পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हूल [. ૭૧ના ] কুল পেলেম, ইটালি ভাষায় পেলো, মলয় ভাষায় রুম, রুজ ; রুষ ভাষাৰ ভোলস, তুরস্ক ভাষায় সাছ, कङ्गांमैौ छांशांद्र क्लिश्छिॐ, জৰ্ম্মণ ও ইংরাজী ভাষায় হেয়ার (hair) কছিয়া থাকে ইহা উপত্বকের অবস্থাস্তর মাত্র এক্সং চৰ্ম্মাভ্যস্তরস্থ ক্ষমাপ্রদেশ হইতে छे९°ब्र । मै कम भाषा ऐशंद्र शूद्वैद६क मध्छ निश्डि श्वांटक । শৃঙ্গের রাসায়নিক প্রক্রিয়ার সহিত চুলের রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় সাতিশয় সাদৃশু আছে। ইহা অতীব দৃঢ় ও স্থিতিস্থাপক এবং শুষ্ক ও উত্তপ্ত হইলে ৰৈস্থ্যুতিক গুণবিশিষ্ট रुश्ब्र थांद्रक । जनैौद्र बांबूदिउॉम श्हे८ङ छणकभी अांकर्षण এবং বায়ুবিতান শুষ্ক হইলে উক্ত জলকণা ৰাষ্পাকারে নিঃসরণ করিবার গুণ ইহাতে বিদ্যমান রহিয়াছে । বর্ণ ও গুণাঙ্গুসারে ইহা সাধারণতঃ চারি শ্রেণীতে বিভক্ত। যথা— ১ । পিঙ্গলবৰ্ণবিশিষ্ট, সময়ে সময়ে ཙེ་ཐ་ན ཨ་ཨཱ་ཨཱ་༔ লোহিত ও অপর পৃষ্ঠ কৃষ্ণবর্ণ হয়। এই চুল সুদীর্থ, কোমল ও অপৰ্যাপ্ত জম্মিয় থাকে। যুরোপন্থ নাতিশীতোষ্ণ প্রদেশের অধিবাসীদিগের গাত্রে এইরূপ চুল দৃষ্ট হয়। ২ । কৃষ্ণবর্ণ, পৰ্য্যাপ্ত, দৃঢ় ও সরল । মঙ্গোলিয়া ও আমেরিকাবাসীদিগের এইরূপ চুল হয় । ৩। কৃষ্ণবর্ণ কিন্তু কোমল, ঘন, অপৰ্য্যাপ্ত এবং কুঞ্চিতাকার। দক্ষিণসমুদ্রস্থিত দ্বীপবাসীদিগের শরীরে এইরূপ চুল জন্মিয়া থাকে । 總 ৪ । কৃষ্ণবর্ণ ও কুঞ্চিতাকার সাধারণতঃ দেখিতে পশমের স্তায় । আফ্ৰিকাখণ্ডের অধিবাসীগণের মধ্যে অনেকের চুল এই প্রকার । - এখন দেখা যাইতেছে যে জগতের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন প্রকার গুণ ও বর্ণবিশিষ্ট চুল জন্সিয়া থাকে। একটু বিশেষ করিয়া দেখিলে ইহাও জানা যাইবে যে শরীরের বর্ণের বিভিমতাভেদে চুলের বর্ণের বিভিন্নতা লক্ষিত হয়। শরীরের বর্ণ গৌর এবং ত্বক কোমল হইলে চুল পিঙ্গল অথবা লোহিতবর্ণবিশিষ্ট এবং কোমল হইয়া থাকে । ইহার বৈপরীত্য ঘটিলে অর্থাৎ শরীরের বর্ণ কৃষ্ণ এবং স্বত্ব পুরু হইলে চুলও কৃষ্ণবর্ণ হইয়া থাকে । কোন কোন প্রাণীতত্ত্ববিদ্‌ পণ্ডিত জীব শরীরের এই পার্থক্য পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া তাহাদিশ্নের মধ্যে জাতিবিভাগ করিয়া থাকেন। কালচুল শাদা চুল অপেক্ষ দৃঢ় ও রুগ্ন। চীনবাসীগণের চুল ইহার প্রকৃষ্ট উদাহরণ । আফ্রিকাবালী নিগ্রোঙ্গতি, আমেরিকায় প্লাদিম অধিবাসীগণ এবং নবজিলণ্ডৰাসীদিগের চুল যুরোপখণ্ডের কৃষ্ণকায় অধিরালীগণের অপেক্ষ অধিকতর हा । मरबहिकांग्र श्रांबिम अविवांनैौशरभंज हूब कि उोशनिग्ंशंङ्ग षट्षत्र बंश्ािंौ, .