[ 8^t, ) ੋਲਣਕੁਝਲ਼ এবং প্রধৰণশ মত স্বহস্তে পুস্তক লিখিতেন। পুস্তকের উপরে টিপ্পনী দেওয়াও র্তাহার অভ্যাস’ছিল। জগন্নাথ পুত্রের বিস্তেপার্জনে গাঢ় নিপুণতা দেখিয়া অনির্বাচনীয় অনঙ্গ অনুভব করিতে লাগিলেন, কিন্তু বিশ্বরূপের সন্ন্যাসের পর হইতেই বিশ্বম্ভর সম্বন্ধেও তাহার চিত্তে একটা আশঙ্ক জন্সিয়াছিল। একদিন তিনি স্বপ্নে নিমাইয়ের অদ্ভূত সন্ন্যাসীবেশ দেখিয়া আরও ভীত হইয়া পড়িলেন। প্রসিদ্ধ নৈরায়িক রঘুনাথ শিরোমণির সহিত নিমাইয়ের একটী বিচার হয়, এই বিচারে রঘুনাথকেও নিমাইয়ের নিকটে পরাজয় স্বীকার করিতে হইয়াছিল। সেই হইতে নবীপে নিমাইয়ের নাম পড়িয়া গেল, দেখিতে দেখিতে সুখ্যামিনী ভোর হইল। জগন্নাথ পুত্র নিমাই ও পত্নীকে অকুল শোকসাগরে ভাসাইয়া মানবলীলা সম্বরণ করিলেন । নিমাইয়ের বিবাহ দিয়া পুত্রবধু ঘরে জানা আর জগন্নাথের অদৃষ্টে ঘটিয়া উঠিল না । এই সময়ে পিতৃবিয়োগে বিশ্বম্ভরের হৃদয়ে অতিশয় আঘাত লাগিল। প্রতিবেশী বন্ধুবান্ধব আসিয়া অনেক প্রবোধ দিলেন। বিশ্বম্ভর শাস্ত্রবিধি অনুসারে পিতার অস্ত্যেষ্টিক্রিয় ও শ্রাদ্ধাদি সম্পন্ন করির পুনৰ্ব্বার গৃহস্থালী করিতে প্রবৃত্ত হইলেন। কিছুদিন বেশ চলিয়া গেল। দিন দিন বিশ্বম্ভর ও শচীর অর্থ কষ্ট উপস্থিত হইল। জগন্নাথ মিশ্রের স্থায়ী ভূসম্পত্তি কিছুই ছিলনা, একমাত্র যাজনাদি ক্রিয়া দ্বারাই যাহা কিছু উপার্জন করিতেন। কাজেই তাহার মৃত্যুর পরে তাহার পরিবারবর্গের ষে অর্থ কষ্ট হইবে তাহ অসম্ভব নহে। নিমাই কিন্তু ইহা বড় একটা গ্রাহ করিতেন না। যখন যাহ আবশ্বক, তথনি তাহ না পাইলে রক্ষা থাকিত না । একদিন বিশ্বম্ভর গঙ্গাস্নানে যাইবেন বলিয়া মাতার নিকটে মালা ও চন্দনাদি চাহিয়াছিলেন, কিন্তু শচী তদণ্ডেই তাহা দিতে পারিলেন না, বলিলেন যে কিছুকাল অপেক্ষা কর, আনিয়া দিতেছি । ইহা শুনিয়া বিশ্বম্ভর ক্রোধে অধীর হইয়া উঠিলেন। শচীকে তিরস্কার করিতে করিতে একটা লগুড়হন্তে গৃহে প্রবেশ করিলেন এবং গঙ্গাজল রাখার । ধন্ত কলসী ছিল ভাহা ভাঙ্গিয় ফেলিলেন। তাহা ছাড়া | চাউল, ডাল প্রভৃতি গৃহের প্রায় সকল সামগ্রীই নষ্ট করিলেন । ” भन्नैौ छांद १ीडिक cनथिब्रां भांशां श्रांनिम्न ८शन, ऊहरु निभांहेरग्रङ्ग *ांखि श्ग्र। निभाई अङ्गडिश् इहेtन भन्नैौ भिहेबांटका ऊँांशंtरु বলিতে লাগিলেন- * -
- এত অপচয় বাপ কি কার্য্যে করিলা ॥ दङ्ग इच्न झदा श्७ जकडा cज्रोभोग्न । অপচয় তোমার লে কি দায় আমার । ,
