জগন্নাথ [ 4७९ ] €#ब्रांडों —- জগন্নাথক্ষেত্রের মাহাত্ম্যাদি অল্পবিস্তর বর্ণিত আছে, এতদ্ভিয় মৎস্তপুরাণ, বরাহপুরাণ ও প্রভালখণ্ডে পুণ্যধাম পুরুষোত্তম ক্ষেত্রের উল্লেখ আছে ।
- জগন্নাথের উৎপত্তি –পৌরাণিক গ্রন্থসমূহে জগন্নাথের উৎপত্তি সম্বন্ধে অল্পবিস্তর মতভেদ আছে, সংক্ষেপে তাহার পরিচয় দিতেছি ।
নারদপুরাণে উত্তরভাগে ( ৫২-৫৬ জ: ) লিখিত আছে— 'একদিন মুমেরু পৰ্ব্বতে লক্ষ্মী নারায়ণকে জিজ্ঞাসা করেন, “নাথ ! পৃথিবীতে এমন কি আছে, যtহাতে মানব সংসারসাগর হইতে মুক্তিলাভ করিতে পারে ?” ভগবান বলিয়াছিলেন,—“দেবি । পুরুষোত্তম নামে এক মহাতীৰ্থ আছে, ত্রিলোকের মধ্যে তেমন স্থান আর কোথাও নাই । দক্ষিণ সমুদ্রের তীরে একটী কল্পস্থায়ী বটবৃক্ষ আছে, এই কল্পবৃক্ষের উত্তরে গিয়া তাহার কিছু দক্ষিণে কেশব প্রতিমা আছে, স্বয়ং ভগবান কর্তৃক সেই মূৰ্ত্তি নিশ্মি ত হইয়াছে। সেই মুৰ্ত্তি দর্শন করিলে মানব বৈকুণ্ঠলাভ করেন (১)। একদিন ধৰ্ম্মরাজ সেই মূৰ্ত্তি দেখিতে গিয়াছিলেন এবং আমার নিকটে গিয় বিস্তর স্তব স্বতি করিয়া বলিয়াছিল, 'ভগবান! আপনার ইঞ্জ নীলময়ী প্রতিম দর্শন করিয়া সকলেই মুক্ত হইতেছে, সুতরাং আমার কার্য্য কিছুই হইতেছে না (২) । অতএব আমার একান্ত নিবেদন, আপনার ইন্দ্ৰনীলময়ী মূৰ্ত্তি গোপন করুন। তখন আমার সেই মূর্তি বল্লামধ্যে গোপন করিলাম।” (৩) ( নারদ উঃ ৫২ অঃ ) ‘সত্যযুগে ইজহাম রাজা জন্মগ্রহণ করেন, একদিন তাহার বিষ্ণুপূজা করিতে ইচ্ছা হইল, কিন্তু তিনি কি প্রকারে কোথায় বিষ্ণুর আরাধনা করিবেন, এই দারুণ চিন্তায় অস্থির হইলেন । মনে মনে সকল তীর্থস্থানই একবার জ্ঞাৰিয়া লইলেন, কিন্তু তবু তাহার মন উঠিল না। তিনি পুরুষোত্তম ক্ষেত্রে আগমন করিলেন। এখানে অলিয়া তিনি অশ্বমেধযজ্ঞ, ব্রাহ্মণদিগকে ভূমিদান এবং পুরুষোত্তমে প্রাসাদ নিৰ্ম্মাণ করিলেন । ( নারদ উ• ৫২ ) কিন্তু সেই প্রাসাদে তিনি কি (५ ) *वडिजt५ छज ठार मृटे. च प्र६ cनcबन नि *िङ१ ।। अमfग्नtरमम ध्ष थॉस्डि छदम९ cभ फरष्ठ! मब्रt: 1" ( মায়দপু উত্ত” ৫২১২ ) (२) “श्तनौजबाग्न रहे। यछिबा गालीकाभिनौ। उt९ मृ३, ५७द्रौकाचाछांप्ररेनष्कम उकन्न। । cचठtथा५ टूरम६ दांखि निकांभाई*छद भामषtः ॥" ( ५२t२५ ॥ ) । { ৩ ) “তত্ত: সা প্রতিম দেখি খঙ্গীণ্ডিগোপিত। ময় । । षष! छज म १छछि नषूण l: चर्णका६कि.