সেখানে রমণীরা অন্তঃপুরের বাহির হইত্তে পায় না। জার্থীয় গুরুজনেরও হঠাৎ অস্তঃপুরে প্রবেশ ক্ষরিবার ক্ষমতা নাই।
- ाक्षग्र अङिलग्न क्रूब इsप्रां* कौन-ब्रमगैब्रि वथांनcगोऋर्षीলক্ষণ। এই জন্ত বাল্যকাল হইতেই পাৰয় ছোট করিতে তাহাজের বিশেষ চেষ্ট থাকে পক্ষায় বড় হওয়া ऊांश८णग्न भरङ . जैौफ़ द६८भन्न छिझ । छैौनग्रश्रमैौभtशग्न *प्त স্বভাবতঃই অতি ক্ষুত্র, তাহাঙ্গ উপর ৭৮ ৰৎসর বয়স হইতে লীনারাপ কৃত্রিম উপায়ে উহাদিগৰে ক্ষুদ্রতর করা হয়। ঐ সময় মোট বক্সের ক্ষিত দিয়া পায়ের আঙ্গুল, পাতা, গোড়ালি এরূপ আটিয়া ৰাধিয়া দেয় যে জার কোন মতেই বৰ্দ্ধিত হইতে পায় না। তাছার উপর আবার লৌহপাছক পরিধান করা হয়। সুতরাং পা ক্ষুদ্রই থাকিয়া যায়। এইরূপ পদ আমাদিগের দেশে অতি কদাকার বোধ হইতে পারে, কিন্তু চীনে বহুকাল হইতে ইহার গৌরব হইয়া আসিতেছে। পায়ের অতি ক্ষুদ্র অঙ্গুলিগুলি অঙ্কুরের স্কার যেন পায়ের পাতা হইতে বহির্গত হইয়াছে।. এইরূপ ক্ষুদ্রপদেও চীনরমণী অতি দ্রুত ফাইতে পারে, পাছে পড়িয়া ষায় এই ভয়ে তাহারা মরাল গমনে হেলিতে ফুলিতে যায়। চীনদিগের অবরোধ প্রথা ও চীনরমণীদিগের পদে লৌহপাদুকা দেখিয়া কোন কৰি বলেন যে, উহা লৌহপাছক নহে রমণীদিগকে অস্তঃপুর-কারাগারে আবদ্ধ রাখিবার শৃঙ্খল। যাহা হউক সম্প্রতি লোকের ক্ষুদ্রপদের উপর দৃষ্টি কমিতেছে, অনেকে ইতিমধ্যেই আর পদ ক্ষুদ্র করিবার জন্ত অযথা যন্ত্রণা
ভোগ করে না । চীনে বহুসংখ্যক শিশুহত্য হইয়া থাকে । বল বাহুল্য হত শিশুদিগের অধিকাংশই নবজাতা বালিকা ৷ চীনদেশে পিতাই সন্তানদিগের হৰ্ত্তাকর্ত, সুতরাং এইরূপ নৃশংস ব্যবহারের জন্ত রাজৰায়ে দণ্ডিত হইতে হয় না। অতিশয় দারিদ্র্য জন্ত মহাকষ্টে পতিত হইলে যখন উহার দেখে যে, ৰাচিয়া থাকিলে শিশুর জীবন কেবল কষ্টপূর্ণ হইবে মাত্র, | তখন শীঘ্রই কষ্টের অবসান করিয়া দেন । যাহা হউক সমৃদ্ধ জনপদ সকলে এই প্রথা দৃষ্ট হয় না। ফুচু নগরের নিকটে একটা নদীর তীরে একখণ্ড প্রস্তরে লেখা আছে যে, “এখানে বালিকা ডুবাইয়া মারিওনা ’ ইহাতে বোধ হয় চীনে ৰালিকাবধ নিবারিত হইতে এখনও দেঙ্গি আছে । খাদ্য —ভাত চীনদিগের প্রধান খাদ্য, গোলমালু, কপি, শিম, মূলা, বেগুন প্রভৃত্তির ভরকারীও ব্যৰক্ষপ্ত ছন্ন । ইহাঙ্গা সচরাচর শূকর, ছাগ ও মেঘমাংস খায়, তদ্বিগ্ন স্কশ্ব, চীন [ లి.