পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘোটক কমিয়া গিয়াছে । কারণ ইংরাজরাজ দেশীয় ঘোড়ার রক্ষায়, পালনে ও ব্যবহারে অা বহু ক মত যত্ন লয়েন না । ১৯শ শতাব্দীর প্রারম্ভ সময়ে রাজপুতানায় ক এক স্থলে দেশীয় অশ্বের হাট হইত, তন্মধ্যে ভালোত্র ও পুষ্করের হাটই বিখ্যাত। এই সকল হাটে কচ্ছ, কাঠিয়াবাড়, মুলতানের ও লক্ষ্মীজঙ্গলের ঘোড়াই বেশী মাসিত । লুনী নদীতীরে ঘোড়ার উত্তমোত্তম শাবক উৎপাদনের জন্ত বেশ যত্ন লওয়া হইত। রুড়হুরে নামক স্থানের ঘোড়াই লোকে বেশী অtদর কল্পিত । ইংরাজের মরাঠা ও পিগু রীদিগকে পরাজয় করিবার পর এদেশের এই অশ্বেtৎপাদন সম্বন্ধে যত্ন লোপ হয় । ইহার পর শিখের যত্ন লষ্টতে থাকে, কিন্তু তাহাদের ও ইংরাজের সৈন্ত মধ্যে অশ্বের বহুল ব্যবহার হওয়ায় শ্রেষ্ঠ অশ্বের আকর লক্ষ্মীজঙ্গল ক্রমশঃ অশ্বশূন্য হইয় পড়ে। ইংরাজরাজ বিদেশীয় দীর্ঘাকার অশ্বের আদর করায় দেশীয় ক্ষুদ্রকায় অশ্বের আদর কমিয়া যায় । দেশীয় রাজারা ও অধীনতাবদ্ধ হওয়ায় দৃঢ় বলিষ্ঠ ঘোটক-সংগ্রহের দিকে ও র্তাহারা ৰীতশ্রদ্ধ হইয়া পড়িয়াছেন । ইংল্প। জসৈন্তে যে সকল ঘোড়া অাছে, তাহার মধ্যেও প্রায় ঘোটকী দেখা যায় না, সুতরাং নানা কারণে ভারতের অশ্ববংশ নিৰ্ম্মল হইয়। যাইতেছে। পঞ্জাব ।--এদেশে শিখ ও দেশীয় রাজগণ যে সকল জম্বারোহী সৈন্স রাথিতেন, তাহার ঘোড়া অধিকাংশ স্বদেশজাত, কিন্তু পঞ্জাব ইংরাজাধিকৃত হওয়া অবধি এই লেনদলের ব্যবহারার্থ উপযুক্ত দেশীয় অশ্ব পাওয়া যায় না। ইহtয় ১ম কারণ ইংরাজের অনেক গুলি ঘোটকী এদেশ হইতে অঙ্ক ব্ৰ চালান দিয়াছেন, ২য় সিপাহী বিদ্রোহের সময় ঘোটক ঘোটকী নানাস্থানে চালান হইয়াছে । ৩য় শিথসৈন্তের জন্ত অধিকাংশ ঘোটক ব্যবহৃত হওয়ায় দেশীয় অন্যান্ত রাজার স্ব স্ব লৈষ্ঠের ব্যবহারার্থ ষত পারিলেন ঘোটকী সংগ্ৰহ করিতে লাগিলেন এবং যুদ্ধের জন্য তাহদিগকে প্রস্তুত করিয়া লইবার জষ্ঠ তাহাদের সম্ভানোৎপাদন বন্ধ করিয়া দিলেন । যtহার ঘোড়ার ব্যবসা করিত ও ঘোটকী রাখিয়া ভাল শাবক উৎপাদন করাইয়া লইত, এই সময় তাহার অধিক মূল্যে নিজ নিজ ঘোটকীগুলি বেচিয়া ফেলে। এইরূপে রাবলপিওঁীজেলার অশ্বব্যবসায়ী খুন্নিজাতীয়ের এ ব্যবসা হইতে একবারে বঞ্চিত হইয়াছে। ঘাহা হউক রাবলপিগুী, ঝিলম্, গুজরাট, শুগৈয়া, লাহোর, বঃ, কোহাত, ডেরাইন্মাইল খাঁ, ডেরাগাজী খ প্রভৃতি জেলায় এখনও অনেক পালিত ঘোটকী আছে, এই