१: ।" ( ५९९v ।) মূৰ্ত্তি স্থাপন করিবেন, কিরূপে তিনি সর্গস্থিত্যম্ভকারী পুরুষোएङ्करभग्न लन्न जांछ कब्रिह्दन, ॐांशांब्र ¢ई दए छांदनां इहेण । জাহার নিদ্রা ত্যাগ করিজেন, কেবল বিষ্ণুর স্তৰ ভতি করিতে লাগিলেন। ভাবিতে ভাবিতে ইজহ্ব্যয় কুশাস্ত্রনের উপর ঘুমাইয় পড়িলেন, এই সময় ভগবান তাহাকে স্বপ্নে দেখা দিয়া কহিলেন—“হে মহীপাল ! তোমার যাগ যজ্ঞে ও ভক্তি थकांग्र श्राभि वफ़हे £ौऊ इहे ब्राझ् ि। फूमि श्रांभांब्र जनाङनैौ প্রতিমা প্রাপ্ত হইবে । আজ যখন নিশা অবসানে নিৰ্ম্মল ভাস্কর উদিত হইবে, তুমি সাগরতীরে জলে স্থলে এক মহ। বৃক্ষ দেখিতে পাইবে (৪) । একাকী পরশু হস্তে তথায় যাইবে । সেই বৃক্ষে আমার প্রতিমা নিৰ্ম্মাণ করিবে।” এই বলিয়া ভগবান অস্তুধিত হইলেন। ইন্দ্র স্থায় প্রাতে উঠিয়া প্রথমে সাগর-সলিলে স্নান করিলেন, পরে পবিত্রভাবে হৃষ্ট চিত্ত্বে সাগরকুলে সেই মহাবৃক্ষ দেখিতে পাইলেন । সেরূপ বৃক্ষ তিনি কধনও দেখেন নাই ; বুঝিলেন ভগবানের রূপ। হইয়াছে। অনতিবিলম্বেই স্বয়ং বিষ্ণু ও বিশ্বকৰ্ম্ম ব্রাহ্মণরূপ ধারণ করিয়া তথায় উপস্থিত হইলেন (৫) । নৃপতি ইশ্রদ্ধাম পরশুদ্বারা সেই বৃক্ষ ছেদন করিতেছিলেন, এমন সময় বিষ্ণু সেইথানে অসিয়া কহিলেন, “মহাবাহে ! এই নির্জন গহনে সমুদ্র তীরে একাকী কিসের জন্য বৃক্ষ ছেদন করিতেছ, তোমার কি প্রয়োজন ?” রাজা সেই তেজ:পুঞ্জ ব্রাহ্মণরূপী বিষ্ণুকে নমস্কার করিয়া কহিলেন—“জগৎপতির পূজার জন্ত র্তাহার প্রতিমা নিৰ্ম্মাণ করিতে আমার বড় ইচ্ছা হইয়াছে, সেই জন্য এই বৃক্ষচ্ছেদন করিতেছি ।” বিষ্ণু রাজার কথা শুনিয়া হাসিয়া বলিলেন, “রাজন ! তোমার উদেগু মহৎ, আমার সহিত বিশ্বকৰ্ম্মার সমকক্ষ একজন শিল্পী আসিয়াছে, যদি তোমার ইচ্ছা হয়, তাহা হইলে এই শিল্পী প্রতিমা নিৰ্ম্মাণ করিতে পারে।” ইশ্রত্নায় তখনই সন্মত হইলেন এবং বিশ্বকৰ্ম্মার নিকট গিয়া তাহাকে এইরূপ প্রতিম নিৰ্ম্মাণ করিতে কহিলেন,— প্রথমট পদ্মপত্রায়তনয়ন, শঙ্খচক্ৰগদাধর, শাস্ত কৃষ্ণমূৰ্ত্তি ; দ্বিতীয়টা গোক্ষীরসদৃশ গৌরবর্ণ ও লাঙ্গলাস্ত্রধারী মহাবল ( *) “जण१ ठtषद cयनाब्रt१ मृणाप्छ यज ६ष अश्९ ।। श११tशन:शेोatब१छ्॥to: गमखि.ड: । कूशाशरौ शशश्चाः शिख: इणझणं । ।" নারদপু छै* &8॥२२-२० i ) (५) "विचकई छ बिकूझ वि थब्र”५ब्रां यूछो । चाश्रुङ् भशिष्ानिौ उ१। फूणffअंशश्न:मौ ॥" { নগদপু উৎ e ৪২৬
