পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ء باسمه " ..',;ہ جيج o, 3

  • monomomomomosomamous

श्रछ ८कांम डेनांझ्बनं छन षांद्र म* अथ**विजशिनैौ विषदां** DDD DDD DDDDS DDBYY BB BBBBBB BBBS যতদূর জাদর, জঙ্গ দেশে সে পরিমাণে অাদর না হইলেও গৌরব ও সোঁমাৰ্য্যসূচক লক্ষণ ৰলিয়া পরিগণিত তষিয়ে সপোছ নাই। ভারতবর্ষের সর্বত্র সমান সৌন্দৰ্য্যবিশিষ্ট কেশ দেখিতে পাওয়া যায় না। কেরলবাসিনীদিগের কেশের স্থায় সুন্দর কেশ ভারতে জায় নাই, সেই জঙ্ক প্রসিদ্ধ লেখক দীনবন্ধু মিত্র লিখিয়াছেন “সজল জলদ রুটি কেরলের চুল । কর্ণাটকামিনী কটা ভুবনে অতুল ॥” । চের শবা দেখ । ] চুলের পুষ্টবৰ্দ্ধক পদার্থের অঙ্গৰ-হইলে ইহা ধুসর বর্ণে পরিণত হয় । বাৰ্দ্ধক্যবস্থাঙ্গ সাধারণতঃ এইরূপ ঘটিয়া থাকে । কোনরূপ আকস্মিক ভয় দুঃখ কিম্বা মানসিক চাঞ্চল্য উপস্থিত হইলেও চুল ধূসর বর্ণ হইয়া যায় । ইহার অনেক দৃষ্টাস্ত দেখা গিয়াছে। ফরাসী রাজ্যের প্রজাবৰ্গ বিদ্রোহী হইয়া ১৭৭৯ খৃষ্টাব্দে ফরাসীদেশীয় তদানীন্তন নৃপতি ১৪শ লুই ও তদীয় মহিষী আন্টইনিকে কারাবদ্ধ করিলে মহিষী নিশি মধ্যে এত চিন্তায় নিমগ্ন হইয়াছিলেন, তাছার মানসিক যন্ত্রণ এত বৃদ্ধি হইয়াছিল যে, ঐ রাত্রিতেই তাহার কেশরাশি ধূসর বর্ণ হইয়া গিয়াছিল। অতিশয় ভয়, দুঃখ ও মানসিক চাঞ্চল্য দ্বারা চুলের মূলদেশস্থ স্কনো এক প্রকার অন্ন পদার্থ উৎপন্ন হইয়া উহাকে বিবর্ণ করিয়া দেয় । হিন্দু মতে শিরোমুগুন সৰ্ব্বতোভাৰে নিষিদ্ধ, সেই জম্ভ হিন্দুপুরুষগণ শিরোদেশে শিখ রাখিয় থাকে । চীনদেশীয় লোকের মস্তকে বেণী রাখে । আফগানস্থান ও বেলুচিস্থানবাসীগণ মন্তকের সন্মুখভাগ কামাইয়া পশ্চাদভাগে চুল রাখিয়া থাকে । হিন্দুগণ তাহাদিগের জাতির পরলোকপ্রাপ্তি হইলে কিছুদিন তাহার স্মরণার্থ ক্ষৌরকার্য্য সম্পাদন করেন না । কোন কোন স্থানের স্ত্রীলোকের আত্মীয়ের মৃত্যু উপলক্ষে মস্তক মুগুন করিয়া থাকে। হিন্দুগণ কোন দেবতার উদ্দেশে মানস করিয়া চুল রাখিয়া থাকে এবং সময়াস্তে মস্তক মুগুন করিয়া উক্ত দেব সমীপে উহা দিয়া থাকেন । কোন কোন তীর্থস্থলে গিয়াও হিন্দুরা মুণ্ডন করিয়া থাকে । - কেশ বর্ণাস্তর করিবার বিবিধ উপায় জাৰিস্কৃত হইয়াছে । এ বিষয়ে চীনবাসীগণ যেরূপ নৈপুণ্য দেখাইয়া থাকে, সেরূপ t ു ) জার কোন জাতিই দেখাইতে পারে না । তাহার। তাঁহাদের জৰিষ্কৃত কেশবর্ণাস্কর করিয়ার ঔষধ অভ্যস্তরিক