পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cशांशिखांछ, न७ नश्zछहें छांनिग्नः यांद्र ७य६ फेखभ शांटम अटना, ভোজনে সেই সকল ছাতুই প্রশস্ত । অজ্ঞাত ও কুস্থানে जे९°ब्र शङ्क, किप1 यांशंद्र इब *tांडणा, शांशष्ठ ध्रुअक माहे, কিম্বা যাহা নিংড়াইলে দুগ্ধবৎ রস নির্গত হয়, যাহাতে আমের স্তায় তীব্র গন্ধ ৰ৷ অল্প কোন প্রকার দুর্গন্ধ অমৃদ্ভূত হয়, যাহার বর্ণ কৃষ্ণাত্ত বা পীত, এরূপ ছাতু কখন ভোজন করিবে না। অনেক ছাতু এরূপ বিষাক্ত যে খাইলে প্রাণনাশ পৰ্য্যন্ত ছইতে পারে। রুষিয়ার জায় প্রথম আলেক্সিসের পত্নী বিষাক্ত ছাতু খাইয়া মারা পড়েন । রোমনগরে ছাতু পরিদর্শন জল্প একজন রাজকৰ্ম্মচারী নিযুক্ত আছেন, তিনি বাজারে আনীত সমস্ত ছাতু পরীক্ষা করিয়া দেখেন । ছাতু শুষ্ক ও টাটুকী উভয় প্রকারই ব্যঞ্জনরূপে ব্যবহৃত হইতে পারে । শুকাইলেও ছাতুর সুগন্ধ নষ্ট হয় না । টাটুকী ছাতু উত্তমরূপে পরীক্ষা করিয়া উহার মূল ও উপরের পাতলা ছাল ছাড়াইয়া ফেলা উচিত, পরে কিছু কাল শীতল জলে ভিজাইয়া রাখিয়া নিংড়াইয়। লবণ ও মস্লাযোগে পাক করিলে উপাদেয় তরুকারী প্রস্তুত হইতে পারে। ডিউপেটিট প্রভৃতি কোন কোন রাসায়নিকের মতে অধিকাংশ ছাতুই বিষাক্ত, কিন্তু ঐ বিষধৰ্ম্ম শতাংশিক তাপমানের ১০০ অংশ উত্তাপে নষ্ট হইয়া যায় । সুতরাং ছাতু খুব অধিক উত্তাপে পাক করির খাওয়াই যুক্তিসিদ্ধ। অনেক নিষ্ঠাবান হিন্দু অখাদ্য বোধে ছাতু খান না। একটা কথা আছে—“ডাহুক, ডুমুর, ছাতু, তিন খায়ন সরাক জাতি” অর্থাৎ সরাক ( শ্রাবক ? )-গণ ডাকপক্ষী, ডুমুর ও ছাতু খায় না। একরূপ উৎকৃষ্ট ছাতু মাটর নীচে জন্মে । ইহাদের কাকার গোল, আবরণ কঠিন এবং মুল বা কাও কিছুই নাই। উপরের খোসা ছাড়াইয়া ফেলিলে অতি কোমল শুভ্রবর্ণ মুগন্ধি শাস ৰাহির হয় । অন্যান্য ছাতুর ন্যায় ইহারও উত্তম তরকারী হইতে পারে। এই ছাতু জঙ্গলে শালগাছের গোড়ায় প্রচুর জন্মিয় থাকে। বাকুড়া, বৰ্দ্ধমান, মানভূম প্রভৃতি জেলা এই ছাছুকে কুড় কুড়ে ছাতু কহে । নেক অনেক

  • कूप कूएफ़ झाछूब $९गलिरिष८ग्र 4tषt** शौ८ञारूण८१ब्र न:५ SDD DD DDDDD BDD DDSDDS DDDS CYSBmmttDD DBB BBB गि¥। कब्रिे मैङ्कक८क ८खाजम कब्राहेथाब्र भामश्न सूक्षदर्न जमन कब्रिण, SDD DDD L DDDD DDD DS DDD DDDYDBB BDD LLLLL D कहिब्रt ब्रtदितt जtनच । बे निहेक हे नtग्र कूक-दूt१ हाडू रहेकt cर्णन t