- क्लिबांटग्न छूमि थtष मथबि बारेदः । । ঘরেতে সখল দাই কালি কি খাইৰ "
छनमैौग्न भिई ऊ९ जना थय५ कब्रेिथ्रा cीब्रोत्र शक्किङ झ्हेলেন, এবং বুদ্ধিতে পারিলেন যে তাহার সংসারে অর্থ কষ্ট উপস্থিত । অল্পদিন হইল পিতৃবিয়োগ হইয়াছে, তাতে আবার অর্থের অভাব ; ইহাতেও নিমাইকে বিচলিত করিতে পারিল না । বাল্যকাল হইতেই তাহার ঈশ্বরে দৃঢ় বিশ্বাস ছিল, তিনি ' জননীকে এই বলিয়া বুঝাইলেন যে টাক। কড়ির জন্তু আপনি চিন্তিত হইবেন না। ধিনি বিশ্বনিয়ন্ত, র্যাহার কৃপায় সকলে জীবন ধারণ করিতেছে, সেই ভগবান কোন মতে চালাইয়া দিবেন। জননীকে যাহাই বলুন না কেন, এই সময়ে গৌরাঙ্গচন্দ্রকে আর্থিক চিন্তা করিতে হইয়াছিল। বৈষ্ণব কবিগণ এই প্রস্তাবে নিমাইরের অলৌকিকতার পরিচয় দিয়াছেন। তাহার মৰ্ম্ম এই যে, নিমাই গঙ্গাতীরে যাইয়া অলৌকিক শক্তিবলে কতকগুলি মুবর্ণ অানিয়া জননীর হাতে অর্পণ করিয়াছিলেন। এই সময়ে গৌরচন্দ্র শাস্ত্রীয় চর্চায় বড়ই মনোনিবেশ করিয়াছিলেন, দিন রাত্রি প্রায় সকল সময়ই শাস্ত্রালাপ ও শাস্ত্রচর্চায় নিযুক্ত থাকিতেন। ঘাটে, পথে, প্রাস্তরে যেখানে যাহার সহিত দেশা হইত, সকলের সহিতই শাস্ত্রালাপ করিতেন। নিমাই বিদ্বান হইয়াও দম্ভ পরিত্যাগ করিতে পারেন নাই, শাস্ত্রালাপে হীনপক্ষের প্রতি বিশেষ অত্যাচার করিতেন । বৈষ্ণবগণের প্রতিই তাহার অধিক আক্রোশ ছিল । বৈষ্ণব পাইলে (তাহার পিতার বয়সের লোক হইলেও ) ছাড়িয়া দিতেন না । মুরারিগুপ্তের সহিত প্রায়ই কলহ হইত। অল্প বয়সেই নিমাই একখানি ব্যাকরণের টিপ্পনী প্রণয়ন করেন । ব্যাকরণের পাঠসমাপ্তি হইলে গৌরাঙ্গ দ্যায়শাস্ত্র পড়িবার মানসে নবদ্বীপের প্রধান নৈয়ায়িক বাসুদেব সাৰ্ব্বভৌমের টোলে প্রবেশ করেন । একে নিমাই বালক, তাতে আবার অল্পদিন ছিলেন বলিয়া বাপুদেব নিমাইকে তত লক্ষ্য করেন নাই । এই সময়ে প্রসিদ্ধ দীধিতিকার রঘুনাথশিরোমণিও বাস্থদেবের টোলে অধ্যয়ন করিতেন। রঘুনাথের বিশ্বাস ছিল যে, তিনি সকলের প্রধান হইবেন। নিমাইকে দেখিয়া তাহার সে আশা শুকাইতে লাগিল । এই সময়ে রঘুনাথ “দীধিতি” লিখিতে আরম্ভ করেন, নিমাইও একখানি স্কায়ের পুথি লিখিতেছিলেন। রঘুনাথের সহিত নিমাইয়ের সম্ভাৰ ছিল। একদিন উভয়ে নৌকারোহণে গঙ্গাপার হইবার সময়ে নিমাই নিজের গ্রন্থ রঘুনাথকে গুনাইতে ছিলেন। রঘুনাথ গুনিয়া একেবারে হতাশ হইলেন, তিনি দেখিলেন, ৰে निम्नाहेtग्नग्न.&ांश् छर शहे८ण श्रांङ्ग ८कश्हें डैङ्किांद्र नैौषिष्ठिग्न यांनद्र