्ङ्य़ा श्fं चक्षिङ श्ऎ:झट्।ि ষে গাজ-বর্ণের সহিত কেশের বর্ণেরও সাদৃশু মহিয়াছে। নবগিনির অধিবাসী পেপুয়া সাধক জাতির কেশ পশম সদৃশ এবং কুঞ্চিত । নৰজিলও এবং আরও কতিপয় স্থানের অধিবাৰীগণের কেশ পশম সদৃশ কুঞ্চিত অথচ অপৰ্য্যাপ্ত । স্বাহ হউক উপরি লিখিত নিয়মানুসারে চর্শ্ব ও চুলের भ८था घनिडे नचक्र विशामांन थांकिट्णe नम८द्र जमदग्न कॉल চশ্বের উপর লোহিত চুলের অস্তিত্ব দৃষ্ট হইয় থাকে। কিন্তু তাহা ব্যক্তিগত, জাতিগত নছে । -ب. छशप्ङग्न शांदउँीब्र भानयजाडिब्र बखरक नमश्रतिभाएण ८कन উৎপন্ন হইতে দেখা যায় না । শ্বেতাঙ্গ পুরুষগণের শিরোদেশে বেশী কেশরাজি উৎপন্ন হয়, কিন্তু মঙ্গোলিয়া, আমেরিকা এবং আফ্রিকাবাসী কৃষ্ণকায় পুরুবদিগের মস্তকে অত্যন্ত্র পরিমাণে চুল দেখিতে পাওয়া যায়। উত্তর আমেরিকাবাসী কতকগুলি জাতি ভিন্ন সাধারণতঃ আমেরিকলয় জাদিম জন্ধিবাসীগণের মস্তকে অল্প চুল হইয়া থাকে জাতি দেখ । ] কোন কোন স্থানে সৰ্ব্বাঙ্গ চুল-বেষ্টিত লোকের অস্তিত্ব দেখা যায়। মান্দালা প্রদেশে এইপ্রকারের একটা স্ত্রীলোক একবার দেখা গিয়াছিল । অনুসন্ধানে জানা যায় যে ঐ স্ত্রীলোকটর যাহার সহিত বিবাহ হইয়াছিল তাহার সৰ্ব্বাঙ্গ ঐরূপ চুলে বেষ্টিত নয় এবং তাহাদের সন্তানগণের মধ্যে একটা পিতার স্থায় অপর দুইটী মাতার স্তায় হইয়াছিল । যাহা হউক আরও অনেক স্থলে ঐ রূপ অস্বাভাবিক মঙ্গুষ্য মধ্যে মধ্যে দেখা গিয়া থাকে, শরীরের লোম বড় ও ঘন কৃষ্ণ হইলে তাহাকেও চুল কহিয়া থাকে, কিন্তু বাস্তবিক চুল শৰ মস্তকের কেশকেই বুঝাইয়া থাকে। চুলের নাম কেশ ও গাত্রের অপর স্থানে উৎপন্ন চুল লোম প্রভৃতি নামে আখ্যাত হয় । চুল মানবজাতির ভূষণ মধ্যে গণ্য। রমণীগণের নিকট কেশ ষেরূপ আদরের দ্রব্য সেরূপ অপরের নিকট নহে । কেশহীন রমণী কুৎসিত৷ মধ্যে গণ্য। রমণীগণ স্বকীয় কেশের পরিবর্তে যথাসৰ্ব্বস্ব দান করিতেও কুষ্ঠিত হয় না । গজনি-পতি মাঙ্ক, ভারতবর্ষ আক্রমণ করিলে লাহোরাধিপতি অনঙ্গপাল তাহার সহিত যুদ্ধার্থ প্রবৃত্ত হয়েন, কিন্তু তাহার সৈন্তদিগের ধমুর ছিলায় ক্ষমতাৰ হওয়ায় তাহাকে বড়ই বিপদগ্ৰস্ত হইতে হয়, সেই সময়ে এতদ্ধেশীয় রমণীগণ জন্মভূমিরক্ষার্থ মস্তকশোভন কেশ কৰ্ত্তন করিয়৷ অনঙ্গ*ां८शग्न निकt *ों#ाहेब्र! cमरणद्र ॐकांद्र कtद्रन । देश 曇·