পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৪২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* † - ঋগ বেদের অপর স্থানেও (১৯১৪৷e ) রুত্রের এইরূপ আজগুগিঞ্জিমিও সমুজ্জ্বলণ্ডার প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায়। জখৰ্ব্ববেদে রঞ্জ “গঞ্জ চক্ষুঃ” আদিয়া বর্ণিত হইয়াছেন ( অথৰ্ব্ববেদ ১১।২।২৭ )। ৰাজসনেয়সংহিতাতেও সংগ্ৰনয়ন ক্লজের পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায় যথা “षंौ ५७ीव। बङ्ग१ Gएठ षङः श्षश्नकाण६ ।। ৰে চৈনং স্কন্দ্র অভিতে দিই, ত্রিতঃ সংগ্রশোধৰেবাং হেউ ইমহে।” (১৬৭) विझा९ भिावब्रहे धह ब्र१, निरु शङ्कांब्रां भमम छद्र कब्रिtणन ७ द्धिशूद्र प्रश्न कब्रिrणम, उtश tदशठिक भखिब्रहे जैौणादिकार्थ । ঋগ বেদে লিথিত আছে-- “बाटङ विझानव श्डे निवन्छब्रि” हेफा ि। (१ls७०) এস্থলে প্রদর্শিত হইয়াছে যে বিদ্যুৎই রুদ্রশক্তি। এই সপ্তমমণ্ডলের ৪৬ লুক্তের ১ম ঋকেই রুদ্রকে “ভিগায়ুধ” বলিয়া বর্ণনা করা হইয়াছে। ঋগৰেদের ২৩৩।১০-১১, ৫৪২৷১১ ও ১ •৷১২৫৬ ইত্যাদি স্থানে রুত্রের আয়ুধের উল্লেখ আছে। শিবের এতাদৃশ আয়ুধতত্ত্বও পৌরাণিকগণের নিকট সুবিদিত। অথৰ্ব্ববেদেও ( ১২৮১ ; ৬৯৩১ ; ১৫৫১-৭ ) রুদ্রায়ুধের পরিচয় পাওয়া যায়। পুরাণকারগণ সংহারক শূলীর হন্তেও বিবিধ অস্ত্রের বর্ণনা করিয়াছেন । কাৰ্য্যতঃ রুদ্রাস্ত্র ও শিবাস্ত্র একই নিমিত্ত ব্যবহৃত। মহাভারতের অনুশাসন পর্কে শিৰসহস্ৰমামে লিখিত হইয়াছে== "दल्लश्ख्-झ बिरुङ्गेो झभूउख्न अरु छ” আমরা ঋগ বেদেও “বজ্রহন্ত” রুদ্র দেৰকে দেখিতে পাই যথা

  • শ্রেষ্ঠে জাতস্ত রুত্ৰ শ্রিয়াসি ভবন্তমস্তবসাং বজ্রবাহে । পর্ষিণঃ পারমংহলঃ স্বস্তি বিশ্ব অতীতী রূপসে যুবোধি।” - ( *।।७४।० ) শুরু যজুৰ্ব্বেদ বা বাজসনেরসংহিতাতেও আমরা শিব নামের উল্লেখ দেখিতে পাই, যথা— - , “এতত্তে রুদ্রাবসং তেন পরে ভূজবতোছতী হি অৰতত ধন্থ পিলাকাবাসঃ কৃত্তিবাসী জঙ্গিং সন্নঃ শিবেইতাছি ।- ( ৬৬১ )

রুদ্র দেবতা কি নিমিত্ত শিব নাম প্রাপ্ত হইলেন, এখানে তাহার কারণও উল্লিখিত হইয়াছে। রুদ্র নিজ সেবকদিগের প্রতিহিংসা করেন না, তাহার ক্ৰোধ না হইলেই প্রজাদের মঙ্গল হয়, সুতরাং তিনি শিব। আবার তনি স্বীয় সেবককে সৰ্ব্ব প্রকার ৰিপদ হইতে রক্ষা করেম এই নিমিত্বও তিনি শিব। তিনি ভূঞ্জবন নামক পৰ্ব্বভৰালী, তিনি কত্তিবাল ও পিনাকখ1রী এবং