পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গুৈপ্তপ্তচন্দ্র ছিলেন । শিতানন্দ দগুটী ভাঙ্গিয়া তিন খণ্ড করিয়া ভাসাইয়া ক্ষেম । নিতাইরের এইরূপে দগু ভাঙ্গিৰার কারণ কি ! ৰোমইবা চৈতস্ত র্তাহীকে দণ্ড জর্পণ করেন ? বৈষ্ণৰ কবিগণ । ইছার কোল সীমাংসা করিতে না পান্ধিয় বলিয়াছেন— “বুঝিতে ন পারে কেহ দুই প্রস্তুর মস্তি ॥ ইহা কেমে দণ্ড ভাঙ্গে তিইো কেন তাঙ্গার । ভাঙ্গাইরা ক্ৰোধ তিহেঁ এহোক্ত ভয়ায় ॥ দগুভঙ্গলীলা এই পরম গম্ভীর । সেই বুঝে ছহার পদে যার ভক্তি ধীর ।” (চৈ” চরি" মধ্য ৫ পরি” ) देझङछ काभाएउच्न नर्थन कब्रिग्रा श्र्वश्रन्ञन्न ठि८ख ब्राछপথে চলিতে লাগিলেন। জগন্নাথ নিকটৱৰ্ত্তা, অনতিবিলম্বেই দর্শন পাইবেন, এই ভাবিয়া চৈতষ্ঠেয় হৃদয়াবেগ উথলিয়া উঠিল ! স্বেদ, কম্প, অশ্রু প্রভৃতি সাত্বিক ভাব এক একটা করিয়া প্রকাশ পাইতে লাগিল । এখন জগন্নাথ-মন্দির তিন ক্রোশ দূরে অবস্থিত, চৈতষ্ঠ এই স্থান হইতে মন্দিরের দেউল দেখিয়া একেবারে উন্মত্ত হইয়া উঠিলেন। দগুবৎ হইয়া মন্দির উদ্দেশে দূর হইতে নমস্কার করিয়া নৃত্য করিতে লাগিলেন। এইরূপে হাসিতে হাসিতে, গাইতে গাইতে, নচিতে নাচিতে, ও কাদিত্রে কাদিতে গেীর সদঙ্গে আঠারনালায় উপস্থিত হইলেন। এখানে আসিয়া গৌরাঙ্গের বাহ্যজ্ঞান হইল। তিনি নিতাইয়ের নিকট দগু চাহিলে নিতাই প্রকৃত ব্যাপার গোপন করিয়া বলিলেন, “তুমি প্রেমাবেশে অচেতন হইয়া দণ্ডের উপরে পড়িয়াছিলে তাহাতে দগুটী ভাঙ্গিয়া , কোথায় গিয়াছে জানিনা ।” চৈতন্য ইহাতে ঈষৎ কোপ প্রকাশ করিয়া বলিলেন র্ষে, “श्रांभि ਾਂ। | দিগকে সঙ্গী করিয়াই ঠকিয়াছি, আমি বৃন্দাবন চলিলাম, তোমরা জুলাইয়া শান্তিপুরে উপস্থিত করিলে, এখন আষার একমাত্র সম্বল দওটাও ভাঙ্গিয়া দিলে। তোমরা ; আগে যাও, আমি তোমাদের সঙ্গে ঈশ্বর দেখিতে যাইব না।” ইহা শুনিয়া ভক্তগণ পশ্চাতে যাইবার মত প্রকাশ করিলে চৈতন্ত প্রেমে আত্মহারা হইয়া সঙ্গীদিগকে ছাড়িয়া জগন্নাথ দেখিতে একাকী দৌড়াইয়া চলিলেন। ক্রমে গৌরের হৃদয়ে আবেশের সঞ্চার হুইল, তিনি মন্দিরে প্রবেশ করিয়া জগন্নাথ দর্শন করিলেন। দর্শন করিয়াই উন্মত্তের স্থায় ঠাকুর श्रोशिक्रन याग्निष्ठ थांदभांमङ्हेंष्णम । किङ्कन्त्र ঘাইয়া অচেতন হইয়া পড়েন । জগন্নাথের লেৰকগণ পরিস্থ ( পরীক্ষার জন্ত রেজোখাত ) করিতে আসিল । কিন্তু সে সময়ে বাসুদেব t soo 1 সাৰ্ব্বভৌম সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি সন্ন্যাসীর মূৰ্ত্তি ੋਲਣਂ দেখিয়া মোহিত