পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘোটক [ s > 3 ঘোটক যত্ন রাখিবে, যেন কোন প্রকারে কৃকলাস যাইতে না পারে । মধুমক্ষিক অশ্বশালায় যাইয়া মৌচাক প্রস্তুত করিলে সকল । অশ্বের বিনাশ হয় ( ২ ) । অশ্বের মঙ্গলের জষ্ঠ বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ দ্বারা তিলহোম ও শতরঞ্জিয় জপ করিবে । অশ্বশালার দ্বারে সর্বদাই একটা লালমুখ বড় রকমের বানর রাখিবে, এইরূপ করিলে অশ্বের কোন অমঙ্গল হইবার সম্ভাবনা থাকে না, দিন দিন বৃদ্ধি হইতে থাকে (৩ ) ৷ নকুলের অশ্বশাস্ত্রে লিখিত অাছে যে, ঘোটক সাত রকম রঙের হইয়। পাকে । শ্বেত, রক্ত, পীত, সারঙ্গ, পিঙ্গল, নীল ও কৃষ্ণ । ইহার মধ্যে শ্বেতবর্ণ ঘোটক ই সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ । শরীর ও মস্তক প্রভৃতির ভিন্ন ভিন্ন বর্ণ অনুসারে চক্ৰবাক ও মল্লিক প্রভূতি কতকগুলি ভেদ হইয়া থাকে । তাহার লক্ষণ পূৰ্ব্বলিখিত লক্ষণের প্রায় সমান । স্থানবিশেষে আবর্তের দোষ গুণ ও তারতম্য পুৰ্ব্বে शिथिङ झहेग्नाट्छ् । - অশ্বচিকিৎসার মতেও ঘোটকের দস্তোস্তুেদ অনুসারে তাহাদের বয়স জানিবার উপায় আছে। পূৰ্ব্বে কালিক। প্রভৃতি যে সকল অবস্থা লিখিত হইয়াছে, ইহা ও প্রায় তদনুরূপ । ঘোটকের আকৃতি দীর্ঘ, স্বাক্ষ ও মুখখানি অপেক্ষাকৃত মাংসহীন হইলে রাজগণের পক্ষে তাহ প্রশস্ত । স্কন্ধ দেশ উন্নত ও দীর্ঘ, গ্রীবা বক্র চমরালঙ্কত ও অল্প রোমযুক্ত, পৃষ্ঠ-বিপুল, ব্রণশুম্ভ ও মধ্যে নিম্ন এবং পৃষ্ঠবংশটা সুন্দর হইলে । সে ঘোটক অতিশয় উৎকৃষ্ট । নকুলের মতে অশ্বের মুখ ২৭ মাঙ্গুল, কর্ণ ৬ আঙ্গুল, তালু ৪ মাস্কুল, স্বন্দ আঙ্গুল, পৃষ্ঠবংশ ২৪, কটি ২৭ মাঙ্গুল, পুচ্ছ । ২ হাত, লিঙ্গ ১ হাত, অগু ৪ অঙ্গুল, গুহাদেশ ২৪, হৃদয় ১৬, কটি ও কক্ষের অন্তর ৪• আঙ্গুল, মণিবন্ধ ও খুর প্রত্যেক ৩ আঙ্গুল, উৎসেধ ৮• এবং দৈর্ঘ্য ১, ২ আঙ্গুল । যে ঘোটকের অবয়বগুলি এই রূপ প্রমাণে নিৰ্ম্মিত তাহাকে শ্রেষ্ঠ জানিবে । মুখ, ভুজ, কেশ ও ককাটক। এই চারি অবয়ব দীর্ঘ হওয়া ভাল । নাসি কাপুট, ললাট, শফ ও চরণদ্বয় উন্নত, ওষ্ঠ, জিহবা, তালু ও মেঢ় রক্তবর্ণ হইলে পালকের মঙ্গল হয়। বন্ধ, চরণ কোষ্ঠ, কর্ণ ও পুচ্ছ লম্বা এবং কর্ণ, কর্ণাস্তুর ও বংশ অতি ক্ষুদ্র হইলে প্রশস্ত । ( & ) --विेः देवतारान् षङ्i९ effदश् छ्* छ् छ्iलt झ । यौtन्नझ् क्लो वडौ१ ठूकि ८ठशारेश्वर ठथाम्रन: ! जष५fलtर नमानांना पनtछ भधूमकिकः । মধুখালং প্রকুঞ্চন্তি তদাখান খুন্তি সৰ্ব্বশ: " (७) *भन्नूब्राप्स