পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झन्त' প্রথমে তালপত্র, ভূৰ্জপত্র, স্বর্ণ, রৌপ্য, তাম্রফলক প্রকৃতিতে পুস্তকাদি লিখিস্ত হইত। তৎপরে এদেশে কাগজ প্রচলিত হয়। কোন সময় হইতে ষে এদেশে কাগজ প্রচলিত হয়, তাহ ঠিক করি বলা যায় না। কাগজ দেখ। ] • भूएचई काँगध यचळ रुहेरन७ णिनिकार्य श्ख चाब्राहे চলিত। সুতরাং একখানি অভিনব পুস্তকের বহুল প্রচার अठि फ़ैौर्षकांगगांt*च श्णि ! भूडएफग्न झूलङऊ छछ अङिশর দুর্থ ল্য ছিল । সংবাদপত্রাদি এরূপ স্থলে থাকা সম্ভব নয়। এখন মুদ্রণযন্ত্রের সাহায্যে অতি অল্পায়াসে লক্ষ লক্ষ পুস্তক প্রভত হইতেছে। সকলেই ইচ্ছা করিলে অল্পব্যয়ে সুন্দর অক্ষরে ছাপা সকলপ্রকার পুস্তক প্রাপ্ত হইতেছে । আজি একখানি অভিনব গ্রন্থ কেছ প্রণয়ন করিলে অতি অল্পকাল মধ্যে তাহ দেশময় প্রচারিত হয় । মুদ্রাযন্থসাহায্যে অঞ্জিকার ঘটনা সহস্ৰ সহস্র সংবাদপত্রে ছাপা হইয়া ডাকযোগে দেশের নানাস্থানে নীত হইতেছে এবং কল্যই লক্ষ লক্ষ লোকের নয়ন পথে পতিত হইতেছে। যাহা হউক এই ছাপাথানা দ্বারা পুস্তক সস্ত হওয়াতে বিদ্যাশিক্ষা যে কত সুলভ ও জ্ঞানলাভ যে কত সহজ হইয়াছে, তাহার ইয়ত্ত করা যায় না। বর্তমান প্রণালীতে পুস্তক মুদ্রাঙ্কণপ্রথা সৰ্ব্বপ্রথম ১৪২০ হইতে ১৪৩৮ খৃঃ অন্ধ মধ্যে হলগু ও জৰ্ম্মণিতে আবিষ্কৃত হয় । তাহার বহু পূৰ্ব্ব হইতে কাঠ প্রভৃতির ছাপ দিয়া লিপি তুলিবার প্রথা বহুদেশে প্রচলিত ছিল। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ সকলেই একবাক্যে স্বীকার করেন যে, চীনদেশেই ছাপুর আদি সৃষ্টি হয় * । তাছা হইতে বিবিধ উন্নতি ও পরিবর্তন হইয়। বর্তমান মুদ্রাঘন্ত্রের উৎপত্তি হইয়াছে। ৯৫• হইতে ৯৩০ পূঃ খৃঃ অষ্ণের মধ্যে মং-তাও নামে জনৈক রাজমন্ত্ৰী সৰ্ব্বপ্রথম চীনে ছাপা আবিষ্কার করেন। তাহার ছাপিবার প্রণালী বর্তমান কাঠফলক খোদিত চিত্রের স্থায় । চীনগণ আজও পুস্তক মুদ্রিত করিতে ধাতুনিৰ্ম্মিত খুচরা অক্ষর ব্যবহার করে না, সেই প্রাচীন প্রথানুসারেই পুস্তকাদি ছাপিয়া থাকে। তাহারা পাতলা কাগজের এক পৃষ্ঠা লিখিয়া উহার লেখার দিক্‌ একটা পালিস্ করা কাঠের উপর বসাইয়া দেয়, তৎপরে কাঠে ঐ লেখার উন্ট দাগ পড়িলে, লেখা ব্যতীত অপরাংশ খোদিয়া ফেলে। তাহার যন্ত্র দ্বারা পুস্তক ছাপে না । ঐ কাষ্ঠফলকের উপর কালি মাখাইয়। তাছার উপর কাগজ রাখিয়া একরূপ বুকুশ দিয়া অল্প অল্প চাপ দেয়, তাহাতে এক পৃষ্ঠায় ছাপ উঠে।

  • वकणाझे tएडि१८नद्र नमब्र कां**ाप्म वृसिक भव! श्tठ कर्छ

निर्दिछ कण *{{९ब्रा दtब्र । श्रtनtक दरजन भूएगई थेब्रv यज्ञ दां★{ छtब्रड १५६ इtन श३ठ, किरू 4ङ९नचएक अधूमम छिद्र {िtनर अमt१ मारे । WI

