পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tफउद्या পূৰ্ব্বদিকে জম্বেষণ করিতে বাহির হইলেন। কতদূর বাইয় দেখিলেন যে এক ধীবর হাসিতে হাসিতে নাচিতে নাচিতে ও কাদিতে কঁদিতে উম্মত্তের স্থায় যাইতেছে । তাছার শরীরেরও নাকি অষ্টবিধ সাত্বিক ভাব প্রকাশ পাইয়াছিল । তাহাকে জিজ্ঞাসা করায় সে বলিল, “আমার জালে একটা স্কৃত শরীর উঠিল, আমি প্রথমে মৃত শরীর বলিয়া জানিতে পারি নাই, মৎস্ত ভাবিয়া পরম সমাঙ্গরে উঠাইয়া দেখি একটা মড় । ८मश्ब्रिाहे श्रांमांद्र श्लाग्न छ८ब्रद्र जश्sांद्र शऐन, छांण हड्रेष्ठ খসাইয়া ফেলিবার জন্তু সেই মড় স্পর্শ করিয়াই অামার এই দশা হইয়াছে।” স্বরূপ সকলই বুঝিতে পারিলেন, জালিকের ভয় নিবারণের জম্ভ কপট রোঝা সাজিয় তাহীর পৃষ্ঠে তিন চাপড় মারিয়া তাহীকে শাস্ত করিলেন এবং তাহাকে সমস্ত পুলিয়া বলিয় তাহার সহিত প্রভূর নিকটে যাইয়া কৃষ্ণনাম কীৰ্ত্তন করিতে লাগিলেন। পূৰ্ব্ব প্রদর্শিত অদ্ভুত বিকারের স্থায় এই দিনেও গৌরের সমস্ত শরীর বিকৃত হইয়াছিল। অনেকক্ষণ কীৰ্ত্তন করায় প্রভূর শরীরে ঠিক পূর্কের স্থায় অৰ্দ্ধেক জ্ঞান সঞ্চার হইলে তাহাকে তথা হইতে আনা হইল । তিনি উঠিয়া বলিলেন যে তিনি বৃন্দাবনে যমুনায় নামিয়া ক্রীড়া করিতেছিলেন । সমালোচকগণ বলেন যে, এই সমুদ্র-পতনের দিনই ভারতের এক প্রধান আদর্শ পুরুষ ও ধৰ্ম্ম প্রচারক গৌরচন্দ্র ভারতভূমি অন্ধকার করিয়া দক্ষিণ সমুদ্রে অস্তমিত হন । বৈষ্ণবগণ জালিয়ার জালে তাহার জীবনহীন শরীরট পাইয়াছিলেন । কিন্তু বৈষ্ণব কবিগণ বর্ণনা করিয়াছেন যে ইহার পরেও চৈতষ্ঠ কঞকমাস জীবিত ছিলেন । তাহাদের মতে এই ঘটনার পরে চৈতন্তচন্দ্র জগদাননা পণ্ডিতকে মাতার নিকটে অমুনয় করিয়া পাঠাইয়া দেন। জগদানন্দ এই সংবাদ লইয়া নদীয়ায় গেলেন। শচীমাতা ও ভক্তগণকে চৈতন্তের নিবেদন ও উপদেশ জানাইয়া ফিরিয়া আসিবার কালে আমাচাৰ্য্য গোলাই চৈতন্তের নিকট একটা প্ৰহেলিকা বলিয়া পাঠান। যথা— “বাউলকে কহিও লোক হইল আউল । বাউল কহিও হাটে না বিকায় চাউল । বাউলকে কহিও কয়ে নাহিক আউল । . বাউলকে কহিও ইহা কহিয়াছে বাউল ॥” (চৈ চরি ৩১৯) জগদানন্দ যথাসময়ে নীলাচলে আদিয়া আচার্য্যের প্রহেলিকাট । প্রভুকে বলিলেন । ইহা গুনিয়া সকল ভক্তগণই অবাক হইলেন, কেহই কোন অর্থ বুঝিলেন না। চৈতন্যচক্রকে ইহার তাৎপৰ্য্য জিজ্ঞাসা