শত্রু নাশ করার নিমিত্ত নিম্নস্তর অবরোপিতধনুষ্ক। t 8२७ ] "ওর বন্ধুৰ্ব্বেদের এই মন্ত্রে পৌরাণিক শিবের আরও পরিস্ফুট বৈদিক পরিচয় পাওয়া গেল। শিব যে ব্যাধিসংহর্তা এই জ্ঞান ভারতবাসী ছিন্দুদের হৃদয়ে यह थाछैौन कांग् इहेrङ कणिद्र आगिण्डtछ् ।। ४षनिरु शूशद्र ঋষিগণ প্রাচীন ঋক্ মন্ত্রে ইহাকে “ভিধকৃভমং” ( ; ৩৩৪ ) ৰলিয়া অভিহিত কল্লিতেন, এবং রোগ হইতে বিমুক্ত রাখার জন্ত (২।৩৩২ ) এবং বীরগণের দেহ কাৰ্য্যক্ষম করিয়া দিবার জন্য ( 2৷৪৩৪ ) প্রার্থনা করিতেন । পশুদিগের রোগচিকিৎসার জন্যও রুদ্রদেবের প্রার্থনা কল্প হইত। রুদ্র ঔষধ আনি করেন (২।৩৩১২ ), রুদ্র প্রত্যেক রোগের ঔষধ ব্যবস্থা করেন ( e ৪২৷১১ ), সঙজ্ঞ সহস্ৰ ঔষধ তাছার স্থবিদিত ( ৭৪৬13 ), ভাল ভাল মুনিৰ্ব্বাচিত ঔষধ সততই ভঁাচার হাতে থাকে । ১৯১৪ং ), তাহার হাতের গুণে সৰ্ব্বয়োগ আরোগ্য হয়, তাহার ঔষধের গুণে লোক শত বর্ব জীবিত থাকে ( ২৩৩২ ), শিশুদিগের রোগমুক্তির জন্ত তাহার প্রার্থনা প্রয়োজনীয় (৭৷৪৬২ , মানুষ ও পপ্তাদির সারিভয়নিবারণ ও গ্রামের স্বাস্থ্যসংরক্ষণের জন্ত তাহার আরাধনা আবগুক ( ১।১১৪১ ), এই নিমিত্ত তিনি “জলাষ ভৈষজ” নামে অভিহিত হুইয়াছেন। অথৰ্ব্ববেদেও র্তাহার এই গুণের পরিচয় পাওয়া যায় (১২৭৬ ; ১৪৩৪ ; ২২৭৬) যজুৰ্ব্বেদেও রূদ্রের চিকিৎসা-কাৰ্য্যের পরিচয় अप्लाष्ट्र ६९। “ভেষজমসিভেষজং গবেশায় পুরুষায় ভেষজম্। মুখং মুখং মেধার মৈধ্যে ।" ( ৩৫৯ ) অর্থাৎ হে রুদ্র ! তুমি ঔষধ স্বরূপ সৰ্ব্বোপদ্ৰৰ নাশ কর। *সুতরাং আমাদিগের জনগণকে গো অখ মেষ প্রভৃতিকে সৰ্ব্বব্যাধি নিবারক ঔষধ প্রদান কর । এতদ্ব্যতীত আখলায়নগৃহস্থত্রে (৮৮৪) এবং কৌশিকহুত্রে কুদ্রের চিকিৎসাকার্য্যের পরিচয় আছে । মহাভারতেও শিবসহস্র নামে শিবকে ধন্বন্তরি বলা হইয়াছে যথা— “ধন্থগুরি ধূমকেতুঃ স্কন্দো বৈশ্রবণ স্তথা।” टेंशन्न फ़ौफांग्र नौणरु% णिषिब्रांtझ्न-‘थदखग्नि मशरेषछ: “ভিষক্তমং ত্ব ভিষজাং পুণোমি ইতি মন্ত্র প্রসিদ্ধঃ।” ফলতঃ সেই প্রাচীনতম বৈদিক যুগ হইতে রুদ্র বা শিৰ এদেশে বৈদ্যমাথ রূপেও পূজিত হইয়া আসিতেছেন। ঋগ বেদের যুগে আর্যগণ রুদ্রের নিকট বংশবৃদ্ধির কামনা করিড়েন (২।৩৩১ ), এখনও এদেশের মেয়ের সভামকামনায় শিবের প্রসাদ নিমিত্ত সোমবারে উপবাস করিয়া থাকেন । প্রাচীন আর্য্যগণ ধন সম্পত্তি প্রভৃতির সিমিত্ত রূদ্রের নিকট ঋকুমন্ত্রে প্রার্থনা করিতেন যথা—