পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জগৎশেঠ ನ್ತಅಕಡgg ङ्क्षि । ॐtश् च ॐ*श्न क' ं श्विङ्गि भोंझ ८ङ्गश् छ्णि म! । ১৭১৫ খৃষ্টাকে সম্রাট ফক্ষধশিয়ার নবাব মুর্শিদকুলীর আবেদন মত মাণিকচাদকে “শৈঠ” উপাধি প্রদান করেন । গুনা যায়, মাণিকচাদ ও নাকি অংগজেবের মৃত্যুর পর ধাছাতে মুর্শিদকুলীর নবাবী বজায় থাকে, তজষ্ঠ যথেষ্ট চেষ্টা করিয়াছিলেন । তখনকার কালে রাজকৰ্ম্মচারী মাত্রেই অর্থের বশ ছিল । এরূপ স্থলে মহাধনী মাণিকচাদ ষে মুর্শিদকুলীর দরবারে সৰ্ব্বেসৰ্ব্ব হইয়া উঠিবেন, তাহ অসম্ভব নহে । প্রধাদ এইরূপ যে, মুর্শিদকুলীর মৃত্যুর পরও মাণিকচাদের নিকট পাচকোটী টাকা পাওনা ছিল । - মাণিকচাদের পুত্র সস্তান ছিল না । তাহার ভগিনী ধনবাইএর সহিত ধনালরাজবংশীয় রায় উদয়টাদের বিবাহ হয়, এই ধনবাইএর গর্তে ফতেচাদ জন্মগ্রহণ করেন । মাণিকচাদ ভাগিনেয় ফতেষ্টাদকে দত্তক লইলেন । ১৭২২ খৃষ্টাব্দে তিনি বিস্তর অর্থ রাখিয়া মহাসম্মানে ইহলোক পরিত্যাগ করেন । তৎপরে ফতেচাদ ও একজন ধনকুবের হইয়া পড়িলেন, ভারতের নানাস্থানে হওঁীর কারবার চলিতে লাগিল । সে সময়ে তাহার মত অর্থনীতিবিৎ আর কেহ ছিল না । ১৭২২ খৃষ্টাব্দে তিনি দিল্লী গিয়া সম্রাট মহম্মদশাহের সহিত সাক্ষাৎ করেন । সাক্ষাৎকালে সম্রাট তাহাকে “জগৎশেঠ”৬ উপাধি প্রদান করেন । তৎকালে দিল্লীদরবারে বঙ্গের নবাবনাজিম "সাহেবে তহসীল” অর্থাৎ আদায়ের কৰ্ত্তা, জগৎশেঠ “ সাহেবে তহবিল” অর্থাৎ ধনরক্ষক এবং ডাহাপাড়ার বঙ্গাধিকারী "সাহেবে তহরার” অর্থাৎ হিসাব কেতাবের কর্তা এইরূপ উপাধি পাইয়াছিলেন। শেঠদিগের বংশপত্রিকায় লিখিত আছে যে—কোন কারণে সে সময়ে দিল্লীশ্বর নবাব মুর্শিদকুলীর উপর ক্রুদ্ধ হন এবং জগৎশেঠ ফতেচাদকেই বঙ্গের সিংহাসন প্রদান করিতে অভিলাষী হইয়াছিলেন। কিন্তু উচ্চহৃদয় ফতেচাদ তাহদের পূৰ্ব্বউপকারী মুর্শিদকুলীর যাহাতে কোন অমঙ্গল না ঘটে ও তিনি বঙ্গরাজ্যে বরাক্ষর থাকিতে পান, তজ্জন্ত আবেদন করিয়াছিলেন । সম্রাট তাঁহাতে অত্যন্ত প্রীত হইয়া তাহাকে একটা সমুজ্জ্বল মরকতমণি খেলাৎ দিয়াছিলেন, সেই মণির উপর “জগৎশেঠ” নাম খোদিত । ১৭২৫ খৃষ্টাৰে মুর্শিদকুলীর মৃত্যু হয়, তৎপরে স্বজাউদ্দৌলা নবাব হইয়া ১৪ বর্ষ নিৰ্ব্বিল্পে রাজ্যশাসন করেন, এই সুদীর্ঘ কাল ফতেচাদ তাহার চারিজন প্রধান সচিব মধ্যে গণ্য ছিলেন। s & 8w J i. w"teensammentummmm