হন, এবং সেবকগণকে নিবারণ করিয়া অভ্যাগ স্তকের গুশ্ৰষ করিতে লাগিলেন, কিন্তু কিছুতেই চেতনা হইল না, ওদিকে জগন্নাথের ভোগের সময় উপস্থিত, কাজেই गोर्खण्डोम अस्पष्डन जब्रानौ देझडङष्ञष्क शहेब्र मिल डक्रन *भन कब्रिाणन । निकTांनन्न अवल्लङि ङएकञ्च५ जिश् श्वांटब्र 0° স্থিত হইয়া শুনিলেম ষে একজন সন্ন্যাসী জগন্নাথ দর্শন করিয়া भूक्लिङ श्हेब्राष्ट्रिप्णन, गार्फीटडोभ ऊंश्रक गद्देब्र निज उबरम • झांशिग्रांटझ्न । अत्रौशंग किश्क€दादिभूक्षं रुहेग्ना मैज़िाईब्रा আছেন, এই সময়ে মদীয়াবাসী বিশারদের জামাত গোপীনাথ আচুৰ্য তথায় আসিয়া উপস্থিত হন। নবদ্বীপ অবস্থানকালে ইনিও চৈতন্তের প্রতি অনুরক্ত ছিলেন, মুকুলের সহিত ইহার পূৰ্ব্ব পরিচয় ছিল, ইহাকে পাইয়া তাছার আশ্বস্ত হন এবং ইহার সহিত যাইয়া সাৰ্ব্বভেীমের ঘরে প্রস্তুকে মুচ্ছিত অবস্থায় দেখিতে পান । উপরোক্ত চৈতন্তের উৎকল-গমন-বিবরণ চৈতষ্ঠচরিতামৃতের মতানুসারে লিখিত হইল। অপরাপর বৈষ্ণবগ্রস্থের সহিত ইহার অনেক বৈলক্ষণ্য আছে। চৈতন্যভাগবতের মতে শাস্তিপুর পরিত্যাগের পর চৈতন্তচন্দ্র সঙ্গীদিগকে বৈরাগ্যধৰ্ম্ম উপদেশ দিতে দিতে সন্ধ্যার সময়ে অাঠিসারা গ্রামে অনন্তপণ্ডিত নামক জনৈক বিষ্ণুভক্ত ব্ৰাহ্মণের ৰাষ্ট্রীতে উপস্থিত হন এবং সঙ্গীগণের সহিত তথায় আতিথ্য গ্রহণ করিয়া সমস্ত রজনী হরিনাম সংকীৰ্ত্তল ও কৃষ্ণকথা প্রসঙ্গে অতিবাহিত করেন । প্রভাতে তথা হইতে ভাগীরথীর ধীরে ধীরে গমন করিয়া ছত্রভোগে উপস্থিত হন । কোন কোন কবির মতে সে সময়ে এই স্থানের অনতিদূরেই গঙ্গা শতমুখী হইয়া সাগরে মিলিত ছিলেন এবং এই স্থানে অৰুলিঙ্গ নামে একটা জলময় শিবলিঙ্গ ছিল । শিবের নামানুসারে অঙ্গুলিঙ্গ নামে একট প্রসিদ্ধ ঘাটও ছিল, চৈতন্যচক্স তথায় স্নান ও সেখানকার লোকের মুখে অৰুলিঙ্গ শিবের উপাখ্যান শুনিয়া এবং শতমুখী গঙ্গার নৈসর্গিক শোভা দর্শন করিয়া আহল্লাদিত হইয়াছিলেন। তিনি অমুলিঙ্গ ঘাটে স্নান করিয়া কৃঞ্চগ্ৰেমে কঁদিতে লাগিলেন, দেখিতে দেখিতে র্তাহাকে দেখিবার জন্য লোকারণ্য হইয়া উঠিল । এই সময়ে যবন-মরপতির স্থাপিত দক্ষিপরাজ্যের অধিকারী রামচন্দ্র খান আসিয়া তথার উপস্থিত হন । গৌর তাহার পরিচয় পাইয়। তাহাকে উৎকল যাইবার সুবিধা করিয়া দিতে বলেন। তন্নক্তরে রামচন্দ্র খান বলেন যে, “এখন উৎকল ও বঙ্গরাজ্যে ভয়ানক যুদ্ধ চলিয়াছে। সে দেশে যাইবার আসিবার কেহ পথ পাইতেছে না, এ সময়ে উৎকল গমন ভয়ানক কষ্টকর। আপনার একান্ত ইচ্ছা হইয়া থাকিলে আমি প্রাণপণে চেষ্ট৷