ఆ ] - ईौबे Tु, वन, विजाण, श्ब्द अङ्ख्त्र मलज्जशश ऋर - - অবরোধ প্রথা এদেশের অপেক্ষাও অধিক। ] তবে শূকরমাংসই অধিক প্রচলিত। চীনদিগের এই মাংস এতদূর প্রিয় যে, উহার কথায় বলে “ৰিদ্যান্ধী কখন ৰহি शप्फ न, अदर भब्रिय कथन नूकब्र शरफ़ माँ ।’ ’ খাদ্যের বিষয়ে ইহাদের নিয়ম এই ক্ষে যাহা কিছু শরীর পোষণ করিতে পারে তাহাই ভক্ষ্য । ধনীগণ একক্ষপ পক্ষিনীড়", সমুদ্র-শস্কুক, হাঙ্গরের পাখনা, মাছের পেটী, গোরুর শিরা, মহিষচৰ্ম্ম প্রভৃতি স্থলভ উপাদেয় খাদ্য সকল তোজন করে। আর একরূপ উপাদেয় খাদ্য কীটৰিশেষের আগুেদগত শাবক জায় প্রস্তুত হয় । ইহারা সকল প্রকার মাছ, কাকড়া ও কচ্ছপাদি ভক্ষণ করে। গোষধ সম্পূর্ণরূপে আইন বিরুদ্ধ। কেহ গাভী কিম্বা বলদ বধ করিলে প্রথমবার তাহার এক শত বেত্ৰাঘাত দগু হয় । ২য় বার ঐ অপরাধে ১০ • বেত্রাঘাত ও যাবজ্জীবন নির্বাসিত হয়। চীনের তণ্ডুলের মদ্যপান করে, তবে মাতাল নহে। আফিংএর চণ্ডু ইহাদের মধ্যে অধিক মাত্রায় প্রচলিত। ইহার যুরোপীয়দিগের ন্যায় চেয়ারে বসিয়া টেবিলের উপর কাঠের হাতা ও দুইটী কাটি দ্বারা আহার করে। চা-পান ব্যতীত অন্ত সময়ে চামচ ব্যবহার করেন । অস্ত্যেষ্টিক্রিয়। —চীনের মৃত্যুকে অতিশয় ভয় করে। তাহাদের বিশ্বাস মৃত্যুর পর মমুষ্য ক্ষুধাৰ্ত্ত ভূতযোনি প্রাপ্ত श्या शश कब्रिग्ना ८वज्जाग्न ।। 4हे शृङ्ख्द्र निदाद्रशार्थ छैौनশাস্ত্রকারগণ মৃতব্যক্তিকে দেবতাতুল্য জ্ঞান করিতে ও মৃতদেহের মহাসমারোহে অস্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করিতে বিধি দিয়াছেন। কিন্তু তথাপি মৃত্যুর পর হঠাৎ কোথায় যাইব কি করিব ইত্যাদি চিস্তায় তাহারা নিতান্ত কাতর হইয়। পড়ে। পরকালে অনন্ত মুখের আশাও উহাদিগকে আশ্বস্ত করিতে পারে না । এরূপ স্থলে চীনে দাহ প্রথা চলিত থাকা সপ্তাবিত নহে । চীনে গোর দেওয়া প্রচলিত । কোন চীন মরিলে তাহার প্রতি জীবিতকালের সহস্ৰগুণ সন্মান দেখান হয়। তাহাকে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট বেশভূষায় সজ্জিত করিয়া সাধ্যায়যায়ী মূল্যবান মুন্দর শব-সিন্দুকে স্থাপন করে। ঐ সকল শব-সিন্দুক নানারূপ কারুকার্য্যমুক্ত, উজ্জল রক্ত, পীত, নীলাদি বর্ণে চিত্রিত এবং বহুমূল্য হইলে স্বর্ণ রৌপ্যাদি মণ্ডিত হইয়া থাকে। এক একক্টর মূল্য দুই হইতে তিন শত টাকা হইয় থাকে। অনেকে জীবিতাবস্থাতেই
- ५क जाडौद्र क्रूज गभी क्षनिगृच् जाल दाब थण्tबद्र छनब्र क्रूज क्षना निर्माण करन। ये नजौद्र गोश्न बकनकब्रिtण ८कमण, भू*क द्र ¥ricमञ्च क्tक्र; यछछ इङ्ग,