[ ৫১৩ ] ఫిసి 哆 झं★ाँ ৰলা বাহুল্য এরূপ প্রণালী বে জষ্ঠি কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ তাহাতে আর সন্দেহ নাই। : , , भुइँौद्र बाब्रांम* भद्धांभैरड छिनिभम*अवांनैौ दणिकशभ সৰ্ব্বগ্ৰথমে য়ুরোপে এইরূপ কাঠফলকে ছাপা প্রচলিত করে। প্রথমে কেবল খেলিবারতাস ঐ প্রণালীতে ছাপা হইত। ১৪৪০ খৃঃ জঙ্গে কাঠফলকে একখানি বাইবেল ছাপা হয় । অবশেষে জন গুটেনবর্গ নামে জনৈক জৰ্গুণ এক একটী* অক্ষর পৃথক্ তৈয়ার করিয়া ছাপায় প্রকৃতপথ প্রদর্শন করিলেন । ( ১৪৫০—১৪৫৫ খৃঃ অঃ ) । , অনেকে বলেন, গুটেনবর্গ ওলন্দাজদিগের নিকট হইতে অক্ষরপ্রস্তুতপ্রণালী শিক্ষা করেন, কিন্তু তাহা হইলেও তিনি যে স্বয়ং অক্ষরের অনেক উন্নতি করিয়া যান, তাহাতে সন্দেহ নাই। এতদিন পর্য্যন্ত ঐ সকল অক্ষর কাঠ কিম্বা ধাতুর উপর খোদিয়া বাহির করা হইত, অবশেষে স্কুফার নামে অপর একজন জৰ্ম্মণ ছঁাচে ঢালিয়া অক্ষয় প্রস্তুত করিবার প্রথা উদ্ভাবন করিলেন । ১৪৫৯ খৃঃ, এইরূপ ছাচে ঢালা অক্ষরের দ্বারা প্রথম পুস্তক ছাপা হয়। কিন্তু কারিকরগণ নিৰ্ম্মাণকৌশল গোপন রাখায় বিদেশে প্রচারিত হইতে পারে নাই । ১৪৬২ খৃঃ অব্দে মেণ্ট জু নগর ধ্বংস হইলে তথাকার ছাপাকরগণ নানাস্থানে ছড়াইয় পড়ে এবং পুস্তক ছাপা প্রচলন করে । ১৪৬৫ খৃঃ অব্দে ইটালীতে, ১৪৬৯ অব্দে ফ্রান্সে, ১৪৭৪ অকেী ইংলণ্ডে এবং ১৪৭৭ অবে স্পেনদেশে ছাপার কৌশল প্রচলিত হয় । পরে প্রায় একশত বৎসর পর্য্যন্ত ছাপাকরগণ নিজেই অক্ষর ও ছাপার দ্রব্যাদি সমস্তই তৈয়ার করিয়া লইত । সপ্তদশ শতাব্দীর প্রারস্তুে ওলন্দাজগণ পৃথক্ অক্ষর তৈয়ারের কারখানা খুলে। হলগু হইতে ইংলও প্রভৃতি স্থানে অক্ষর রপ্তানি হইত। পরে নানাস্থানে অক্ষরের কারখানা স্থাপিত হইল। ১৭৯৬ খৃঃ অন্ধে উইলিয়ম ক্যাশলন ইংলণ্ডে অক্ষরের অনেক উৎকর্ষ সাধন করিলেন । ছাচে ঢালা অক্ষর হস্তনিৰ্ম্মিত অক্ষর অপেক্ষ অনেক লঘু ও সছিদ্র হইত এবং প্রস্তুতপ্রণালী সময়সাপেক্ষ ছিল বলিয়া প্রতিদিন অতি অল্প পরিমাণই অক্ষর তৈয়ার হইত। অবশেষে ১৮৩৮ খৃঃ অব্দে নিউইয়র্কনিবাসী ডেভিড় ক্রস অক্ষর প্রস্তুত করিবার এক কল প্রস্তুত করিলেন। ঐ কল ১৮৪৩ খৃঃ অন্ধে আরও উৎকৃষ্ট উপায়ে বাষ্পীয় কলম্বারা চালিত হইতে লাগিল। পূৰ্ব্বে হস্ত দ্বারা স্থাচে কলে প্রতি ঘণ্টায় ৪• • চারিশতের অধিক অক্ষয় প্রভাত হইত না, কিন্তু ডেভিড় ক্রসের বাষ্পীয় কৃলে প্রতি মিনিটে بية