প্রয়োগ- { পূৰ্ব্বক পিঙ্গল ও লোহিত বর্ণের কেশঙ্কে ঘন কৃষ্ণ করিতে পারে। এম্‌ গুইরণ সাহেব স্বচক্ষে দেখিয়া লিথিয়াছেন যে, দুইজন ধৰ্ম্মৰাজক শ্বেতকায় গুরুত্ব চীন হইতে ভাহাদিগের BB DD DBBBS DDDDBBB S DDD DBBB BBB cए ऊिन <थंकांद्र छैद्धिजछ *नांर्थ बांद्रां यहे ॐषप थोडड झरेंद्र থাকে। যাহা হউক এই প্রকার ঔষধের গুণ স্থায়ী এবং अनिडेकब्र नरश् । किख ७उप्क्रप्श ७ अकृछ शंटन ठूण • পক্ষ হইলে অনেকে একপ্রকার কৃত্রিম ঔষধ, চুলে ব্যবহার করিয়া ইহা কাল কবিবার চেষ্টা করেন । তাহাকে কলপ কহে । এ প্রকার ঔষধের গুণ স্থায়ী নহে, কিন্তু বিলক্ষণ অনিষ্টকর, সুতরাং এই ঔষধ ব্যবহার করিলে কেশের শুভ্রতা নষ্ট করিতে গিয়া অপর প্রকার অনিষ্ট জানালি করে । মুসলমানগণ কুমুমফুল ও মেহেদীপাতার দ্বারা কেশ রঞ্জিত করিয়া থাকে । * রমণীগণ নানা প্রকার প্রক্রিয় অবলম্বন করিয়া চুল বন্ধন করিয়া থাকে বেণী শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দেখ । ] রীতিমত যত্ন করিলে চুলের পারিপাট্য ও সৌন্দর্ঘ্য বৃদ্ধি হইয়া থাকে । সুতরাং ইহার পুষ্টিবৰ্দ্ধক ও সৌন্দর্য্যোৎপাদক বহুতর দ্রব্যাদি আবিষ্কৃত হইয়াছে । ষত্ব ব্যতিরেকে সময়ে সময়ে মস্তকে জটা বান্ধিয়া যায়, তাছাতে অনিষ্ট ভিন্ন ইষ্ট হইতে পারে না । তাই সময় মত কিয়ং পরিমাণে যত্নেরও অবিশুক । চুল একটা প্রধান পণ্য মধ্যে গণ্য। ইহা নানাকার্ধ্যে লাগিয়া থাকে । বর্তমান সময়ে ইহার এত অধিক প্রয়োজন যে সুবিধা মত যোগাড় করিয়া উঠিতে পারা যায় না । ইহার প্রতি অৰ্দ্ধসের ১৬ শিলিং করিয়া ইংলগুে বিক্রয় হইয়া থাকে। তথাকার রমণীগণ কেশদ্বারা নানা প্রকার শিল্পকৰ্ম্ম করিয়া থাকেন। পরচুলা প্রস্তুত জন্ত লওনে বৎসরে প্রায় ১• • হণ্ডে ডওয়েট কেশের আমদানি হইয় থাকে। পৃথিবীর প্রায় সৰ্ব্বত্রই কেশের ব্যবসা প্রচলিত অাছে। ইংলণ্ডদেশের দরিদ্র রমণীগণ মন্তকের চুল বিক্রয় করির অর্থোপার্জনপূর্বক জীবিকানিৰ্ব্বাহ করিয়া থাকে । কিন্তু আমাদের দেশের রমণীগণ অল্পভিাবে প্রাণত্যাগ করিলেও ঐরূপ কৰ্ম্ম করে না । বসম্ভের প্রারম্ভে কেশব্যবসারীগণ বিলাতে নগয়ে নগরে গ্রামে গ্রামে কেশ আহরণার্থে লোক প্রেরণ করিয়া থাকে। পরচুলা ভিন্ন অপর প্রকার শিল্পদ্রব্য উৎপন্ন জগুও কেশের श्रांदथ्रक झट्टैग्न थॉट्रक ।। ८कद* घएँौम्र cछन ७थकृङि निर्द्विङ হইয় থাকে। চুল পরম্পর জড়িত হইয়া কাৰ্য্যের জন্থপযুক্ত হুইবার