পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৭৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

য়ট কোণ [ ఇలిన ) ষোড়শদল পদ্ম অঙ্কিত করির তাছার বাহির দিকে তুম্বার ও চতুর্ক্স অঙ্কিত করবে। s 輸 আবরণপূজা—প্রথমে ডরলকসহৈং হৃদয়ায় নমঃ, ডরলক . সহীং শিরসে স্বাহ, ডরগকলহৌং শিখাৱৈ বীট, ডরলকসহৈং | কবচায় হুং, ডরলঙ্কসহীং নেত্রজরায় বোম্বট, ডরলকসহেীং অস্ত্রায় ফুট ; এইরূপে বড়ঙ্গ-পূজা করিয়া ত্রিকোণে রত্যাদিদেবতারের পুঞ্জ করিতে হইবে। অনস্তর বট কোণে ও ডাঞ্চিন্তৈ নমঃ এবং এইরূপে ওঁ রাকিণ্যে, লাকিষ্ঠৈ, কাকিষ্ঠৈ, শাকিম্ভৈ, ও হাকিন্যৈ - নমঃ বলিয়া অর্থাৎ প্রত্যেক নামের পূৰ্ব্বে ওঁ ও পরে নমঃ শৰু উচ্চারণপূর্বক পৃথক পৃথক পূজা করিতে হইবে। পরে অষ্ট পত্রে ওঁ অসিতাঙ্গব্রাহ্মীভ্যাং নমঃ ; এইরূপে কুরুমাহেশ্বরীভ্যাং, • চওকৌমারীভ্যাং ক্ৰোধভৈরবীভ্যাং উন্মত্তবারাহীভ্যাং, কপা মীজাণীভ্যাং, ভীষণচামুণ্ডাভ্যাং এবং সংহায়মহালক্ষ্মীভ্যাং নমঃ বলিয়া ইহাদিগেরও পূজা করিতে হইবে। তৎপরে বহিঃ পন্ধের পত্রে ও বাময়ৈ নমঃ ; এই রূপে জ্যেষ্ঠায়ৈ, রৌদ্র্যে, অম্বিকায়ৈ, ইচ্ছায়ৈ, জ্ঞানায়ৈ, ক্রিয়ায়ৈ, কুঞ্জিকায়ৈ, চিত্রায়ৈ, বিবমিকায়ৈ, ভূতময্যৈ, আনন্দায়ৈ নমঃ এইরূপ প্রত্যেক নামের পূর্বাপর যথাক্রমে প্রণব ও নমঃ শব্বোচ্চারণপূর্বক পূজা করার বিধান লিখিত আছে। ইছার পর চতুরস্রে সাযুদ্ধ লোকপালগণের পূজা করিতে হয় । ( তন্ত্রসার ) সট কুত্বস (অব্য ) ছয়বার । মট কোণ (স্ত্রী) ১ পাতকের কোষ্ঠীর জাতচক্রের লগ্নস্থান হইতে ষষ্ঠ গৃহ ; এই স্থানকে জ্যোতিঃ শাস্ত্রে রিপুগ্রহ বলে । “ধীস্থানং পঞ্চমং জ্ঞেয়ং যামিত্ৰং সপ্তমং স্থতম্। স্থানং দুনং তথাস্তাৰং ষট্রকোণং রিপুমরিম্ " (জ্যোতিস্তত্ব) | i ঘটু কোণ বস্ত । ২ বজ, হীরক । ( রাজনি" ) ৩ তথ্রোক্ত ! যন্ত্রভেদ, গণেশযন্ত্র। এই যন্ত্র প্রথমতঃ উৰ্দ্ধমুখ ত্রিকোণ, তদুপরি অধোমুখ ত্রিকোণ লিখিলে যে ঘট্টকোণ হইবে, ভষ্মধ্যস্থ প্রণব । মধ্যে গং এই গণেশবঙ্গ লিখিবে। ঐ প্রণৰের চতুর্দিকে শ্ৰী ষ্ট্রী ক্লী প্লেী এই মন্ত্র লিখিতে হইবে ; পরে তত্ত্বহিঃস্থ ছয় কোষ্ঠে ওঁ . ঐ স্ত্রী ক্লা গ্লো গ এই ছয়ট বীজ লিখিবে। অতঃপর ছয়ট | সন্ধিস্থলে নমঃ, স্বাহ, বষটু, হ, বৌষট্ ও ফটু এই ছয়ট অঙ্গ মন্ত্র লিখিতে হইবে । পরে পদ্মের অষ্টদলে তিন তিনটী ལྷ་རྣ༢༥| যথা গণপ ১, i তয়েব ২ রদব ৩ স্নদস ৪ বৰ্বজনং ৫ বশ ৬ মানয় ৭ গ্ৰাহী ৮ ; লিথিয় অবশিষ্ট বর্ণ শেষদলে বিদ্যাস করিবে । পরে উহা এক পংক্তি অমুলোম বর্ণ ও এক পংক্তি বিলোম বর্ণ দ্বারা বেষ্টন করিয়া তাহার বহির্ভাগে অাং ক্রে এই বর্ণ দ্বার বেষ্টন করিত্বে। এই যন্ত্র পুনৰ্ব্বার