  • छ१९५wॐ चमक्षी १ छ#tछघ्र प्रtवj aवीं न ८* ॐ ।

t * জগৎশেঠ মষাব সকল সময়েই জগৎশেঠের পরামর্শ লইয়া কাৰ্য্য করিতেন । তখন ৰঙ্গের রাজকোষ ক্ষতেটাদের হস্তে ছিল। ১৭৩৯ খৃষ্টাঙ্গে লম্ব-ফয়াজ খাঁ ৰঙ্গের মসনদে উপবেশন করেন। তিনি কিছু লম্পট ছিলেন । এই লাম্পট্যদোষেই তাহার সহিত জগৎশেঠ ফন্তেটাদের বিবাদ হয় । ফতেটাদের পুত্রशर्माकि बज्र३ श्लन्नी श्रिणम, ८ङमन श्नी सूकि आब्र षट्क ছিল না । তাহার উপয় সবাব সরফরাজের লোভ পড়িল । তিনি একবার সেই সুন্দরীকে দেখিতে চাহিলেম । জগৎশেঠ ক্ষতেচাদ প্রথমে সন্মত হন নাই, কিন্তু অত্যাচারের তয়ে এক দিন সন্ধ্যাকালে ক্ষণকালের জন্ত সেই বধূকে নবাবের প্রাসাদে পাঠাইতে বাধ্য হইলেন । নবাব সরফরাজ সেই সুন্দরীর দেহ কলঙ্কিত করেম নাই বটে, কিন্তু তাহাতে ধনকুবের ফতেচাদ মহা অপমানিত বোধ করিলেন । নবাব জানিতেন যে মাণিকচাদের নিকট মুর্শিদকুলী সাতকোটা টাকা গচ্ছিত রাখিয়াছিলেন, এখন মৰাব সেই টাকা চাহিয়া বসিলেন । একে ফতেচাদ নবাবের উপর বিরক্ত হইয়াছিলেন, এখন আবার টাকার লোভে সরফরাজের শত্রু হইয়া উঠিলেন। তিমি সরফরাজ খাকে সিংহাসনচ্যুত করিবার জন্য আলীবর্দী খার সহিত মিলিত হইলেন । [ মুর্শিদাবাদ ও আলীবর্দী দেখ । ] জগৎশেঠের সাহায্যে অলীিবর্দী বঙ্গের নবাব হইলেন । ১৭৪১ খৃঃ অধো মরাঠা-সর্দার ভাস্কর পণ্ডিত মুর্শিদাবাদ লুঠ করিতে আসেন, সেবার জগৎশেঠের আড়াই ক্রোর টাকা লুট হইয়াছিল । ১৭৪৪ খৃঃ অক্ষে ফতেচাদের মৃত্যু হয়। র্তাহার দুই পুত্র শেঠ দয়ার্চাদ ও শেঠ আনন্দচাদ । দয়াটাদের ঔরসে স্বরূপচাদ ও আনন্দের ঔরসে মহতাবরার জন্মগ্রহণ করেন। স্বরূপচাদ “মহারাজ” এবং মহতার্রায় “জগৎশেঠ” উপাধি ७थtु झन् । - ১৭৪৯ খৃষ্টাবো আশ্বাণী ৰশিকদের উপর ক্রুদ্ধ হইয়া নবাৰ আলীবর্দী কাশিমবাজারের কুঠি আক্রমণ করিলে हे९ब्रांख्झदलेिकञांग ख१९८भट्ठंख्न निकछे छ्हेएल २२ जक्र छैोंदी লইয়া নবাবকে দিয়া অব্যাহতিলাভ করেন । সেই সময় হইতে ইংরাজের শেঠদিগের নিকট হইতে সময়ে সময়ে বিস্তয় উপকার লাভ করিয়াছিলেন । ১৭৫৩ খৃষ্টাধে বিগত হইতে কোর্ট অব ডিরেক্টরেরা ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীকে কলিকাতায় টাকশাল স্থাপনের জন্য বিশেষ ভাগাদ করেন, কিন্তু এখানকার সভাপতি লিখিয়া জামান, “এখানে নবাবকে ঠাও কর খামীদের কৰ্ম্ম ময়, আমরা যে হারে টাকা দিতে চাহিব, জগৎশেঠ তদপেক্ষ