DDHD DBB DB SBBDDD DDBBDD DDDD C DDDBD •इसंछ कईकठिग्रंङ्गङ हऐअनdी इश्त्वांश्रिजन१ - ४... ... BB BB BBDD S DDD DBB BBBBB D DDDD পড়া গৌরের সহিত গাধামে গজন করেন। গদার ধারে BBB DBB BBBD DDBB BBDD DD DDBS DDBBS সকলেই বিষম চিন্তায় পড়িলেন । পরিশেষে নিমাই সেখান- { কণর ব্রাহ্মণের পাদোদক পান করিয়া প্রাণনাশক ব্যাধি হইতে জায়োগ্যলাভ করেন । * * গৌরাঙ্গ গয়ায় যাইয়া ব্ৰহ্মকুণ্ডে স্নান করিলেন এবং পিতৃকার্য্য ও সমাধান করিতে লাগিলেন । তিনি সঙ্গীগণের সহিত বিষ্ণুপদচিহ্ন দেখিতে যাৱ । গয়ালী পাণ্ডীগণ পাদচিহ্নের আবরণ উন্মুক্ত করিয়া পাদপদ্মের মহিমা কীৰ্ত্তন করিতে লাগিল। গৌরের ভাবপ্রবণ হৃদয়ে অমনি ভাবোচ্ছ,সি উথলিয়া উঠিল । তাহার হৃদয়ের স্বাভাবিক অবস্থাই ভাবময়, এতদিন পাণ্ডিত্যের বৃথাড়স্বরে তাহ ঢাকিয়াছিল। শুভক্ষণে জাবরণ উন্মুক্ত হইল। নিমাই এককৃষ্ট্রে সেই পদচিহ্ন পানে চাহিয়া রছিলেন, তাহার মুখে বাক্য নাই, শরীরে রোমাঞ্চ ও স্বেদ প্রভৃতি সকল ভাবই প্রকাশ পাইল । গৌরাঙ্গের এইরূপ ভাব দেথিয়া সকলেই স্তম্ভিত হইয়া গেলেন । অনেকেই দেখিতে আসিলেন ; লোকে, লোকারণ্য হইল। সেই দর্শকমণ্ডলীর মধ্যে ঈশ্বরপুরীও ছিলেন। নিমাইয়ের সেই অবস্থা দেখিয়া ঈশ্বরপুরী তাহাকে ধরিলেন। তখন নিমাইয়ের বাহক্সান হইল। ইহার পরে ঈশ্বরপুরীর নিকটে নিমাই দশাক্ষরী মস্ত্রে দীক্ষিত হন । দীক্ষাস্তে নিমাই অভীষ্টদেবকে নিবেদন করিলেন— “তবে প্রভু প্রদক্ষিণ করিয়া পুরীরে । প্রভূ বলে দেহ আমি দিলাম তোমারে ॥ হেন শুভদৃষ্টি তুমি করহ আমারে। যেন আমি ভাসি কৃষ্ণপ্রেমের সাগরে ৷” ইহার কিছুদিন পরে ঈশ্বরপুরী অন্তৰ্হিত হন। এখন হইত্তে দিন দিন গৌরের ধৰ্ম্মরাজ্যের পথ প্রশস্ত হইতে লাগিল, নিমাইয়ের প্রকৃতি ক্রমেই পরিবর্ধিত হইতেছে, নিমাই স্বাক্যালাপ ছাড়িলেন । নিতান্ত প্রয়োজন হইলে সঙ্গীগণের সহিত চুই একটা কথা কহিতেন, তাহ ছাড়া প্রায়ই निङ्गरज वजिब्र७झनख भङ्ग ज* कब्रिप्ठनः।। ७कनेिन ऐटेमञ्ज জপ করিতে করিতে হঠাৎ উন্মত্তের স্থায় বলিয়া উঠিলেন— প্ৰকৃষ্ণরে! বাপরে । প্রাণ জীবন শ্রীহরি। কোন দিকে গেলা মোর প্রাণ করি চুরি । । পাইকু ঈশ্বর মোর কোন দিকে গেল।” : , [ 8 × . ] उँोशंक्र गौणन छैश्रुक ऋबक: धकाष्ब्र मोक्न कब्रेिव्रा দেশে যাইতে অনুরোধ করলে, তিনির্বাদিতে