পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জন্মগ্রহণ কৰি, তখনও মিষিলা নাইন তথাকার জাঙ্গ গণকে এক অলৌকিক ব্যাধির হস্ত হইতে পরিত্রাণ कब्रिव्रांझिलांभ ! - ۔ “७३क्रटन अबग्नभयांनैौ शयड सूइक्रए५ बाबि ब्रांजश्रृंर श्वशं८ङ्गङ्ग ८लांकनेि*८क झक कब्रिग्रांज़िलांश् ।” এই কথা বলিঞ্চ বুদ্ধদেব ভোজনান্তে মরকত হ্রদাভিমুখে शांझ कब्रिट्जन । ছত্র (ক্ষেত্র) নেপালের একটা তীর্থ। পূর্ণিয় হইতে এই স্থান উত্তর-পশ্চিমকোণে ৮২ মাইল দূরবর্তী। অক্ষা ২৬ ৯৩ উঃ, ফ্রাৰি ৮৭° ৪ পুং । ইহার নিকটে বরাহক্ষেত্র নামক তীর্থে বিষ্ণুর বরাহমূৰ্ত্তি বিদ্যমান আছে। বরাহক্ষেত্রে অনেক বিশ্বাসী হিন্দু সন্ন্যাসী সঙ্গীবাবস্থায় আপনাকে ভূগর্ভে প্রোথিত করে। লোকের বিশ্বাস যে, এই সময় তাহারা ভবিস্তস্বত্তল হয় । ছত্রবৃক্ষ (পুং ) মুচুকুল ফুলের গাছ। ছত্রশাল, ১ চৌহান-কুলোদ্ভব হরবংশীয় বুলীর একজন বিখ্যাত রাজপুতরাজ । টছ সাহেবের রাজস্থানে ইহার বিবরণ বর্ণিত আছে । ইনি রাও রক্তনের পৌত্র ও গোপীনাথের পুত্র। পিতামহের মৃত্যুর পর শাহজস্থান বাদশা কর্তৃক বুলীর সিংহা সনে অধিরূঢ় হইলেন। সম্রাটু তাছার সন্মান বৃদ্ধিজন্তু তাহাকে দিল্লীয় শাসনকর্তী পদে নিযুক্ত করেন। ছত্রশাল জাজীবন এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন । শাহজাহান নিজ সাম্রাজ্য চারিভাগে বিভক্ত করিয়া চারি পুত্রকে রাজপ্রতিনিধিরূপে প্রেরণ করিলে ছত্রশালও অরঙ্গজেবের অধীনে একদল সৈন্তের সেনাপতি হইয়া দাক্ষিণাত্যে গমন করেন । তথায় তিনি দৌলতাবাদ, বিদর, কুলবর্গ, দামনী প্রভৃতির যুদ্ধে নিজ অসামান্ত শৌর্য্যবীৰ্য্য প্রকাশ করেন । এই সময়ে সম্রাটু শাহজহানের অলীক মৃত্যুসংবাদ চারি দিকে রাষ্ট্র হইল । রাজকুমারগণ সকলেই সাম্রাজ্য লাভের চেষ্টা করিতে লাগিলেন । সুজা বাঙ্গাল হইতে দিল্লীমুখে অগ্রসর হইলেন ; অরঙ্গজেব মুরাদকে লইয়া দাক্ষিণাত্য হইতে রাজধানী অভিমুখে যাত্রার উদ্যোগ করিতে লাগিলেন । শাহজহানের জ্যেষ্ঠপুত্র দারাই , কেবল রাজধানীতে উপস্থিত ছিলেন । এ দিকে সম্রাট শাহজহান অরঙ্গজেবের অসদভিপ্রায় অবগত হইয় তাহার সহচারী ছত্রশালকে জরায় রাজধানীতে প্রত্যাগক্ত হইবার আদেশ করেন। ছত্রশাল আদেশপ্রাপ্তিমাত্র, রাজাজ্ঞা পালনকর কর্তব্যবোধে দিল্লীশ্বাত্রার আয়োজন করিলেন এবং অরঙ্গজেবকেও সম্রাটের আদেশ জ্ঞাপন করিলে তিনি লন্মতিপ্রদানে অস্বীকার করিলেন । ছত্রশাল শাহজছানের আদেশপত্র দেখাইলেও অরঙ্গজেব নিজ সৈন্তগণকে { ৪৯৫ ] ആജ്ജ്ജ് इजलानग्न अश्छद्रांनिप्रू आप्नेक