হইতে ৪০ লক্ষ টাকা বলপূর্বক আত্মসাৎ করিল, কেহই তাছার প্রতিবাদ করিতে পারিল না। সকলেই সেই দৃপ্ত সেনাদলের মুখপানে চাহিয়া রহিল। হীরাসিংহও এই সুযোগে রাজকোষ নিঃশেষ করিয়া আপনার উদরপূর্ণ করিয়া লইলেন । ইহার পূৰ্ব্বে রাজা গোলাপসিংহও শেয়সিংহের সিংহাসনারোহণ কালে রাজকোষশুষ্ঠ করিয়া যান। ১৮৪৭ খৃষ্টাব্দে সেপ্টেম্বর মাসে দলীপ সিংহ পঞ্জাবের রাজা হইলেন। তাহার পিতা বহু শ্রম স্বীকার করিয়া যে রাজকোষ পূর্ণ করিয়াছিলেন, জবিমূৰ্য্যকারিত দোষে র্তাহারাই অন্যতম ভ্ৰাতা ও ভ্রাতুষ্পর তাহার নিঃশেষের পথ প্রশস্ত করিয়া গেলেন। কাজেই শূন্তরাজকোষ লইয়া তাহাকে নামে মাত্র রাজা থাকিতে হইল। ধীরসিংহই উজীর এবং রাজ্যের কর্তা । বালক রাজার যুবকমী, বিষময় ফল ফলিতে বেশী বিলম্ব হইল ন। হীরসিংহ জল্লা মিশ্র নামক জনৈক ব্রাহ্মণ জ্যোতিৰ্ব্বিম্বের প্ররোচনায় উচ্চ অাশা হৃদয়ে পোষণ করিতে লাগিলেন। এই সময়ে তাহার গতিবিধি লক্ষ্য করিয়া রাজমাতা রাণী বিন্দন স্নচেৎ সিংহকে মঞ্জিপদে নিযুক্ত করিতে অভিলাষী হইলেন। রাণীর ভ্রাতা জৰাহির সিংহও রাণী মন্ত সমর্থন করিয়া প্লাজ। শুচেৎ সিংহের পক্ষাবলম্বন করিলেন। হীরাসিংহ এই ব্যাপায়ে ঈর্ষানলে প্ৰজলিত হইয়া রাজা স্বচেৎকে অপসারিত করছে । বিধিমত প্রকারে যত্নশীল হইলেন। তিনি সমগ্র খালসাদলের । বেতন পরিশোধ করিয়া প্রত্যেক সেনাকে ২• টাকা বৃত্তি দিলেন এবং ভবিষ্যতে আর ৪ পুরস্কার দিবার অঙ্গীকার করিয়া তাহাদিগকে স্বপক্ষে রাথিতে চেষ্টা পাইলেন। কিন্তু যখন ব্যাপার গুরুতর দাড়াইল, তখন হীরাসিংহ পিতৃব্য রাজা গোলাপসিংহকে সংবাদ দিল্প রাজধানীতে জানাইলেন ।
