পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

पूर्ण ] ويعيه ; इन "जलक्रप्न ছাড় থাকে। এই কএকটা কাটা চর্থের মধ্যে ঢাকা থাকে ও উপর হইতে দেখা যায় । - চুড়িয়া (দেশজ) । চুড়াগুৰিএই খে। ] চুড়ী (চূড়াশগঙ্গ) হস্তালঙ্কারবিশেষ । [ চুড়ী দেখ। ] চুণ (দেশৰ ) ক্ষীর-ধক্ষ্মী পদার্থবিশেষ। সংস্কৃত পৰ্য্যায়-ক্ষুধা চূৰ্ণ, শম্বভক্ষ, কপর্দকভক্ষ, গুক্তিস্তম্ব, শখ,কভন্ন। চুণ দুই প্রকায় । ১ম বাথারি চুণ বা গোড়া চুণ (Ca. O) ২য়, কলিচুণ (Ca, Ha. O2)। ঘুটিং, শঙ্খ, শস্থ কাদি ভস্ম করিলে যে শ্বেতবর্ণ পদার্থ পাওয়া যায়, তাহাই বাখারি চুণ (Quick-lime), ইহা অতিশয় উত্তা পেও দ্রব হয় না, কিন্তু যে বস্তু পোড়াইয়। বাখারি চূণ প্রস্তুত হয় উহার আকার অবিকৃত সেইরূপ থাকে। অতিশয় উত্তপ্ত করিলে তাহা হইতে উজ্জল শ্বেতবর্ণ আলোক নির্গত হয় । অম্লজান ও উদজান প্রজলিত করিয়া ঐ দ্বীপশিথায় এই বস্তু স্থাপন করিলে যে প্রখর মালোক পাওয়া যায়, উহাকেই চূণের আলোক (Lime-light) কহে । বাখারি চুণ বায়ুতে থাকিলে জল ও দ্ব্যমঙ্গরকবায়ু শোষণ করে । জল দিলে বাখারি চুণ প্রথমে স্পঞ্জের স্তায় জলশোষণ করিতে থাকে, পরে অতিশয় তাপ উৎপাদন করিয়া ফুলিয়৷ উঠে এবং শুষ্ক শ্বেতবর্ণ গুড়ায় পরিণত হয়। ইহাকে চুণ ভড়কান কহে । এই TER Twx its Slacked lime; (Ca. H2. Oz) । এই চুণ অতি অল্প পরিমাণে জলে দ্রব হয় । জলে গুলিলে কতক অংশ জলে মিশিয়া যায়, কিন্তু অধিকাংশই নীচে পড়িয়া থাকে। উপরের স্বচ্ছ জলই চূণ-জল। এই চুণজল ক্ষারধৰ্ম্মসম্পন্ন। ইহাতে লাল জবাফুল ডুবাইলে নীলবর্ণ হইয়া যায়। চূণজল দ্ব্যমঙ্গারক বাষ্পশোষণ করিয়া ঘোলা হইয়া যায়। তখন নীচে যে গুড়ি পড়ে, তাহ চা-খড়ি মাত্র। ঐ চুণ জলে গুলিয়া কাদার মত করিলে কলিচুণ প্রস্তুত * of (Calcium) s whata (Oxygen)-cisco go উৎপন্ন হয়। অম্লজান, সৈকত প্রভৃতির ন্যায় এই (Calcium) ধাতু প্রচুর পরিমাণে পৃথিবীতে দৃষ্ট হয়। মৃত্তিকা ও প্রস্তরের সহিত আবার অনেক স্থলে জলের সহিত চুণ মিশ্রিত থাকে। তিন প্রকার দ্রব্য হইতে চুণ উৎপন্ন হয়—১ম মৰ্ম্মর পাথর, চুণাপাথর, চাখড়ি ইত্যাদি খনিজ পদার্থ হইতে, ২য় গোলাকার যুটিং হইতে এবং ৩য় শখ, গুক্তি, শংক, কপদক প্রভৃত্তি প্রাণীদিগের গাত্ৰাৰয়ণ হইতে । छांब्रष्ठवद्वर्ष कफ़*l, बिलांगूद्ध, श्रांब्रांदर्झौ, दिकाभिद्रि, গোগুবন প্রভৃতি স্থানে নানাপ্রকার মৰ্ম্মর প্রস্তর পাওয়া