করায় তিনি বলিলেন “পাগল সন্ন্যাসীর কথা আমিও বুঝিতে পারি নাই।” কিন্তু প্রথমে জগদানন্দের कुश उनिशश्वर राज् কাদম্বিনে— i ক্ৰমে रहड दिद्रश्मभ1 दि७१ शहै८ङ गांगिण१ छथम शहेरठरें eजांन शकिएड আরম্ভ করিলেন । অর্থ রাত্রিয় পরে স্বরূপ গোসাই তাছাকে গম্ভীরাতে শয়ন করাইয়া রাখিলেন । এই দিন প্রেমাবেশে cजग्रांद्दल शर्ष५ कब्रांद्र ६फ़ऊरछग्न जर्मणशैौग्न चाड विचङ इहेब्र। বায় । এইরূপে কতকদিন চলিয়া গেল। বৈশাখের পূর্ণিমার DDDBB BBDDDD DDD DBBB DBB BBB BBB হইলেন। পরে ভক্তগণের চেষ্টায় তাহার চৈতন্তলাভ হইল । ইহার পরে একদিন রাত্রিতে পরমানন্দ রায় প্রভৃতিকে ধৰ্ম্ম ও কৰ্ত্তব্যোপদেশ দেন । এই সময়ে শিক্ষাষ্ট্রক নামে যে আটটী শ্লোক শ্রীচৈতন্তর্কত বলিয়া প্রচলিত আছে, তাহ প্রকাশিত হয় । কৃষ্ণদাস বিস্তৃত চৈতস্তামৃতগ্রস্থ এই স্থানেই সমাপ্ত করিয়াছেন, প্রভুর অন্তৰ্দ্ধানের বিষয় কিছুই লেপেন নাই । অপর বৈষ্ণব গ্রন্থকারগণও এই মতেরই অনুরাগ করিয়াছেন । কিন্তু কৃষ্ণদাস সুত্রাধ্যায়ে লিখিয়াছেন যে, ১৪ • ৭ শকের ফাঙ্কনে চৈতষ্ঠের জন্ম, চব্বিশবৎসর গৃহবাস, তৎপরে সন্ন্যাস লইয়া ছয় বৎসর গমনাগমনে অতিবাহিত করেন, এবং তৎপরে ১৮ বৎসর নীলাচলে থাকিয়া নানা উপায়ে লোকশিক্ষা ও ধৰ্ম্ম প্রচার করিয়া ১৪৫৫ শকে ৪৮ বৎসর বয়সে भशंzडू श्रदहिंड इन । (५ ) চৈতন্যদেবের আবির্ভাবে ও ভিয়োভাবে বঙ্গদেশে নবযুগের আবির্ভাব হইয়াছিল । সেরূপ ধৰ্ম্মপ্রচার ও সাহিত্যযুগ বঙ্গে কখন হয় নাই । চৈতম্ভের প্রধান প্রধান ভক্তগণ সকলেই পণ্ডিত ছিলেন, তাহার এই সময় শত শত সংস্কৃত ও বাঙ্গালা গ্রন্থ লিথিয়া ভারত বিখ্যাত হইয়াছেন ও গৌড়দেশের গৌরব বৃদ্ধি করিয়া গিয়াছেন । কবি যদুনন্দন দাস কর্ণানন্দ নামক গ্রন্থে লিথিয়াছেন— (*) “बैटू करे5 ऊछ मददौcग अनठब्रि । झहे5ष्ट्रिब् १९भङ्ग थके विश्ौ ? ८छोझलष्ठ न ठि भtक बच्चद्र थमां4 । (छोझश्रज्र •क एङ्ग इङ्गेल! अह९ाम ! छक्विल ब९नब्र वडू ६कज नश्थान । निग्न खुङ्ग £क उन छttइ कौर्डन दिकtiन है। छक्षि* १९गघ्र ८*tब कfब्रड्रt अब्रjtन ! जtब्र छjरुष ५ व९* ब्र हेकज जौलtstण पtन ! झङ्ग म६५; क्ल प्ले १९न्द्र नं¥भ!¥मम । कडू रक्रि१ कडू भोज़ कडू इचाचन। स्महेiभव् १९नद्र ब्र'श्ल! नौकाiछtज । কৃষ্ণপ্রেমলীলামৃতে ভাসালে সঞ্চলে।” ৮ৈ চrি x ১৩ পঞ্জি )