পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हिले [ :૨૭ ] झिल्ले ছাপ দেওয়া কাপড়কেই বুঝায়। [ রঞ্জিত স্থাদি দ্বারা ফুলতোলা অথবা তাতে বোমা ছিটের বিষয় চিকণ শব্দে দেখ। ] श्रङि ॐांझैौनकांण श्रॅरङहै छांद्भङदांनैौ हि धरडऊ अछ বিখ্যাত। বাঙ্গালায় ঢাকার ছিট বহু সমাদরে য়ুরোপে ৰিঙ্গীত হইত। দাক্ষিণাত্যের কালিকোট্ট বন্দর হইতে বিলাতে ছিট রপ্তানী হইত বলিয়া তথাৰ ছিট তৈয়ারের নাম কালিকোfetsföt (Calico-printing ) grotts i যাহা হউক এক সময়ে ইংলণ্ডে ইহায় এরূপ অধিক রপ্তানী হয় যে তথাকার অর্থসচিবগণ ইংলগুীয় রেসম ও উর্ণ-শিল্পের অলিষ্ট আশঙ্কা করিয়া ভারতীয় ছিট ব্যবহারের নিষেধ ঘোষণা করেন । তাহার পর বিলাতে ছিট প্রস্তুত করিবার নানারূপ উপায় উদ্ভাবিত হইতে লাগিল । ক্রমে উহারই উন্নতি হইয়া এখন চরমাবস্থার উপনীত হইয়াছে। এখন তথায় নানারূপ কলে অভি অল্পসময়ের মধ্যে নানাবিধ সুন্দর সুন্দর ছিট প্রস্তুত হইতেছে । কতকগুলি রঙ জলে সহজেই দ্রব হয়, আবার কতকগুলি স্বভাবতঃ দ্রব হয় না ; কিন্তু কৃত্রিম উপায়ে উহাজের দ্রব করা যাইতে পারে। দ্রবনীয় অবস্থায় রঙ কাপড়ে লাগাইয়া পরে উষ্ণ জল এবং সাবান ও ক্ষার জলে অগ্রবনীয় করিতে পায়িলে ঐ সকল রঙ সছিদ্র স্বত্রের মধ্যে দৃঢ় ও স্থায়ীভাবে বদ্ধ হইয়া যায়। তখন আর সহজে রঙ নষ্ট হয় না । ছিট প্রস্তুতের ইহাই মূল স্বত্র, এই উদ্দেশ্যের প্রতি বৃষ্টি রাখিয়াই বিলাতে ছিটকরগণ নানা বর্ণের উৎকৃষ্ট ছিট প্রস্তুত করিতেছেন । আমাদের দেশের ছিট-প্রস্তুতকারীগণ পুৰ্ব্ব প্রথামত ছিট প্রস্তুত করিয়া আসিতেছে । ঐ সকল প্রক্রিয়ার গুঢ় মৰ্ম্ম তাহারা জানে না, সুতরাং বদ্ধ সংস্কারের স্তায় প্রাচীন পদ্ধতির পরিবর্তন বা উৎকর্ষ সাধন করিতে সম্পূর্ণ অক্ষম । এদিকে যুরোপ ও আমেরিকার তৰাফুসন্ধিৎস্থ ব্যক্তিগণ ছিটের যাথার্থ অবগত হইয়া উহার প্রভূত উন্নতি করিতেছেন, তথায় বড় বড় রাসায়নিক পণ্ডিত সাহায্যে ইহার রঙ পাকা করিবার উপায় উদ্ভাবিত হইতেছে ও মহা মহা শিল্পিগণ শীঘ্র ও সুন্দর ছিট ছাপাইবার নানারূপ কল প্রস্তুত করিতেছেন। আমাদের দেশে এক ব্যক্তি সমস্ত দিন পরিশ্রম করিয়া যত কাপড়ে ছাপ দিতে পারে, বিলাতে কলে ১ মিনিটে তাহার দশগুণ ছিট ছাপা হইতেছে। সম্প্রতি বিলাতী ছিটের প্রতিদ্বন্দ্বিতীয় দেশীয় ছিটের বড় কুর্দশা, এখন কলে প্রস্তুত বহু প্রকার সুন্দর शद्रजिङ ब्लिकन