পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

,ব্যাস্ত্র লোমে আচ্ছাদিত। মধ্যে মধ্যে কাল দাগ আছে, কিন্তু উছা উপরি উক্ত চিতার দ্যায় চক্রাকার নহে । চক্ষুকোণ শ্লষ্টতে দুইট কাল ডোরা মুখ পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত দেখা যায়। কর্ণ ক্ষুদ্র ও গোলাকার । পুচ্ছ দীর্ঘ এবং তাঁহাতে কাল দাগ আছে কিন্তু অগ্নভাগ অত্যন্ত সরু ও কৃষ্ণবর্ণ লোমে আচ্ছাদিত। দেঃঘষ্টি শীর্ণ ও দীর্ঘ এবং কোমর গ্রে-হাউও নামক শীর্ঘদেহী কুকুরের মত। চক্ষুতারকা গোলাকার । মস্তক লইয়া সমগ্র শরীর a. স্কুট, পুচ্ছ ২০ ফুট এবং খাড়াই ২॥• হইতে ২৪° ফুট । এই জাতীয় ব্যাস্ত্রকে প্রাচীনের প্রথমে চিতা Panther বা Iropardus ) বলিয়া জানিতেন। উত্তর আফ্রিকাবাসী বর্তমান আরব জাতির ও উক্ত প্রাচীনদিগের বিশ্বাস যে সিংহ ও প্রকৃত চিত ( Pards ) জাতির সহযোগে এই জাতীয় চিন্তার উৎপত্তি হইয়াছে। মধা ও দক্ষিণ ভারতে, পশ্চিম ও উত্তরভারতের খাদেশ হইতে সিন্ধু, রাজপুতনা ও পঞ্জাব প্রদেশে প্রচুর পরিমাণে কেন্দুয়া দেখিতে পাওয়া যায়। সিংহলে ও বাঙ্গালায় কেন্দুয়ার অভাব নাই। ইহার নীলগাই, | গো-শাবক, হরিণ প্রভৃতি শিকার করিয়া লইয়া যায়। জের্দন সাহেব লিখিয়াছেন যে, তিনি বনে শৃগালের সহিত কেন্দুয়াকে একত্র বিচরণ করতে দেখিয়াছেন। এক সময়ে তিনি নীলগাইর পশ্চাৎ পশ্চাৎ কেন্দুয়াকে গোপনে দৌড়াইতে দেখিয়াছিলেন । বুবিধা পাইলে কেন্দুয়া নীলগাইকে ধরিয়া নিহত করিবে এই চেষ্টায় সে সঙ্গে সঙ্গে গমন করিতেছে । কেয়ী-শাৰক পালিত করিয়া বিশেষ ভাবে শিক্ষা দিলেও কোরের উপযোগী হয় না। শৈশবে ইহারা আপনাপন পিতামৃতার নিকট হইতে শিকার ধরিবার তাগ বাগ শিক্ষায় অভ্যস্ত হইলে পর, অর্থাৎ যখন ইহার স্বয়ং আহার্ষ্য জন্তুদিগকে ধরিয়া খাইতে সমর্থ হয়, সেই সময়ে ইচ্ছাদিগকে লইয়া পশু শিকারের উপরোক্ট প্রথা সমূহে শিক্ষিত করিলে ইহাদিগকে গ্রে-ছাউণ্ড কুকুরের অপেক্ষা অধিক কাৰ্য্যকারী দেখা যায়। মহিমুররাজ টিপুমুলতানের এরূপ পালিত ৫টা শিকারী কেন্দুয়া ছিল,শ্রীরঙ্গপত্তনে ংরাজ সৈষ্ঠের তাৎকালিক অধিনায়ক সৰ্ব অর্থার ওয়েলেসলী টিপুর অধঃপতনের পর ঐ পাঁচটী বাঘ গ্রহণ করিয়াছিলেন । এই জাতীয় শিকারী বাঘগুলি সাধারণতঃ গ্রে-হডিও दाँ ঘোড়দৌড়ের ঘোড়ার অপেক্ষ অধিক বেগে শিকারকে আক্রমণ করে। এমন কি দ্রুতগামী হরিণকেও অতিক্রম কাররা "ইহার সন্মুখ ভাগ হইতে তাহাদিগকে আক্রমণ করে। এই ব্যাঘ্র শব্দ নরাদি শশ্নের উত্তরস্থ হইলে অর্থাৎ নরাদি শব্দের পরে থাকিলে শ্রেষ্ঠাৰ্থবাচক হইয়া থাকে। যথা পুরুষৰাত্র অর্থাৎ পুরুষশ্ৰেষ্ঠ । * ΧΧ I 8: ) ব্যাঘ্রলখক

  • উপমেয়ং ব্যাস্ত্রাদিভিঃ শ্রেষ্ঠাৰ্থে” ব্যাকরণের এই স্বত্ৰান্থসারে উপমিত কৰ্ম্মধারয় সমাস হইয়া থাকে। পুরুষৰ্যাম্র-পুরুষঃ ব্যাঘ্র ঙ্কব। এখানে শ্রেষ্ঠার্থে উপমিত কৰ্ম্মধারয় সমাস হুইল ।