কঁাদিতে বলিতে लांशिष्णन, *वकूत्र-१.cङांभब्रा ८ऋशं शिङ्गिङ्गाँवP७; भांभि श्रांद्र দেশে যাইৰ মা, যেখানে যাইলে আমার প্রাণনাথের সহিত দেখা হইবে, জামি তথায় চলিয়া, যাইব ।” ইহায় পয়ে এক দিন গভীর রজনীযোগে সমন্ডিব্যাহারী লোকদিগকে না বলিয়া তিনি মথুরায় যাইবেন বলিয়া বাহির হইয়াছিলেন। পথে দৈববাণীগুনিয়া ফিরিয়া আসেন। চন্দ্রশেখর ও নিমাইয়ের শিষ্যগণ, বড় বিপদে পড়িলেন, পরে নিমাইকে নানামত প্ৰবোধ দিয়া গৃহে ফিরাইয় আনেন। সকলে পৌষমাসের শেষে নবদ্বীপে প্রত্যাগমন করিয়াছিলেন। ८औद्ररुठा भग्न शहैरङ नवडौदन शांख्ठ कब्रिग्र राषैौटङ আসিলেন, সে মানুষ নাই, সে ভাব নাই, সে চেহারা নাই, স্বৰ্গীয় জ্যোতিঃ পড়িয়া সকলই নূতন ছইয়া গিয়াছে। পাণ্ডিত্য, গৰ্ব্ব ও চাঞ্চল্যের স্থানে ব্যাকুলতা ও বিনয় অধিকার করিস্বাছে। নিমাইচাঙ্গ ভাবে বিভোয় হইয়া যখন নদীয়ার রাজপথ দিয়া গৃহাভিমুখে যাইতে লাগিলেন, তখনকার ভাব দেখিয়া নবদ্বীপবাসী সকলেই অবাক হইয়া গেল । বিশ্বম্ভর জননীর চরণবন্দন ও বিষ্ণুপ্রিয়ার সহিত দুই একটী মিষ্টtলাপ করিয়া অধ্যাপক মহাশয়ের সহিত দেখা করিতে যান। তিনি পুনৰ্ব্বার অধ্যাপন আরম্ভ করিতে উপদেশ দেন । বিশ্বম্ভর ক্রমান পণ্ডিত, সদাশিব কবিরাজ ও মুরারিগুপ্তের নিকটে গয়ায় যে অপূৰ্ব্ব ভগবানের লীলা দেখিয়াছেন তাহা বলিতে লাগিলেন, বলিতে বলিতে তাহার নয়নযুগল দিয়া অশ্রধারা পড়িতে লাগিল, শেষে হ কৃষ্ণ, কোখ কৃষ্ণ” বলিয়া কঁদিয়া উঠিলেন । এই তিন ব্যক্তি পূৰ্ব্ব হইতেই পরম বৈষ্ণব ছিলেন, নিমাইয়ের ভাব দর্শনে তঁহাদের আয় আনন্দের সীমা থাকিল না। পরদিন শ্ৰীমান পণ্ডিত শ্ৰীবাসের বাড়ীতে সমাগত বৈষ্ণবদলের মধ্যে নিমাই পণ্ডিতের নবজীবনের কথা প্রকাশ করিলেন, বৈষ্ণবমগুলী আননো হরিধবনি করিয়া উঠিলেন। পূৰ্ব্বদিনের কথানুসারে প্রমান পণ্ডিত, সদাশিৰ পণ্ডিত ও মুরারিগুপ্ত শুক্লাস্কর ব্রহ্মচারীর কুটীরে যথা সময়ে মিলিত হন । গদাধর পণ্ডিতকে আলিতে না বলিলেও তিনি নিমাই পণ্ডিতের মনোত্নঃখের কাহিনী শুনিবার জন্ত শুক্লাম্বরের গৃহাভ্যস্তরে লুকাইয়া থাকিলেন । শুক্লাম্বর ব্রহ্মচারী একজন উদাসীন বৈষ্ণব, নানাতীর্থ পৰ্যটন করিয়া নবীপে গদার ধারে একটা কুটার নিৰ্ম্মাণ করিয়া বাস করিতেছিলেন। ইনি অতিশয় সংপ্রকৃতি ও বিশ্বস্তরের পূর্বপরিচিত। তাই