{ ৪৯২ } ভাক্তার বলেন যে, ইছ ৰিলাতী ট্রাফল (Truae) অপেক্ষা কোন অংশে অপক্কণ্ঠ নহে । আয় একরূপ বড় বড় গোল ছাতু মাটর উপরে জন্মে। ইহদের উপরে কঠিন খোলা থাকে মা। ইহা খাইতে ভাল নছে । পঞ্জাব প্রভৃতি স্থানে গুস্ক ছাতু ৰঘুপরিমাণে বিক্রীত হইয়া থাকে। বহুবিধ বিষাক্ত ছাতু ঔষধৰূপে ব্যবহৃত ছয় । একপ্রকার ছাতু আছে, উহা খাইলে সিদ্ধির ভায় নেশা ছয় । ডাক্তার গ্রেনভিল সাহেব লিখিয়াছেন যে, কামস্কটুক প্রদেশে এইরূপ একজাতীয় ছাতু আছে। তথাকার অধিবাসীগণ ইহার বড় একটা বা ছোট দুইটা জল দিয়া গিলিয়া ফেলে। ২৩ ঘণ্টা পরেই ছাতুর মাদকতাশক্তি প্রকাশ পায় এবং সেবনকারী মাতালের স্থায় হাস্ত, প্রশাপাদি করিতে থাকে। সাহেব বলেন যে, এইরূপ একবার সেবন করিলে পুরা এক দিন নেশা থাকে। তিনি আরও বলেন, এই ছাতুর একট আশ্চৰ্য্য গুণ যে, মত্ত ব্যক্তি রাত্রিতে ঘুমাইলে পরদিন প্রকৃতিস্থ হয় বটে, কিন্তু উহার মুত্র অসাধারণ মাদকতাগুণ প্রাপ্ত হয় । সুতরাং ছাতুর অভাবে পাক মাতালগণ সেই দুর্লভ বস্তু বৃথা নষ্ট না করিয়া উপাদেয় বোধে পান করে। ইহাতে তাহার ছাতু-পানের সমানই নেশা হয় ও তৎপর দিবস তাহার মূত্রেও পূৰ্ব্বরূপ মাদকতাশক্তি জন্মে। পাক৷ মাতাল এইরূপে একবার ছাতু সেবন দ্বারা ক্রমাগত ৭৮ দিন মাতলামি রাখিতে পারে। একজনের মূত্র অস্ত জন এবং তাহার মুত্র আর একজন এইরূপে বহুলোকেও এক ছাতুতে নেশা করিতে পারে । ছাতুর নেশা ছাড়াইবার ঔষধ এখনও আবিষ্কৃত হয় নাই । যুরোপ ও আমেরিকায় অন্যাস্ত ফলমূলাদির স্থায় ছাতুর চাস ছয় । ইহার চাস তত কষ্টসাধ্য নহে, অথচ অল্প ব্যয়ে নির্দোষ ছাতু প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হয় । আমাদের দেশে ছাতুর চাস নাই । ইহার একটা বিশুদ্ধ প্রকারের রীতিমত চাস করিলে বোধ হয় ছাতুরও অনেক উৎকর্ষ সাধিত হয় এবং লোকেও নিঃসন্দিগ্ধচিত্তে ছাতু ভক্ষণ করিতে পারে। জঙ্গলে যে সকল ছাতু উৎপন্ন হয়, তাহার কোনটা বিষাক্ত কোনটা নির্দোষ স্থির করা অতিশয় কঠিন, «हे छछ झांडू थाहेब्र विवांड श्वांब्र कथ1 ७थांब्रहे ७मा যায় । ছাতুর বীজ অতিশয় সঞ্চরণশীল, এমন কি কেবল यांबूचाब्रté इंश जरुटव नझ्थ भाहेण पूरब्र बैौफ इऍण्ड পারে । ছাতু বীজ সৰ্ব্বত্রই আছে, কোথাও জুবিধাজনক স্থান পাইলেই সেখানে জন্মে । য়ুরোপে ও জামেরিকায় নানা উপায়ে ছাছু উৎপন্ন হয়। একটা কাঠের