পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চিদম্বরম মুদৃঢ় করেন। ১৭৮১ খৃঃ মধ্যে সন্থসাইরার কুটু চিদম্বয়ম্। মাক্রমণ করিয়া বিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত ও শেষে বিতাড়িত হম। চিদম্বরের দেবালয়গুলি অতি বিখ্যাত। তন্মধ্যে শিবদুর্গার কনকসভা সৰ্ব্ব প্রধান । স্বলপুরাণের মতে পঞ্চম ময়র তনয় শ্বেতবর্ণ ( নামাস্তর হিরণ্যবর্ণ) এই মন্দির নির্মাণ করেন। শ্বেতবর্ণের শ্বেতকুষ্ঠ হইয়াছিল, এই নিমিত্ত পিতৃদত্ত গৌড়রাজ্য ভোগে বীতস্পৃহ হইয়া তীর্থ পৰ্য্যটন করিতে করিতে দাক্ষিণাত্যের কাঞ্চীপুর নগরে উপস্থিত হন। তখায় জনৈক ব্যাধ মুখে সংবাদ পাইলেন যে চিদম্বর নগরে ব্যাস্ত্রপদ নামে কোন ঋষি বাস করিতেছেন। কৌতুহল পরবশ হইয় তিনি চিদম্বরে আগমন করেন। ঋষিবর অরণ্য মধ্যে আকাশরণী শঙ্করদেবের এক মন্দিরের নিকট বাস করিতেন । শ্বেতবর্ণ তথায় আসিলে তিনি ধ্যানযোগে সকল জানিতে পারিয়া শঙ্করের অজ্ঞাক্রমে রাজাকে হেমতীর্থে স্নান করিতে আদেশ করিলেন। তদনুসারে সেই তীর্থে মান করিবামাত্র রাজার রোগ দূর 3Ε \\אצ ל ཅ་ཅོ 2྾་་་་ झिक्ष:ब्रद्र 4कप्ने नेभनिमग्न ! s ७२ e ] फ़ि एषङ्गभू _ इहेण ङिनि भिदा कांक्षन्न-कांति जांङ कब्रिएलन । ऊभवथि তিনি শ্বেতবর্ণের পরিবর্তে হিরণ্যবর্ণ নামে অভিহিত হইলেন। শঙ্করের কৃপায় সেই উৎকট রোগমুক্ত হইয়া তিনি কনক-লতা নামে শিবের মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়া দেন । এই মন্দির মধ্যে কোন বিগ্রহ বা লিঙ্গ নাই। এখানে মহাদেবের পাঞ্চভৌতিকমূৰ্ত্তির অন্যতম আকাশমূৰ্ত্তির পূজা হয়। দেবালয়ের সন্মুখে একটা পর্দা মাছে । কোন যাত্রী দেব দর্শনে আসিলে পুরোতিগণ পর্দা তুলিয়া দেন, তখন দেবালয়ের দেওয়াল ব্যতীত আর কিছুই দৃষ্টিগোচর হয় না। কেননা দেবতা আকাশরুপী, সুতরাং মানব চক্ষুর অগোচর। এই লিঙ্গ চিদম্বর-রহস্ত নামে कथिङ 4द१ हेश श्हेएउद्दे नश८द्रग्न नांभ फ़िलचद्र शहेग्रांश् । মন্দিরের পুরোহিতগণ দীক্ষিত নামে বিখ্যাত। ক্ষেত্রমাহাষ্মের মতে ইহারা পদ্মযোনির আদেশে তেন্নাই হইতে বারাণসী গিয়৷ বাস করেন। হিরণ্যবর্ণ ইহাঙ্গের ভিন সহস্র ব্যক্তিকে চিদম্বরে আহবান করেন । তদবধি ইহার এখানে বাস করিতেছেন । এই সকল প্রবাদ বিশ্বাস করিতে গেলে চিদম্বরের মন্দির অতি প্রাচীন বলিয়া প্রমাণিত হয় । কাশ্মীররাজবংশের ইতিবৃত্তে হিরণ্যবর্ণ রাজা ও তাহার সিংছলজয়ের উল্লেখ আছে । ইনিই যদি চিদম্বরের কনকসভা নিৰ্ম্মাতা হন, তবে ঐ মন্দির খৃষ্টীয় পঞ্চমশতাব্দীতে নিৰ্ম্মিত হইয়াছে বলিয়া প্রতিপন্ন হয় । আবার কোজুদেশরাজকাল নামক পুস্তকে বর্ণিত আছে, “বীরচোলরায় এক দিন চিদম্বরেশ্বর (শিব ) ও পাৰ্ব্বতীকে সমুদ্রতীরে নৃত্য করিতে দেখিয়া তাহাদের জন্ত কনকসভা নিৰ্ম্মাণ করেন” এই বীরচোলরায় ৯২৭ খৃ: অন্ধে হইতে ৯৭৭ খৃঃ অন্ধ পৰ্য্যন্ত রাজত্ব করেন । তদনুসারে এই মন্দির খৃষ্টীয় দশমশতাব্দীতে নিৰ্ম্মিত বলিয়া প্রমাণিত হয় । উক্ত গ্রন্থে অপর একস্থানে উল্লিখিত আছে— “অরিবৈরিদেব নামে বীরচোল-রাজের পৌত্র চিদম্বরেশ্বরের উদ্দেশে গোপুর, মগুপ, সভাগৃহ ও প্রাকারাদি নিৰ্ম্মাণ করেন।” এই অরিবৈরিদেব ১৯০৪ খৃঃ অব্দের সমকালে প্রাচুভূত হন । এই প্রাচীর সম্ভবতঃ দেবালয়ের ভিতরের প্রাচীরই হইবে। বাহিরের প্রাচীরও সম্ভবতঃ ষোড়শশতাব্দীর প্রথমতাগে আরম্ভ হয়, কিন্তু উহা সম্পূর্ণ হইয়া ऍठेtठं नॉरें । মন্দিরের চতুঃসীমার মধ্যভাগে একটা পুষ্করিণী