नना १८६;। ब्रख्षप्र, मशाकभिः ।” (जकूण २ अः) অশ্ব-শরীরের রক্ত দূষিত হইয়। নানাবিধ রোগ উৎপন্ন এবং রক্তদোষ প্রশমিত হইলে রোগের প্রতীকার হয় । কোন কারণে অশ্ব-শরীরের বিশুদ্ধ রক্ত দূষিত হইলে চিকিৎসাশাস্ত্রানুসারে শিরামোক্ষণ প্রণালীতে সেই দূষিত রক্তগুলি বাহির করিয়া দেওয়া উচিত । আষাঢ় মাসে রক্ত. মেক্ষিণ কর। কৰ্ত্তব্য । রক্ত মোক্ষণের পর ভাল ঘাস ও বলকর অাহারীয় দ্রব্য খাওয়াইয়া পুনৰ্ব্বার সবল করিতে হয় । ঘোটক-শরীরে রক্ত দূষিত বা অধিক থাকিতে তাহাকে তৃপ বা শস্ত থাইতে দিবে না । ঐ অবস্থায় শস্ত থাইলে পিত্ত বদ্ধিত হই। অল্প কাল মধ্যেই প্রাণ বিনাশ করে । শ্বাসপুট রক্তাধিক্য হইলে যদি মেহদির সহিত শস্ত থtয় এবং শ্লেষ্মা ও রক্তের হীনাবস্থায় শস্ত থাইলে বায়ু বৰ্দ্ধিত হইয়। অশ্বকে বিপন্ন করে । এই যে সকল কথা বলা হইল, ইহাই রক্ত প্রকোপের লক্ষণ বলিয়া নির্দিষ্ট হুইয়াছে । পিত্ত রক্ত-প্রকোপের লক্ষণ –ইহাতে অশ্বশরীরে কও জন্মে। অশ্ব সৰ্ব্ব দা শরীর ঘর্ষণ করিবার চেষ্টা করে । পিত্ত রক্ত প্রকোপ হইলে ঘোটক ছায়ায় ও জলে থাকিতে ভালবাসে এবং মুছমুচ পিপাসা ও ক্ষুধা হয় । এই রূপ অবস্থায় শিরামোক্ষণ করিয়া মরিচ বা অন্য কোন কটুদ্রব্যযুক্ত গুড় খাওয়াইলে প্রতীকার হয়। কিন্তু যদি মূহুমুহ অশ্রুপাত এবং নেত্রের প্রাস্ত ভাগ পা ধুবৰ্ণ হয়, তবে সেই ঘোটকের প্রাণরক্ষা হওয়া দুষ্কর। শ্লেষ্ম রক্ত প্রকোপের লক্ষণ ।—কাস, অtহারে অনিচ্ছ, উৎসাহহীনতা ও পঞ্চি আসন ও কশাঘাত অগ্রাহ্য করা এবং নাসাগ্র দ্বারা জলক্ষেপণ । এই অবস্থায় ঘোটক সৰ্ব্বদাই অধো বদন হইয় থাকে এবং বাহিরে ও উষ্ণ স্থানে থাকিতে ভালবাসে । রক্ত শোধন করিয়া শুঠ ও গুড় থাইতে দিলে প্রতীকার হয় । কিন্তু চক্ষুর প্রান্ত ও উদরে বিন্দু বিন্দু দাগ হইলে ছয় মাস মধ্যে নিশ্চয়ই সেই ঘোড়ার মৃত্যু হইয়া থাকে। বাতরক্ত প্রকোপের লক্ষণ —মধিক শ্বাস, এক স্থানে অনেকক্ষণ থাকিতে অনিচ্ছা ও নিরর্গলভাবে भूल्भूक्ष् চীৎকার । রক্তমোক্ষণ করিয়া যথানিয়মে মহাবৃত সেবন করাইলে প্রতী কার হয় । কিন্তু লোচনপ্রান্তে শ্বেত ও রক্ত চিহ্ন, কাশ, মুখে কন্তু হইলে এবং আমিষ অথবা মাহিষ দধিযুক্ত অশ্মক না থাইলে সেই ঘোটকের প্রাণরক্ষা পায় না। সন্নিপাতের লক্ষণ ।—শরীরে কম্প, কাশ, অর্গল ফেলিয়। দেওয়া, নিদ্রা, অলিন্ত, অগ্নিমান্য, বস্তিতে মলবন্ধ, কর্ণ দ্বয় হেলিয়া যাওয়া ও মুখ হইতে লালা পতন । এই অপ স্থায় রক্তমোক্ষণ করিয়া ঘোটককে নীরোগ হওয়া পর্য স্তু