कब्रिटङ जाप्नथ निएनन। কিন্তু ছত্রশাল যানবহনাদি পূর্বেই পাঠাইরা ছিলেন। এখন তিমি বীর অনুচরবর্গ লইয়৷ সৰ্পে আরঙ্গজেবের সৈন্যদলকে উপেক্ষা করিয়া চলিয়া গেলেম, কেহই তাহাদিগকে আক্রমণ করিতে সাহসী হইল না। এই সময়ে নৰ্ম্মদানী বস্তায় প্লাবিত, ছত্রশাল শোলান্ধী রাজগণের সাহায্যে নদী উত্তীর্ণ হইয়া নিরাপদে বুর্নীরাজ্যে উপস্থিত হন এবং তথায় কয়েকদিন থাকিয়া দিল্লীতে উপস্থিত হইলেন। বলা বাহুল্য, যে এই সময় মোগলসম্রাটু কোন মুসলমান সেনাপতিকেই বিশ্বাস করিতেন না ; রাজপুতগণই তাহার একমাত্র সহায় ছিল। রাজপুত সেনাপতিগণ প্রাণপণে প্রস্তুর উপকার সাধনে কুষ্টিত হইতেন না। এদিকে অরঙ্গজেব, ঢোলপুরের যুদ্ধে দারাকে পরাজিত করিয়া দিল্লীর সিংহাসন অধিকার করেন। এই যুদ্ধে ছত্রশাল ও হরবংশীয় বীরগণ কুঙ্কুমচলানলিপ্ত রণসজ্জায় সজ্জিত इहेब्रा भूकष्क्रट्ज अबउँौ4 इहेएनन। किरु यूकब्र गभग्न लांब्रा যুদ্ধক্ষেত্র হইতে পলায়ন করিলে সৈন্তগণ পলায়ন করিতে লাগিল। ছত্রশাল সগৰ্ব্বে সৈন্তগণকে প্রোৎসাহিত করিয়া ব্যুহরচনাপূর্বক হস্তীপৃষ্ঠে যুদ্ধক্ষেত্রে অগ্রসর হইলেন । এই সময় বিপক্ষ পক্ষের একটা গোল আসিয়া তাহার কুঞ্জরকে আহত করিল, হস্তী রণক্ষেত্র হইতে পলায়ন করিতে লাগিল। ছত্রশাল হস্তীপৃষ্ঠ হইতে লম্ব দিয়া পড়িলেন, বলিলেন, “যদিও আমার হস্তী পলাইতেছে, তাই বলিয়া আমি রণক্ষেত্র হইতে পলাইব না।” এই বলিয় তিনি অশ্বারোহণে দ্রুতবেগে যুদ্ধক্ষেত্রে গমন করিলেন । তথায় তিনি মুরাদকে বধ করিবার জন্য যেমন বর্ষ লক্ষ্য করিতে ছিলেন, অমনি শক্রপক্ষীয় গোলা আসিয়া র্তাহার ললাট বিদীর্ণ করিল। ছত্রশাল বীরপুরুষের স্থায় স্বণশায়ী হইলে তাহার কনিষ্ঠ পুত্র ভরতসিংহও মহাক্রোধে যুদ্ধ করিতে করিতে অগণ্য শত্রু বিনাশ করিয়া ধরাশায়ী হইলেন। আরও অনেক রাজবংশীয় বীরগণ এই যুদ্ধে সম্রাঙ্গনে প্রাণ বিসর্জন করিয়া অক্ষয় কীৰ্ত্তি লাভ করিলেন । যুনীর রাজবংশের ইতিবৃত্তে উল্লিখিত আছে, ছত্রশাল তাছার জীবনে বাহাম্মট যুদ্ধ করিয়া বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিশ্বস্ততার চিরস্থায়ী যশ উপার্জন করেন । তিনি ছত্রমহল নামে বুদী রাজপ্রাসাদের কতক অংশ নুতন নিৰ্ম্মাণ করেন এবং পাটন নামক স্থানে কেশবরায় নামক বিগ্রহের এক মন্দির প্রস্তুত করিয়া দেন । ১৭১৫ সংবতে অর্থাৎ ১৬৫৮ খৃষ্টাব্দে তিনি পরলোক গত হন । তাহার চারি পুত্র। রাও ভাওসিংহ, ভীমসিংহ, ভগবস্তু সিংহ ও ভরতসিংহ। জ্যেষ্ঠ য়াও তাওসিংহ ছত্রশালের পর বুদ্দীর সিংহাসনে আরোঙ্কণ করেন।