যায়। এই সকলের যে গুলিতে বেশ পালিশ চলে, তাহ অস্তান্ত কার্য্যে ব্যবহৃত হয়, অবশিষ্ট পোড়াইয়া চুণ করা হয়। মাজাজ গ্রেসিডেন্সির টিনপী, কেইমামের কক্ষপ, কাল এবং গন্ট স্কে চূণশিখরের খনি আছে । बांनीमांझ यांनफूभ, निशहकूय, शंखांब्रियमंत्र, cगांशंजीश প্রভৃতি স্থানেও চুণাপাথরের খনি আবিষ্কৃত হইয়াছে। এত দ্ভিন্ন আসাম, মধ্যপ্রদেশ, বোম্বাই, উত্তরপশ্চিমপ্রদেশ, পঞ্জীৰ, রাজপুজ্ঞান, কচ্ছ, ব্ৰহ্মদেশ প্রভৃতি সকল স্থানেই চুণাপাথরের খনি আছে। কিন্তু তথাপি ভারতের অনেক স্থানেই চুণ অতি মৰাৰ্থ । তাহার কারণ এই—যেখানে চুণের কাটুতি অধিক, লেস্থান হইতে খনি छूबरउँौं । কলিকাতার সমস্ত চুণ নৌকা, রেল প্রভৃতি দ্বারা বহুদূর হইতে আনীত হয়। সুতরাং যে সকল খনি নদী বা রেলওমের নিকটবৰ্ত্তী ঐ সকল হইতেই চূণ অনিবার সুবিধা অধিক। সম্প্রতি নিম্নলিখিত স্থান সকল হইতেই অধিক পরিমাণে চুণ নানাদিকে প্রেরিত হয়— • । अक्बलश्रृङ्ग cजगात्र काहेनि नाभक शत्न श्रडि উৎকৃষ্ট চুণ প্রস্তুত হয়। এই চুণ বহু পরিমাণে ৭৩৭ মাইল দূরবর্তী কলিকাতা পর্য্যন্ত রপ্তানি হইয়া থাকে। ২। শ্ৰীহট্ট পৰ্ব্বতের দক্ষিণাংশে বিস্তীর্ণ চুণাপাথরের খনি আছে। পূৰ্ব্বে এই স্থান হইতেই কলিকাতায় অধিকাংশ চুণ আসিত, এখনও বহু পরিমাণে আসিয়া থাকে। ৩ । রোহতক দুর্গের নিকট বিন্ধ্যগিরিতে চুণাপাথরের খনি হইতে অনেক চুণ হয়। ৪ । হিমালয়ের স্থানে স্থানে অনেক চুণ আছে। পঞ্জাবের অধিকাংশ চুণ পাহাড় হইতে উৎপন্ন হয়। ৫। জানামান দ্বীপ হইতে অতি উৎকৃষ্ট চুণ আমদানি হয়। আন্দামান প্রায় কাটুনির সমরেখাবৰ্ত্তী এবং ইহার চুণও কাটুনির চুণের স্তায় উৎকৃষ্ট । এতদ্ভিন্ন অন্তান্ত স্থানে যে চুণ হয়, তাহা স্থানীয় ব্যবহারে লাগে মাত্র। ঘুটিং প্রায় ভারতের সর্বত্রই দৃষ্ট হয়। ঐ সমস্ত খুটিং মৃত্তিকার সহিত নানা আকারে পাওয়া যায়। বাঙ্গালা ও উত্তর প্রদেশে অট্টালিকা-নিৰ্ম্মাণাদি কাৰ্য্যে এই চুণই অধিক ব্যবহৃত হয়। ঘুটিংএর উৎপত্তি বিষয়ে পওি তেরা অনুমান করেন, জলের সহিত প্রস্তরাদির চুর্ণ ধুইয়া আইসে এবং পুনরায় জমাট বাধিয়া ঘুটিংএর আকার ধারণ করে। বলা বাহুল্য এইরূপে বহুকাল ধরিয়া বৃদ্ধি হইলে পর এতাদৃশ বৃহদাকার ধারণ করে । এই সকল খুটিং বিশুদ্ধ চুণাপাথর নহে। উহাদের সহিত আরও নানাবিধ পদার্থ থাকে। বাঙ্গালায় সমুদ্র, নদী, বিল, পুষ্করিণী ইত্যাদিতে প্রতি বৎসর বহুপরিমাণে গুগলি, শম, গুক্তি ও শখ,কাদি স্থত হয়।