পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

彎 [ ९७१ ] জগঙ্গাখ אhtt जुfहमेिलfटक श्रांनिम्नां 聽聽 झग्नि७ ।” བསྟར་ཡིན་ SAA BBBS BB BB BBBB BBBDDt S tt DD DDS ‘দৈববাণী শুনিয়া ইশ্রছায় বিশ্বাবস্থর পুত্রবর্গকে জানিয়া পেপ-সংস্কার ও প্রাসাদ নিৰ্ম্মাণ করিয়া তাহার গর্ভপ্রতিষ্ঠা করিলেন । পরে ব্ৰহ্মার দ্বারা জগন্নাথের প্রতিষ্ঠাদি করিবার জল্প নারদের সহিত ব্ৰহ্মলোকে স্বাত্রা করিলেন । “যখন তিনি ব্রহ্মলোক উপস্থিত হন, তখন ব্রহ্মা দেবগণের সহিত পূৰ্ণব্রহ্মের লীলা-গান শুনিতেছিলেন । এজন্য ইন্দ্রতুমি কিছু না বলিয়া অপেক্ষা করিতে লাগিলেন । গান শেষ হইল, ব্ৰহ্মা তাহার অভিপ্রায় জানিয়া বলিলেন, “ইন্দ্ৰদ্যুম্ন ! তোমার অভিপ্রায় পূর্ণ করিতে আমি সম্মত, কিন্তু এই যে ক্ষণকাল বিলম্ব করিলে ইহাতে ৭১ যুগ অতীত হইয়া গিয়াছে। এখন তোমার রাজ্য বা বংশ কিছুই নাই, ইতি মধ্যে কোটি কোটি রাজা রাজত্ব করিয়া কালের আতিথ্য স্বীকার করিয়াছে। সেই দেবতা ও দেবপ্রাসাদের সামান্ত চিহ্নমাত্র অাছে। এখন স্বারোচিষ মসুর অধিকার চলিতেছে । তুমি কিছুকাল এখানে বিশ্রাম কর, ঋতু পরিবর্তন হইলে নরলোকে যাইও । দেবতা ও প্রাসাদ বহির করিয়া প্রতিষ্ঠার দ্রব্য সংগ্ৰহ করিও । আমি পশ্চাৎ যাইতেছি ।” ‘ইন্দ্রস্থ্যম বিধাতার অাদেশে নারদের সহিত পুনরায় মর্ত্যলোকে আগমন করিলেন এবং অনেক অনুসন্ধান করিয়া দেবমন্দির বাহির করিলেন । ‘তখন উৎকলে গাল নামে এক রাজ রাজত্ব করিতেছিলেন, তিনি মাধব নামে দেবের এক প্রস্তরমূর্তি নিৰ্ম্মাণ করিয়া সেই প্রাসাদে স্থাপন করিয়াছিলেন, পরে তিনি আরও পাচটী ছোট প্রাসাদ নিৰ্ম্মাণ করিয়া তাহাতে মাধব প্রতিমা স্থাপন করেন । এখন ইন্দ্রস্থ্যম নামে একব্যক্তি আসিয়া সেই প্রাসাদে দেবপ্রতিষ্ঠা করিতেছে শুনিয়া গাল মহাক্রোধে সসৈন্তে নীলাচলে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । কিন্তু এখানে আসিয়া স্থলভ দেবমূৰ্ত্তি দর্শন করিয়া তাহার মন একবারে গলিয়া গেল। তিনি দেখিলেন যে ব্রহ্মলোক হইতে আসিয়া ইজস্থায় ব্ৰহ্মা ও নারদের সাহাষ্যে সেই মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করিতেছেন। গাল নৃপতির সে রাগ কোথায় চলিয়া গেল, তিনি আজ দারুব্রহ্ম দর্শন করিয়া কৃতাৰ্থ হইলেন । ( ২৫ অ: ) । ইন্দ্রছায়কে একজন অসাধারণ ব্যক্তি ভাবিয়া তাহার যথাবিধি সৎকার করিলেন এবং তাহার নিকটে থাকিয়া আজ্ঞাবাহী স্কৃত্যের স্তায় সকল কৰ্ম্ম