পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৪৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भिरु - [ 8 es ή *िश्च আক্রমণ কল্পিতে ধাবিত হন। একটা জানৰ মায়াবলে পূঞ্চররূপ ধারণ করিয়াছিল। এই সময়ে মহাদেব অর্জনের বীরত্ব পরীক্ষায় জাত কিরাতরূপ ধারণ করিয়া তথায় আগমন করেন। শূকররূপী মহাদেৰ বলেন, আমি শূকরকে নিহত কল্পিৰ, কিন্তু অর্জুন তাহাতে সন্মত হইলেন না। উভয়েই এক সময়ে বাণ নিক্ষেপ করিলেন। ইহাতে ধারকেশরী অর্জন ক্রুদ্ধ হইয় ৰলিলেন, ব্যাধ, তুমি মৃগয়াধৰ্ম্ম লঙ্ঘন করিয়াছ, অতএব তোমাকে আমি বধ করিব। কিরাত বললেন, আমি প্রথমতঃ শূকরকে লক্ষ্য করিয়াছিলাম, শূকরকে আমি নিহত করিয়াছি, এখন তোমাকে ও মিস্থত করিব । অতঃপর উভয়ে তুমুল সংগ্রাম হইল। অর্জুনের অলোকসামান্ত বীরত্বে প্রত হক্টর মহাদেব তাহাকে পাশুপত মন্ত্র প্রদান করেন। রামায়ণে শিবজটায় গঙ্গাপ্রাঙ্কুর্তাবের বিবরণ উল্লিখিত इहेब्रांtt । शृशां ভগীরথ পিতৃকুল উদ্ধারার্থ গঙ্গাবতরণের নিমিত্ত বহুকাল ব্ৰহ্মার নিকট প্রার্থনা করেন। ব্ৰহ্মা ভগীরথের তপস্তায় সস্তুষ্ট হষ্ট্রর স্বীয় কমণ্ডলুবিহারিণী গঙ্গাদেবীকে কার্য্যোদ্ধারার্থ পৃথিবীতে অবতরণের প্রস্তাবে স্বীকৃত হইলেন। ব্ৰহ্মা ভগীরথকে বর দিয়া বলেন, গঙ্গা পৃথিবীতে অবতরণ করবেন বটে, কিন্তু অৰতরণ কালে কেবল শিব ভিন্ন অপর কেহ ইহার প্রবাঞ্চবেগ ধারণ করিতে সমর্থ হইৰে না । সুতরাং মহাদেবের নিকটও প্রার্থন कग्निtङ श्हें८१ ।। “ইয়ং হৈমবতী জ্যেষ্ঠ গঙ্গা হিমবতঃ স্বতা । তাং বৈ ধারয়িতুং রাজন হরপ্তৰ নিযুজ্যতামূ৷ গঙ্গায়াঃ পতন রাজ পৃথিবী ন সহিষ্যতে । তাং বৈ ধারয়িতুং রাজন নান্তং পানি শূলিনঃ।” ( बालक७ २२:२७-२s ) ভগীরথ ব্ৰহ্মার আদেশে মহাদেবের আরাধনা করিতে লাগিলেন। আশুতোষ ভগীরথের আরাধনায় প্রীত হইয়া গঙ্গাবেগ ধারণে স্বীকৃত হইলেন । কিন্তু গঙ্গাদেবীর মনে এই সময়ে একটী অভিনব ভাবের উদয় হইল, তিমি অবতরণের সময়ে মনে করতে লাগিলেন যে আমি দুঃসহ স্রোতে শঙ্করকে লষ্টয়া পাতালে প্রবেশ করিখ । সৰ্ব্বজ্ঞ মহাজেৰ গঙ্গাদেবার এই গৰ্ব্বপুর্ণ দুঃসাহসের কথা তৎক্ষণাৎ জানিতে পারিয়া তাহার গৰ্ব্বনাশের জন্ত স্বীয় জটাজাল বিস্তার কঞ্চিয় দিলেন। হিমালয়ের বিশাল গহবরের ভায় জটাগর্ভে প্রৰিষ্ট হইয়া জাহ্নবী चाब्र बाश्ब्रि इहेवाब्र "अं *हेिध्णन मl । ठिनि चाकूशl रहेब्र শিৰজটায় বহুকাল বিচরণ করিতে লাগিলেন । কপদী বহুবৎসর জ্ঞাপন জটাজালে জাঙ্করীকে লুকাইল্প কুখিয়াছিলেন-- झिभय९७थछिए। क्लाभ छेभ७ण१क्षरङ्ग । সা কথঞ্চিত্মীং গঙ্কং নাশক্লোদ বম্বমান্থিত ॥ নৈব লা নির্গমং লেভে জটামওলমওতঃ। শুৱৈধাৰাভ্রম দেবী সংবৎসরগণা বহুঃ " ( (বালকাও ৪৩৭-৮ ) खगैग्नथं नूनर्विांद्र भशप्लवष्क थांब्राषनाग्न नखदै कtब्रम । অবশেষে ভগীরথের তপস্তায় শিৰঞ্জটাজাল হইতে জাহ্নৰী মুক্তিলাভ করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। $ শিৰেয় অপর একট প্রসিদ্ধ নাম নীলকণ্ঠ, এই নামের সহিতও শিবলীলার ইতিহাস বিজড়িত। কোনও সময়ে দেৰাক্ষরগণ সমুদ্রমন্থন করিয়া অমৃত লাভ করিতে চেষ্টা করেন। কিন্তু অমৃতোদগম হওয়ার পূৰ্ব্বেই মন্থনবেগে সমুদ্র হইতে নীলাঞ্জন সদৃশ ভীষণ হলাহল উদগীর্ণ হইতে আরম্ভ হয়। সেই কালকূট দেখিয়া দেবদানবগণ বিন্মিত ও ভীত হইয়া ব্ৰহ্মার নিকট গমম করেন । ব্ৰহ্মা দেবাক্ষরগণের বিপদের কথা শুনিয় তাহাদেৱ হিতের জন্ত স্বয়ং শিবের স্তবে প্রবৃত্ত হয়েন। ভগবান ভবানীপতি ব্ৰহ্মার স্তবে সন্তুষ্ট হইয় তৎক্ষণাৎ ব্ৰহ্মাকে দর্শন দান করেন। ব্ৰহ্মা বলেন, সমুদ্রমন্থনে নীলাঞ্জনসদৃশ কালকূট উদ্‌গাৰ্ণ হইয়াছে, আপনি ইহা পান না করিলে এই বিষবেগে এ জগৎ বিনষ্ট হইবে, সকল লোকের হিতার্থে আপনাকে এই হলাহল পান করিতে হইবে । আপনি ভিন্ন এই ৰিষবেগ সহ করিতে পারে জগতে এরূপ আর কেহ নাই। পরম করুণাময় আশুতোষ এই প্রস্তাবে স্বীকৃত হইলেন, তৎক্ষণাৎ তিনি সংবর্তকাগ্রির ভায় ঘোর নীলৰূর্ণ হলাহল পান করিতে প্রবৃত্ত হইলেন। সেই হলাহল পানের সময় উহার তীব্র নীল তেজ মৃণালধৰল মহাদেৰের রজতগুত্ৰ কণ্ঠে ফুটিয়া বাহির হইতে লাগিল এবং মহাদেৰেৱ এই সৰ্ব্ব লোকরক্ষাজনক কীৰ্ত্তির বিজয়পতাকা রূপে ঐ নীলধর্ণ র্তাহার কণ্ঠে চিরদিনের তরে আসক্ত হইয়া রহিল । এই ঘটনা হইতেই মহাদের নীলকণ্ঠ নাম প্রাপ্ত হয়েন। জালন্ধর, অন্ধক ও দারুক প্রভৃতি ভয়ঙ্কর দৈত্যগণের বিনাশের সময় শঙ্করের প্রভূত শৌর্যবীৰ্য্যমী লীলার পরিচয় পাওয়া যায় । . চম্রাদ্ধজটা-কলাপ-কীৰ্ত্তিপ্রভাস্তোতিতশেখর মহাদেবের যোগৰৈম্ভব, বৈরাগ্য বৈভব, ও শৌর্য্যৰৈতব শ্রতি স্থতি পুরাণাদির পত্রে পত্রে বর্ণিত হইয়াছে। কেহই তাহার লীলামাছাত্ম্য বর্ণনা করিয়া শেষ করিতে পারেন মা । ইহাই শাস্ত্র ও স্তোত্র সঙ্কলের শেষ সিন্ধান্ত । মহাভারতে অনুশাসনপর্কে লিখিত আছে-- “হৃদিম্বঃ সৰ্ব্বভূতানাং বিশ্বৰূপে মহেশ্বরঃ । ভূক্রানামছুকম্পাখং দৰ্শনঞ্চ ৰখা শুভম্।।” (১৪।১০৭)