ভূপুরদ্বয় দ্বারা বেষ্টন করিতে হইৰে। লক্ষ, কুঁধুম, গোরোচনা ও মৃগমদ দ্বারা ভুঞ্জপত্রে এই ● 净 ষট চক্র যন্ত্ৰ লিখির মুবর্ণের কবচ মধ্যে স্থাপন করিয়া ধারণ করিলে স্বাধক সৰ্ব্বজন প্রার্থনীয় সম্পত্তিও অনায়াসে লাভ করিতে | মহাগণপতির এই যন্ত্রবিধান দেবগণেরও পূজ্য ইহা সৰ্ব্বসিদ্ধিকর শুনিখিল পুরুষাৰ্থপ্রদ। যট খেটক, নগরভেদ। - ষট চক্র, তথ্রোক্ত সাধনাদভূত নিগুঢ় মানসপ্রক্রিয়ার জন্য দৈহিক ছয়টা কল্পিত পদ্ম। তান্ত্ৰিকসাধকগণ ঘটুচক্ৰ ভেম্বতত্ত্ব नभाद् श्रदগত হইয়া দেহের স্বক্ষতত্ত্ব নাড়ীজ্ঞান সম্বন্ধে কোনও সময়ে যথেষ্ট উৎকর্ষ লাভ করিয়াছিলেন, আমরা ক্রমণপূর্ণানন্দপ্রণীত বটচক্ৰনিরূপণ নামক গ্রন্থপাঠে তাহার বহুল আভাস প্রাপ্ত হই। ষট চক্রনিরূপণ গ্রন্থে, তান্ত্রিক যোগিগণের শরীর-বিচয়শাস্ত্রের স্বল্পজ্ঞানবাহিনী নাড়িকাসমূহের ক্রিয়াঁতত্ব ( Psycological Physiology of the Nervous system ) সম্বন্ধে অতি স্বগ্ন আলোচনা দৃষ্ট হয়। বর্তমান এনাটমী ( Anatomy ) বা ফিজিওলজী ( Physiology ) শাস্ত্র বট চক্রের স্বগ্নতত্ত্বের ংবাদ না রাখিলেও আমরা এই সকল জড়ীয় বিজ্ঞানের অস্তুরালে ষট চক্রের স্বক্ষ-ভিত্তি যোগবিস্কার প্রখর আলোকে অউব স্পষ্টরূপেই প্রত্যক্ষ করিতে পাই। কেবল Nervous system ষট,চক্রের আলোচ্য-বিষয় নহে, মাস্তিষ্ক পদার্থেও ( cerebral substance ) পরমতত্ত্বপ্রবোধক স্থান নিরূপিত হইয়াছে । এই সকল বিষয়ের সমাবেশ আছে বলিয়াই ষট চক্রে লিখিত উক্তিগুলি বিশেষরূপে আলোচিত হওয়া উচিত। এস্থলে প্রথমতঃ ষট চক্রের কিঞ্চিৎ স্কুল আভাস প্রদত্ত হইতেছে মেরুদণ্ডের (spinal chord ) মধ্যে তিনটী নাড়ী আছে, ইড়া, স্বযুম্ন ও পিঙ্গলা ; বামে ইড়া, দক্ষিণে পিঙ্গল এবং ইহাদের মধ্যভাগে স্বযুমার অবস্থান । ষট চক্রগ্রন্থকার বলেন— “মেরোব্বাহ প্রদেশে শশিমিহিরশিরে সবাদক্ষে নিবঙ্গে । মধ্যে নাড়ী স্থযুম্না ত্ৰিতয় গুণময়ী চন্দ্ৰস্থৰ্য্যাধিরূপা । ঘুরেন্মেরপুপগ্রথিভতমবপুঃ কদমধ্যাচ্ছির স্থা। বজাখ্যা মেঢ় দেশাচ্ছিল্লসি পরিগত মধ্যমে স্তাজ্জলন্তী । অর্থাৎ মেরুদণ্ডের বহির্ভাগে বাম ও দক্ষিণদিকে ইড় ও পিঙ্গল নামে দুষ্টট নাড়ী এবং মধ্যস্থলে স্বযুম্বা নামী নাড়ী বিদ্যমান রহিয়াছে। এই নাড়াটা চন্দ্ৰস্থৰ্য্যারিরূপ এবং উহা মস্তকের দিকে অগ্রসর হইয়। প্রশ্নটিত ধুন্থর পুষ্পের আকার (medulla oblongaı a ) *{f3°! করিয়াছে । এই शमूमा নাড়ীর মধ্যে আর একটা নাড়ী আছে। উছার নাম বজ্রনাড়ী । বঞ্জনাড়ী মেটদেশ হইতে উৎপন্ন হইয়া মস্তকে প্রস্থত হইয়াছে। বজ্রনাড়া জলৎ প্রভাময়ী। মেরুদণ্ডই জীবস্থষ্টির প্রধান গঠন। পাশ্চাত্যচিকিৎসাবিজ্ঞানের Emuriology পাঠে জানা যায় যে, মেরুদণ্ডই