সম্পন্ন করিতে লাগিলেন। ব্ৰহ্মা আসিয়া ভরদ্বাজ মুনিকে প্রাসাদ প্রতিষ্ঠা করিতে আজ্ঞা দ্বিলেন, তদনুসারে বৈশাখমাসে বৃহস্পতিবার পুস্তানক্ষত্রে হইল। সে সময়ে ভগবান টজস্থ্যমকে সম্বোধন করিয়া বলিয়া ছিলেন, “তোমার নিষ্কাম কার্ষ্যে আমি প্রসর হইয়াছি, তুমি ८का ८का अर्थदाग्न कब्रिब्र आमांद्र ७ई श्रांब्रङन निर्द्वीं★ করিয়াছ, কালে ইহা ভগ্ন হইলেও জামি এস্থান পরিত্যাগ করিব না। আমি অপরাদ্ধকাল পর্য্যন্ত এই স্থানে দারুব্ৰহ্মরূপে অবস্থান করিব।” দেবের নিত্যপূজা ও বিবিধ । উৎসবাদি চলিতে লাগিল। যথাকালে ইন্দ্রস্থায় এই নশ্বর জগৎ পরিত্যাগ করিলেন।’ (১৫—২৯ অঃ) উৎকলথণ্ডে যেরূপ বর্ণিত হইয়াছে, কপিলসংহিতাতেও ঠিক এইরূপ বর্ণনা পাওয়া যায়। নীলাদ্রিমহোদয়েও দেবের উৎপত্তি-বিবরণ অপর সকল বিষয়ে কপিল সংহিতা ও উৎকলখণ্ডের মত, কেবল জগন্নাথের আবির্ভাব সম্বন্ধে সম্পূর্ণ মতভেদ আছে । উৎকলথ গু ও কপিল সংহিতায় ভগবানের চতুৰ্দ্ধা মূৰ্ত্তিতে আবির্ভাবের কথা আছে; কিন্তু নীলাদ্রিমহোদয়ের ৪র্থ অধ্যায়ে লিখিত আছে – পঞ্চদশদিন অসিলে, স্বয়ং ভগবান জনাৰ্দ্দন তথায় দিব্য রত্নসিংহাসনে বলদেব, ভদ্র, সুদর্শন, বিশ্ব ধাত্রী, লক্ষ্মী ও মাধবের সহিত আবিভূত হইলেন । ‘জগদানন্দকদ ( জগন্নাথের ) নীলমেঘের মত বর্ণ, পদ্মপত্রের মত আয়তলোচন, পদ্মাসনে অবস্থিত থাকায় দুইট করকমল গুপ্ত ও দুইট উত্তোলিত । বলভদ্রের সপ্ত ফণাবেষ্টিত বিকট মস্তক, বর্ণ কুন্দেন্দুশঙ্খ-ধবল, পদ্মলোচন, গুপ্তপাদ, দুই হস্ত গুপ্ত ও দুইটা উত্তোলিত । ভক্তের মুক্তিদায়িনী শুভাননা সুভদ্রার মূৰ্ত্তিও ঐরূপ, তাহার করপদ্ম অধোলম্বিত ও বর্ণ কুঙ্কুমাভ। সুদৰ্শন স্তম্ভৰূপী ও জিতেন্দ্ৰিয় । মাধবও ভগ বানের স্বরূপ, কিন্তু হ্রস্বtয়তন সুহান্ত বদন লক্ষ্মী চতুর্তজা, দুই হাতে বর ও অভয় এবং দুই হাতে দিব্যকমল, তিনি কমলাসনে উপবিষ্ট, চারিট গজ গুগুস্বারা সুবর্ণকলস ধরিয়া অমৃতম্বারা তাহার অভিষেক করিতেছে। দেবী বিশ্বধাত্রীও পদ্মাসনে অবস্থিত, তিনি দক্ষিণ করে জ্ঞানমুদ্রা ও বামকরে চারুকমল ধরিয়া আছেন । প্রকাশার মূৰ্ত্তি ধবল বর্ণ । ১৫ দিন পরে সকলে ভগবানের এইরূপ সাতটা দারুময়ী মূৰ্ত্তি দেখিতে পাইল, কিন্তু সেই স্বত্রধারকে কেহ আরদেখিতে পাইল না।’ (১২) (১২) “দিনে পঞ্চদশে এাণ্ডে ওদ। বিগ্ৰা: স্বয়ং ৰিভুঃ। झङ्क्षनिश्tम:म rि:ष] प्ठt१ङ्गविश्व‘हूश् छ् ॥ गtणन छङ्ग प्रायूख्छथ। नश् शभ*मः। विष१ाजा छ शस्था छ नाषtदम नभ१ छन ।