সকল হইতে প্রতিপালকের যত্নে উত্তমোত্তম শাবক উৎপন্ন [ 8२ ] ঘোটক جسميجييتي سمعت تحب হয়। পঞ্জাবের ঘোটকের কষ্টসহিষ্ণুতা বেশী ও তাহার। সদশ্বের সর্বপ্রকার গুণবিশিষ্ট হইয়া থাকে । পালনপুর -এখানকার ঘোড়া অতি উত্তম । দেশীরের cqथांनकtब्र cधाफ़ *ाहे८ण ८द*ौ भाभ निग्नांs कब्र क८ब्रन । এখানকার পালিতা ঘোটকী অতি উৎকৃষ্ট বলিয়। অতি যত্ন ७ श्रॉन द्र७धंश् छ्ब्र । রাজপুতানায়—ভাল ঘোড়া অার এখন সৰ্ব্বত্র নাই । মাড়বারের ঠাকুরের ঘোড়া প্রতিপালন ও উৎপাদন করাইয়া থাকে। এখানকার ঘোড়া কাঠিয়াবাড়ের ঘোড়জাতীয় । এদেশে নানাস্থানে উত্তম উত্তম ঘোটকী দেখ{ যায়, কিন্তু ভাল ঘোটক দেখা যায় না । জয়পুরের ঘোড়ার অবস্থা অতি মন্দ । ক এক জন ঠাকুর ভাল ভাল ঘোড়। উৎপাদন করাইয়া থাকেন । শিখাবতীর ঘোড়াই জয়পুরের ঘোড়ার মধ্যে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ । আলবারের রাজা বুন্নিসিংহ অশ্বের উৎপাদন বিষয়ে বেশ স্ব বন্দোবস্ত কfরয়াছেন, তিনি নিজ সৈন্য মধ্যে অশ্বপালক রাখিয়া উত্তম আরবীয় ও কাঠিয়াবাড়ের ঘোড়ার সহযোগে একজাতীয় সঙ্কর ঘোড়া উৎপাদন করাইয়াছেন । রাজপুতানার অন্তান্ত রাজসৈন্তের অশ্ব অপেক্ষ। আলবারের অশ্বারোহী সৈন্তের অশ্ব উৎকৃষ্ট । সিপাহী বিদ্রোহের সময় এই সৈন্ত দল প্রায় নষ্ট হইয়। গিয়াছে । ভরতপুরেও ভাল ঘোড়া উৎপাদনের চেষ্ট হইয়াছিল । কিন্তু আলবারের মত ভাল ঘোড়া জন্মে নাই । হিমালয়ে—যুট নামে এক প্রকার পাহাড়ী ঘোড়৷ দেখা যায়, ইহার ক্ষুদ্র কায়, বলিষ্ঠ, দৃঢ়মুখ ও দুর্ধর্ষ। ইহার। পাহাড়ের সঙ্কটময় সঙ্কীর্ণপথে বেড়াইতে পটু ৷ সমতল ভূমির ঘোড়ার মত ইহার শীঘ্ৰ পাহাড়ে উঠতে পারে না বটে, কিন্তু তাহাদের চেয়ে অতি দ্রুতবেগে নামিতে পারে । পাহাড়ের শিখরে ষেখানে অপর কোন ঘোড়া যাইতে পারে না, সেখানে ও বরফাবৃত স্থানে ইহার थाहे८ठ •t८ग्न । लिङि नोभक हो८म दिक्लटझन्न सान्नु ইহাদের প্রতিপালন করা হয় । ইহার ১২ হাতের অধিক বড় হয় না । কিন্তু চীনদেশ হইতে এক প্রকার ফুট আসে, ङांझांद्रां ४७२8 इtउठ वफ़ ए हे ब्रां ५८क् । দক্ষিণাত্যের ক এক স্থানে মাপাতত: বেশ ভাল বোড় পাওয়া যায় । গোদাবরী তীরে গাসীখের নামক স্থানের ২৫ মাইল দূরে মল্লিগাম সহরে দাক্ষিণাত্যের ঘোড়ার সর্বপ্রধান ছাট হয় । ভীম উপত্যকায় ও মান উপত্যকায় একপ্রকার ক্ষুদ্রকায় অখ পাওয়া যায়, সেই ঘোড়া আরবীয় অশ্বের মিশ্রণে