झिझे अङि प्रणङ घूणा वांछांरब्र बिजग्न হইতেছে, সুতরাং দেশীয় ছিটের তত কাটুতি নাই । দিন দিন এই ব্যবসায় ভারতে লুপ্তপ্রায় হইয়া আলিতেছে। কিন্তু 唱赞 ५षन७ नएकी अहडि नाना शश्नन्न अडङ शिो वित्तनेत्रদিগের বিপাঙ্গোৎপাদন করে। छांप्रष्ठदर्शेब ब्रड्sप्राणां★* कां★फ़ ब्र६ कग्निरष्ठ निब्रणिधिङ উপকরণ সকল ব্যবহার করে । যখ।--বাৰলাছাল, বাবলাकण, भनेिब्र, श्रभाब्रिग्न जग, याकूकन, शिब्रिभा?ी, शिफ़बिज, नैौण, कूश्मकूण, जांकब्रां५, ब्रसम्झनाम, भचथझांण, इब्रिडकैौ, বহেড়া, মঞ্জিষ্ঠ, পলাশ, লাক্ষা, হরিদ্র, দারুহরিদ্র, আতৈচ, দাড়িম্বছাল, হরিতাল, হিরাক্ষস, তুতে ইত্যাদি । डिङ्ग छिद्र ब्र६ कब्रिएड डिग्न ङिद्र ॐांनांम फ़ाई । श्रीका কাল রঙ নিম্নলিখিত দ্রব্য সকল যোগে উৎপন্ন হয়। যথা— ১ আতৈচ ( আচ ), হিরাক্স, হরিতকী ও ফটকিরি । ২ কুসুমফুল, হিরাকস ও হরিতকী । ৩ গিরিমাটী, হিরাকস ও হরিতকী । ৪ গিরিমাটী, হিরাকল, হরিতকী ও ফটকিরি। ৫ বাবলা, গুটি ও কালমাট । ৬ হিরাকল, হরিতকী ও ফন্টকিরি ইত্যাদি । এইরূপে ধূসরবর্ণ নীলবড়ি ও মাছুফল যোগে উৎপন্ন হয়। লাভেওরে রঞ্ছ—কুসুমফুল, মাজুফল ও ফটকিরি । মেরুনো র"-নীল বড়ি ও কুমুমফুল । নীল রঙু-লীলবড়ি, তুতে ও চূণ । সবুজ-নীলবড়ি, পলাশফুল, (কিংগুক ) ও সেফালিকা, অথবা হিরাকস, হরিত্রা, দাড়িম্বছাল ও ফটকিরি, কিম্বা হরিদ্র। ও তুতে । পীতবর্ণ—হরিদ্র, সেফালিকা, পলাশফুল, চুণ ও অমজল, কিম্বা হরিদ্রা, দাড়িম্বছাল ও ফটকিরি, অথবা হরিতাল ও হলদে পেউড়িমাট । জরদ–হরিদ্রা, কুসুমফুল ও অন্নজল । পাটল-রসসিন্দুর । লোহিত—কুসুমফুল, মঞ্জিষ্ঠ, হরিতকী ও ফটকিরি, কিম্বা বকম, হরিতকী ও ফটকিরি, অথবা লাক্ষারস ও হিরাকস । কাপড়ে ছিট করিবার পূৰ্ব্বে তাহাকে ছাপার উপযোগী করিয়া লইতে হয়। দেশীয় ছিটকরগণ বস্ত্র ধৌত করিয়া ও ক্ষয়ঙ্গল, চুণজলাদি দ্বারা উত্তমরূপ শুভ্র করিয়া উহাতে হরিতকী, মাজুফল, বাবলা ও গদ মিশ্রিত মগু মাখায়, শুদ্ধ হইলে কাঠের মুগুর দিয়া সমান করিয়া পরে ছাপ দিয়া থাকে। এদেশে সচরাচর ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে কাপড় রঞ্জিত হয়। ১, কাপড়ে দ্রবণীয় রঙ মাখাইরা পরে ঐ রন্থ পাক করা হয়। ২, কাপড়ে ধাতুর মরিচ অথবা অন্ত কোন রন্থ পাকা করি বায় মসলা মাখাইয়া বা ছাপ দিয়া পরে উহাক্তে রঙ্গ দেওয়া হয়। ৩, ভিজা পাক রঞ্জ দিয়া একবারেই কাপড়ে ছাপ দেয়।