২ রক্তেরও । ৩ করুঞ্জ। ( মেদিনী) ব্যাঘ্রক (পুং । অমুকল্পিতে ব্যাঘ্ৰাঞ্জিন (আজমান্তস্তোত্তর পদলোপশ্চ। পা ৫। ৮২ ) ব্যাঘ্রাiঞ্জন -কন্‌, অঙ্গিমশাস্ত লোপ:। ব্যাঘ্রাজিন । ব্যাঘ্রকর (পুং ) রঞ্চৈরও বৃক্ষ । ( বৈসুকনি” ) ব্যাড্রকেতু (পুং) বাসবদত্ত বর্ণিত ব্যক্তিভেদ। ব্যাঘ্ৰখড়গ (পুং ) ব্যাঘ্রনখ নপাবিশেষ। ( বৈসুকলি” ) ব্যাঘ্রগ্রীব (পুং) জনপদ্ধভেদ ও তদেশবাসী। (মার্ক পু ৫৮১৭) ব্যাঘ্ৰঘণ্টা [ ট1] (স্ত্রী) কোঙ্কণদেশপ্রসিদ্ধ লতাবিশেষ। বম্বে-গধু-বাঘাণ্টী। মহারাষ্ট্র গোবিন্দী। ইহার গুণ-পিত্ত্ববৰ্দ্ধক, উষ্ণ, রুচিকর, বিষ ও কফনাশক । ইহার ফল-ভিক্তোঞ্চ, বিহুচা, কফ ও রাতরোগনাশক এবং ত্রিদোষবিনাশক । "ব্যাঘ্ৰঘণ্টা পিত্তলোঞ্চ কুচা বিষকফাপস্থা । ফলং চাস্তাস্তু তিত্তোষ্ণং বিস্তুটীকফবাতমুং। ত্রিদোষহারিণী প্রোক্তা বৈদ্ধশাস্ত্রবিশারদৈঃ ॥” (বৈদ্ধকান") ব্যাঘ্ৰচৰ্ম্মন (ক্লী) বাস্ত্ৰত চৰ্ম্ম। বারের চামড়। ব্যাঘ্ৰজন্তন (ত্রি) ব্যাঘ্রধ্বংস। (অথৰ্ব্ব ৪৩৭) ব্যাঘ্ৰতরু (পুং ) রক্তেরও। (বৈষ্ণকলি" ) ব্যাঘ্রতল (পুং) ব্যাখ্রনথ, নর্থী। (বৈদ্যকনিঘণ্ট, ) ২ রক্তেরও। , ব্যাঘ্রতল (স্ত্রী) ব্যানখ, নর্থী। ( রক্তেরগু । ) ব্যাস্ত্রতা [ত্ব] (স্ত্রী) ব্যান্ত্রের ভাব বা ধৰ্ম্ম। ব্যাঘ্ৰদংষ্ট্র ( s ) eMzēW 1 (Tribulus lanuginolus) বাত্রদত্ত (পুং) ব্যক্তিভেদ। (ভারত ডোশপর্ব) ব্যাত্রদল{ল] (পুং স্ত্রী) - ব্যান, নর্থী। ২ রক্তৈরও । ব্যাস্ত্রনখ ( ক্লা ব্যাখ্রস্ত নথমিব। নর্থ নামক গন্ধদ্রব্য। মহারাষ্ট্র ও উৎকলে বাঘনখা । পৰ্য্যায়—ব্যাড়ায়ুধ, করঞ্জ,চক্ৰকারক, নপাঙ্ক, নর্থ, নথ্য, ব্যাঘ্রনধী। ( শঙ্করত্ন” ) গুণ-তিত্তোষ্ণ, কষায়, বাত ও কফনাশক, কওঁ, কুষ্ঠ ও ব্রণনাশক, সুগন্ধ । ( রাজনি" ) ভাবপ্রকাশ মতে গ্ৰহণী, শ্লেষ্মা, রক্তত্তর ও কুণ্ঠরোগনাশক এবং লঘু উষ্ণ, শুক্রবন্ধক, বর্ণীকর, স্বাছ ও বিষনাশক, অলঙ্কা ও মুখদেীর্গন্ধনাশক, পাক ও রসে কটু । (ভাবপ্র” ) ২ কলাবিশেষ । লখথ বিশেষ । ( মেদিনী ) ( পুং ) . বালক মথমিৰ কণ্টকং যষ্ঠ । ৪ মহীৰূক্ষ। এ ব্যাগলৰ ৷ ( রাজনি" ) + ব্যান্ত্রের 학 arনগুক (ক্লা) ব্যানখামৰ স্বার্থে কৰু , বমিৰ। ২ নখক্ষত। নখের আচড় । ( শলমাল ) J) 3 ఫి